https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

ইকোসিস্টেম কি? কেন আইফোন ইউজাররা অ্যান্ড্রয়েড ব্যাবহার করতে চায় না?

সিয়াম by সিয়াম
August 15, 2018
in টেক চিন্তা
0 0
20
ইকোসিস্টেম কি? কেন আইফোন ইউজাররা অ্যান্ড্রয়েড ব্যাবহার করতে চায় না?
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

আপনি কি কখনো খেয়াল করেছেন যে আইফোন বা অন্য যেকোনো অ্যাপল ডিভাইস ইউজাররা কখনোই কোন অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন বা অন্য কোন অপারেটিং সিস্টেমই ইউজ করতে চায়না? কখনো ভেবে দেখেছেন, একজন আইফোন ইউজার যখন নতুন একটি স্মার্টফোন কেনার চিন্তা করে তখন কেন সে নতুন মডেলের আইফোনটিই প্রিফার করে? শুধুমাত্র বাংলাদেশের কথা চিন্তা করলে হবেনা। আমি সম্পূর্ণ পৃথিবীর সমস্ত অ্যাপল ডিভাইস ইউজারদের কথা বলেছি। অ্যাপল ডিভাইস ছাড়তে না চাওয়ার প্রধান কারন হচ্ছে ইকোসিস্টেম!

এটা হয়তো সবসময়ই খেয়াল করেছেন যে কেউ অ্যাপলের কোন ডিভাইস ব্যবহার করলে এরপর থেকে অন্য কোন ডিভাইস কেনার কথা ভাবলেও অ্যাপলের ডিভাইসই কিনতে চায়। এর প্রথম এবং প্রধান কারন হচ্ছে, অ্যাপলের ইকোসিস্টেম। হতে পারে আপনি আগে থেকেই জানেন ইকোসিস্টেম কি অথবা আপনি এই প্রথম শুনছেন যে টেকনোলজির ভেতরেও ইকোসিস্টেম বলে একটা ব্যাপার আছে। যাইহোক, আজকে এই ইকোসিস্টেম জিনিসটি নিয়েই আলোচনা করতে চলেছি।

ইকোসিস্টেম কি?

টেকনোলজির বাইরে ইকোসিস্টেম জিনিসটির অন্য মিনিং আছে। তবে প্রযুক্তির দুনিয়ায় ইকোসিস্টেম হচ্ছে, কিছু ডিভাইস এবং কিছু অ্যাপস/সার্ভিসের একটি ফ্যামিলি যেগুলো একে অন্যকে অনেকটা বেঁধে রাখে। একটি ইকোসিস্টেমের যত বেশি ডিভাইস এবং যত বেশি অ্যাপস এবং সার্ভিস আপনি ব্যবহার করবেন, ততটাই কঠিন হয়ে যাবে ওই ইকোসিস্টেমটি থেকে বেরিয়ে যাওয়া। একজন ইউজার যখন একটি ইকোসিস্টেমের একটির বেশি দুটি বা তিনটি বা তিন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করে ফেলে তখন সঙ্গত কারনেই সেই ইকোসিস্টেম থেকে বের হওয়া সম্ভব হয়না।

ইকোসিস্টেম

এখানেই মুলত চলে আসে অ্যাপলের ইকোসিস্টেমের ব্যাপারটি। তবে ইকোসিস্টেম যে শুধুমাত্র অ্যাপলেরই আছে এমনটা নয়। প্রযুক্তির দুনিয়ায় ইকোসিস্টেম অনেক আছে। যেমন- অ্যাপলের ইকোসিস্টেম, মাইক্রোসফটের ইকোসিস্টেম, স্যামসাঙের ইকোসিস্টেম এবং এমন ছোট ছোট অনেক ইকোসিস্টেম আছে। তবে সত্যি কথা বলতে, নিশ্চিতভাবেই সবথেকে বড় এবং সবথেকে স্ট্রং হচ্ছে অ্যাপলের ইকোসিস্টেম যার কারনে অ্যাপল ডিভাইস ইউজাররা এই ইকোসিস্টেম থেকে বের হতে চায়না বা পারেনা। এবার জানা যাক,

ইকোসিস্টেম কীভাবে কাজ করে?

ধরুন, আপনি একটি অ্যাপল ডিভাইস কিনলেন। ধরুন আপনি নতুন আইফোনটিই কিনলেন। অ্যাপলের এই একটি ডিভাইস আইফোন ব্যবহার শুরু করার মাধ্যমেই আপনি অ্যাপলের ইকোসিস্টেমে পা দিলেন। আপনি আপনার নতুন আইফোনটি ব্যবহার করতে করতে অ্যাপলের হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার অপটিমাইজেশন, রেসপনসিভনেস, অ্যাপ কোয়ালিটি এসব দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলেন (যেটা সকল নতুন আইফোন ইউজারদের সাথেই হয়ে থাকে)। আপনি আইফোন ব্যবহার করছেন এর মানে হচ্ছে অ্যাপলের ন্যাটিভ স্পেশাল অ্যাপ এবং সার্ভিসগুলো যেমন আইমেসেজ, ফেসটাইম, অ্যাপল মিউজিক, আইক্লাউড, অ্যাপল পে এসবও ব্যবহার করা শুরু করেছেন। তবে আপনি ইকোসিস্টেমে আটকে পড়বেন যখন আপনি নতুন কোন একটি ডিভাইস কিনতে যাবেন। যেমন- হেডফোন বা ল্যাপটপ বা স্মার্ট স্পিকার বা স্মার্টওয়াচ ইত্যাদি।

এখন আপনাক হেডফোন কিনতে হলে এমন কোন হেডফোন কিনতে হবে যেটি আপনার আইফোনের সাথে সবথেকে ভালোভাবে কাজ করবে। এর জন্য সবথেকে ভালো হচ্ছে অ্যাপল এয়ারপডস। কারন, এটি আইফোনের সাথে সবথেকে ভালোভাবে কাজ করবে। W1 চিপ থাকার ফলে এটি ইনস্ট্যান্টলি আপনার আইফোনের সাথে সিংক হতে পারবে এবং এর স্পেশাল ফিচারগুলো শুধুমাত্র আইফোন এবং অ্যাপল মিউজিকের সাথেই কাজ করবে। তাই সঙ্গত কারনেই আপনি অন্যান্য হেডফোনের চেয়ে অ্যাপল এয়ারপডসই প্রিফার করবেন।

ইকোসিস্টেম

এরপর ধরুন আপনি একটি ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবলেন। এখন আপনার যেহেতু আপনার আগে থেকেই একটি আইফোন এবং অ্যাপল এয়ারপডস আছে, তাই স্বভাবতই আপনি প্রথমেই ম্যাকবুক নেওয়ার কথা ভাববেন। কারন আপনার সকল অ্যাপল মিউজিক লাইব্রেরি, ফেসটাইম, কন্টাক্টস এবং বিশেষ করে আইমেসেজ শুধুমাত্র ম্যাকবুক এবং আইম্যাক ছাড়া অন্য কোন ডেক্সটপ বা ল্যাপটপের সাথে ইজিলি সিংক হবেনা। এছাড়া এয়ারড্রপ শেয়ারিং তো আছেই। এছাড়া অ্যাপল এয়ারপডে W1 চিপ থাকার ফলে এটা আইফোনের মত ম্যাকবুকের সাথেও এক ক্লিকে কানেক্ট হতে পারে। আর আমরা সবাই চাই আমাদের হাতের স্মার্টফোন এবং আমাদের ডেক্সটপ এবং ল্যাপটপ সবসময় কানেক্টেড থাকুক। আর এইজন্য আইফোনের ক্ষেত্রে ম্যাকবুক এবং আইম্যাক ছাড়া আর কোন অপশন নেই।

এরপর ধরুন আপনি একটি স্মার্টওয়াচ কিনতে চাইলেন। তখনও ঠিক এই একই কারনে আপনার প্রথম পছন্দ হবে অ্যাপল ওয়াচ। কারণ আইফোনের সাথে সবসময় কানেক্টেড রাখার জন্য অ্যাপল ওয়াচের কোন বিকল্প নেই। এছাড়া অ্যাপল ওয়াচের সাহায্যে আপনি আপনার আইফোনের আইমেসেজে রিপ্লাইও দিতে পারছেন ফোন ব্যবহার না করেই। এইসকল কনভেনিয়েন্ট ফিচারসের জন্য অ্যাপল ইউজাররা স্মার্টওয়াচ কিনতে চাইলে সবসময়ই অ্যাপল ওয়াচ প্রিফার করে। ঠিক এমনটাই হবে যখন আপনি স্মার্ট স্পিকার কিনতে চাইবেন। কারণ অ্যাপল ডিভাইসের সাথে কোন স্মার্ট স্পিকার ব্যবহার করতে চাইলে অ্যাপলের হোমপড ছাড়া আর কোন বিকল্পই নেই।

ইকোসিস্টেম

এবার নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে, অ্যাপল ঠিক কিভাবে তাদের ইউজারদেরকে এসব সার্ভিস এবং সিংক এবং শেয়ারিং এর সাহায্যে এই ইকোসিস্টেম বা ডিভাইস ফ্যামিলিতে অনেকটা বেঁধে রাখে। তবে এখন আপনি প্রশ্ন করতেই পারেন যে আমি,

অ্যাপলের ইকোসিস্টেম নিয়েই কেন বলছি?

আমি আগেই বলেছি, ইকোসিস্টেম শুধুমাত্র অ্যাপলেরই নেই। গুগল, মাইক্রোসফট এবং স্যামসাং এর ও নিজের ইকোসিস্টেম আছে। তবে এখানে অ্যাপলের কথাই বলছি কারন, যেমনটা প্রথমেই বলেছিলাম, কোন ইকোসিস্টেমই অ্যাপলের ডিভাইস ফ্যামিলির মত এত বেশি ক্লোজড এবং স্ট্রং নয়। হ্যা, মাইক্রোসফট, গুগল এবং স্যামসাঙ এরও ইকোসিস্টেম আছে তবে সেগুলো অ্যাপলের মত এত বেশি ইফেক্টিভ না। এখন হয়তো আপনি বলতে পারেন যে, আমি হয়তো অ্যাপল ফ্যানবয় তাই এমন বলছি। কিন্তু না, আমি অ্যাপল ফ্যানবয় না। তবে অ্যাপলের ডিভাইস লাইনাপ, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, অপারেটিং সিস্টেম সবই আমার ভালো লাগে।

ইকোসিস্টেম

যাইহোক, অ্যাপলের ইকোসিস্টেমের সবথেকে মজার ব্যাপারটি হচ্ছে, অ্যাপল ইকোসিস্টেমে একবার ঢুকে পড়লে সেটার থেকে বেরিয়ে আসা কষ্টকর, যদি আপনি অনেকদিন যাবত অ্যাপলের ইকোসিস্টেমে থাকেন। এখানে ব্যাপারটি হচ্ছে, গুগলের ইকোসিস্টেমে থাকার জন্য আপনাকে গুগলের ডিভাইসই ব্যবহার করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করছেন মানেই আপনি গুগলের ইকোসিস্টেমে আছেন।

এখানে কোন ম্যানুফ্যাকচারারের ডিভাইস ব্যবহার করছেন সেটি কোন ব্যাপার নয়। আপনি ৫০ টি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস সুইচ করলেও আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট, আপনার পারচেজ করা অ্যাপস, সাবসক্রিপশনস, ইউজার ডেটা সবকিছুই থাকবে। তবে আপনি সম্পূর্ণ অ্যাপলের ইকোসিস্টেম থেকে বেরিয়ে গেলে এসব কিছুই থাকবেনা। কারন অ্যাপলের ইকোসিস্টেম ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র অ্যাপলের ডিভাইসই ব্যাবহার করতে হবে। ঠিক এই কারনেই অধিকাংশ অ্যাপল ইউজার অ্যাপল ডিভাইস ব্যবহার করলে কখনো অন্য কোন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে সুইচ করতে চায় না।


আশা করি এতক্ষনে বোঝাতে পেরেছি যে অ্যাপলের ইকোসিস্টেম কি এবং কিভাবে কাজ করে। যদি বুঝে থাকেন, তাহলে এই সবকিছু না বুঝেই প্রত্যেকবার একজন অ্যাপল ডিভাইস ইউজার দেখলেই তার দিকে হেট স্পিচ ছড়ানো বন্ধ করুন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশ করি আজকের আর্টিকেলটিও আপনাদের ভালো লেগেছে। কোন ধরনের প্রশ্ন বা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে জানাবেন।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

Image Credit : George Rudy Via Shutterstock

Tags: অ্যাপলইকোসিস্টেমটেক চিন্তাটেকনোলজিডিভাইসপ্রযুক্তি
Previous Post

হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া বা বজ্রপাত আপনার পিসির কিভাবে ক্ষতি করতে পারে?

Next Post

স্মার্টফোন যেভাবে আমাদের মস্তিষ্ক এবং দেহের নানাভাবে ক্ষতি করছে!

সিয়াম

সিয়াম

অনেক ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি আকর্ষণ ছিলো এবং হয়তো সেই আকর্ষণটা আরো সাধারন দশ জনের থেকে একটু বেশি। নোকিয়ার বাটন ফোন থেকে শুরু করে ইনফিনিটি ডিসপ্লের বেজেললেস স্মার্টফোন, সবই আমার প্রিয়। জীবনে টেকনোলজি আমাকে যতটা ইম্প্রেস করেছে ততোটা অন্যকিছু কখনো করতে পারেনি। আর এই প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ থেকেই লেখালেখির শুরু.....

Next Post
স্মার্টফোন যেভাবে আমাদের মস্তিষ্ক এবং দেহের নানাভাবে ক্ষতি করছে

স্মার্টফোন যেভাবে আমাদের মস্তিষ্ক এবং দেহের নানাভাবে ক্ষতি করছে!

Comments 20

  1. Anirban says:
    3 years ago

    Nice article. I also love Apple. But it so much costly……
    Eto daam j kenar aagei chitke jete hoy….

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      Haha. Yes.

      Reply
  2. Salam Ratul says:
    3 years ago

    হুম বুজলাম। ভালো লাগলো ইনফরমেশন। ধন্যবাদ ভাইয়া।

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      আপনাকেও ধন্যবাদ। 🙂

      Reply
  3. sahajahan alam bijoy says:
    3 years ago

    understood boss ????????

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      থ্যাংকস বস! 🙂

      Reply
  4. Rayhan says:
    3 years ago

    Thanks brother

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      🙂

      Reply
  5. রাব্বি says:
    3 years ago

    মানুষ কেন আপেল নিয়ে পাগল জানি না। আই ম্যাসেজ এ কি আছে এক্সট্রা?

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      আইমেসেজ হচ্ছে আইফোনের ডিফল্ট মেসেজিং সার্ভিস। আইমেসেজে মূলত অন্য একজন আইফোন ইউজারকে কোনো মেসেজ সেন্ড করার জন্য আপনার কোনো এসএমএস চার্জ কাটবে বা। অনলাইন চ্যাটিং সার্ভিসগুলোর মতোই কাজ করে এটি। আর যেহেতু সব আইফোনে আগে থেকেই থাকে এটি, তাই আইফোন ইউজারদের জন্য যথেষ্ট কনভেনিয়েন্ট ফিচার এটি।

      Reply
  6. Roni says:
    3 years ago

    iphon bises valo lage na. But iphone smooth user experience dey. Eta mantei hobe.

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      হ্যা। আইফোনের সফটওয়্যার অপটিমাইজেশন প্রশংসনীয়। 🙂

      Reply
  7. Sihab says:
    3 years ago

    Iphone just bullshit****###

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      Okay. ????

      Reply
  8. Lucky Khan says:
    3 years ago

    ????

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      ????

      Reply
  9. দেবাশীষ চক্রবর্তী says:
    3 years ago

    অসাধারণ।

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      থ্যাংকস! 🙂

      Reply
  10. অন্তু says:
    3 years ago

    এপলের সার্ভিস গুলা ওদের ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না। অন্যদিকে গুগল,স্যামসাং এর গুলো ক্রস প্লাটফর্ম ইকোসিস্টেম

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      অ্যাপলের সার্ভিসগুলো ওদের ডিভাইস ছাড়া কাজ করেনা বলেই ওদের ইকোসিস্টেম এত বেশি স্ট্রং। আর স্যামসাং এর ইকোসিস্টেম সব ডিভাইসে কাজ করেনা। শুধুমাত্র গুগলের ইকোসিস্টেমই প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কাজ করে।

      Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In