আপনি যদি আরও অধিকাংশ মধ্যবয়স্ক মানুষদের মত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার পৃথিবীর বাইরে অন্যান্য প্লানেটে এবং এমনকি অন্যান্য নক্ষত্রে ভ্রমন করার ইচ্ছা আছে। রাতের আকাশে যখন আমরা হাজার হাজার ফুটফুটে তারা দেখি, তখন অবশ্যই একবার চিন্তা করি যে, কেমন হতো যদি আমরা এসব তারায় যেতে পারতাম? সেখান থেকে পৃথিবীকে কেমন দেখা যেত? আমাদের গালাক্সিটাকেই বা কেমন দেখা যেত এসব নক্ষত্র থেকে? যদিও প্র্যাক্টিক্যালি চিন্তা...
কেন মঙ্গল গ্রহ? কেন এই লাল গ্রহেই যাত্রা? কেন সৌরজগতের আলাদা গ্রহ গুলোতে নয়?
মানব ইতিহাসে সবচাইতে অবিস্মরণীয় দিন ছিল যেদিন আমরা চাঁদকে জয় করেছিলাম—চাঁদে মানুষের পদার্পণের মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছিল যে, মানুষকে পৃথিবীর বাইরে ভ্যাকুয়াম স্পেসে পাঠানো সম্ভব এবং সেখান থেকে নিরাপদে আবার পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনাও সম্ভব। চন্দ্র অভিযানের পর থেকেই মানুষের নজর ছিল ঐ লাল গ্রহের দিকে। এরপরে আজ পর্যন্ত ডজন খানেক মিশন পাঠানো হয়েছে মঙ্গল গ্রহ উদ্দেশ্য করে। আবার কয়েক বছরের মধ্যে সেখানে যাওয়ার...
বিলিয়ন কিলোমিটার যাত্রার কাহিনী! — ভয়েজার ১ [স্পেসের সবচাইতে দূরত্বে মানুষের পাঠানো অবজেক্ট!]
এই মহাবিশ্ব আমাদের কল্পনার চাইতেও অনেক বেশি বড়, আর কোন স্কেলেই একে মাপা সম্ভব নয় কেননা মহাবিশ্ব প্রত্যেক সেকেন্ডে আরো বৃহৎ থেকে বৃহত্তর হয়ে উঠছে। মহাবিশ্বের সাথে তুলনা করতে গিয়ে যদি আমাদের বর্তমান টেকনোলোজির কথা চিন্তা করি সেক্ষেত্রে মহাবিশ্ব এক্সপ্লোর তো পরের কথা, আমরা আমাদের সৌরজগতই পার হতে পারবো না। মানুষের তৈরি অনেক স্পেস ক্র্যাফট মহাকাশে পাঠানো হয়েছে, এদের ভয়েজার (Voyager) সবচাইতে অন্যতম।...