https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

লিনাক্স কি? | উইন্ডোজের বেস্ট বিকল্প, যেটা হাজারো গীক মিলে বানিয়েছেন!

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
January 11, 2018
in লিনাক্স, টেক চিন্তা
0 0
38
লিনাক্স
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

লিনাক্স রয়েছে সর্বত্র। আপনার মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, সার্ভার এমনকি সুপার কম্পিউটারেও রয়েছে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এই অবস্থায় আপনার অবশ্যই এর সম্পর্কে জানার বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে। এবং সেই প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে এবং বহুত অনুরোধের জন্য আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছি লিনাক্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবার। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক সবকিছু 🙂

ভালো লাগার আরো পোস্ট

  • ম্যাক বনাম উইন্ডোজ পিসি | আপনার কোনটি কেনা উচিৎ?
  • আপনার হার্ডড্রাইভ এর হারানো স্পেস গুলো যায় কোথায়? | বিশাল সমস্যার সমাধান
  • ৩২ বিট বনাম ৬৪ বিট প্রসেসর | আপনার কোনটি কেনা উচিৎ?

কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস কি?

কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস কি?

লিনাক্স নিয়ে বিস্তারিত জানার আগে আপনার অবশ্যই কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে বেসিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কেনোনা অনেকে এই বিষয়টি বুঝতেই করে ফেলেন বিশেষ ভুল। আপনি বা আমি কিন্তু কখনোই ভেবে দেখিনা যে কম্পিউটার কীভাবে কাজ করে। আমরা শুধু মাত্র কম্পিউটারকে টাস্ক দিয়ে যাই এবং বদলে কম্পিউটার আমাদের টাস্ক সম্পূর্ণ করে দিলেই ব্যাস। সে কীভাবে তা সম্পূর্ণ করলো বা কি কি প্রসেস চালালো তা নিয়ে আমরা কখনোই মাথা ঘামাতে চাই না।

কিন্তু আপনার কম্যান্ড দেওয়া প্রত্যেকটি কাজ করার জন্য কম্পিউটারকে বহুত প্রসেস সম্পূর্ণ করতে হয়। যে প্রোগ্রাম গুলো আপনার কম্পিউটারের সকল কাজ যেমন মিউজিক প্লে, ভিডিও প্লে, ওয়ার্ড টাইপ, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ইমেইল সেন্ড ইত্যাদি করে থাকে তাদের মূলত বলা হয় অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপস। কিন্তু এই সকল অ্যাপ্লিকেশন গুলো জার উপর দিয়ে চলে বা রান হয় সেটিই হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস।

অপারেটিং সিস্টেমকে কম্পিউটারের সকল বেসিক কাজ গুলো করতে হয়। যেমন অপারেটিং সিস্টেম নির্ধারণ করে কখন আপনার স্ক্রীনে কি প্রদর্শন করা হবে, আপনি কী-বোর্ডে কোন কী কখন চাপলেন, প্রসেসর গরম হয়ে গেলে ফ্যান চালু করতে হবে। অপারেটিং সিস্টেম সকল তথ্য হার্ডড্রাইভে সংরক্ষন করে এবং প্রয়োজনে ডাটা আবার অ্যাক্সেস করে। কিন্তু আপনার ইন্সটল করা অ্যাপ্লিকেশন গুলো কোন চিন্তায় করে না এসব বিষয় নিয়ে। অ্যাপ্লিকেশন শুধু মাত্র আপনার দেওয়া কম্যান্ড গুলো অনুসরন করে কাজ করে। এবং প্রয়োজনে অপারেটিং সিস্টেমের উপর কাজ চাপিয়ে দিয়ে বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।

চলুন অপারেটিং সিস্টেম কি তা বুঝাতে একটি সুন্দর উদাহরণ দেওয়া যাক। আপনার কম্পিউটারকে একটি অফিস হিসেবে কল্পনা করুন। যেখানে একজন টাইপার রয়েছেন যিনি শুধু টাইপ করার জন্য প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। সে তার কাজ খুব ভালোভাবে করছে। সে কিন্তু কখনো এটা চিন্তা করবে না যে অফিসের ক্যান্টিন কীভাবে চলবে বা অফিস কীভাবে পরিষ্কার পরিছন্ন রাখা যাবে বা অফিসের জানালা গুলো মুছতে হবে। অফিসটির ক্যান্টিন, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার খেয়াল রাখতে মনে করুন আরেকটি কোম্পানি কাজ করে। তার নাম মনে করুন সুযোগ সুবিধা ম্যানেজমেন্ট। তো আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম হলো সেই সুযোগ সুবিধা ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি। অপারেটিং সিস্টেম সকল খুঁটিনাটি কাজ সম্পূর্ণ করে থাকে যাতে অ্যাপ্লিকেশন তার নির্দিষ্ট কাজ আরো বেশি মনোযোগের সাথে করতে পারে। আশা করছি এই উদাহরণ থেকে কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে আপনার সুস্পষ্ট ধারণা হয়ে গেছে।

অপারেটিং সিস্টেমের কেন প্রয়োজন পড়লো?

অপারেটিং সিস্টেমের কেন প্রয়োজন পড়লো?

আপনি এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝে গেছেন যে কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের উদ্ভবনের আগের কম্পিউটার গুলোতে কোন অপারেটিং সিস্টেম ছিল না। তৎকালীন কম্পিউটার গুলোকে মাইক্রো কম্পিউটারস বা মাইক্রোস বলা হতো। তখনকার মেশিন গুলো প্রত্যেকটি চলতো তাদের নিজের আলাদা আলদা মৌলিক পদ্ধতিতে। কারো প্রোগ্রামের সাথে কারো প্রোগ্রামের কোন মিল ছিল না। কোন গেম ডেভেলপার যদি একটি কম্পিউটারের জন্য গেম তৈরি করতো তবে অন্য কম্পিউটারের কাছে সেটি একদম বেকার ছিল। যেহেতু এক কম্পিউটারের ভাষা আরেক কম্পিউটার থেকে আলদা ছিল তাই এদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা ছিল একেবারে অসম্ভব।

কিন্তু সে সময়ে সিপি/এম নামক একটি অপারেটিং সিস্টেম এই অসুবিধা দূর করেছিলো। যখন মাইক্রো কম্পিউটারস গুলো সিপি/এম ব্যবহার করতে শুরু করলো তখন তারা একই প্রোগ্রাম সকল কম্পিউটারে রান করাতে সক্ষম হলো। ডেভেলপার রা তখন আলদা আলদা কম্পিউটারের জন্য প্রোগ্রাম না লিখে সিপি/এম এর জন্য প্রোগ্রাম লিখতে আরম্ভ করলো। এবং কম্পিউটিং প্রযুক্তিতে নতুনত্ব আসলো।

কিন্তু ১৯৮০ সালের দিকে আইবিএম নামক এক প্রতিষ্ঠান যখন তার প্রচণ্ড জনপ্রিয় পার্সোনাল কম্পিউটার মেসিনের জন্য সিপি/এম এর দাবি কিনতে যায় তখন তারা তা কিনতে অক্ষম হয়। ফলে তখন এক প্রচণ্ড মেধাবী যুবক “বিল গেটস” বিকল্প হিসেবে তার নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম লিখতে শুরু করেন। এবং জন্ম নেয় ডস (DOS) অপারেটিং সিস্টেমের। পরে এটির নাম উইন্ডোজ হয়ে যায়। আর এই উইন্ডোজ বিলকে পৃথিবীর সবচাইতে ধনী ব্যাক্তি করে তোলে। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সবচাইতে আসল কথা হলো এটির মাধ্যমে একই ভাষার অ্যাপ্লিকেশন আলাদা আলদা মেশিনে চালানো যায়। ফলে যেকোনো কম্পিউটার একে পরের সাথে খুব সহজেই সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয়। তো বন্ধুরা এই হলো মূলত প্রধান কারন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম জনপ্রিয়তা পাবার এবং অপারেটিং সিস্টেম প্রয়োজনীয়তার।

লিনাক্স কি?

লিনাক্স

এতক্ষণ অনেক হয়েছে ইতিহাস ঘেঁটে দেখা এবার আজকের দিনে ফিরে এসে আলোচনা করা যাক লিনাক্স নিয়ে। অনেকে মনে করেন লিনাক্স একটি অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু আসলে লিনাক্স কোন অপারেটিং সিস্টেম নয়, বরং এটি হলো একটি কার্নেল। কার্নেল কি এ বিষয়ে বুট লোডার, রম, কার্নেল নিয়ে লেখা পোস্টে হালকা ধারণা দিয়েছিলাম। কিন্তু এই পোস্ট লিখার সময় মনে হচ্ছে কার্নেল নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট করা দরকার। যাই হোক, কার্নেল মূলত হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে।

ডেভেলপাররা লিনাক্স কার্নেলের জন্য অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে। তাই আপনি যদি আপনার কম্পিউটারে লিনাক্স রান করাতে চান তবে এই কার্নেলের উপর লেখা অ্যাপ্লিকেশন বা প্যাকেজ আপনাকে ব্যবহার করতে হবে। আর লিনাক্সের এই প্যাকেজ গুলোকে বলা হয়ে থাকে ডিস্ট্রিবিউশন বা ডিস্ট্রো। লিনাক্স কার্নেলের উপর বহুত ডিস্ট্রো রয়েছে। এবং সেগুলো বিভিন্ন কাজের জন্য প্রস্তুতকৃত। এই কার্নেল আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের কাজ করার উপযোগী করে গড়ে তোলে। লিনাক্স ডিস্ট্রো প্রত্যেকটি কম্পিউটিং ক্ষেত্রের জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন, টুলস, এবং ডেক্সটপ পরিবেশ সরবরাহ করে থাকে। এবং এসকল কাজ লিনাক্স কার্নেলের সাথে একত্রে যুক্ত থাকে ফলে এটি একটি সম্পূর্ণ কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমে পরিণত হয়েছে।

এখন কেউ যদি বলে যে সে তার কম্পিউটারে লিনাক্স ব্যবহার করছে, তাহলে এর মানে হলো সে লিনাক্স কার্নেল ব্যবহার করছে এবং সেই কার্নেলের উপর লেখা অ্যাপ্লিকেশন পিসিতে রান করাচ্ছে। কি পরিষ্কার হলো বিষয়টি?

কেন লিনাক্স ব্যবহার করবেন?

কেন লিনাক্স ব্যবহার করবেন?

লিনাক্স কি তার সম্পর্কে এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝে গেছেন। এবার চলুন আলোচনা করি কেন এটি আমরা ব্যবহার করবো তা নিয়ে। দেখুন আজকের দিনে সবচাইতে জনপ্রিয় কম্পিউটিং অপারেটিং সিস্টেম হলো উইন্ডোজ। আর হাঁ, উইন্ডোজ অবশ্যই তার নিজের ক্ষেত্রে থেকে অনেক ভালো আকজ করছে। কিন্তু উইন্ডোজ বা ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম গুলো ইউজার এবং ডেভেলপারদের কাছে যা ইচ্ছা তা করার অনুমতি প্রদান করে না। আপনি উইন্ডোজ মেশিনের অ্যাডমিন হয়েও অনেক ফাইল মডিফাই করতে পারবেন না। আপনি যদি একজন গেমার হোন বা সাধারন কম্পিউটিং করেন তবে উইন্ডোজ আপনার কাছে উত্তম একটি অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু আপনি যদি ডেভেলপার হোন তবে উইন্ডোজে আপনি সর্বাধিক স্বাধীনতা পাওয়া থেকে বার্থ হবেন। কারন এটি একটি ক্লোজড অপারেটিং সিস্টেম।

কিন্তু অপর দিকে লিনাক্স সম্পূর্ণ ফ্রী একটি কার্নেল। যেখানে বহুত ডিস্ট্রো রয়েছে এই কার্নেলের সাথে কাজ করার জন্য। এবং এর সাথে আপনি যা ইচ্ছা তা করতে পারবেন। প্রায় সকল কম্পিউটিং পরিবেশের জন্যই আলদা ডিস্ট্রো রয়েছে। যেমন ডেক্সটপ কম্পিউটিং এর জন্য উবুন্তু বা মিন্ট রয়েছে, মোবাইলের জন্য রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড এমনকি লিনাক্স ভার্সন সুপার কম্পিউটারেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

লিনাক্স সর্বদা ফোকাস করে থাকে নিরাপত্তা এবং শক্তিশালী হওয়ার উপর। কিন্তু অপরদিকে উইন্ডোজ সর্বদা ফোকাস করে ব্যাবহারের সুবিধার উপর। এই জন্য অধিকাংশ সার্ভার এবং হাই টেক নিরাপত্তা ব্যাবস্থায় সর্বদা লিনাক্সকে কাজে নেওয়া হয় এবং এটি জটিল কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য মারাত্মকভাবে জনপ্রিয়। তাই আমি মনে করি লিনাক্স ভার্সন কম্পিউটিং এর জন্য উইন্ডোজের সর্বউত্তম বিকল্প। তাছাড়া লিনাক্স উইন্ডোজের তুলনায় অনেক হালকা ওজনের হয়ে থাকে। যার জন্য এটি তাদের জন্য সর্বউত্তম যারা তাদের পার্সোনাল মেশিনে অনেক ফাস্ট কম্পিউটিং অভিজ্ঞতা পেতে চায় এমনকি লো কনফিগার মেশিনেও।

গত কয়েক বছরে লিনাক্স ডেস্কটপ ডিস্ট্রো অনেক পরিবর্তিত হয়ে সহজ ইউজার ইন্টারফেসে আনা হয়েছে। ফলে আপনি যদি উইন্ডোজ কিংবা ম্যাক ব্যাবহারেও অভ্যস্ত হোন তবুও লিনাক্স আপনার কাছে কঠিন মনে হবে না। তাই এটি একটি বড় কারন হতে পারে আপনার হোম পিসিকে লিনাক্সে মাইগ্রেড করার জন্য।

কম্পিউটিং ভালোবাসেন?

  • ডিডিআর২ বনাম ডিডিআর৩ বনাম ডিডিআর৪ র‍্যাম | কোনটি উপযুক্ত?
  • জিপিইউ (GPU) কি? জিপিইউ কেন জরুরী?
  • ইনটেল প্রসেসর বনাম এএমডি প্রসেসর | কোনটি উপযুক্ত হবে?

লিনাক্সের সুবিধা

চলুন এবার কথা বলি লিনাক্সের কিছু বিশেষ সুবিধা গুলো নিয়ে। লিনাক্স ব্যাবহারে সবচাইতে বড় সুবিধা হলো এটি ব্যবহার করা হাইলি নিরাপদ। মানে এটি ব্যাবহারের মাধ্যমে আপনাকে ভাইরাস, ট্রোজান ইত্যাদি সম্পর্কে ভুলে যেতে হবে। তাছাড়া লিনাক্স ডিস্ট্রো গুলো সম্পূর্ণ ফ্রী ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার পিসি একটি হোক আর ১০টি, লিনাক্স ডিস্ট্রোর চার্জ সর্বদা ০ ডলার। যেখানে উইন্ডোজ ব্যবহার করতে আপনাকে কয়েকশো ডলার খরচ করতে হবে।

বেশিরভাগ সময় লিনাক্সের ডিস্ট্রোর সাথে সকল প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন প্রি-ইন্সটল থাকে। এবং আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন প্যাকেজ আপনি ফ্রী ইন্সটলও করতে পারবেন। উইন্ডোজের তুলনায় দেখতে গেলে এটি একটি অনেক বড় ডীল। তাছাড়া লিনাক্স সম্পূর্ণ ফ্রী লাইসেন্সের হওয়ায় আপনি এর সাথে যেমন ইচ্ছা তেমন করে সাজাতে পারেন। যদিও কিছু বাদ্ধকতা বিদ্ধমান রয়েছে।

লিনাক্স অনেক হালকা ওজনের হওয়ার জন্য এটি যেকোনো ধরনের মেশিনে চলতে পারে। ২০০৪ সালে মাইক্রোসফট তাদের এক্সপির উপর থেকে সমর্থন উঠিয়ে নেবার পর অনেকে তাদের পুরাতন মেশিনকে ভাইরাস ফ্রী রাখতে লিনাক্সে চলে গেছে। আশ্চর্যজনক ভাবে পুরাতন মেশিনে লিনাক্স ব্যাবহারে অনেক ফাস্ট অভিজ্ঞতা পাওয়া গেছে।

এছাড়া ওয়াইন ব্যবহার করে আপনি লিনাক্সে উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন। তাই এটিও একটি বড় সুবিধা। আবার গেমস পাগলদের জন্যও রয়েছে সুখবর। নতুন লিনাক্স কার্নেল নির্ভর স্টিম অপারেটিং সিস্টেমে রয়েছে প্রায় ১ হাজারের উপর গেমস। এবং এই গেম গুলো লিনাক্সে খুব ভালো রান করে। লিনাক্স ব্যাবহারে পুরাতন মেশিনেও লেটেস্ট ইন্টারনেট ব্রাউজার যেমন ফায়ারফক্স বা ক্রমিয়াম, লেটেস্ট অফিস অ্যাপ্লিকেশন ব্যাবহারের সুবিধা পাওয়া যায়। এমনকি আজ থেকে ১০-১৫ বছরের আগের মেশিনেও রকেটের গতিতে চলে লিনাক্স।

লিনাক্সে রয়েছে লাইভ সিডি বা ডিভিডি বা ইউএসবি সুবিধা। আপনি আপনার কম্পিউটারে লিনাক্স রান করাতে পারবেন ইন্সটল না করে। এতে আপনার বর্তমান উইন্ডোজের উপর ইফেক্ট পড়বে না। জাস্ট লিনাক্স ইউএসবি আপনার মেশিনে প্লাগ করুন আর প্লে করুন। লিনাক্সে রয়েছে বহুত ডিস্ট্রো পছন্দ করার সুবিধা। আপনার একটি পছন্দ না হলে জাস্ট আরেকটি ব্যবহার করুন, আরেকটি না হলে আরেকটি। কিন্তু উইন্ডোজে এই সুবিধা আপনি কখনোয় পাবেন না।

উইন্ডোজে কোন সমস্যা হলে উইন্ডোজ রি-ইন্সটল করার প্রয়োজন পরে। কিন্তু লিনাক্সের যেকোনো সমস্যা এমনিতেই সমাধান করা সম্ভব, এতে একদমই আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম রি-ইন্সটল করতে হবে না। তাছাড়া লিনাক্সে রয়েছে মাল্টি ডেক্সটপ ব্যাবহারের সুবিধা। যা উইন্ডোজে উইন্ডোজ ১০ এ যুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এর আগে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন টাস্ক ওপেন রেখে ডেস্কটপে জঙ্গল পাকিয়ে ফেলত। একাধিক ডেক্সটপ মানে স্বাধীন ও পরিষ্কারভাবে কম্পিউটিং অভিজ্ঞতা নেওয়া।

লেটেস্ট কম্পিউটিং পোস্ট

  • ওভার ক্লকিং কি? | কীভাবে করবো? সুবিধা ও অসুবিধা কি?
  • এসএসডি (SSD) বনাম এইচডিডি (HDD), আপনি কোনটি কিনবেন?
  • ক্লাউড কম্পিউটিং কি? ক্লাউড কম্পিউটিং এর বিস্তারিত জানুন
  • কম্পিউটার প্রসেসর i3, i5, i7 এর বৃত্তান্ত জানুন – আপনি কোনটা কিনবেন?

লিনাক্সের কিছু অসুবিধা

এর হাজার হাজার সুবিধার মধ্যে কিছু অসুবিধাও রয়েছে যার ফলে ব্যবহারকারীরা কিছু সমস্যায় পড়তে পারেন। লিনাক্সে উইন্ডোজের মতো এতো ড্রাইভার থাকে না। ড্রাইভার হলো এক প্রকারের ছোট প্রোগ্রাম যা আপনার কম্পিউটারের সাথে যেকোনো এক্সটারনাল ডিভাইজ যেমন প্রিন্টার, ইউএসবি মোডেম ইত্যাদি ঠিকঠাক ভাবে কাজ করাতে সাহায্য করে। এবং কম্পিউটারকে বুঝতে দেয় যে কোনটি কোন ডিভাইজ। হতে পারে আপনার বাসার প্রিন্টারটি লিনাক্সে কাজ করছে না যেটি উইন্ডোজে আরামে চলতে পারে। তবে এই সমস্যারও হাল রয়েছে। যদি কোন ডেভেলপার তার ফ্রী সময়ে ঐ ডিভাইজটির জন্য কোন ড্রাইভার তৈরি করেন যা লিনাক্সে চলবে তবে আপনি ডিভাইজটি রান করাতে পারবেন।

যদিও এখনো লিনাক্স কোন প্রকারের তৃতীয় পক্ষ ড্রাইভার ছাড়ায় ডিফল্ট উইন্ডোজের তুলনায় অনেক বেশি ডিভাইজ সমর্থন করার ক্ষমতা রাখে। তারপরেও আজকাল অনেক ডিভাইজ প্রস্তুতকারী কোম্পানিরা উইন্ডোজের পাশাপাশি লিনাক্সের জন্যও ড্রাইভার প্রস্তুত করে, এবং এটি অবশ্যই একটি ভালো কথা।

লিনাক্স ব্যবহার কীভাবে শুরু করতে পারি?

আপনি যদি নতুন লিনাক্স ব্যবহারকারী হতে চান তবে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কীভাবে শুরু করবেন। দেখুন আপনি যদি নতুন ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তবে আমি বলবো সরাসরি লিনাক্স ইন্সটল না করে লাইভ সিডি দিতে লিনাক্স বুট করুন। আপনার পছন্দের ডিস্ট্রোটির আইএসও ডাউনলোড করুন এবং ফ্ল্যাশ ভাবে ব্যবহার করা শুরু করুন। ডেস্কটপের জন্য সর্বাধিক জনপ্রিয় ডিস্ট্রো হলো লিনাক্স মিন্ট এবং উবুন্তু। তো এর যেকোনো একটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।


বন্ধুরা আপনি যদি এখনো লিনাক্স ব্যবহার করে না থাকেন তবে আমি সাজেস্ট করবো ব্যবহার করার। হতে পারে সেখান থেকে আপনি হয়তো অনেক নতুন অভিজ্ঞতা পেতে পারেন। আশা করছি লিনাক্স নিয়ে আজকের পোস্ট থেকে আপনি অনেক কিছু জেনেছেন এবং হয়তো ইতিমধ্যে অনেকটা আগ্রহীও হয়ে পড়েছেন। যাই হোক, আজ একদম শেষের পথে। যাবার আগে অনুরোধ অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করবেন এবং আপনার যেকোনো প্রকারের অনুরোধ বা মতামত জানতে অবশ্যই আমাকে নিচে কমেন্ট করুন।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

ইমেজ ক্রেডিটঃ By J0hnTV Via Shutterstock

Tags: অপারেটিং সিস্টেমউবুন্তুওএসকম্পিউটারকম্পিউটিংটেক চিন্তাপ্রযুক্তিলাইভ সিডিলিনাক্সলিনাক্স কার্নেললিনাক্স কিলিনাক্স ডিস্ট্রোলিনাক্স মিন্ট
Previous Post

সুপার ক্যাপাসিটার দিয়ে আপনার স্মার্টফোন ফুল চার্জ করুন মাত্র ৫ সেকেন্ডে!

Next Post

ইন্টারনেট অফ থিংগস | কি এর ভবিষ্যৎ? | বিস্তারিত

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
ইন্টারনেট অফ থিংগস

ইন্টারনেট অফ থিংগস | কি এর ভবিষ্যৎ? | বিস্তারিত

Comments 38

  1. অর্ণব says:
    5 years ago

    ভাই এর চাইতে ভালো, এর চাইতে চমৎকার, এর চাইতে বিস্তারিত, এর চাইতে অসাধারণ পোস্ট আর কোথাও কখনো হতে পারে না। প্রচণ্ড প্রচণ্ড মূল্যবান একটি পোস্ট করেছেন। ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ !!!!!!

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      🙂

      Reply
  2. Partha says:
    5 years ago

    নতুন অভিজ্ঞতা পাওয়ার আশায় সবার মত আমিও linux এর distro উবুন্তু install করি।
    কিন্তু অভিজ্ঞতা খুব বেশি ভাল নয়।Paid এবং Free জিনিসের পার্থক্য সেদিন খুব ভাল ভাবে বুঝতে পারলাম।
    My points:
    i.Ubuntu windows এর মত এত user-friendly নয়।
    ii.Ubuntu এ প্রচুর bugs রয়েছে।উইন্ডোজ এর ক্ষেত্রে হয়ত এর সমাধান পাওয়া খুব কঠিন কিছু নয় কিন্তু Ubuntu এর ক্ষেত্রে সেটা প্রচুর ঝামেলার।
    iii.প্রয়োজনীয় software এর অভাব।যেমনঃMS Office, Photoshop, Premiere পর্যন্ত নেই।অনেকে বলবে এদের বিকল্প রয়েছে।কিন্তু এত নিম্ন মানের বিকল্প হলে কি চলে?
    iv.linux এ তেমন কোনো driver পাওয়া যায় না।
    v.linux এ software install করা প্রচুর ঝামেলা।
    linux এর একটা জিনিস সবচেয়ে ভাল লেগেছে, এটা দিয়ে দারুন ভাবে hacking করা যায়।

    Reply
    • অর্ণব says:
      5 years ago

      @পার্থ

      কিন্তু আমারও কিছু পয়েন্ট রয়েছে।

      i. লিনাক্স এজ অফ ইউজের দিকে বেশি লক্ষ্য না দিলেও লিনাক্সে সিকিউরিটি বেশ টাইট। বেসিক ব্যবহারকারীর জন্য এবং আডভান্স ব্যবহারকারীর জন্য লিনাক্স বেস্ট। কিন্তু মধ্যম ব্যবহারকারীর জন্য উইন্ডোজ বা ম্যাকই বেস্ট।
      ii. লিনাক্সের প্রত্যেকটি ডিস্টোর জন্য রয়েছে ডেকেটেড সাপোর্ট। আমার মনে হয়না আপনার এমন কোন সমস্যা হতে পারে যার সমাধান ইন্টারনেটে নেই।
      iii. যেহেতু উইন্ডোজ সফটওয়্যার রান করানো যায়, তাই পর্যাপ্ত সফটওয়্যার না থাকলেও সমস্যা নাই।
      iv. হাঁ লিনাক্সে ড্রাইভার সমস্যা রয়েছে, কিন্তু একেবারেই যে ড্রাইভার নেই তাও কিন্তু নয়।
      v. আগেই বলেছি লিনাক্স আডভান্স দের জন্য বেশি ভালো, তার পরেও উবুন্তুতে প্যাকেজ ম্যানেজার রয়েছে। আর সফটওয়্যার ইন্সটল করলে শুধু কয়েকটা কম্যান্ড লাইনই যথেষ্ট।

      লিনাক্স একদম লাইট ওয়েট তাই অনেক ফাস্ট স্পীড পাওয়া যায়। তাছাড়া নেটওয়ার্কিং এর জন্য লিনাক্স বেস্ট।

      Reply
      • তাহমিদ বোরহান says:
        5 years ago

        @অর্ণব
        আপনার পয়েন্ট গুলোর ও যুক্তি আছে 🙂

        Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      @Partha
      আপনার বর্ণিত কিছু কিছু বিষয়ে আমি নিজেও একমত। ব্যাট ডেভেলপারদের জন্য লিনাক্স হলো প্রান! অ্যান্ড ফ্রী জিনিষ হিসেবে অনেক কিছু আসে লিনাক্সে। তাছাড়া যেকোনো হার্ডওয়্যার বানিয়ে তা লিনাক্স দিয়ে রান করাতে পারবেন এটা একটা বড় সুবিধা। আর লিনাক্স অনেক লাইট ওয়েট মানে পুরাতন পিসি গুলোর জন্য অনেক ভালো 🙂
      যাই হোক, আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ 🙂

      Reply
    • তাহমিদ হাসান মুত্তাকী says:
      2 years ago

      ১্‌+২। যেহেতু আপনি উইন্ডোজ থেকে এসেছেন, আপনি এখনো লিনাক্স ফ্রেন্ডলি নন। তাছাড়া উবুন্টু সাম্প্রতিক বেশ মেজর কিছু পরিবর্তন এনেছে, যেকারণে এখনো কিছুটা বাগি এবং ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস কম। আমি নতুন অবস্থায় মাঞ্জারো অথবা মিন্টের পরামর্শ দিই। নতুন অবস্থায় লিনাক্সে অভ্যস্থ হওয়ার জন্য ফেসবুকে লিনাক্সিয়ানদের সাথে যোগাযোগ রাখুন, সুবিধা হবে।
      ৩। অর্ণব ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে যোগ করছি, ‌’নিম্নমানের বিকল্প’ এটা কখনোই সত্য নয়। আর উইন্ডোজ সফট চালানোর উপায় তো থাকছেই!
      ৪। তেমন কোন ড্রাইভার পাওয়া যায় না? :O কেমনে কি?
      ৫। লিনাক্সের মত সহজে সফটওয়্যার ইন্সটল ম্যাক বা উইন্ডোজে কখনোই সম্ভব না। আপনার হয়ত বুঝতে সমস্যা হয়েছে। আপনি কি .deb বা .exe ইন্সটলের চেষ্টা করছেন নাকি? ওই দিন ভুলে যান। sudo apt install (pacage name), কাজ শেষ!

      Reply
  3. Anirban Dutta says:
    5 years ago

    J
    U
    S
    T
    *
    A
    W
    E
    S
    O
    M
    E
    NO WORD to say!!
    Ha ha!! Dekhlen bhai, excited hoye bangla bhasha bhule jacchi. Janina apnar age koto, amar theke choto na boro, tobe bhai bole dakleo ei sob post er jonno apnake pronaam. Bhalo thakben.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      হা হা আপনি ভালো থাকবেন এবং টেকহাবস এর সাথেই থাকবেন আশা করি 🙂

      Reply
  4. Mijan Kobir says:
    5 years ago

    apnake osonkho dhonnobad tahomid vai 🙂

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      🙂

      Reply
  5. Tipu Sultan says:
    5 years ago

    আপনার মোবাইল নমবরটা যদি দেন আপনার সাথে একটু কথা বলতাম এই বিষয়ে ৷

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      আপনি আমাকে মেইল করতে পারেন info[at]wirebd.com।
      অথবা এই পেজ থেকে ম্যাসেজ করতে পারেন http://wirebd.com/contact
      ধন্যবাদ 🙂

      Reply
  6. হাবিব বাসার says:
    5 years ago

    লিনাক্স ইউএসবি স্টিক কিভাবে বানাবো ভাই?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      প্রথমে আপনার পছন্দের ডিস্টোর লাইভ সিডি ডাউনলোড করুন অফিসিয়াল সাইট থেকে এবার UNetbootin টুলটি ডাউনলোড করুন https://unetbootin.github.io/
      ব্যাস এবার বুট অ্যাবল ইউএসবি স্টিক বানিয়ে ফেলুন।
      কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন 🙂

      Reply
  7. প্রদিপ মন্ডল says:
    5 years ago

    অনেক ভালো হয়েছে ভাই, মজা লাগলো সব তথ্য জেনে।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      ধন্যবাদ 🙂

      Reply
  8. Jakier says:
    5 years ago

    nice post info. also ur blog.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      ধন্যবাদ ????

      Reply
  9. Roni Ronit says:
    5 years ago

    Apnar bloger proti corom addiction ace amar. Nice work.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      5 years ago

      সাথেই থাকুন 🙂

      Reply
  10. রিয়ান সাব্বির says:
    5 years ago

    ধন্যবাদ আপনাকে এতো বড় তথ্য বহুল পোস্ট পাবলিশ করার জন্য। এনএফসি নিয়ে একটা পোস্ট চাই।

    Reply
  11. Imran Hossain says:
    4 years ago

    ভাইয়া আমি কালি লিনাক্স ইন্সটল দিয়েছি । কিন্ত কিভাবে অন্যান্য softwere install করবো বুঝতে পারছি না । এবং কিভাবে কি কমান্ড দিবো বুঝতে পারছি না । যদি আমাকে একটু সাহায্য করতেন তাহলে খুব ভাল হত

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ভাই প্রথম প্রশ্ন হলো, আপনি কি কালি লিনাক্স ডেক্সটপ ব্যবহার করার জন্য ইন্সটল করেছেন?
      যদি তাই করে থাকেন, তবে আপনার জন্য একটু মুশকিলের হবে, কারন এটি বিশেষভাবে হ্যাকিং, প্রোগ্রামিং, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদির জন্য তৈরি।
      আপনি উবুন্টুকে ডেক্সটপ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, সেখানে ইন্সটল প্যাকেজ ইন্সটল করতে পারবেন, ডাইরেক্ট উইন্ডোজ ওএস এর মতো করে।

      ধন্যবাদ 🙂

      Reply
  12. Rakib says:
    4 years ago

    চমৎকার তথ্যবহুল লেখা.. তবে ’বহুত’ শব্দটির বদলে ‘বহু’ লিখলে সুন্দর দেখাবে আরো

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ 🙂
      পরবর্তী সময়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবো 🙂

      Reply
  13. Pranab says:
    4 years ago

    Ubunto 14.04 telheke Windows e kivabe poriborton korbo. Please help

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      আপনি কি আপনার লোকাল কম্পিউটার এর কথা বলছেন? নাকি সার্ভারের কথা বলছেন?
      লোকাল কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন করা অনেক সহজ, ঠিক যেভাবে উবুন্টু ইন্সটল করেছিলেন কোন ডিভিডি বা ফ্ল্যাশ ড্রাইভ দ্বারা তেমনি উইন্ডোজ ও ইন্সটল করতে পারেন।
      আপনার কাছে উইন্ডোজ ডিভিডি না থাকলে নেট থেকে আইএসও ডাউনলোড দিতে পারেন এবং একটি বুটেবল ফ্ল্যাশ ড্রাইভ তৈরি করে আপনার কম্পিউটারে সহজেই সেটআপ দিতে পারেন।
      আরো বিস্তারিত হেল্প দরকার হলে কমেন্টটি রিপ্লাই দিন অথবা আমাকে মেইল করুন (info[at]wirebd.com) এ

      ধন্যবাদ 🙂

      Reply
  14. Sanip kumar says:
    4 years ago

    Very very useful post,,,

    Reply
  15. Rex Tanvir Ahmed says:
    4 years ago

    ভাই আপনার দেয়া নামটা কিন্তু বেশ মজার “সুযোগ সুবিধা ম্যানেজমেন্ট”?
    আচ্ছা ভাই আমি লিনাক্স ব্যবহার করে দেখতে চাই। সিডি কি সাধারন কম্পিউটার এর দোকানেই কিনতে পাওয়া যাবে? আর উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে শুধু রান করলেই হবে?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      সিডি না কিনে, উবুন্টু ওয়েবসাইট থেকে আইএসও ডাউনলোড করা বেস্ট হবে। অ্যান্ড এটা উইন্ডোজে রান হবে না, আপনার অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হবে অথবা ইউএসবি থেকে পোর্টেবল ভাবেও ব্যবহার করতে পারবেন। যদি উইন্ডোজের ভেতরে ব্যবহার করতে চান, তাহলে ভার্চুয়াল মেশিন ইন্সটল করতে হবে!

      Reply
  16. Soumitro says:
    4 years ago

    লিনাক্স মিন্ট দেগছি আমার ছোটমামায় চালায়। মিন্টের ইন্টারফেস চমৎকার। মাঝে মাজে মনে হয় পাইরেটেড উইন্ডোজ ছেঢ়ে লিনাক্সে চলে যেতে। আমার কাছে উবুন্টুর সিডি আছে। কিন্তু ইন্সটল করতে পারছি না। ইন্সটল করা অনেক কঠিন।
    ..
    ..
    ..
    ..
    ..
    একটু হেল্প প্লিজ। মামাকে বল্লেও হতো কিন্তু তাকে পাইনা।

    Reply
  17. Salam Ratul says:
    3 years ago

    তাহমিদ বোরহান ভাইয়া চমৎকার ভালো লেগেছে। জটিল মজার ছিল আর্টিকেলটি। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুণ।

    Reply
  18. Sihab says:
    3 years ago

    aweome bro

    Reply
  19. Farid k says:
    3 years ago

    Liux tutorial chai.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      Trying As Soon As I Can! Thanks 😀

      Reply
  20. নাছের says:
    3 years ago

    উইন্ডোজ আর লিনাক্স কি একই সাথে ব্যাবহার করা সম্ভব??

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভব!
      এই আর্টিকেল গুলো অনুসরণ করুণ;
      https://wirebd.com/article/6654
      https://wirebd.com/article/2736

      ~ধন্যবাদ!

      Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In