WiREBD
  • সম্পর্কে
  • রিসোর্স
  • ক্লাউড
সাবস্ক্রাইব
WiREBD

লেটেস্ট

ট্রেন্ডিং

ক্যাটাগরি

টেক নিউজ

প্রযুক্তি ব্যাখ্যা

উইন্ডোজ

লিনাক্স

অ্যান্ড্রয়েড

ইন্টারনেট

সাইবার সিকিউরিটি

হার্ডওয়্যার

নেটওয়ার্কিং

প্রোগ্রামিং

৫টি সেরা

এথিক্যাল হ্যাকিং

ওয়ার্ডপ্রেস

কুইক টেক

ক্লাউড কম্পিউটিং

টিউটোরিয়াল

কিভাবে?

বিজ্ঞান

রিভিউ

ওয়েব হোস্টিং

সফটওয়্যার ও অ্যাপস

অনলাইন সার্ভিস

Home অ্যান্ড্রয়েড

কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস যেগুলো প্লে স্টোরে নেই [পার্ট-২]

সিয়ামbyসিয়াম
13/01/2022
in অ্যান্ড্রয়েড, ৫ টি বেস্ট
0
কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস যেগুলো প্লে স্টোরে নেই [পার্ট-২]

এবছরের প্রথম দিকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস নিয়ে একটি পোস্ট পাবলিশ করা হয়েছিলো যেখানে ৫ টি এমন অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিলো, যেগুলো গুগল প্লে স্টোরে নেই। তবে প্রত্যেকটি অ্যাপই অনেক বেশি ফিচার প্যাকড এবং ইউনিক। আজকে আরও ৫ টি এমন ইউনিক অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি যেগুলো আপনি প্লে স্টোরে পাবেন না। তবে প্লে স্টোরে না থাকলেও এই লিস্টের প্রত্যেকটি অ্যাপই ১০০℅ সেফ এবং সবগুলোই আপনি নিশ্চিন্তে ব্যাবহার করতে পারেন। তবে মেইন টপিকে যাওয়ার আগে, আপনি যদি এই টপিকের প্রথন অংশ না পড়ে থাকেন, তাহলে এখান থেকে পার্ট-১ পড়ে নিতে পারেন। এবার আর কথা না বাড়িয়ে মেইন টপিকে আসা যাক!

ADVERTISEMENT

এই আর্টিকেলের বিষয়বস্তু সমূহ

  • Ymusic
  • ApkUpdater
  • Tap Tap
  • AuroraStore
  • Warden

Ymusic

পূর্ববর্তী পার্টে NewPipe নামের যে থার্ড পার্টি ইউটিউব ক্লায়েন্টের ব্যাপারে আলোচনা করা হয়েছিলো, এই অ্যাপটিও Newpipe এর মতোই আরেকটি থার্ড পার্টি ইউটিউব ক্লায়েন্ট। তবে Ymusic অ্যাপটি ভিডিও নয়, শুধুমাত্র মিউজিকের জন্য তৈরী করা হয়েছে। অর্থাৎ, আপনি এটিকে স্পোটিফাই বা টাইডাল এর মত মিউজিক স্ট্রিমিং এর কাজে ব্যাবহার করতে পারবেন। তবে, এটি একটি ইউটিউব ক্লায়েন্ট হওয়ায়, মিউজিক স্ট্রিমিং সম্পুর্ন ফ্রি। যেকোনো মিউজিক স্ট্রিম করার জন্য আপনাকে জাস্ট এই অ্যাপটির সার্চ বারে গানের নাম লিখতে হবে।

সব মিউজিকই সার্ভ করা হবে ইউটিউব থেকে, তাই এখানে আপনি প্রায় সব মিউজিকই পাবেন। আর হ্যা, যেমনটা ধারনা করেছেন, এখানে আপনি মিউজিক ব্যাকগ্রাউন্ডেও প্লে করতে পারবেন এবং mp3 ফরম্যাটে মিউজিক ডাউনলোডও করে রাখতে পারবেন। অর্থাৎ, এটিকে একেবারেই প্রিমিয়াম মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিসগুলোর মতো করে ব্যাবহার করতে পারবেন। আর এটির কোনো ফিচার অ্যাকসেস করার জন্য আপনার কোন ইউটিউব প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন থাকতে হবে না। আপনি যদি ফোনে অনেক বেশি মিউজিক শোনেন, তাহলে আপনার জন্য এটি একটি ভালো অ্যাপ হতে পারে।

ApkUpdater

আপনি হয়তো কখনোই খেয়াল করেন নি যে, অ্যান্ড্রয়েডের অধিকাংশ অ্যাপসের আপডেটই প্লে স্টোরে এভেইলেবল হতে কিছুটা দেরি হয়। অধিকাংশ অ্যাপের ক্ষেত্রেই অ্যাপের লেটেস্ট ভারশন বা বেটা ভার্সনের আপডেট, প্লে স্টোরের কয়েকদিন আগেই Apkmirror এবং অন্যান্য অ্যাপ ডাউনলোডার ওয়েবসাইটে আসে। Apkupdater অ্যাপটি ব্যাবহার করে আপনি প্লে স্টোর ছাড়াই আপনার ফোনে ইন্সটল করা সব অ্যাপগুলোকে লেটেস্ট ভার্সনে আপডেট করে নিতে পারবেন। যদি সবার আগে অ্যাপের লেটেস্ট ভার্সন পাওয়ার OCD থাকে আপনার, তাহলে আপনার জন্য মাস্ট হ্যাভ একটি অ্যাপ এটি।

যেকোনো অ্যাপের লেটেস্ট ভার্সন এভেইলেবল হলে এই আপডেটর  ব্যাবহার করে আপনি সরাসরি অ্যাপটি Apkmirror কিংবা AppToide কিংবা Fdroid থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। Apkmirror থেকে ডাউনলোড করলে আপনাকে এক্সটারনাল ব্রাউজার ওপেন করে অ্যাপটির ডাউনলোড পেজে নিয়ে যাওয়া হবে, আর Fdroid এর সাহায্যে আপডেট করতে চাইলে সরাসরি ApkUpdater এর ভেতরেই অ্যাপটির আপডেট ডাউনলোড এবং ইন্সটল করে নিতে পারবেন।

Tap Tap

অনেকেই দেখেছেন যে, নতুন মডেলের আইফোনগুলোতে একটি স্পেশাল ফিচার দেওয়া হয়েছে যার সাহায্যে আপনি ফোনের ব্যাক সাইডে ট্যাপ করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন, যেমন কোনো সেটিংস চেঞ্জ করা, কোনো অ্যাপ লঞ্চ করা ইত্যাদি। অ্যান্ড্রয়েডে এখনো পর্যন্ত এমন কোনো ফিচার ইম্পলিমেন্ট করা হয়নি। তবে আপনি চাইলে Tap Tap নামের এই থার্ড পার্টি অ্যাপটি ব্যাবহার করে অ্যান্ড্রয়েডেও একই ধরনের ফিচার আনতে পারবেন।

এই অ্যাপটি ইন্সটল করে অ্যাক্টিভেট করার পরে আপনি ফোনের পেছনে ট্যাপ করে বিভিন্ন ফাংশন অ্যাক্টিভেট বা কোনো অ্যাপ লঞ্চ করতে পারবেন। যেমন- ফোনের পেছনে ডাবল ট্যাপ করে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ওপেন করা, সিংগেল ট্যাপ করে স্ক্রিন অফ করা কিংবা ট্রিপল ট্যাপ করে ক্যামেরা অন করা ইত্যাদি। আর, অবশ্যই, এটা অ্যান্ড্রয়েড হওয়ায় আপনি সহজেই যেকোনো ট্যাপ ফাংশন নিজের ইচ্ছামত অন্য কোন ফাংশনে রিম্যাপ করে চেঞ্জ করে নিতে পারবেন। আবার চাইলে আপনি ট্যাপের সেন্সিটিভিটি এবং ডিলে’ও নিজের ইচ্ছামত চেঞ্জ করে নিতে পারবেন। আপনআর যদি আইওএস এর এই নতুন ফিচার অ্যান্ড্রয়েডে ইউজ করার ইচ্ছা থেকে থাকে, তাহলে এই অ্যাপটিই আপনার জন্য বেস্ট সল্যুশন হবে।

AuroraStore

এটি অ্যান্ড্রয়েডের জন্য একটি থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোর, ঠিক গুগল প্লে স্টোরের মতোই। আপনি এই স্টোর থেকে গুগল প্লে স্টোরে যত অ্যাপস আছে, সব অ্যাপসই ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ, এটি কোন পেইড অ্যাপ আপনাকে ফ্রি-তে দেবে এমন কোন ব্ল্যাকমার্কেট নয়। যেসব ফ্রি অ্যাপস আপনি প্লে স্টোরে পাবেন, সেসব অ্যাপসই আপনি এই স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন এবং ইন্সটল করতে পারবেন।

আবার, প্রত্যেকটি অ্যাপের লেটেস্ট ভার্সন পাবেন আপনি এই স্টোরে। অনেকসময় অনেক অ্যাপের লেটেস্ট ভার্সন গুগল প্লে স্টোরে এভেইলেবল হতে কিছুটা দেরি হয়। তবে AuroraStore এ আপনি সবসময়ই সব অ্যাপের লেটেস্ট ভার্সন খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন। অন্যান্য থার্ড পার্টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডাউনলোড ওয়েবসাইটের সাথে এই স্টোরটির পার্থক্য হচ্ছে, এট ন্যাটিভ অ্যাপ এবং এটির অ্যাপ ডাউনলোড এবং ইন্সটলেশন একেবারেই গুগল প্লে স্টোরের মতো। এটির ডাউনলোড স্পিডও যথেষ্ট ভালো, যেহেতু এখান থেকে ডাউনলোড করা সব অ্যাপস সরাসরি গুগলের সার্ভার থেকেই ডাউনলোড হয়।

এখন আপনি জিজ্ঞেস করতে পারেন যে, প্লে স্টোর থাকতে আপনি কেন এই স্টোরটি ব্যাবহার করবেন? এর কারণ হচ্ছে, এই স্টোরে আপনি এক্সট্রা আরো অনেক ফিচার পাবেন যেগুলো গুগল প্লে স্টোরে কখনোই পাবেন না। যেমন- আপনি চাইলে এই স্টোরের সেটিংস থেকে লোকেশন স্পুফ করে যেসব অ্যাপ বাংলাদেশে প্লে স্টোরে এভেইলেবল নেই সেসব অ্যাপসও ডাউনলোড করতে পারবেন এবং চাইলে ডিভাইস ইনফো স্পুফ করে আপনার ডিভাইসের জন্য যেসব অ্যাপস এভেইলেবল নেই সেগুলোও ডাউনলোড করতে পারবেন (যদিও অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডিভাইস স্পুফ করে অ্যাপ ডাউনলোড করলে অ্যাপগুলো আপনি ইন্সটল করতে পারবেন না।

আর আপনার ফোনে যদি গুগল সার্ভিসেস এর সাপোর্ট না থাকে ( Huawei! ), তাহলে এমনিতেও আপনি প্লে স্টোর ব্যাবহার করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে আপনি এই ষ্টোরকে প্লে স্টোরের বেস্ট অলটারনেটিভ হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবেন। আর এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেসও খুবই সুন্দর এবং একইসাথে সম্পূর্ণ অ্যাডফ্রি। যদি গুগল ইকোসিস্টেমের বাইরে থেকেও গুগল প্লে ষ্টোরের সব অ্যাপ ডাউনলোড করতে চান, তাহলে AuroraStore আপনার জন্য বেস্ট চয়েজ হবে।

Warden

এটি ওপরের থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোরের ডেভেলপারদেরই তৈরি করা আরেকটি অ্যাপ। তবে এটি একটি ফাংশনাল সিকিউরিটি অ্যাপ। এই অ্যাপটি আপনার ফোনে ইন্সটল সব অ্যাপগুলোকে স্ক্যান করে জানিয়ে দেবে যে আপনার ফোনের অ্যাপসগুলোকে কয়টি এবং কি কি ট্র্যাকার এবং লগার রয়েছে। শুধু তাই নয়, কোন অ্যাপ কি কি সার্ভিস ব্যবহার করছে, কোন কোন অ্যাপ আপনার ফোনের কোন কোন পারমিশন ব্যবহার করছে এই সবকিছুই একটি সিংগেল অ্যাপ থেকে আলাদা করে দেখতে পারবেন।

এর ফলে আপনি সহজেই ডিটেক্ট করতে পারবেন যে আপনার ফোনের কোন অ্যাপটি অযথাই অনেক বেশি পারমিশন নিয়েছে এবং সেই অনুযায়ী ব্যাবস্থা নিতে পারবেন। সবথেকে ভালো ব্যাপারটি হচ্ছে, এই অ্যাপে আপনি আপনার ফোনে এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ থাকা সব সার্ভিস, ট্র্যাকার এবং লগারগুলোকে একটি চার্ট আকারে দেখতে পারবেন। তাছাড়া এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেসও খুবই সুন্দর এবং ক্লিন। আপনি যদি একটু প্রাইভেসি-কনসার্নড মানুষ হয়ে থাকেন, তাহলে আমি সাজেস্ট করবো আপনি Warden ব্যাবহার করে আপনার ইন্সটল করা অ্যাপসগুলোকে স্ক্যান করে নিশ্চিত হয়ে নিন যে, আপনি ঠিক কতটা প্রাইভেসি পাচ্ছেন।

Images: Shutterstock.com

Tags: অ্যান্ড্রয়েডঅ্যান্ড্রয়েড অ্যাপঅ্যাপসপ্লে ষ্টোর
ADVERTISEMENT
ADVERTISEMENT
ADVERTISEMENT
ADVERTISEMENT
সিয়াম

সিয়াম

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Next Post
উইন্ডোজের ড্রাইভ লেটার কেন সবসময় C থেকে শুরু হয়?

উইন্ডোজের ড্রাইভ লেটার কেন সবসময় C থেকে শুরু হয়?

  • যোগাযোগ
  • নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা
  • আমাদের জন্য লিখুন
© 2015-2021 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • টেক নিউজ
  • মোবাইল ও পিসি
    • অ্যান্ড্রয়েড
    • উইন্ডোজ
    • লিনাক্স
    • ইন্টারনেট
    • সাইবার সিকিউরিটি
    • নেটওয়ার্কিং
    • হার্ডওয়্যার
    • প্রোগ্রামিং
  • সিরিজ
    • কুইক টেক
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ৫ টি বেস্ট
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
  • রিভিউ
    • ওয়েব হোস্টিং
    • সফটওয়্যার ও অ্যাপস
    • অনলাইন সার্ভিস
  • আরো
    • প্রযুক্তি ব্যাখ্যা
    • কিভাবে
    • টিউটোরিয়াল
    • বিজ্ঞান