আমাদের সৌরজগতের উপর এবং বাইরে আরো বেটার পড়াশুনার করার জন্য ১৯৭৭ সালে ভয়েজার ১ স্পেস প্রোব মহাকাশে পাঠানো হয়। মানুষের তৈরি অনেক স্পেস ক্র্যাফট মহাকাশে পাঠানো হয়েছে, এদের ভয়েজার (Voyager) সবচাইতে অন্যতম। ভয়েজার ১ আমাদের এমন কিছু দেখিয়েছে, বুঝিয়েছে যেগুলোর কল্পনাও ছিল না আমাদের। পৃথিবী থেকে সৌরজগতের প্রত্যেকটি গ্রহের হাই রেজুলেশন ফটো কেবল ভয়েজারের বদৌলতেই সম্ভব হয়েছিল। আজ ৪১ বছরেরও বেশি সময় ধরে...
মাইন্ড আপলোডিং | মানুষের ব্রেইন কম্পিউটারে আপলোড করা সম্ভব?
সময়ের পরিবর্তনের সাথে আমরা আমাদের ব্রেইনকে বিভিন্ন প্রযুক্তির সাথে তুলনা করে আসছি—আগে ঘড়ি, টেলিফোন, ক্যালকুলেটর এবং বর্তমানে কম্পিউটারের সাথে মানুষের ব্রেইনকে তুলনা করা হয়। যদিও আমাদের ব্রেইন আমাদের বানানো সকল প্রযুক্তি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে কাজ করে। আমরা মানুষেরা অনেক অসাধাদ্ধ সাধন করতে সক্ষম হয়েছি এবং বর্তমানে নিউরাল নেটওয়ার্ক এর মতো প্রযুক্তির পেছনে ছুটছি আর ভবিষ্যতে পৌঁছে যাবো মহাকাশের আরো...
মহাকাশ সম্পর্কে কয়েকটি ফ্যাক্ট যা হয়তো আপনি জানতেন না!
এই মহাবিশ্বে যে আমরা একা নই তা আমরা সবাই জানি। না, আমি এলিয়েনদের কথা বলছিনা, তবে আমাদের যে গ্যালাক্সি, অর্থাৎ মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতেই প্রায় ১০০ বিলিয়নের বেশি নক্ষত্র বা তারা আছে। আর আমাদের গালাক্সির বাইরে সম্পূর্ণ বিশ্বজগতের কথা তো বাদই দিলাম। সম্ভবত এই সম্পূর্ণ ইউনিভার্সে যত নক্ষত্র আছে তাদের সংখ্যা পৃথিবীর যেকনো সমুদ্রসৈকতে মোট যতগুলো বালুকণা আছে তার থেকেও অনেক বেশি হতে পারে। আমরা এই সম্পূর্ণ...
গ্লোবাল ওয়ার্মিং : জলবায়ু পরিবর্তনে আমাদের করনীয়!
ক্লাস ৫ এর পাঠ্যবই থেকে শুরু করে বড় বড় ডিগ্রি এই গ্লোবাল ওয়ার্মিং কে নিয়ে করা হচ্ছে। আর এই গ্লোবাল ওয়ার্মিং কি কেন এবং কিভাবে হয় আর এটা আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জীবনে কিভাবে প্রভাব ফেলে থাকে তা নিয়ে আপনি কিছু জানেন কি? না জানলে আজকের পোষ্টটি শুধুমাত্র আপনারই জন্য। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোকে আপনি একটু গভীর ভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে এগুলো (ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরণ, সুনামি, বন্যা...
রহস্যময় কতগুলো স্থান যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞান দিতে পারেনি!
বিজ্ঞানের নানানরকম আবিস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি আজকের পৃথিবী যাকে আমরা বলি আমাদের নিজস্ব গ্রহ এবং আমাদের একান্ত বাসস্থান। বিজ্ঞানের ব্যাপক অগ্রগতিতে আমরা হয়ত অনেক সময় ভাবি আমরা হয়ত সবকিছুরই অর্থ জানি, তবে এখনও বহু অমিমাংসিত বিষয়াবলী রয়েছে যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞান এখনও দিতে পারেনি। আজকে আমি জানাব রহস্যময় কতগুলো স্থান যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞান দিতে পারেনি! স্কেলেটন লেকঃ কঙ্কালের হ্রদ কঙ্কালের হ্রদ...
মানুষ কি কখনো মঙ্গল গ্রহে বসবাস করতে সক্ষম হবে? কেন সেটা প্রায় অসম্ভব?
আমাদের সোলার সিস্টেমে মোট চারটি পাথুরে প্ল্যানেট রয়েছে — বুধ, শুক্র, পৃথিবী এবং মঙ্গল — বাকী প্ল্যানেট গুলো আকারে অনেক দানবাকার, কিন্তু সেগুলো বেশিরভাগ গ্যাসীয় পদার্থের উপর তৈরি, মানে আপনি সেগুলোতে কোন শক্ত পৃষ্ট পাবেন না, যেখানে নিজের পা রাখবেন। বসবাসের যোগ্য প্ল্যানেটের কথা চিন্তা করতে পৃথিবীর পরে সবচাইতে আকর্ষণীয় প্ল্যানেট’টি হচ্ছে মার্স বা মঙ্গল গ্রহ। যদিও আকৃতির দিক থেকে শুক্র গ্রহের সাথে...
মোবাইল ফোন কি আপনাকে দিন দিন অলস তৈরি করছে?
এই পকেটের আকারের কম্পিউটার যেটাকে আমরা মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন হিসেবে জানি, এটি আমাদের জীবনের জন্য এক মহান আবিষ্কার। কিন্তু এই মহান আবিষ্কারটি কি আমাদের দিন দিন বাকশক্তিশীন বানিয়ে ফেলছে? একটু দাঁড়ান, আমি এক্ষুনি পকেট থেকে স্মার্টফোন বের করে গুগল করে বলছি 😛 । স্মার্টফোন আসক্ত বন্ধুরা, আজকের এই পোস্টটি বিশেষ করে তোমাদের জন্য। আমারা আজকাল প্রায় সবকিছুর জন্যই আমাদের সেলফোনটি ব্যবহার করে থাকি।...
আমরা কি কখনো অন্য কোন নক্ষত্র মন্ডল ভ্রমন করতে পারবো?
আপনি যদি আরও অধিকাংশ মধ্যবয়স্ক মানুষদের মত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার পৃথিবীর বাইরে অন্যান্য প্লানেটে এবং এমনকি অন্যান্য নক্ষত্রে ভ্রমন করার ইচ্ছা আছে। রাতের আকাশে যখন আমরা হাজার হাজার ফুটফুটে তারা দেখি, তখন অবশ্যই একবার চিন্তা করি যে, কেমন হতো যদি আমরা এসব তারায় যেতে পারতাম? সেখান থেকে পৃথিবীকে কেমন দেখা যেত? আমাদের গালাক্সিটাকেই বা কেমন দেখা যেত এসব নক্ষত্র থেকে? যদিও প্র্যাক্টিক্যালি চিন্তা...
অ্যান্টিম্যাটার কি : কেন এটি পৃথিবীর সবথেকে দামী ম্যাটেরিয়াল?
একবার ভেবে দেখুন তো, আপনার জানামতে পৃথিবীর সবথেকে দামী (মূল্যবান) ম্যাটেরিয়াল কি? সোনা, রুপা, প্লাটিনাম নাকি ডায়মন্ড? যদি ভেবে থাকেন যে এগুলোই সবথেকে দামী ম্যাটেরিয়াল, তাহলে আপনি ভুল ভেবেছেন বা জেনেছেন। ম্যাটেরিয়ালের কথা বলতে হলে, এমন অনেক নেশাদ্রব্যও আছে যেগুলো সোনার থেকে অনেক বেশি দামী। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন বা জানার চেষ্টা করেছেন যে সবথেকে দামী ম্যটেরিয়াল কি থাকতে পারে দ্রব্যমুল্যের হিসাবে...
কেন মঙ্গল গ্রহ? কেন এই লাল গ্রহেই যাত্রা? কেন সৌরজগতের আলাদা গ্রহ গুলোতে নয়?
মানব ইতিহাসে সবচাইতে অবিস্মরণীয় দিন ছিল যেদিন আমরা চাঁদকে জয় করেছিলাম—চাঁদে মানুষের পদার্পণের মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছিল যে, মানুষকে পৃথিবীর বাইরে ভ্যাকুয়াম স্পেসে পাঠানো সম্ভব এবং সেখান থেকে নিরাপদে আবার পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনাও সম্ভব। চন্দ্র অভিযানের পর থেকেই মানুষের নজর ছিল ঐ লাল গ্রহের দিকে। এরপরে আজ পর্যন্ত ডজন খানেক মিশন পাঠানো হয়েছে মঙ্গল গ্রহ উদ্দেশ্য করে। আবার কয়েক বছরের মধ্যে সেখানে যাওয়ার...