ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা । ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে আর কি খাবে না

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা । ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে আর কি খাবে না

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যান্ত জরুরি। আমাদের দেশে বহুল পরিচিত কিছু রোগের মধ্যে ডায়াবেটিস রোগ অন্যতম। এর কারণ হিসেবে মনে করা হয় যে, গত কয়েক দশকে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ডায়াবেটিস হলো পৃথিবীর একমাত্র অসংক্রামক রোগ যা সারা পৃথিবীব্যাপী মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।

অনেকে ডায়াবেটিসকে বংশগত রোগ মনে করে থাকেন। বংশগত কারণ ছাড়াও বিভিন্ন কারণে এই রোগ হতে পারে। তবে সময় মতো রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা গ্রহন করলে খুব সহজেই খারাপ পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। বলা হয়ে থাকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর তিনটি ‘ ডি, মেনে চলা খুবই জরুরী। এর মধ্য একটি ডি হচ্ছে ডায়েট বা পরিমিত খাবার। তো পাঠক বন্ধুরা চলুন, আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা কেমন হওয়া উচিৎ।

ডায়াবেটিস কি

ডায়াবেটিস কি

ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র হল শরীরের এমন একটি গুরুতর অবস্থা, যখন আমাদের শরীর নিজে থেকে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা তৈরি হওয়া ইনসুলিন দক্ষতার সঙ্গে (কার্যকরভাবে) ব্যবহার করতে পারে না। এর ফলে রক্তে শর্করার বা গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়। ইনসুলিন মানুষের শরীরের কোষগুলি তে শর্করা প্রবেশ নিয়ন্ত্রন করে। কিন্তু ইনসুলিন উৎপাদন ক্ষমতা বিনষ্ট হবার কারণে আমাদের শরীরে যখন গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায় তখনি ডায়াবেটিস রোগ দেখা দেয়। সারা পৃথিবীব্যাপী চার ধরনের ডায়াবেটিস আবিষ্কৃত হয়েছে (Wikipedia)। যথাঃ-

  • টাইপ-১
  • টাইপ-২
  • গেস্টেশনাল ডায়াবেটিস এবং
  • অন্যান্য।

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা

ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীকে সব সময় খাদ্য দ্রব্য ভালভাবে বিবেচনা করে খাওয়ানো উচিৎ। তা না হলে রোগীর ইনসুলিনের মাত্রা বেশি হয়ে ক্ষতির কারণ হতে পারে। ডায়াবেটিস ধরা পড়লেই রোগীকে অবিলম্বে তাদের খাদ্যের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিৎ। নিচে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা কেমন হওয়া উচিৎ তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। চলুন জেনে নেই ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় কি কি থাকা দরকারঃ-

  • পাকা ফলমূল ও শাকসবজি। যেমন; বিভিন্ন ধরনের ফলমূল ও শাকসবজি।
  • শ্বেতসার সমৃগ্ধ খাবার। যেমন; লাল বা বাদামী চালের ভাত, লাল আটার রুটি বা পাউরুটি।
  • বিভিন্ন ধরনের তেল। যেমন; মাখন, ঘি।
  • দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার। যেমন;  দই, ছানা ও পনির।
  • প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। যেমন; ডিম, মাছ, মাংস, শিম ও অন্যান্য বীন, ডাল, বিভিন্ন ধরনের বাদাম।

আপনার দৈনিক কতটুকু খাবার ও পানীয় প্রয়োজন তা নির্ভর করে আপনার বয়স, লিঙ্গ, শারীরিক পরিশ্রম এবং আপনি আপনার ওজন ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কি ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন তার উপর।

ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে আর কি খাবে না

আমাদের দেশে প্রচলিত একটি কথা আছে, মানুষ নাকি খেয়ে মরে, না খেয়ে বেশি দিন বাঁচে। তবে বেশি বা কম খাওয়া নয়, বরং পরিমিত খাদ্য গ্রহণই সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। আপনার বংশের কারও কি ডায়াবেটিস রোগ আছে, সবসময় কি খুব টেনশন করেন, কিংবা অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করছেন? উত্তরগুলো যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কিছু মনে করবেন না, আপনি কিন্তু ডায়াবেটিসের ঝুঁকির মধ্যে আছেন। আপনাকে ভয় দেখাতে নয়, বরং সচেতন করতেই এই তথ্যটুকু জানানো। আর যারা এই ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত, তারা জেনে নিন কী রকম খাদ্য পরিহার করবেন বা গ্রহণ করবেন।

ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে আর কি খাবে না

ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে

ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত রোগীদের কাছে ডায়েট শব্দটা খুবই পরিচিত একটি শব্দ। এটি বুঝায় ডায়াবেটিস রোগী কে কী খেতে হবে। এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের পুষ্টি পূরণের একমাত্র লক্ষ্য হবে রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এমন সব খাবার খাওয়া। চলুন জেনে নেই ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা কোন ধরনে খাবার খাবেঃ-

দুধঃ- ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি এর ভালো উৎস দুধ। ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যান্ত উপকারি একটি খাবার। অনেকের দুধ খেলে পেটে গ্যাস হয়, তাই আপনি চাইলে দুধের চর্বি জাতীয় অংশটি ছাড়া টকদই ও অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন। সকালের নাস্তাতেও দুগ্ধজাত কোন খাবার খেতে পারেন।

খেজুরঃ খেজুরের মিষ্টি স্বাদের কারণে অনেকেই ভেবে থাকেন ডায়াবেটিস রোগীদের এটা খাওয়া ঠিক নয়। আসলে এটা একটা ভুল ধারণা। কারণ খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা ডায়াবেটিস এর জন্য অনেক উপকারি একটি উপদান। আঙ্গুর, কমলালেবু ও ফুলকপির তুলনায় খেজুর শরীরে অনেক বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের জোগান দেয়। যার ফলে খেজুর ডায়াবেটিস আক্রান্তদের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।

মটরশুটিঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে মটরশুটি অত্যান্ত কার্যকর ভুমিকা পালন করে। প্রতিদিন ২০০ গ্রাম এর মতো মটরশুটি খেলে রক্তচাপ জনিত বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়াও মটরশুটি প্রোটিনের অন্যতম একটি বড় উৎস যা খেলে ক্ষুধা নিবারণ করা সম্ভব।

শাক-সবজিঃ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় সবুজ শাক সবজি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি শুধু পুষ্টিকর নয় ক্যালোরিতেও কম। এগুলি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। কারণ এগুলি হজমযোগ্য কার্বোহাইড্রেটগুলিতে অত্যন্ত কম পরিমাণে থাকে। পালং শাক হল ভিটামিন সি সহ বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিনের অন্যতম সেরা উৎস। সবুজ শাক-সবজি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী কারণ তাদের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান এবং স্টার্চ-হজমকারী এনজাইম রয়েছে।

রসুনঃ রসুন বাজারে পাওয়া সবচেয়ে সুস্বাদু ভেষজগুলির মধ্যে একটি। রসুনে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বাস্থ্য উপকারিতা। এটি শুধুমাত্র প্রদাহ কমায় না সাথে রক্তে শর্করার মাত্রাও বজায় রাখে। রসুন টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে কোলেস্টেরল মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম।

হলুদঃ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় সবচেয়ে শক্তিশালী স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলির মধ্যে অন্যতম একটি উপদান হলো হলুদ। হলুদ একটি মশলা বা একটি সক্রিয় উপাদান যা প্রদাহ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে, পাশাপাশি তীব্রভাবে হৃদরোগ কমাতে পারে।

মসুর ডালঃ মসুর ডাল রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ নামক পুষ্টি উপদানে সমৃদ্ধ, এ্টি এক ধরনের কার্বোহাইড্রেট যা আপনার রক্তে শর্করার মাত্রার উপর খুব কম প্রভাব ফেলে।

সাইট্রাস ফলঃ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় ফলমূলের মধ্যে কমলালেবু, জাম্বুরা এবং লেবুর মতো সাইট্রাস ফলগুলির অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে। সাইট্রাস ফল ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং ফোলেটের একটি বড় উৎস। এই ফল গুলো আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

দারচিনিঃ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত, দারুচিনি সবচেয়ে সুস্বাদু এবং সাধারণত ব্যবহৃত মশলা গুলির মধ্যে একটি। সময়ের সাথে সাথে বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে দারুচিনি আসলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে সেইসাথে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে।

চর্বিযুক্ত মাছঃ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় গুরুত্বপূর্ণ একটি উপদান মাছ। মাছ সম্ভবত, গ্রহের অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে অন্যতম। মাছ সার্ডিন এবং ম্যাকেরেল থেকে সালমন পর্যন্ত – সবই ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড EPA এবং DHA এর দুর্দান্ত উৎস।পলিআনস্যাচুরেটেড এবং মনোস্যাচুরেটেড চর্বিযুক্ত মাছ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং রক্তের লিপিড উন্নত করতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে না

ডায়াবেটিস রোগী কি খাবে না

অতিরিক্ত চর্বি, লবণ ও চিনিসমৃদ্ধ খাবার—এসব যত কম খাওয়া যায়, ততই ভালো। কিন্তু আমরা জানি সব সময় এসব খাবার এড়িয়ে চলা সম্ভব নয়, তাই আপনার শরীরের ওপর এগুলো কী ধরনের প্রভাব ফেলে সে সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। চলুন জেনে নেই ডায়াবেটিস রোগীরা কি খাবেনাঃ-

সাদা ভাতঃ যত সাদা চালের ভাত খাবেন, টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের ঝুঁকি তত বাড়তে থাকবে। ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, সাদা চালের খাবার খেলে প্রতিদিনই ঝুঁকির মাত্র ১১ শতাংশ হারে বেড়ে যায়। কারণ এই চাল প্রক্রিয়াজাত করে সাদা করা হয়। তা ছাড়া এই খাবার চিনি মাত্রাও বাড়িয়ে দিতে পারে।

কলা ও তরমুজঃ সব তরতাজা ফলেই ভিটামিন ও ফাইবার রয়েছে। কিন্তু কলা ও তরমুজ ফলে সুগার বেশি থাকে। তাই কলা, তরমুজের পুষ্টিগুণ ভালো থাকলেও এতে গ্লুকোজের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে না খাওয়াই ভালো।

ফলের রসঃ সকালের নাস্তায় ফলের রস খুব স্বাস্থ্যকর হলেও তা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য হুমকি। তা ছাড়া দোকানে পাওয়া যায় এমন ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে যা খেলে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।

এনার্জি বারঃ এনার্জি বারে আসলে থাকে চকোলেট, কার্বন এবং চিনি। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অবশ্য বর্জনীয়। তাছাড়া এগুলো খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।

চর্বিযুক্ত মাংসঃ ডায়াবেটিস রোগীরা হৃদরোগের ঝুঁকিতে থাকেন। তাই চর্বিযুক্ত মাংস পুষ্টিকর হলেও তা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াবে ডায়াবেটিস রোগীদের। তাই বিশেষ করে রেড মিট এর মতো মাংস বাদ দিতে হবে। এতে প্রচুর পরিমাণে সম্পৃক্ত ফ্যাট রয়েছে।

পাস্তা আলফ্রেডোঃ আলফ্রেডো সস ক্রিম, পারমেসান চিজ এবং বাটার থেকে তৈরি হয়। এতে রয়েছে ১ হাজার ক্যালরি, ৭৫ গ্রাম ফ্যাট এবং ১০০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এসব খাওয়া বাদ দেওয়া জরুরি।

চাইনিজ খাবারঃ মুখরোচক হলেও চাইনিজ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। এতে রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়ার মতো যথেষ্ট উপাদান রয়েছে। তাই এর বদলে বাড়িতে চাইনিজ খাবার বানিয়ে নিন স্বাস্থ্যকর ভাবে যা আপনার রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়াবে না।

চা অথবা ব্লেন্ডেড কফিঃ সিরাপ, সুগার এবং ক্রিম সমৃদ্ধ ব্লেন্ডেড কফি অথবা চা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হতে পারে। একে স্রেফ কফি হিসেবে হয়তো খাবেন আপনি। কিন্তু এর ব্লেন্ডেড সংস্করণে রক্তে গ্লুকোজ বাড়ানোর উপাদান রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এক কাপ ব্লেন্ডেড কফিতে ৫০০ ক্যালরি, ৯৮ গ্রাম কার্ব এবং ৯ গ্রাম ফ্যাট থাকে।

ফ্রেঞ্চ ফ্রাইঃ ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ মারাত্মক খাবার। একটু বেশি পরিমাণ খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন একে এড়িয়ে চলেত বলেছে।

মনে হয় এগুলো মানা খুব একটা কঠিন কিছু নয়। আপনি যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন তাহলে এগুলো তো অবশ্যই পালনীয়। আর যারা ভালো আছেন তারা যদি এভাবে নিয়ম মেনে চলেন, তাহলে নিরাপদ থাকতে পারবেন।

শেষ কথা

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ওষুধের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেনোনা ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা একটি ব্যক্তিকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে পারে এবং ডায়াবেটিসের সাথে যুক্ত সকল জটিলতা প্রতিরোধ করতে পারে। তো বন্ধুরা ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা এই আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লাগলো? যদি আর্টিকেলটি তথ্যবহুল মনে হয় তাহলে আপনার আসে-পাশে যেসব ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা আছে তাদের কাছে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করুন যাতে তারা সঠিক ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে পারে এবং সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে পারে। আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

Author

More Reading

Post navigation

Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডায়াবেটিস এর লক্ষণ জানেন কি? ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কাদের বেশি এবং কেন?