বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইন্স বিমান বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের ১৬ টি শহরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এছাড়া বাংলাদেশ বিমান দেশের অভ্যন্তরে ৮ টি স্থানে বিমান সেবা দিয়ে যাচ্ছে। অনেকেই ব্যক্তিগত/ব্যবসার কাজে নিয়মিত বিদেশ/দেশের অভ্যন্তরে বিমানে ভ্রমণ করে। আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ যাতায়াতের জন্য বিমান ভ্রমণ অনেক বেশি সময় সাশ্রয়ী এবং যথেষ্ট আরামদায়ক। বর্তমানে আপনি ইচ্ছা করলে অনলাইনে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর বিমানের টিকেট কাটতে পারবেন।
অনলাইনে টিকেট কাটতে গিয়ে আপনাকে যেন কোনো বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হয় না, সেজন্য এই আর্টিকেলে অনলাইনে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর বিমানের টিকেট কাটার নিয়ম আলোচনা করব।
অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার নিয়ম
আগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকেট কাটা/ফ্লাইট বুকিং করা ছিল সময়সাপেক্ষ কাজ। কিন্তু বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স তাদের শিডিউল, বিমান তথ্য ও সেবার মান উন্নত করেছে। বিমানের শিডিউল, অবস্থান সম্পর্কে সকল তথ্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ওয়েবসাইট থেকে আপনি পেয়ে যাবেন।
বিমান বাংলাদেশ এর টিকেট দুই ভাবে কাটতে পারবেন- অ্যাপ থেকে এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ওয়েবসাইট থেকে। এছাড়াও বিভিন্ন থার্ড পার্টি ট্রাভেল ওয়েবসাইট, যেমন ফ্লাইট এক্সপার্ট কিংবা গোজায়ান থেকেও বিমানের টিকেট বুক করতে পারবেন। তবে এই আর্টিকেলে আমি দেখাবো কিভাবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে বিমানের টিকেট বুক করবেন।
অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার জন্য কিছু জিনিসের প্রয়োজন হবে আপনার। যেমন- প্রথমেই ইন্টারনেট কানেকশান আছে এমন ডিভাইস দরকার হবে। যদি দেশের বাইরে যেতে চান তাহলে আপনার পাসপোর্টের তথ্য দরকার হবে। এছাড়া পেমেন্ট করার জন্য অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যমের দরকার হবে। বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ যেকোন ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড (ভিসা, মাস্টার কার্ড, অ্যামেক্স) এবং বিকাশ/নগদের মাধ্যমে পেমেন্ট সাপোর্ট করে।
অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার ধাপগুলো
- অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার প্রথমে যেকোনো ব্রাউজার থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে।
- হোমপেজে আপনি “Book Flight” নামের একটি ট্যাব দেখতে পাবেন। “Book Flight” এ ক্লিক করার পরে “One Way”, “Round Trip” এবং “Multi-city” কোন ধরনের ফ্লাইট টিকেট বুক করতে চান সেটি সিলেক্ট করতে হবে।
- One Way টিকেট বলতে বোঝানো হয় আপনি শুধু গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য টিকেট করবেন, Round Trip বলতে বোঝানো হয় যাওয়া এবং আসা উভয়ের জন্য টিকেট কাটবেন। Multi-city বলতে বুঝায় কোন একটি স্থানে গিয়ে সেখান থেকে আবার আরেক স্থানে যাবার জন্য টিকেট করবেন। এখন আপনি আপনার চাহিদা অনুযায়ী যেকোন ধরনের টিকেট সিলেক্ট করে দিন।
- এরপরে “Flying From” এবং “Flying To” অপশনে দুটি গন্তব্য সিলেক্ট করে দিতে হবে। মনে করুন, আপনি ঢাকা থেকে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চান, তবে Flying From বক্সে Dhaka এবং Flying To বক্সে Cox’s Bazar সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- তারপরে “Departure” বক্সে আপনি কবে যাত্রা করবেন সেই দিনের তারিখ সিলেক্ট করে দিতে হবে। আপনি যদি Round trip সিলেক্ট করেন তাহলে আপনাকে Return ডেট বা কবে ফেরত আসবেন সেটাও সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- এখন Passengers বক্সে ক্লিক করে কয়জন ভ্রমণ করবেন সেই তথ্য দিতে হবে। মনে করেন আপনি, আপনার স্ত্রী এবং এক সন্তান(২ থেকে ১১ বছর) একসাথে ভ্রমণ করবেন। তাহলে Adults ২ জন, Children ১ জন সিলেক্ট করতে হবে। সন্তানের বয়স ১২ বছরের বেশি হলে Adult হিসেবে গণ্য হবে। “Class” বক্সে আপনি যে ধরনের টিকেট ক্রয় করতে চান সেটি সিলেক্ট করতে হবে।
- সব তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর Show Flights অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনি আপনার নির্ধারিত তারিখে নির্ধারিত গন্তব্যের কোনো ফ্লাইট আছে কি না দেখতে পাবেন।
- ফ্লাইটের ধরন, ফ্লাইটের কয়টি সিট খালি আছে, বিমান অনুযায়ী বিভিন্ন মূল্যের টিকেটসহ বিস্তারিত তথ্য দেখতে পাবেন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী নির্ধারিত মূল্যের ঘরে ক্লিক করুন। ইকোনমিক ক্লাস সিলেক্ট করলে, আপনি তুলনামূলক কম দামে টিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন। ফ্লাইট সিলেক্ট ও নির্ধারিত টিকেটের মূল্য পরিশোধের আগে অবশ্যই উল্লেখিত শর্তাবলী ও নির্দেশনাগুলো দেখে নিন।
আপনি যেই ফ্লাইট সিলেক্ট করবেন, সেই ফ্লাইট অনুযায়ী ৩ ধরনের আসন ও ভিন্ন মূল্যের টিকেট দেখতে পাবেন-
- সুপার সেভার ইকোনোমি
- ইকোনোমি সেভার
- ইকোনোমি ফ্লেক্সি
- আপনি যদি Round trip সিলেক্ট করেন তাহলে এই ধাপে আপনার নির্বাচিত প্রস্থান (Depart) ফ্লাইট ও ফ্লাইটের বিস্তারিত তথ্য দেখতে পাবেন। এবার Round trip টিকেটের ক্ষেত্রে রিটার্ন টিকেটের জন্য একইভাবে অপশনগুলো সিলেক্ট করুন।
- ফ্লাইট সিলেক্ট করার পর একটি রিভিউ পেজ দেখতে পাবেন। যেখানে- ফ্লাইটের বিস্তারিত তথ্য, ফ্লাইটের যাত্রা স্থান ও গন্তব্য, ফ্লাইট টিকেটের মূল্য, ট্যাক্স (Tax) ও অন্যান্য ফি সম্পর্কিত তথ্য দেখতে পাবেন। আপনার প্রয়োজনে এখান থেকে চেঞ্জ ফ্লাইট অপশনে ক্লিক করে নতুন ভাবে ফ্লাইট সিলেক্ট করতে পারবেন। আর সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের Continue to passengers অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যান।
- এই পেইজে যাত্রীর প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো দিতে হবে। যদি আপনার বিমান বাংলাদেশ এর ওয়েবসাইটে একাউন্ট করা থাকে তাহলে প্যাসেঞ্জার অপশন থেকে Me সিলেক্ট করুন। আর একাউন্ট না করা থাকলে ধারাবাহিকভাবে তথ্যগুলো পূরণ করুন।
- যাত্রীর নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্মতারিখ, যাত্রীর লিঙ্গ ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে। বিমানের টিকেট কাটার সময় ব্যক্তিগত তথ্য অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র/অনলাইন জন্মনিবন্ধন/পাসপোর্ট অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। যাত্রীর Contact Info অপশনে ফোন নাম্বার ও ই-মেইল অ্যাড্রেস দিন। তথ্য পূরণের পরে নিচের Continue to seat selection অপশনে ক্লিক করুন।
- এবার আসন নির্বাচন করার পালা। এই পেইজে আপনি ফ্লাইটের সবগুলো আসনের তালিকা দেখতে পাবেন। যেই সিটগুলো বুক করা হয়ে গেছে এবং আপনার টিকিটের ক্লাস অনুযায়ী আপনি বুক করতে পারবেন না সেই সিট গুলো লাল রঙের দেখাবে। সবুজ রঙের সিটগুলো থেকে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সিট সিলেক্ট করে Continue to extras অপশনে ক্লিক করুন।
- অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার সুবিধা হিসেবে বাড়তি মালামাল বহন করার সুযোগ পাবেন। অতিরিক্ত মালামাল/ব্যাগ বহন করতে চাইলে Add bags অপশনে ক্লিক করুন। তবে প্রতিটি ব্যাগের জন্য আপনাকে নির্ধারিত পরিমাণ বাড়তি ফি পরিশোধ করতে হবে। অতিরিক্ত ব্যাগ বহনের সুবিধা নিতে না চাইলে Continue to payment অপশনে ক্লিক করুন।
- এবার আপনার ফ্লাইটের বিস্তারিত তথ্য এবং সর্বমোট কতো টাকা পরিশোধ করতে হবে তা দেখানো হবে। টিকেটের মূল্য পরিশোধের জন্য পেজটি স্ক্রল করে নিচের দিকে যান। এখানে আপনি বেশকয়েকটি পেমেন্ট অপশন পেয়ে যাবেন, যেমন- ভিসা/এএমইএক্স/মাস্টার কার্ড/নগদ/বিকাশ।
- আপনি যেই মাধ্যমে পেমেন্ট করতে চান সেই অপশন সিলেক্ট করুন। মনে করুন, আপনি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে চান, তাহলে বিকাশ সিলেক্ট করুন। তারপর টার্মস এন্ড কন্ডিশন ও প্রাইভেসি পলিসি সম্পর্কিত ঘরে ক্লিক করুন। এরপর বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করলে Pay with bKash লেখাতে ক্লিক করে টিকেটের মূল্য পরিশোধ করুন।
- পেমেন্ট সম্পন্ন করার পরে প্যাসেঞ্জার ডিটেলস অপশনে দেওয়া যাত্রীর ই-মেইল এর ঠিকানায় বিমানের ই-টিকেট পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পরবর্তীতে যেকোনো সাইবার ক্যাফে বা দোকান থেকে আপনি বিমানের টিকেটটি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। ব্যাস আপনার অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটা সম্পন্ন হল।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য জানার জন্য
- ভিজিট করুনঃ biman-airlines.com
- কল করুনঃ +8801990997997
- ই মেইল করুনঃ [email protected]
অনলাইনে বিমান টিকেট চেক করার নিয়ম
অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটার পরে অনেক সময় তা যাচাই করার প্রয়োজন হতে পারে। আপনি টিকেট কাটার পরে Flight Route অথবা Flight No দিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। এজন্য যেকোনো ব্রাউজার থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন, তারপর:-
- ওয়েবসাইটের হোমপেইজ ফ্লাইট স্ট্যাটাস অপশনে ক্লিক করুন।
- ফ্লাইট রুটের মাধ্যমে বিমান টিকেট চেক করতে চাইলে, রুট অপশনে ক্লিক করুন।
- এরপরে আপনার নির্ধারিত ফ্লাইটটি কোন বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করবে তা সিলেক্ট করে দিন।
- তারপরে আপনার ফ্লাইটের গন্তব্যের শেষ বিমানবন্দরটি সিলেক্ট করুন।
- ফ্লাইট যেদিন যাত্রা করবে সেই তারিখ সিলেক্ট করুন। আপনি শুধুমাত্র চলতি দিনের এবং পরবর্তী ১ দিনের ফ্লাইটের অবস্থা জানতে পারবেন।
- সবশেষে Search বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ফ্লাইটের বিস্তারিত তথ্য দেখতে পাবেন।
ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন অঞ্চল হল কক্সবাজার। অনেকেই পর্যটন/ব্যবসা যেকোনো কাজে ঢাকা থেকে কক্সবাজার ভ্রমণ করে। বর্তমানে ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া খুব কম এবং বিমানে করে খুব সহজেই যাতায়াত করা যায়।
যারা কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্যই ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া নিয়ে আলোচনা করব। কক্সবাজার যাওয়ার জন্য বেশিরভাগ মানুষ ট্রেন/বাস বেছে নেয়। আবার অনেকেই ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া জানেন না। চলুন তাহলে জেনে নেই ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া কত এবং বিমানের সময়সূচী।
নিচে বাংলাদেশের কয়েকটি বিমান সংস্থার নাম এবং ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া উল্লেখ করা হল-
বিমান সংস্থা | সর্বনিম্ন ভাড়া | সর্বোচ্চ ভাড়া |
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স | ৩৫০০ টাকা | ১১০০০ টাকা |
ইউ এস বাংলা | ৪২০০ টাকা | ১০৫০০ টাকা |
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ | ৩৯৯৯ টাকা | ৯৮০০ টাকা |
নভোএয়ার | ৩৯০০ টাকা | ৯০০০ টাকা |
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর প্রতিদিন একটি করে এবং সপ্তাহে ৬ টি ফ্লাইট ঢাকা থেকে কক্সবাজার এবং কক্সবাজার থেকে ঢাকা নিয়মিত যাতায়াত করে। সময় এবং যেকোনো পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে বিমান বাংলাদেশ যাতায়াতের সময়সূচী পরিবর্তন এবং ভাড়া বৃদ্ধি করতে পারে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া:-
ঢাকা টু কক্সবাজার | কক্সবাজার টু ঢাকা |
ফ্লাইট নংঃ BG-433 | ফ্লাইট নংঃ BG-434 |
টেক-অফঃ সকাল ১১ঃ০০ মিনিট | টেক-অফঃ দুপুর ১২ঃ৩৫ মিনিট |
বিমান ভাড়া
ইকোনমি স্পেশাল: ৬৫০০ টাকা |
বিমান ভাড়া
ইকোনমি স্পেশাল: ৬৫০০ টাকা |
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ এর প্রতিদিন ২টি এবং সপ্তাহে ১৪টি ফ্লাইট ঢাকা থেকে কক্সবাজার এবং কক্সবাজার থেকে ঢাকা যাতায়াত করে। উল্লেখ্য যে, সময় এবং যেকোনো পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ যাতায়াতের সময়সূচী পরিবর্তন এবং ভাড়া বৃদ্ধি করতে পারে। রিজেন্ট এয়ারওয়েজ ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া-
ঢাকা টু কক্সবাজার | কক্সবাজার টু ঢাকা |
ফ্লাইট নংঃ RX0741 | ফ্লাইট নংঃ RX0742 |
টেক-অফঃ সকাল ১০:১৫ মিনিট | টেক-অফঃ সকাল ১১:৪৫ মিনিট |
ফ্লাইট নংঃ RX174 | ফ্লাইট নংঃ RX1742 |
টেক-অফঃ দুপুর ০১ঃ২০ মিনিট | টেক-অফঃ দুপুর ০২ঃ৫০ মিনিট |
বিমান ভাড়া
বিজনেস ফ্লেক্সিবেল: ১১০০০ টাকা |
বিমান ভাড়া
বিজনেস ফ্লেক্সিবেল: ১১০০০ টাকা |
নভোএয়ার
ঢাকা টু কক্সবাজার রুটে নভোএয়ার ফ্লাইটগুলোর সর্বনিম্ন ভাড়া ৪,৭৯৯ টাকা, সর্বোচ্চ ভাড়া ৯,২০০ টাকা। ঢাকা টু কক্সবাজার এবং কক্সবাজার টু ঢাকা যেতে আসতে সর্বনিম্ন মোট ভাড়া লাগবে ৯ হাজার ৫৯৮ টাকা।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
ঢাকা টু কক্সবাজার রুটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর ফ্লাইটগুলো প্রতিদিন সকাল ৭ঃ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৪ঃ৩০ মিনিট পর্যন্ত চলাচল করে। সব ধরনের ট্যাক্স এবং চার্জ মিলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর ঢাকা টু কক্সবাজারের সর্বনিম্ন ভাড়া ৪,৮০০ টাকা, সর্বোচ্চ ভাড়া ৯,৫০০ টাকা। ঢাকা টু কক্সবাজার এবং কক্সবাজার টু ঢাকা যেতে আসতে সর্বনিম্ন মোট ভাড়া লাগবে ৯ হাজার ৬০০ টাকা।
শেষ কথা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অন্যান্য বেসরকারি বিমান সংস্থা গুলোর সাথে সমান তালে বিমান সেবা দিয়ে যাচ্ছে। কোন কোন ক্ষেত্রে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর টিকেট মূল্য অন্যান্য সংস্থা থেকে কম হয়ে থাকে। কাজেই ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স থাকতে পারে আপনার পছন্দের তালিকায়। আশা করি এই আর্টিকেল আপনাকে অনলাইনে বিমানের টিকেট কাটতে সাহায্য করবে। আপনার যাত্রা নিরাপদ হোক।
Leave a Comment