ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি

ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি

ফুসফুস ক্যান্সার হল ফুসফুসে অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের ফলে সৃষ্ট একটি মরণঘাতী রোগ। এ জন্য আমাদের সকলের প্রয়োজন ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণগুলো ভালো ভাবে জানা। প্রাথমিক পর্যায়ে ফুসফুস ক্যান্সার শনাক্ত করা সবচেয়ে বেশি কঠিন। এর অন্যতম কারন হচ্ছে, ফুসফুস ক্যান্সার শনাক্ত করণে স্ক্রিনিং পদ্ধতি ব্যবহার করলেও তা ফুসফুস বা লান্স ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ততোটা কার্যকরী ভুমিকা পালন করতে পারেনা। তবে প্রথম অবস্থায় ফুসফুস ক্যান্সার শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ না করলে পরবর্তী সময়ে রোগীর মৃত্যু্ও ঘটতে পারে। আপনারা যারা ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান, তারা এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

ফুসফুস ক্যান্সার কি

ফুসফুস ক্যান্সার কি

ফুসফুস বা লান্স ক্যান্সার হল এক বা উভয় ফুসফুসে অস্বাভাবিক টিস্যুগুলির অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি। এটি বিশ্বের সবচেয়ে সাধারণ ক্যান্সারগুলির মধ্যে একটি এবং সাধারণত ধূমপায়ীদের মধ্যে এটি বেশি লক্ষ্য করা যায়। ফুসফুস দুটি হল স্পঞ্জী অঙ্গ যা বুকে অবস্থিত এবং শ্বাসযন্ত্রের একটি অংশ। ফুসফুস শরীরের মধ্যে গ্যাসের জন্য একটি ফিল্টার হিসাবে কাজ করে এবং অক্সিজেনে শ্বাস নিতে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বের করতে সাহায্য করে। ফুসফুস ক্যান্সার মূলত পুরুষদের ক্যান্সার নামেই বেশি পরিচিত এবং প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।

ফুসফুস ক্যান্সারের ধরন

মাইক্রোস্কোপের নীচে ফুসফুসের ক্যান্সার কোষগুলির উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে ফুসফুস ক্যান্সারের ধরন প্রধানত তিন প্রকার। যা ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ অনুসারে আমরা বুঝতে পারি। যথা; নন-স্মল সেল ফুসফুসের ক্যান্সার, স্মল কোষের ফুসফুসের ক্যান্সার ও ফুসফুসের কার্সিনয়েড টিউমার। নিচে তিনটি ফুসফুস ক্যান্সারের বর্নণা দেওয়া হলো-

  • নন-স্মল সেল ফুসফুসের ক্যান্সারঃ এটি ফুসফুসের ক্যান্সারের সবচেয়ে সাধারণ প্রকার। এটি স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা, অ্যাডেনোকার্সিনোমা বা বড় সেল কার্সিনোমা হতে পারে।
  • ছোট কোষের ফুসফুসের ক্যান্সারঃ এই ধরনের ফুসফুসের ক্যান্সার বেশিরভাগ ভারী ধূমপায়ীদের মধ্যে ঘটে এবং এটি অ-ছোট কোষের ফুসফুসের ক্যান্সারের তুলনায় কম সাধারণ।
  • ফুসফুসের কার্সিনয়েড টিউমারঃ এটি একটি বিরল ধরনের ফুসফুসের ক্যান্সার যা নিউরোএন্ডোক্রাইন কোষকে প্রভাবিত করে।

ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ

ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ

ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো সাধারণত একটি উন্নত পর্যায়ে উদ্ভূত হয়। যে কারনে অনেকেই প্রাথমিক ভাবে শনাক্ত করতে পারেনা। একটি উন্নত পর্যায়ে ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি দূর করার জন্য, ফুসফুসের বার্ষিক ভিত্তিতে স্ক্যান করাতে হবে। নিচে আপনাদের জন্য আমি ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো তুলে ধরছি। আপনি চাইলে এখান থেকে জেনে নিতে পারেন ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ সমূহ কি কি-

দীর্ঘস্থায়ী কাশি

ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ গুলোর মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের প্রথম লক্ষণ হচ্ছে কাশি, যা দীর্ঘ দিন ধরে চলে এবং কাশি ভালো হয়না বললেই চলে। দিন যত যায়, কাশি আরও ভয়ঙ্কর রুপ ধারন করে। অনেকটা “ধূমপায়ীর কাশি”এর মতো আরও খারাপ হয়। ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশর মধ্যে কাশি সাধারণ লক্ষণ হিসেবে থাকে।

কাশির সঙ্গে রক্ত ​​পড়া

আপনি যদি লক্ষ্য করেন যে আপনার কফ বা থুথুর রং লাল অথবা আপনার কাশতে কাশতে রক্ত চলে আসে, তবে বুঝতে হবে আপনার ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দিয়েছে। তাহলে আর দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের সাথে দেখা করুন এবং প্রয়োজন অনুসারে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করুন।

বুকে ব্যথা

বুকে ব্যথা হওয়া ফুসফুস বা লান্স ক্যান্সারের অন্যতম একটি সাধারণ লক্ষণ। কাশি দেওয়ার সময়, হাসার সময় এবং গভীর শ্বাস নেওয়ার সময় যখন দেখবেন আপনার বুকে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা করছে, তখনই বুঝতে পারবেন যে আপনার ফুসফুস ক্যান্সার হয়েছে।

শ্বাসকষ্ট

ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ গুলোর মধ্যে একটি কমন লক্ষণ হচ্ছে শ্বাসকষ্ট হওয়া। ফুসফুস ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে প্রায় ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ রোগীদের শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। ডাক্তারি পরিভাষায় যাকে Dyspnea বলা হয়। যেহেতু শ্বাসকষ্ট অন্যান্য অনেক রোগের কারণেও হতে পারে, শ্বাসকষ্ট মানেই যে ক্যান্সার তা কিন্তু নয়। তাই আপনার শ্বাসকষ্টের কারণ জানার জন্য ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করাই সবচেয়ে ভালো উপায়।

ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া

যদিও ক্ষুধা কমে যাওয়া অন্যান্য অনেক অসুস্থতার উপসর্গ বা লক্ষণ হতে পারে। তবে আপনার যদি এটি কাশি বা বুকে ব্যথার মতো অন্যান্য লক্ষণগুলির সাথে থাকে তবে এটি ফুসফুসের ক্যান্সারের ইঙ্গিত হতে পারে। ক্ষুধা হ্রাস পেলে ভয় না করে ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।

অস্বাভাবিক ওজন হ্রাস

ক্ষুধা হ্রাসকে ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় অ্যানোরেক্সিয়া, অন্যদিকে অপুষ্টির কারণে অনিচ্ছাকৃত ওজন হ্রাসকে ক্যাচেক্সিয়া বলা হয়। এই দুটি একত্র হয়ে “ক্যান্সার অ্যানোরেক্সিয়া-ক্যাচেক্সিয়া সিন্ড্রোম” বা CACS-এ পরিণত হয়। ফুসফুস ক্যান্সার রোগীদের রোগ নির্ণয়ের সময় প্রায় ৬০ শতাংশ এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ওজন হ্রাস দেখা যায়। ক্যাচেক্সিয়া নির্ণয় করা হয় যখন একজন রোগী অনিচ্ছাকৃতভাবে ছয় মাসের মধ্যে তাদের শরীরের ওজনের ৫ শতাংশ এর বেশি ওজন কমে যায়।

কন্ঠ পরিবর্তন

ক্রমাগত কর্কশতা বা কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হল আরেকটি সতর্কতা চিহ্ন যা উপেক্ষা করা উচিত নয়, বিশেষ করে যদি আপনি একজন ধূমপায়ী হন। যদি ফুসফুসের একটি ম্যালিগন্যান্ট টিউমার স্বরযন্ত্রের সাথে সংযুক্ত স্নায়ুকে প্রভাবিত করে তবে এটির কাওনে আপনার কণ্ঠস্বর কর্কশ হতে পারে।

ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যান্য লক্ষণ

ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যান্য লক্ষণ

উপরে উল্লিখিত লক্ষণগুলি ছাড়াও ফুসফুসের ক্যান্সারের আরও কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে, সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো। আম্পনি চাইলে পড়ে নিতে পারেন ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো-

  • গিলতে অসুবিধা হওয়া
  • কাঁধ বা বাহুতে তীব্র ব্যথা
  • ক্রমাগত ফুসফুসের সংক্রমণ
  • ক্যান্সার পেটে ছড়িয়ে পড়লে চোখ হলুদ, হলুদ রঙের প্রস্রাব, তলপেটে ভরাট মনে হতে পারে
  • হাড়ে ছড়িয়ে পড়লে হাড়ের ব্যথা হয়
  • মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়লে বমি, মাথাব্যথা, খিঁচুনি হয়

যদি আপনি বা আপনার প্রিয়জনের মধ্যে উপরিউক্ত লক্ষণগুলির মধ্যে কোন লক্ষণ প্রকাশ পায়, তাহলে সম্ভাব্য লক্ষণগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

ফুসফুস ক্যান্সারের কারণ

ফুসফুস ক্যান্সারের কারণ

ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয় ধূমপানকে। যারা বেশি ধূমপান করেন বা ধূমপানের সংস্পর্শে আসেন তাদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। যাইহোক, কখনও কখনও ধূমপান করেন না এমন লোকদের মধ্যেও ফুসফুস ক্যান্সার দেখা যেতে পারে। ফুসফুস ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে পারে এমন কিছু কারণ নিচে তুলে ধরা হলো-

  • পারিবারিক ইতিহাসঃ জেনেটিক প্রবণতা ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যতম একটি কারণ।
  • টক্সিনঃ ক্যান্সার সৃষ্টিকারী গ্যাস এবং রেডন, অ্যাসবেস্টস ইত্যাদির দীর্ঘস্থায়ী এক্সপোজার।
  • কম্প্রোমাইজড ইমিউন সিস্টেমঃ উদাহরণস্বরূপ, এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিরা, দীর্ঘমেয়াদী স্টেরয়েডের রোগী ইত্যাদি।
  • পেশাগত এক্সপোজারঃ অ্যাসবেস্টস, আর্সেনিক, ক্রোমিয়াম এবং নিকেল।
  • ধূমপানঃ ফুসফুস ক্যান্সারের প্রধান কারণ ধুমপান।
  • সেকেন্ডহ্যান্ড স্মোকঃ অন্যের সিগারেট, সিগার বা পাইপ থেকে ধোঁয়া নিঃশ্বাস নেওয়া।
  • পূর্ববর্তী ফুসফুসের রোগঃ ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) বা যক্ষ্মা ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
  • বিকিরণ থেরাপিঃ বুকের এলাকায় পূর্ববর্তী বিকিরণ থেরাপি।

ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসা

ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসা

ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসা নির্ভর করে তার অবস্থান এবং পর্যায়, সেইসাথে ব্যক্তির সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর। সার্জারি এবং বিকিরণ হল ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতি, তবে অন্যান্য চিকিৎসা পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, ছোট কোষের ফুসফুসের ক্যান্সার প্রায়ই কেমোথেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। ফুসফুস ক্যান্সারের কয়েকটি চিকিৎসা পদ্ধতি নিচে বর্নাণা করা হলো-

সার্জারি

একজন ডাক্তার ক্যান্সার যুক্ত ফুসফুসের টিস্যু এবং আশেপাশের টিস্যু যেখানে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়েছে অপসারণের জন্য অপারেশন করতে পারেন। এটি কখনও কখনও একটি লোবেক্টমি নামক একটি পদ্ধতিতে একটি লোব বা ফুসফুসের বড় অংশ অপসারণ জড়িত। লোবেক্টমি হল সবচেয়ে বেশি সঞ্চালিত ফুসফুসের ক্যান্সার সার্জারি।

গুরুতর ক্ষেত্রে, সার্জন একটি ফুসফুসকে সম্পূর্ণরূপে অপসারণ করতে পারে। একজন ব্যক্তি ফুসফুস ছাড়াই বাঁচতে পারে কিন্তু অস্ত্রোপচারের আগে সুস্থ থাকা ফুসফুস অপসারণের পরে ফলাফল উন্নত করতে সাহায্য করে। সার্জারি প্রাথমিক পর্যায়ের ফুসফুসের ক্যান্সার নিরাময় করতে পারে যা ছড়িয়ে পড়েনি।

কেমোথেরাপি

এই চিকিৎসায় ক্যান্সার কোষ সংকুচিত এবং নির্মূল করার জন্য ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধগুলি দ্রুত বিভাজিত কোষকে লক্ষ্য করে যা তাদের ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য আদর্শ করে তোলে। এটি কোষের বৃদ্ধি, সংখ্যাবৃদ্ধি এবং আরও কোষ তৈরি করা বন্ধ করে বা ধীর করে দেয়। শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়া ক্যান্সারের উপর কেমোথেরাপি চিকিৎসার আরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে এবং শরীরে ব্যাপক আক্রমণের প্রয়োজন।

তাই, কেমোথেরাপি হল ছোট কোষের ফুসফুসের ক্যান্সারের চিকিৎসার সবচেয়ে সাধারণ রূপ, কারণ প্রায়শই নয়, ক্যান্সার ফুসফুসের বাইরে ছড়িয়ে পড়ার পরে এটি নির্ণয় করা হয়। যাইহোক, কেমোথেরাপি একটি শক্তিশালী হস্তক্ষেপ এবং এটি স্বাভাবিক কোষকেও প্রভাবিত করতে পারে, যার ফলে বমি বমি ভাব, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া এবং চুল পড়ার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

রেডিয়েশন থেরাপি

রেডিয়েশন থেরাপি

রেডিয়েশন থেরাপি ক্যান্সার কোষগুলিকে হত্যা করতে বা তাদের বৃদ্ধি থেকে বিরত রাখতে উচ্চ-শক্তি এক্স-রে ব্যবহার করে। টিউমারের ভিতরে সরাসরি তেজস্ক্রিয় পদার্থ স্থাপন করে বিকিরণ বাহ্যিক হতে পারে বা অভ্যন্তরীণ হতে পারে। বাহ্যিক বিকিরণ বেশি দেখা যায়। রেডিয়েশন থেরাপি প্রধানত ক্যান্সারের জন্য উপযোগী যা এক জায়গায় হয় এবং ছড়ায় না। এটি ক্যান্সারের কারণে সৃষ্ট উপসর্গ যেমন টিউমার দ্বারা শ্বাসনালীতে বাধার উপশম করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

টার্গেটেড থেরাপি

এটি নির্বাচনী ওষুধের ব্যবহার যা বিশেষভাবে ক্যান্সার কোষের একটি নির্দিষ্ট আচরণকে লক্ষ্য করে। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে বেভাসিজুমাব এবং ক্রিজোটিনিবের মতো ওষুধ যা ক্যান্সার কোষগুলিকে বৃদ্ধি করতে বাধা দেয়।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা যারা ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছিলেন, আশা করি তারা এই আর্টিকেল থেকে জানতে পেরেছেন। তথ্যবহুল ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কিত আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই সবার কাছে শেয়ার করবেন। ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কিত আর্টিকেল ছাড়াও আমাদের এই সাইটে আরও অনেক রোগের লক্ষণ সম্পর্কিত আর্টিকেল পেয়ে যাবেন। আপনি চাইলে সেগুলো পড়ে নিতে পারেন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Author

More Reading

Post navigation

Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জেনে রাখুন ব্রেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ, কারণ ও প্রতিকার

জরায়ু ক্যান্সার কি? জরায়ু ক্যান্সারের কারণ, প্রাথমিক লক্ষণ এবং চিকিৎসা

আপনারও হতে পারে পাকস্থলীর ক্যান্সার – জেনে নিন পাকস্থলীর ক্যান্সারের লক্ষণ ও প্রতিকার