টেলিগ্রাম : কেন এটি সবথেকে ভালো মেসেঞ্জার অ্যাপ?

যদিও বর্তমানে টেলিগ্রাম আগের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয় অনলাইন ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ, তবে দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোতে অনেকেই এখনো অনলাইন মেসেজিং অ্যাপ বলতে শুধুমাত্র ফেসবুক মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইমো-কেই বুঝে থাকে। আপনি যদি রেগুলার ইমো-ইউজার হয়ে থাকেন, আই অ্যাম সরি, কিন্তু ইমো হচ্ছে আমার দেখা সবথেকে বাজে অনলাইন মেসেজিং অ্যাপ। যাইহোক, যদি আপনি ইতমধ্যেই টেলিগ্রাম অ্যাপটির ব্যাপারে না শুনে থাকেন, অথবা যদি শুনেছেন কিন্তু কখনো ব্যাবহার করেন নি এমন হয়ে থাকে, তাহলে লেখাটি পড়তে থাকুন। ঠিক কি কি কারনে আমি টেলিগ্রামকে অন্যান্য সকল ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপসের তুলনায় বেটার মনে করি এবং টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারে এমন কি কি ফিচারস আছে যেগুলো অন্যান্য মেসেজিং অ্যাপে নেই, সে ব্যাপারেই আজ আলোচনা করতে চলেছি।


টেলিগ্রাম কি?

তার আগেই বলে নিই, টেলিগ্রাম পছন্দ করার আমার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে, এটি রাশিয়ান অ্যাপ। টেকনোলজি এবং ইন্টারনেট থিংস এর মধ্যে রাশিয়ান জিনিসগুলো আমার অনেক ভালো লাগে। কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই, এমনিতেই রাশিয়ান সফটওয়্যার এবং অ্যাপস আমার অনেক পছন্দের। টেলিগ্রাম মেসেঞ্জার একটি ওপেন-সোর্স মাল্টি-প্লাটফর্ম ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ, যেটি ২০১৩ সালের শেষের দিকে রাশিয়ান উদ্যোক্তা Pavel Durov এর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়।

আর বর্তমানে এটির বিশ্বব্যাপী প্রায় ২০০ মিলিয়নেরও বেশি অ্যাক্টিভ ইউজার রয়েছে। মুলত যখনই টেলিগ্রামের প্রতিযোগী কোন অ্যাপের ডাটা ব্রিচ স্ক্যান্ডাল ঘটে, তখনই টেলিগ্রামের ইউজার হুহু করে বাড়তে থাকে এর প্রাইভেসি এবং সিকিউরিটি ফিচারসের কারণে। যাইহোক, এবার আলোচনা করা যাক টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারের কিছু ফিচারস নিয়ে যেগুলো সচরাচর অন্যান্য মেসেজিং অ্যাপে দেখতে পাবেন না।

মেসেজ এডিটিং

এটি আমার মতে যেকোনো মেসেজিং অ্যাপেই থাকা উচিৎ, তবে আমি টেলিগ্রাম ছাড়া আর কোনো মেসেজিং অ্যাপে এখন পর্যন্ত এই ফিচারটি দেখিনি। আপনি যেকাউকে সেন্ড করা যেকোনো মেসেজ সেন্ড করার পরেও এডিট করতে পারবেন। যার ফলে টেলিগ্রামে টাইপো হওয়ার পরে তা আবার রিসিভারকে * মার্ক দিয়ে জানিয়ে দেওয়ার দরকার পড়েনা।

আপনার সেন্ড করা কোনো মেসেজে কোনো ধরনের ভুল থাকলে আপনি সহজেই সেন্ড করার পরে মেসেজটি আবার এডিট করে সংশোধন করে দিতে পারবেন এবং সংশোধিত মেসেজটিই রিসিভারের চ্যাট স্ক্রিনে শো করবে। এটি খুবই আন্ডাররেটেড তবে আমার মতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার। আর এছাড়াও ফেসবুক মেসেঞ্জারের মতো সেন্ড করা মেসেজ আবার আনসেন্ড করার অপশন তো আছেই।

লাস্ট সিন সমস্যায় পড়তে হবে না

আপনি অবশ্যই বুঝতে পারছেন আমি কি বলতে চাচ্ছি। আমরা অনেকসময় চাই যে আমরা কখন মেসেঞ্জারে বা হোয়াটসঅ্যাপে অ্যাক্টিভ আছি তা আমাদের অনেক বন্ধুবান্ধবের কাছ থেকে হাইড করে রাখতে, তা যে কারণেই হোক না কেন। তবে অধিকাংশ মেসেজিং অ্যাপেই এই ফিচারটি নেই।

তবে টেলিগ্রাম একটি প্রাইভেসি এবং সিকিউরিটি ফোকাসড অ্যাপ হওয়ায়, এখানে আপনি আপনার অ্যাক্টিভ স্ট্যাটাস, অর্থাৎ আপনি কখন অনলাইন আছেন আর কখন অফলাইন, তা নিজের ইচ্ছামত হাইড করে রাখতে পারবেন। আবার চাইলে আপনার সিলেক্ট করা স্পেসিফিক কয়েকজনের থেকেও আপনার অনলাইন স্ট্যাটাস হাইড করে রাখতে পারবেন। এর জন্য অনেকক্ষেত্রে অনেক ঝগড়াঝাটি এবং ভার্চুয়াল সংসার ভেঙে যাওয়ার হারও কমে যেতে পারে, if you know what I mean!

প্রত্যেকটি মেজর প্লাটফর্মের জন্য ন্যাটিভ অ্যাপস

টেলিগ্রামের সবথেকে ভালো ব্যাপারটা হয়তো এটাই। উইন্ডোজ, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস থেকে শুরু করে লিনাক্স এবং ব্রাউজারের জন্যও টেলিগ্রামের ন্যাটিভ অ্যাপস রয়েছে। আপনি হয়তো বলবেন যে, উইন্ডোজ অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ এবং ফেসবুক মেসেঞ্জারেরও আছে, তবে হোয়াটসঅ্যাপের উইন্ডোজ এবং ম্যাক ভার্সনটি শুধুমাত্র একটি ওয়েব অ্যাপ, যেটি শুধুমাত্র হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব ইন্টারফেসটি ওপেন করে।

তবে টেলিগ্রামের উইন্ডোজ এবং ম্যাকওসের অ্যাপটি কোনো PWA নয়, বরং ন্যাটিভ অ্যাপ এবং প্রত্যেকটি প্লাটফর্মের টেলিগ্রাম অ্যাপই প্রায় ২-৩ দিন পরপরই আপডেট করা হয়। তাই টেলিগ্রামের কোনো প্লাটফর্মের কোন অ্যাপই মান্ধাতা আমলের ইউজার ইন্টারফেসে পড়ে থাকে না। এছাড়া টেলিগ্রামের প্রত্যেকটি প্লাটফর্মের অ্যাপই স্ট্যান্ডঅ্যালোন অ্যাপ। অর্থাৎ, অ্যাপটি ব্যাবহার করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপের মতো সারাক্ষন স্মার্টফোন কানেক্টেড রাখার দরকার পড়েনা।

শুধু তাই নয়, টেলিগ্রাম একটি ওপেনসোর্স প্লাটফর্ম হওয়ায় যেকোনো ডেভেলপার টেলিগ্রামের জন্য থার্ড পার্টি অ্যাপস ডেভেলপ করতে পারেন এবং উইন্ডোজ এবং অ্যান্ড্রয়েডে আপনি শুধুমাত্র টেলিগ্রামের অফিসিয়াল অ্যাপসই নয়, আরও অনেক থার্ড পার্টি টেলিগ্রাম অ্যাপস খুঁজে পাবেন যেগুলোতে আরও অনেক এক্সট্রা ফিচারস থাকতে পারে। ওপেনসোর্স হওয়ায় অ্যাপটিকে কাস্টোমাইজ করার কোন লিমিট নেই!

ইউজার ইন্টারফেস এবং কাস্টমাইজেশন

টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারের ব্যাপারে বলতে হলে এর মিনিমাল এবং ক্লিন ইউজার ইন্টারফেসের ব্যাপারে বলতেই হয়। আপনি যেকোনো প্লাটফর্মে যত ধরনেরই ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ দেখবেন, টেলিগ্রামের মতো সিম্পল, মিনিমাল এবং ইজি-টু-ন্যাভিগেট ইউজার ইন্টারফেসের মেসেঞ্জার আপনি খুব বেশি পাবেন না। এছাড়া অন্যান্য অধিকাংশ মেসেঞ্জার অ্যাপের মতো টেলিগ্রামের অ্যাপটি এত রিসোর্স হাংরি নয়। অনেক লো এন্ড ডিভাইসেও টেলিগ্রাম অ্যাপ খুব ভালোভাবেই কাজ করে।

টেলিগ্রামের ইউজার ইন্টারফেস সুন্দর, শুধু তাই নয়, আপনি টেলিগ্রামের সকল প্লাটফর্মের অ্যাপকে নিজের ইচ্ছামত সাজিয়ে নিতে পারবেন, ঠিক যেমনটা আপনি চাইবেন। এই ফিচারটি খুব সম্ভবত আর কোনো মেজর মেসেজিং অ্যাপে আপনি পাবেন না। টেলিগ্রাম অ্যাপে আপনাকে শুধুমাত্র ডার্ক মোড এবং লাইট মোডের অপশনই দেওয়া হয় তা না, বরং আপনি থিমের পাশাপাশি অ্যাপের প্রত্যেকটি এলিমেন্টের কালার অ্যাক্সেন্টও নিজের ইচ্ছামত চেঞ্জ করে নিতে পারবেন।

শুধুমাত্র প্রিসেটই নয়, আপনি নিজের ইচ্ছামত কাস্টম কালার কোডস ব্যাবহার করে আপনার নিজের ইচ্ছামত সাজাতে পারবেন অ্যাপটিকে। এমনকি আপনি যেকোনো প্লাটফর্মে অ্যাপের ইমোজি স্টাইলও চেঞ্জ করতে পারবেন। পাবেন ৪ ধরনের আলাদা আলাদা ইমোজি স্টাইল। টেলিগ্রাম অ্যাপের ইউজার ইন্টারফেস কাস্টোমাইজেশন নিয়ে চাইলে আরও অনেক কিছু লেখা যাবে, যেগুলো আপনি অ্যাপটি ব্যাবহার করা শুরু করলে নিজেই জানতে পারবেন।

১.৫ জিবি পর্যন্ত ফাইল শেয়ারিং

টেলিগ্রামের সবথেকে ভালো ফিচারট হচ্ছে এর আনলিমিটেড ফাইল স্টোরেজ। হ্যা, টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারকে চাইলে আপনি একটি ভালো ফাইল শেয়ারিং টুল হিসেবেও ব্যাবহার করতে পারবেন। কারণ, টেলিগ্রামের সবকিছুই ক্লাউড বেজড। হোয়াটসঅ্যাপের মতো সকল চ্যাট হিস্টরি আপনাকে লোকালি ডিভাইসে ব্যাকআপ করে রাখতে হয়না। তাছাড়া টেলিগ্রামে আপনি সর্বোচ্চ ১.৫ জিবি পর্যন্ত যেকোনো ফাইল আপলোড করতে পারবেন এবং সেন্ড করতে পারবেন।

একটি ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপের ক্ষেত্রে ১.৫ জিবি ফাইল সাইজ লিমিট সত্যিই অনেক বেশি, যেখানে ফেসবুকের মতো প্লাটফর্মে আপনি ২৫ এমবির বেশি সাইজের ফাইল আপলোড করতে পারবেন না। তাই টেলিগ্রামের সাহায্যে চাইলে আপনি এইচডি কোয়ালিটির একটি মুভিও যেকারো সাথে শেয়ার করতে পারবেন। তাছাড়া, টেলিগ্রামে আপলোড করা কোনো ফাইল আপলোড/ডাউনলোডের সময় আপনার ইন্টারনেট স্পিড থ্রটল করা হয়না। এর ফলে আপনি সবসময়ই ফাইল ডাউনলোড এবং শেয়ার করার সময় আপনার নেটওয়ার্কে সর্বোচ্চ স্পিড পাবেন।

এছাড়াও, টেলিগ্রামে শেয়ার করা আপনার সকল ফাইল সবসময়ের জন্য টেলিগ্রামের সার্ভারে থেকে যাবে, যদি আপনি এবং রিসিভার দুজনেই ফাইলটি ডিলিট না করে দেন। এর ফলে আপনার সেন্ড করা যেকোনো ফাইল আপনি যেকোনো সময় যেকোনো ডিভাইস থেকে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। অর্থাৎ, একদিক থেকে ভেবে দেখলে এটি এক প্রকার আনলিমিটেড ক্লাউড স্টোরেজের মতোও কাজ করে।

স্পিড এবং রিলায়েবলিটি

আপনি যদি কখনো টেলিগ্রাম মেসেঞ্জার ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আপনি অবশ্যই এর টেক্সট ডেলিভারি স্পিড লক্ষ্য করে থাকবেন। টেলিগ্রাম মেসেঞ্জার আমাদের দেখা এই পর্যন্ত সবথেকে ফাস্ট চ্যাটিং অ্যাপ। মুলত আমি যখন ইন্টারনেট স্পিডের সমস্যার কারণে অন্য কোন মেসেঞ্জার ভালোভাবে ব্যাবহার করতে পারি না, তখন টেলিগ্রাম সবসময়ই অন্যান্য অ্যাপের তুলনায় দ্রুত কাজ করে।

ওয়াইফাই, ফোরজি, থ্রিজি, টুজি সবধরনের নেটওয়ার্কেই টেলিগ্রামের মেসেজ ডেলিভারি স্পিড অন্যান্য মেজর সব চ্যাটিং অ্যাপসের তুলনায় অনেক দ্রুত। এছাড়া টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারের সাহায্যে করা VoIP অডিও কলের ভয়েস কোয়ালিটি এবং লেটেন্সিও অনেক ভালো। তবে ভয়েস কলিং এর ক্ষেত্রে আমার মতে টেলিগ্রামের তুলনায় গুগল ডুয়ো কিছুটা বেটার। তবে হোয়াটসঅ্যাপ এবং ফেসবুক মেসেঞ্জারের তুলনায় নিঃসন্দেহে টেলিগ্রামের ভয়েস কোয়ালিটি এবং লেটেন্সি অনেক ভালো।

টেলিগ্রাম গ্রুপস ও চ্যানেলস

গ্রুপ চ্যাটিং সুবিধা শুধু টেলিগ্রাম নয়, অন্যান্য সব মেজর চ্যাটিং প্লাটফর্মেই এই সুবিধা অনেক আগে থেকেই আছে। তবে টেলিগ্রাম গ্রুপে আপনি বেশ কিছু এক্সট্রা ফিচারস অ্যাড করতে পারবেন যেগুলো অন্যান্য প্লাটফর্মে পাবেন না। যেমন- ইউজার ভেরিফিকেশন, পাবলিক নোটস এবং গ্রুপে বট অ্যাড করে বিভিন্ন টাস্ক অটোমেশন করার সুবিধা। একটি পাবলিক চ্যাটিং গ্রুপের জন্য এটি খুবই উপযোগী একটি ফিচার, যা সব প্লাটফর্মেই থাকা উচিত বলে আমি মনে করি।

এছাড়া টেলিগ্রামে নির্দিষ্ট বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা চ্যানেল তৈরী করারও সুবিধা আছে যেখানে কোন একটি স্পেসিফিক টপিকের ওপরে যেকোনো ধরনের আপডেট এবং ইনফরমেশন পাওয়া যায়। উদাহরনসরূপ, টেলিগ্রামে আপনি প্রায় সবকিছুর জন্যই আলাদা আলাদা চ্যানেল খুঁজে পাবেন যেখানে বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট প্রতিনিয়ত শেয়ার করা হচ্ছে। যেমন- আপনি একটু অনলাইনে খুঁজলেই এমন অনেক টেলিগ্রাম চ্যানেলের ব্যাপারে জানতে পারবেন যেখানে সবধরনের নতুন মুভি এবং ওয়েব সিরিজ শেয়ার করা হয়। আপনি সহজেই সেসব চ্যানেল ফলো করে এসব কন্টেন্ট হাই স্পিডে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এমন ধরনের বিভিন্ন জিনিসের জন্য বিভিন্ন টেলিগ্রাম চ্যানেল রয়েছে।

টেলিগ্রাম বটস

এবার আলোচনা করা যাক আমার সবথেকে প্রিয় টেলিগ্রাম ফিচারের ব্যাপারে। টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারের আরেকটি ফিচার হচ্ছে বট ইউজ করার সুবিধা, যা অন্যান্য অধিকাংশ মেজর চ্যাটিং প্লাটফর্মে আপনি পাবেন না। ফেসবুক মেসেঞ্জারে বট ফিচারটি থাকলেও, মেসেঞ্জারের বটসগুলো টেলিগ্রামের তুলনায় অনেক লিমিটেড ফাংশনালিটির এবং খুব একটা কাজের নয়। তবে টেলিগ্রামে বিভিন্ন ধরনের অসংখ্য বটস রয়েছে যেগুলো ব্যাবহার করে আপনি আপনার অনলাইন লাইফকে কিছুটা সহজ করে নিতে পারবেন।

উদাহরণস্বরূপ, কোন বট আপনার পার্সোনাল টাস্ক রিমাইন্ডার হিসেবে কাজ করবে, আবার কোন বট আপনাকে টেলিগ্রামে শেয়ার করা সব ফাইলের ডিরেক্ট ডাউনলোড লিংক জেনারেট করে দেবে। আবার আপনি এমন অনেক টেলিগ্রাম বটও খুঁজে পাবেন যেগুলো ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার হিসেবে কাজ করবে। আবার কোন বটকে আপনি ফাইল কনভার্টার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। এমন হাজারো ধরনের কাজ আরও সহজভাবে করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট টেলিগ্রাম বটস বা টুলস আছে যেগুলো সত্যিই অনেক কাজের।

Images: Shutterstock.com

About the author

সিয়াম

Add comment

Categories