https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

কেন মঙ্গল গ্রহ? কেন এই লাল গ্রহেই যাত্রা? কেন সৌরজগতের আলাদা গ্রহ গুলোতে নয়?

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
March 29, 2018
in বিজ্ঞান, মহাকাশ
0 0
56
কেন মঙ্গল গ্রহ? কেন এই লাল গ্রহেই যাত্রা?
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

মানব ইতিহাসে সবচাইতে অবিস্মরণীয় দিন ছিল যেদিন আমরা চাঁদকে জয় করেছিলাম—চাঁদে মানুষের পদার্পণের মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছিল যে, মানুষকে পৃথিবীর বাইরে ভ্যাকুয়াম স্পেসে পাঠানো সম্ভব এবং সেখান থেকে নিরাপদে আবার পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনাও সম্ভব। চন্দ্র অভিযানের পর থেকেই মানুষের নজর ছিল ঐ লাল গ্রহের দিকে। এরপরে আজ পর্যন্ত ডজন খানেক মিশন পাঠানো হয়েছে মঙ্গল গ্রহ উদ্দেশ্য করে। আবার কয়েক বছরের মধ্যে সেখানে যাওয়ার জন্য আমরা উঠে পরে লেগেছি, কিন্তু কেন? কেন মঙ্গল গ্রহ? কেন এই লাল প্ল্যানেটেই যাত্রা? কেন সৌরজগতের আলাদা প্ল্যানেট গুলোতে নয়?

কেন মঙ্গল গ্রহ?

মঙ্গল গ্রহ বা মার্স বা লাল গ্রহ নিয়ে মানুষের কল্পনা আজকের নয়। শুধু সেখানে যাওয়া নিয়েই উন্মাদনা নয়, গত শতাব্দীতে মার্স নিয়ে বেড় হয়েছে অনেক মুভি, লেখা হয়েছে অনেক সায়েন্স ফিকশন বই। প্রত্যেকটি গল্পে, প্রত্যেকটি কল্পনায় এই লাল গ্রহকে দেখা হয়েছে সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা ভাবে, আর আশা করা হয়েছে এই লাল গ্রহে এগুলো অস্তিত্ব থাকতে পারে। সৌরজগতের নানান প্ল্যানেট গুলোতে ইতিমদ্ধেই আমরা নানান টাইপের প্রোব সেন্ড করেছি, অনেক প্ল্যানেট নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছি, কিন্তু যাত্রার জন্য কেবল মঙ্গল গ্রহই কেন? — এই লাল প্ল্যানেট (এর নাম লাল প্ল্যানেট হওয়ার কারণ, এর সার্ফেসে আইরন অক্সাইড রয়েছে) কেন আমাদের যাত্রার জন্য আকৃষ্ট করেছে?

আসলে এই প্রশ্নের উত্তর একটু ট্রিকি! মানে এর সঠিক উত্তর ঐভাবে খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেভাবে কোন প্রশ্নের সঠিক উত্তর আমরা আশা করে থাকি। তবে এই আর্টিকেলে সম্ভাব্য সকল কারণ গুলো খুঁটিয়ে তদন্ত করার চেষ্টা করবো। চাঁদে যাওয়ার মাত্র কয়েক বছর পরেই মার্সে কিভাবে মানুষ পাঠানো যাবে তার সম্পূর্ণ প্ল্যান তৈরি করা হয়ে গিয়েছিল। শুধু তাই নয় এরপরে অনেক স্পেস এজেন্সি অনেক সায়েন্সটিস্ট একেরপর এক প্ল্যানশিট তৈরি করেছে, “কিভাবে মানুষ মঙ্গল গ্রহে পাঠানো যেতে পারে” তার উপরে। সর্বপ্রথম মার্স ২ এবং মার্স ৩ মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়, কিন্তু সেই মিশন সাকসেসফুল ছিল না, তবে বলতে পারেন ঐ এটাই প্রথম মানুষের তৈরি কোন অবজেক্ট ছিল যেটা মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠকে স্পর্শ করেছিল, আবার বলতে পারেন মানুষের পাঠানো প্রথম অবজেক্ট যেটা এই লাল প্ল্যানেটের বুকে বিধ্বস্ত হয়েছিল।

কেন মঙ্গল গ্রহ?

এরপরে ভাইকিং ১ মার্সে পাঠানো হয়, যেটা আসলেই মার্সের সার্ফেসে ল্যান্ড করে তার নিজের মিশন পূর্ণ করে এবং আমাদের কাছে মার্সের সর্বপ্রথম সার্ফেসের পিকচার তুলে সেন্ড করে। এর মধ্যে আরো অনেক টাইপের রোবট পাঠানো হয় মার্সে কিন্তু এবার কথা বলি আমাদের সেন্ড করা রিসেন্ট যান্ত্রিক রোবট কিউরিওসিটি নিয়ে, এই যান্ত্রিক রোবটিকে কতিপয় বছর কাজ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে আর এটি সোলার পাওয়ারের উপর নির্ভরশীল নয়, বরং একটি নিউক্লিয়ার জেনারেটর এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে, বলতে পারেন এতে লিমিটলেস ইলেক্ট্রিসিটি পাওয়ার রয়েছে। অপারচুনীটি রোভার ১৩ বছরের মতো কাজ করেছে একে ডিজাইন করা হয়েছিল আরো ৫০ গুন টাইম কম কাজ করার জন্য। কিন্তু এখানে ইন্টারেস্টিং ফাক্ট হচ্ছে, এই সময়ের মধ্যে যান্ত্রিক রোবট’টি কেবল ৪১ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে। যদি মানুষের কাজের সাথে তুলনা করেন সেক্ষেত্রে রোবটটি ৬ মাসে যতোটুকু কাজ করতে পারবে কোন মানুষ সেটা কেবল ২ ঘণ্টার মধ্যেই সমাপ্ত করে ফেলবে।

আরো বেটার জ্ঞান অর্জন

যদি প্রশ্ন করা হয়, মার্সে মানুষ কেন পাঠানো হচ্ছে, তবে এটার বেস্ট উত্তর হতে পারে আরো বেটার অনুসন্ধানের জন্য আরো বেটার নলেজ অর্জন করার জন্য। কিন্তু যদি প্রশ্ন করা হয়, কেন মার্স? তবে এর উত্তর নিচের প্যারাগ্রাফ গুলোতে দেওয়ার চেষ্টা করবো। রোবট ব্যবহার করে পৃথিবী থেকে নির্দেশনা সেন্ড করে বিশেষ করে ৪০১ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরত্বে থেকে নিয়ন্ত্রণ এতোটা সহজ ব্যাপার নয়। যেহেতু কোন কমিউনিকেশন সিস্টেমই আলোর গতির চেয়ে বেশি গতিশীল হতে পারে না, তাই শতশত মিলিয়ন কিলোমিটার দূর থেকে কোন রোবটকে নিয়ন্ত্রণ করতে বা ডাটা আদান প্রদান করতে মাঝখানে অনেক রেস্পন্স টাইম লেগে যায়। রোবট প্রত্যেকটা পদক্ষেপে কি করবে বা তার কোন বাহু নাড়াবে বা কোন যন্ত্রপাতি ব্যবহার করবে সেটা পৃথিবী থেকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করে।

আর মঙ্গলে থাকা রোবটকে পৃথিবী থেকে কম্যান্ড গ্রহণ করতে বা রোবট পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ করতে ২৬ মিনিটের দেরি সবসময় ফেস করতে হয়। প্রত্যেকটা কম্যান্ডে ২৬ মিনিটের দেরি সহ্য করে তারপরে কাজ করতে হয়। কিন্তু এখানে যদি কথা বলে হয় মানুষ নিয়ে, সেক্ষেত্রে মানুষকে পৃথিবী থেকে আসা কোন কম্যান্ডের জন্য দেরি করতে হবে না। হ্যাঁ রোবট অনেক কিছুই করতে পারে, যেমন বায়ুমন্ডলে কোন কোন গ্যাস মজুদ রয়েছে সেগুলো এক্সপ্লোর করতে পারে, তাপমাত্রা পরিমাপ করতে পারে, মানুষের জন্য যে পরিবেশ প্রতিকূল সেখানেও রোবট কোন সমস্যা ছাড়ায় টিকে থাকতে পারে, রেডিয়েশন পরিমাপ করতে পারে যাতে সেখানে কোন রিস্ক ছাড়ায় মানুষ পাঠানো যায়, কিন্তু সার্ফেস এক্সপ্লোর করার ক্ষেত্রে বলতে পারেন রোবট শুধু মঙ্গলের গায়ে সামান্য আঁচর কাঁটা ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। বড় বড় পাথরের সামনে রোবট আঁটকে যেতে পারে বা বালুতে রোবটের চাকা পুঁতে যেতে পারে। কিন্তু মানুষের কাছে এগুলো সমস্যা কোন সমস্যাইয় নয়, সহজেই মানুষ আরো অনেক বেশি এক্সপ্লোর করতে পারবে।

মঙ্গল গ্রহ, রেড প্ল্যানেট

মানুষকে ৮-৪৮ (মার্স এবং পৃথিবীর দূরত্ব অনুসারে) মিনিটের দেরি সহ্য করতে হবে না, এমনকি কিউরিওসিটি তার ১৩ বছরের মিশনকালে যতোটুকু করতে পারবে মানুষ সেটা ১দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ করে ফেলবে। রোবটের ক্ষেত্রে এখানে কেবল কম্যান্ড সেন্ড রিসিভের সময়ই আসল সমস্যা নয়, সমস্যা হচ্ছে বেস্টভাবে রোবটটিকে পরিচালনা করা, প্রত্যেকটি পদক্ষেপ বেস্টভাবে গ্রহণ করা। কিন্তু আগেই বলেছি মানুষকে এরকম কোন কম্যান্ড দিতে হবে না, পাথরের উপর উঠলে কম্যান্ড দিয়ে অ্যাঙ্গেল বুঝিয়ে বুঝিয়ে নামাতে হবে না। যখন কথা আসবে ম্যান বনাম রোবট নিয়ে, অবশ্যই মানুষ রোবটের চাইতে ভালো রোবট হিসেবে কাজ করতে পারবে। মানুষ ১ মাসে যতোটা কাজ করবে, রোবট ১০০ বছরেরও সেটা করতে পারবে না। আর এই জন্যই মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর চিন্তা করা হচ্ছে।

কিন্তু কেন আলাদা গ্রহ নয়?

সৌরজগতে আমাদের সবচাইতে বড় সন্ধান হচ্ছে জীবনের, আমরা যে এই মহাবিশ্বে একা নয় এটা প্রমান করার জন্যই এতোটা এক্সপ্লোর করা। যেহেতু আমাদের বর্তমান টেকনোলোজির সাথে অন্য স্টারের প্ল্যানেট গুলো এক্সপ্লোর করা সম্ভব নয় তাই বেটার হবে প্রথমে আমাদের নিজেদের সৌরজগতটাকে এক্সপ্লোর করা। কিন্তু যদি প্রশ্ন করা হয় “কেন মঙ্গল গ্রহ?” — সেক্ষেত্রে অনেক বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে। মঙ্গল গ্রহের পূর্বে ভেনাস এক্সপ্লোর করা কিন্তু অনেক সহজ মিশন হতে পারতো। পৃথিবী থেকে ভেনাসের দূরত্ব ২৬১ মিলিয়ন কিলোমিটার যেটা মঙ্গল গ্রহ থেকে প্রায় অর্ধেক দূরত্ব, যদিও এই দূরত্ব কোন প্ল্যানেটের বর্তমান অবস্থান কোথায় সেই অনুসারে নির্ভর করে, কিন্তু তারপরেও মঙ্গলের তুলনায় আমাদের কাছে ভেনাস অনেক কাছের।

তাছাড়া ভেনাসকে পৃথিবীর বোন প্ল্যানেট বলা হয়, এরা দেখতে একেবারেই একই রকম। তাহলে কেন ভেনাস নয়? কেন মঙ্গল? — যেখানে পৌছাতে কিনা ডাবল পথ অতিক্রম করতে হবে। কিন্তু ভেনাসের সাথে সবচাইতে বড় সমস্যা হচ্ছে এটি সম্পূর্ণ গরমের জাহান্নাম, ভেনাসের সম্পূর্ণ সার্ফেস জুড়ে গড় তাপমাত্রা হচ্ছে ৮৬৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা ৪৬২ ডিগ্রী সেলসিয়াস, মানে এর গড় তাপমাত্রায় কতিপয় ধাতু গলে তরলে রুপ নিয়ে নেবে, যেখানে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস। আবার পৃথিবীর সার্ফেস প্রেসার যদি ১ বার ধরা হয় সেক্ষেত্রে ভেনাসের সার্ফেস প্রেসার ৯২ বার, এর মানে ভেনাসের সার্ফেসে ল্যান্ড করা মাত্রই সোডা ক্যানের মতো আপনাকে দুমড়ে মুচরে ফেলবে। এই পর্যন্ত ভেনাসের সার্ফেসে যতো টাইপের প্রোব পাঠানো হয়েছে, সেগুলো খুবই কম সময় লাস্টিং করেছে, সবচাইতে সর্বাধিক টিকে থাকা প্রোবের সময়কাল কেবল ২ঘণ্টা, এর মধ্যেই ভেনাসের জাহান্নাম প্রকৃতির আবহাওয়ায় ধ্বংস করে দিয়েছে প্রোবটিকে।

সৌরজগৎ

তবে ভেনাসকে একেবারেই রিজেক্ট করে দেওয়ার পূর্বে একটু অপেক্ষা করুণ, কেননা ভেনাসের বায়ুমন্ডলের উপরদিক মোটামুটি সার্ফেস থেকে ৩১ কিলোমিটার উপরে রেডিয়েশন প্রোটেকশন, গ্রাভিটি, প্রেসার এতোটাও খারাপ নয়, বরং অনেক ইন্টারেস্টিং। এর উপর ভিত্তি করে ন্যাসার একটি প্রোজেক্ট রয়েছে HAVOC –  High Altitude Venus Operational Concept; বা সহজ বাংলাউ বলতে পারেন ভেনাসের আকাশে উড়ন্ত ল্যাব এবং উড়ন্ত শহর তৈরি করার একটি প্রকল্প। এখন এটি কতোটা সম্ভব হবে সেটাই বিশাল প্রশ্ন বোধক চিহ্ন।

এখন যদি সোলার সিস্টেমের বাকী প্ল্যানেট গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয় মঙ্গলকে বাদ রেখে, সেক্ষেত্রে কোন প্ল্যানেট অত্যন্ত গরম যেখানে কোন মতেই প্রবেশ সম্ভব নয় আবার অনেক প্ল্যানেট অত্যন্তবেশি ঠাণ্ডা মানে সেখানে প্রবেশের পূর্বেই জমে ম্যান আইস্ক্রিমে পরিণত হয়ে যেতে হবে। তাছাড়া বুধ, শুক্র, পৃথিবী এবং মঙ্গল গ্রহ ব্যাতিত সৌরজগতের আর কোন গ্রহেই সার্ফেস নেই। বৃহস্পতি, শনি, বা নেপচুনে কোন পাথুরে পৃষ্ঠ নেয় যেখানে আমরা দাঁড়াতে পাড়বো। চারটি গ্রহ ব্যাতিত সৌরজগতের সকল গ্রহ গুলো গ্যাস জায়েন্ট, মানে এগুলোতে জাস্ট গ্যাস ছাড়া আর কিছুই নেই। বিজ্ঞানীদের গবেষণা অনুসারে কোন কোন গ্যাস জায়েন্টের সলিড কোর রয়েছে, কিন্তু কোন গ্রহের কোরে পৌঁছানর চিন্তা মোটেও স্বাভাবিক আর বেঁচে ফেরার মতো কল্পনা নয়। আলাদা গ্রহ গুলোতে অক্সিজেনের বিশেষ অভাব রয়েছে সেই ব্যাপার নিয়ে আর নাইবা আলোচনা করলাম।

তো সকলদিক বিবেচনা করে দেখলে মঙ্গল গ্রহ অবশ্যই সবার আগে চলে আসে যেখানে আমরা যাত্রা করতে পারি, এছাড়া বর্তমান টেকনোলজিতে আমাদের কাছে বেটার তেমন কোন অপশন নেই।

মঙ্গলে মানুষ এবং তার সম্ভবনা

মঙ্গলে সলিড সার্ফেস থাকলেও সেখানে মানুষ সরাসরি বসবাস করতে পারবে না, এর নানান কারণ রয়েছে। বিশেষ করে মঙ্গলের লো তাপমাত্রা, যেখানে অত্যন্ত ভালো স্পেস সুট প্রয়োজনীয় হবে, না হলে ঠান্ডায় জমে আইসক্রিম হয়ে যেতে হবে। তারপরে মঙ্গল গ্রহের দুর্বল গ্রাভিটি, যেটা হিউম্যান ম্যাসলস এবং বোন্স এর জন্য ক্ষতিকর। তাছাড়া মার্সে ল্যান্ডিং করায় বিশেষ এক চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীতে ল্যান্ডিং করা অনেক সহজ কেননা এর গভীর বায়ুমন্ডল রয়েছে, ল্যান্ডিং করার সময় বায়ুমন্ডলের ঘর্ষণে ল্যান্ডিং স্পীড কমে যায়, কিন্তু মার্সের বায়ুমন্ডল অত্যন্ত পাতলা আর প্রত্যেক সেকেন্ডে এর বায়ুমন্ডল লিক হয়ে স্পেসে সকল গ্যাস বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই ল্যান্ডিং স্পীড কমানোর জন্য এতে প্রভাবক হিসেবে কিছুই নেই।

অপরদিকে মঙ্গলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড অনেক দুর্বল হওয়াতে সোলার রেডিয়েশন আটকাতে পারে না গ্রহটি সাথে উইক ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কারণে সার্ফেস থেকে লিকুইড পানি হারিয়ে ফেলেছে গ্রহটি। আপনি যদি স্পেস সুট ছাড়া কয়েক মিনিট মঙ্গলে অবস্থান করেন, সেক্ষেত্রে স্কিন ক্যান্সার থেকে আপনাকে কেউ বাঁচাতে পারবে না। সাথে মঙ্গলের বায়ু প্রচণ্ডভাবে বিষাক্ত, এতে মুক্তভাবে নিশ্বাস নিতে পারবেন না।

কেন মঙ্গল গ্রহ? কেন এই লাল গ্রহেই যাত্রা?

এখন সকল বিষয় গুলোর উপর বিবেচনা করে স্পেশাল সুট, স্পেশাল টিকে থাকার ট্রেনিং, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সহকারে যদি মঙ্গলে মানুষ যেতে পারে, সেক্ষেত্রে অকল্পনীয় এক্সপ্লোরেশন সম্ভব হতে পারে। চিন্তা করে দেখুন, মানুষ কতোটা সহজেই কোন কিছু পরীক্ষা নিরিক্ষা করতে পাড়বে। সহজেই জমে থাকা বরফের উপর ড্রিলিং করতে পাড়বে এবং অনুসন্ধান চালাতে পাড়বে আসলে মঙ্গলের পৃষ্ঠে থাকা পানি গুলো কোথায় চলে গেছে। সম্ভাব্য যেকোনো টাইপের জীব যদি থাকে, সেগুলোকে খুঁজে বেড় করা সম্ভব হবে, হোক সেই জীব কোন মাইক্রোস্কোপিক সাইজের। সাথে মঙ্গলের ভূগর্ভে পানির সমুদ্র আর সেখানে কোন জীব রয়েছে কিনা সেই ব্যাপারেও জ্ঞান অর্জন করা যাবে। যদিও মার্সকে এতো সহজে পৃথিবীর মতো মুক্ত বসবাসের যোগ্য তৈরি করা সম্ভব নয়, কিন্তু সেখানে জ্ঞান অর্জন করার জন্য রয়েছে অনেক কিছু। মার্সে উন্মুক্তভাবে নিশ্বাস নেয়ার জন্য অক্সিজেন জেনারেট করতে বর্তমান টেকনোলোজিতে ১ লক্ষ্য বছর সময় লেগে যাবে, কিন্তু এতোটা টাইম রয়েছে কার কাছে?

তাই বিজ্ঞানীরা বিশেষ ঘর বা তাম্বু খাটানোর চেষ্টা করবেন মার্সের সার্ফেসে, যখন আমরা ছাদ তৈরি করতে পাড়বো, তাহলে কেন আকাশের ভরসায় থাকা, তাই না? প্রথমেই হয়তো এরকম বিশাল আকৃতির বাসস্থান নির্মাণ করা সম্ভব হবে না, তবে প্রথম মিশনে হয়তো মাটির নিচে গবেষণাগার তৈরি করা হবে।


এখন চলে আসি আমাদের আর্টিকেল টাইটেল প্রশ্নে! — “কেন মঙ্গল গ্রহ?” — আগেই বলেছিলাম, এর উত্তর এতোটা সহজ হবে না। তবে যদি কল্পনা করেন আমাদের সোলার সিস্টেমের মধ্যে পৃথিবী ব্যাতিত আলাদা কোন গ্রহ এক্সপ্লোর করা বা জীবনের অনুসন্ধান চালানো, সেক্ষেত্রে হয়তো প্রশ্নটি পরিস্কার হয়ে উঠতে পারে। আমাদের জীবনের লক্ষ্য কি? — অবশ্যই জীবনের অর্থ খুঁজে বেড় করা, আমরা কেন এবং কিভাবে এই বিশাল রহস্য উন্মোচন করা, আর এক্ষেত্রে মঙ্গল গ্রহ এক্সপ্লোর আমাদের অনেক প্রশ্নের উত্তর হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে। চিন্তা করে দেখুন এমন আবিস্কারের কথা যেটা সম্পূর্ণ হিউম্যান হিস্টোরিতে কেউ কল্পনাও করে দেখেনি কখনো!


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

ইমেজ ক্রেডিটঃ By Alones Via Shutterstock | By u3d Via Shutterstock | By Triff Via Shutterstock | By Pavel Chagochkin Via Shutterstock | Pixabay.Com

Tags: বিজ্ঞানমঙ্গল গ্রহমহাকাশরেড প্ল্যানেটলাল গ্রহসায়েন্সসৌরজগৎ
Previous Post

মোবাইল জায়েন্ট নোকিয়া কেন ধ্বংস হয়েছিল?

Next Post

অ্যান্টিম্যাটার কি : কেন এটি পৃথিবীর সবথেকে দামী ম্যাটেরিয়াল?

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
অ্যান্টিম্যাটার কি : কেন এটি পৃথিবীর সবথেকে দামী ম্যাটেরিয়াল?

অ্যান্টিম্যাটার কি : কেন এটি পৃথিবীর সবথেকে দামী ম্যাটেরিয়াল?

Comments 56

  1. sahajahan alam bijoy says:
    3 years ago

    apnar space article gulo purai matha nosto kora vai. osadharon..

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ধন্যবাদ ভাই 🙂

      Reply
  2. Roni says:
    3 years ago

    ek vinno rokomer valo laglo vai. onek ojana aj janlam vai. you are awesome bro. SPACE niye valobasa bariye dilen brother. LOve U.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      লাভ ইউ টু ভাই 🙂

      Reply
  3. shadiqul Islam Rupos says:
    3 years ago

    PORALM VIA. MARS NIYE ARO JANTA CAI

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      অবশ্যই ভাই, সাথেই থাকো!

      Reply
  4. Golam sarowaar says:
    3 years ago

    এক কথায় মাইন্ড ব্লইং ভাইয়া। অসাধরন লাগলো। ভাইয়া এগুলর যদি ভিডিও বানিয়ে টেকহাবস টিভি চ্যানেলে দেওয়া যেতো অনেক ভালো হতো বলে মনে হয়। আমি জানি এরককম অসাধারণ অমুল্ল পোস্ট তৈরি করতে অনেক সময় লাগে আবার ভিডিও বানাতে আর কষ্ট হবে। কিন্তু এরকম আর্টিকেল ইন্টারনেটে বাংলায় আর দ্বিতীয় নেই ভাইয়া। ইউটিউবে বাংলাতে আপনাদের মতো আর কেউ এতো অসাধারণ কন্টেন্ট তৈরি করে না। যদি আমাদের প্রজন্মের কথা চিন্তা করেন সেক্ষেত্রে এরকম ভিডিও আমাদের জাতির জন্য প্রয়োজনীয়। এখন বাকিটা আপনাদের সিদ্ধান্ত ভাইয়া।

    এভাবেই চালিয়ে যান সর্বদা সাথে আচি ভাইয়া। ১ বছর হয়ে গেলো এই ব্লগ পড়া এক মুহূর্তে বিরক্ত বোধ করি নি। টেকহাবস থেকে বাংলা জাতি অনেক কিছু আশা করে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      আপনার অগাধ ভালোবাসা প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া!!! এভাবেই আমাদের সাথে থাকবেন বলে আশা করছি।
      আমারো খুব ইচ্ছা করে এরকম টপিক গুলোর সাথে ভিডিও বানিয়ে ফেলি কিন্তু সময় আর লাইফের নানান ব্যস্ততার ফলে ব্যাপারটা অনেকটা কঠিন হয়ে যায়। তারপরেও চেষ্টা করবো ভাই, একটু সময় দিন ধীরেধীরেই সবকিছু পেয়ে যাবেন।

      ~ধন্যবাদ ভাই!

      Reply
  5. Durlov says:
    3 years ago

    John Carter er kotha mone porlo vai ????

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      John Carter আসলেই একটা মারাত্মক মুভি, অনেকবার দেখেছি!!

      Reply
  6. অর্নব says:
    3 years ago

    জাস্ট wow ভাই।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      🙂

      Reply
  7. Tipu says:
    3 years ago

    so what you are saying is we should colonize venus??
    Fantastic article as always!

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ভাই ভেনাসে ন্যাসা কবে নাগাদ মিশন পাঠাবে এবং তাদের পরিকল্পনা গুলো কি কি এগুলো সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আর্টিকেল আসছে শীঘ্রই!!

      Reply
  8. তাহমিদ হাসান says:
    3 years ago

    তিনটা অক্ষর: W-O-W
    আর একটা আশ্চর্য চিহ্ন: !

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      তোমাকে ৬ অক্ষর দিলাম!
      T-H-A-N-K-S 🙂

      Reply
  9. Anirban says:
    3 years ago

    One of the BEST, AWESOME, SUPER article of the Techubs.
    Completely speechless hoe glm bhai….. Wow!
    A66a ei eto dure ki kre communication rakha jay…?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ভালো প্রশ্ন করেছেন, এই বিষয়ে দেখলাম গ্রুপেও অনেকে জানতে চেয়েছে, যাই হোক বিস্তারিত আর্টিকেল আসছে!!!

      Reply
  10. তুলিন says:
    3 years ago

    কি কমেন্ট লিখে এরকম পোস্টের গুন কিত্তন করবো জানি না ভাই। বাকী সকলের মতো আমি ও ভাষা হারা হয়ে পরেছি। এরকম তথ্য বাংলাতে এতো সুন্দর করে পড়তে পারা অনেক ভাজ্ঞের ব্যাপার। ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ভালোবেসে পড়েন তাই হয়তো ভাষা হারিয়ে ফেলেন, বাট ভাষা হারানোর মতো আর্টিকেল এখনো লিখতে শিখি নি ভাইয়া! যতোটুকু জানি এবং ইন্টারনেট থেকে জেনেছি, শুধু এখানে সেগুলো ডেলে শেয়ার করেছি, ভবিষ্যতে হয়তো নিজের মতামত দিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিখবো, তখন এরকম কমেন্ট কামনা করবো!!

      ~ধন্যবাদ!!

      Reply
  11. জোবায়ের সিকদার says:
    3 years ago

    কমেন্ট করতে এসে শব্দ হারিয়ে ফেলা এটা শুধু টেকহাবসে এসেই সম্ভব!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      কি বলবো? 😀
      হাহাহা 😀

      Reply
  12. মজিলা বয় says:
    3 years ago

    ভালো লাগলো। ইনটারেস্টিং ছিল……

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ধন্যবাদ ভাই!
      ভালো লাগলে এবং আপনি কিছু জানতে পারলেই আমার সার্থকতা!!

      Reply
  13. Saif najim says:
    3 years ago

    একটা কথায় বলবো ভাই…
    If you don’t love TecHubs then you have no curiosity…

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      😀

      Reply
  14. নুর আলম says:
    3 years ago

    ভাই SOL কি জিনিষ? এটা কিভাবে পরিমাপ করা হয়?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      বিস্তারিত আর্টিকেল আসছে ভাই!

      Reply
  15. রাইহান says:
    3 years ago

    আপনার অনেক গুলো আর্টিকেল পরলাম … … কমপক্ষে ৫০ খানেক। বিশেষ করে এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে জানতে খুব ইচ্ছা করছে আপনার শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড কি? এবং আপনি কি শুধু ব্লগ লিখেন নাকি কোন আইটি কোম্পানি চালান? এতো ব্রিলিয়ান্ট কিভাবে হওয়া সম্ভব? এতো ইজি করে কিভাবে লেখা যায়?

    আমি ব্লগে নতুন এসেছি… … … সিয়াম ভাইয়ের কিছু টিউন পড়লাম আপনার পড়লাম। সম্পূর্ণ মুগ্ধ হয়ে ছি ভাই। অনেক দেরি হয়ে গেছে মনে হচ্ছে ব্লগটি খুঁজে পেতে। সবার একবার এই সাইট থেকে টিউন গুলো পড়ে দেখা দরকার। আমাদের দেশে ও হাই কোয়ালিটি রাইটিং করা হয় এটা তার জলন্ত প্রমান। এগিয়ে যান ভাইয়েরা।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      আপনার সাপোর্টের জন্য ধন্যবাদ ভাই!!

      আমার শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে খুব বেশি ইমপ্রেস হতে পাড়বেন না, অনেক কষ্ট করে ইলেকট্রিক্যালে ডিপ্লোমা পাস করেছি, আর সত্যি বলতে আমি অনেক খারাপ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, শুধু সার্টিফিকেট আছে এই যা!!
      যদি পেশার কথা বলেন, বর্তমানে ফুল টাইম ব্লগার, শিখতে আর শেখাতে ভালোবাসি। বিজ্ঞানের সকল টপিক গুলো ভালোলাগে তবে নির্দিষ্ট করে একটি টপিক নিয়ে পরে থাকতে ভালোলাগে না, তাই ভালো ইঞ্জিনিয়ার হয়ে পারিনি!

      যাই হোক, এভাবেই পাশে থেকে আমাদের সাপোর্ট করবেন আশা করি, ভালো থাকবেন 🙂

      Reply
  16. Shetu says:
    3 years ago

    WOOOOOOOOOOWWWW!

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      😀 😀 😀

      Reply
  17. Saidul says:
    3 years ago

    amra sotti ki mars ke kokhono habitable banate parbo? kivabe atmosphere change korbo? whole planet change kora ki eto sohoj kaj? oxizen kivabe gen korte parbo? egulo niye arO bistarito article likhle onek valo hoto bhai. thanks..

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      এতো সহজে তো আর এতোবড় প্ল্যানেট নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়, তাই না? তবে ন্যাসার অনেক বিস্তারিত প্ল্যান রয়েছে এই ব্যাপারে। এই নিয়ে বিস্তারিত আর্টিকেল আসছে!!

      Reply
  18. Billal says:
    3 years ago

    RED planet.. .Wait……..

    We are coming ….. ????

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ইয়েস!!

      Reply
  19. Wazed khan says:
    3 years ago

    Bro, Earth theke another probe gulote kivabe communicate kora hoy radio ba laser use kore ei topic er upor article bana bro please. and please do a video also bro plz.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ভাই কমিউনিকেশন নিয়ে খুব দ্রুতই বিস্তারিত আর্টিকেল লিখে ফেলব 🙂

      Reply
  20. মুরাদ তালুকদার says:
    3 years ago

    অসম্ভব সুন্দর লিখেছেন ভাই 🙂 পোস্টটির প্রত্যেকটি কোনায় ঠেসে ঠেসে তথ্য ছিল 🙂 ধন্যবাদ ভাই আরো পোস্ট চাই 🙂
    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ধন্যবাদ ভাই 🙂

      Reply
  21. হাবিব বাসার says:
    3 years ago

    আপনার পোস্ট গুলোতে বিশেষ যাদু রয়েছে ♥
    আর আপনার লেখা পড়লে নেশা লেগে যায়!!!!!
    এভাবেই আরো এগিয়ে যান, আমার ♥♥ always with you brother..

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ধন্যবাদ ভাই

      Reply
  22. Biplob Shaha says:
    3 years ago

    HAVOC niye details post asa korsii.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      হ্যাঁ, লিখবো ভাই !!

      Reply
  23. Black World Inc says:
    3 years ago

    Thanks Bro

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      😀

      Reply
  24. প্রদিপ মন্ডল says:
    3 years ago

    এরকম আর্টিকেলে কমেন্ট না করে থাকা গেলো না 🙂 যদি অ লেখার মতো কিছু পেলাম না। তারপরেও কিছু লিখতে ইচ্ছা করল।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ধন্যবাদ! আপনাকে তো আর দেখতেই পাওয়া যায় না!!

      Reply
  25. Sihab says:
    3 years ago

    Tnx man ????????????????

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ????

      Reply
  26. Mohonto kumar says:
    3 years ago

    অনেক তত্থ অজনা ছিল

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      কিছু জানতে পেরেছেন জেনে আনন্দিত হলাম 🙂

      Reply
  27. Lucky Khan says:
    3 years ago

    ????????????

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      ধন্যবাদ

      Reply
  28. রিপন says:
    3 years ago

    অসাধারণ একটি পোস্ট!
    ডিপ স্পেস কমিউনিকেশন সম্পর্কে জানতে চাই!
    পৃথিবী থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন মাইল দূরে থেকেও কিভাবে যোগাযোগ করা হয়,সেটা ভাবতেই অবাক লাগে! এ বিষয়ে একটা পোস্ট চাই ভাই..!!
    আর তাছাড়াও, অত দূর থেকে কিভাবে যন্ত্রগুলার লোকেশন বের করা হয়,সে সম্পর্কেও জানতে চাই! প্লিজ এ বিষয়ে বিস্তারিত পোস্ট করেন!!

    Reply
  29. Salam Ratul says:
    3 years ago

    হাহাহা এক ফাঁকে মঙ্গল গ্রহ থেকে ঘুরে এলাম চমৎকার আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In