আপনাদের মনে অবশ্যই কনফিউশন হয় ডিডিআর২ (DDR2), ডিডিআর৩ (DDR3), ডিডিআর৪ (DDR4) ইত্যাদি র্যাম নিয়ে যা আপনার আলাদা আলদা মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে লাগানো থাকে। আজ আপনাদের সকল কনফিউশন আমি দূর করতে চলেছি। বন্ধুরা র্যাম নিয়ে আমি একটি পোস্ট এর আগেই লিখেছি। সেখানে আপনি জানতে পারবেন, র্যাম কি? আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারে র্যামের কাজ কি? এবং কতটুকু র্যাম আপনার ফোনের জন্য প্রয়োজনীয়? তো আপনি যদি সেই পোস্টটি না পড়ে থাকেন তবে অবশ্যই পড়ে নেবেন। কিন্তু এখন আমি আলোচনা করবো র্যামের বিভিন্ন জেনারেশন নিয়ে। তো চলুন শুরু করা যাক।
আরো কিছু পোস্ট
- গুগল ক্রোম ব্রাউজারের ১৯ টি লুকায়িত ফিচার | শুধুমাত্র পাওয়ার ইউজাদের জন্য
- ম্যাক বনাম উইন্ডোজ পিসি | আপনার কোনটি কেনা উচিৎ?
- ইনটেল প্রসেসর বনাম এএমডি প্রসেসর | কোনটি উপযুক্ত হবে?
- জিপিইউ (GPU) কি? জিপিইউ কেন জরুরী?
ডিডিআর২, ডিডিআর৩, ডিডিআর৪ | কে সর্বউত্তম?
বন্ধুরা দেখুন, আমি যদি এই বিষয়টি টেকনিক্যাল বিষয় দ্বারা বোঝাবার চেষ্টা করি তবে পোস্টটি বোঝা আপনার জন্য অনেক মুশকিল হয়ে যেতে পারে। তো সবচেয়ে প্রথমে আলোচনা শুরু করি যে, সবচেয়ে ভালো কে তা নিয়ে। এতে মনে কোন সন্দেহ নেই যে ডিডিআর৪ র্যাম ডিডিআর৩ র্যামের চেয়ে বেশি ভালো। এবং ডিডিআর৩ র্যাম ডিডিআর২ র্যাম থেকে বেশি ভালো। আজকাল আপনি যতগুলো ল্যাপটপ দেখতে পান বা যতগুলো কম্পিউটার দেখতে পান সেখানে সর্বনিম্ন ডিডিআর৩ মেমোরি অবশ্যই পাবেন। কেনোনা ডিডিআর২ মেমোরি আজকের দিনে পাওয়া যায়না। পিছনের কয়েক বছর ধরে আপনারা ডিডিআর৩ মেমোরিই ব্যবহার করে আসছি।
তবে আপনি যদি চান এবং যদি আপনি একটি হাই টেক মেশিন বানান তবে ডিডিআর৪ মেমোরিও ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আজকের দিনে কমন ভাবে ব্যবহার করা হয় ডিডিআর৩। ঠিক একইভাবে আপনি যেসব সাধারন স্মার্টফোন দেখতে পান সেখানে কমনভাবে ব্যবহার করা হয় ডিডিআর৩ মেমোরি। মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে একে বলা হয়ে থাকে এলপিডিডিআর৩ (LPDDR3) অর্থাৎ লো পাওয়ার ডিডিআর৩। লো পাওয়ার হওয়ার কারন হলো এটি একটি মোবাইল ফোন এবং এটি ব্যাটারিতে কাজ করে তাই প্রয়োজন কম পাওয়ার ক্ষয়ের। কিন্তু যেসকল হাই এন্ড ফোন বা ফ্ল্যাগশিপ ফোন অর্থাৎ প্রত্যেকটি কোম্পানির যে সবচাইতে ভালো ফোন হয় সেখানে ডিডিআর৪ মেমোরি দেখতে পাওয়া যায় [বারবার মেমোরি বলতে কিন্তু আমি র্যামকে বুঝাচ্ছি]।
আরো কিছু পোস্ট
- ওভার ক্লকিং কি? | কীভাবে করবো? সুবিধা ও অসুবিধা কি?
- এসএসডি (SSD) বনাম এইচডিডি (HDD), আপনি কোনটি কিনবেন?
- ডিসপ্লে প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন – আইপিএস, এমোলেড, রেটিনা
এদের মধ্যে পার্থক্য কি?
বন্ধুরা এখন প্রশ্ন হলো এই যে আলাদা আলদা র্যাম জেনারেশন গুলো রয়েছে এদের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য গুলো কি কি? আমি প্রসেসরের উপর লেখা পোস্টে আগেই বলেছি যে, যখনই সময়ের সাথে সাথে উন্নতিকরনের কোন নতুন জেনারেশনের চিপ আসে তো সেখানকার অবস্থিত ট্রানজিস্টারের সাইজ ধিরেধিরে ছোট হয়ে যায় [কম্পিউটার প্রসেসর i3, i5, i7 এর বৃত্তান্ত জানুন – আপনি কোনটা কিনবেন?]। ট্রানজিস্টারের সাইজ ছোট হয়ে যাওয়ার কারণে এর গতি অনেক বেশি ফাস্ট হয়ে যায়। এবং ফাস্ট হওয়ার সাথেসাথে এটি অনেক কম পাওয়ার ক্ষয় করার ক্ষমতা অর্জন করে। তো র্যামের ক্ষেত্রেও এই একই তত্ত্ব চলে আসে।
মোবাইল ফোনে যে এলপিডিডিআর২ মেমোরি ছিল তারপরে যে এলপিডিডিআর৩ মেমোরি তৈরি করা হয়েছিলো তো সেখানে কাজ করার গতিও বেশি ছিল এবং পাওয়ার ক্ষয়ও অনেক কম। এরপরের ডিডিআর৪ মেমোরিতে স্পীড আরো বেশি এবং পাওয়ার ক্ষয় আরো কম। তো এই ভাবে যখন কোন নতুন জেনারেশনের উন্নতি করা হয় তখন একসাথে দুটি সুবিধা থাকে। আপনি স্পীডও বেশি পাবেন এবং সাথেসাথে পাওয়ারও অনেক কম ক্ষয় হবে।
আপনাকে যদি একটি ল্যাপটপ কম্পিউটার বা একটি ডেক্সটপ কম্পিউটারের উদাহরণ দেয় তবে সেখানে যদি একটি ডিডিআর৩ মেমোরি লাগানো থাকে তবে তার যে সর্বশেষ পারফর্মেন্স হবে একটি ডিডিআর৪ মেমোরির পারফর্মেন্স ঠিক সেখান থেকে শুরু হবে। ডিডিআর৪ প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি সিঙ্গেল র্যাম স্টিকে ২৫৬ জিবি বা ৫১২ জিবি র্যাম বানানো সম্ভব। অর্থাৎ একটি সিঙ্গেল স্টিকে এতো হাই ক্যাপাসিটি দেখাতে পাওয়া যাবে। আবার মোবাইল ফোনেও একই বিষয়। আজকের দিনে আপনি যদি একটি নরমাল বা মিড রেঞ্জ ফোন কেনেন তবে সেখানে ডিডিআর৩ মেমোরি দেখতে পাবেন এবং আপনি যদি কোন ফ্ল্যাগশিপ ফোন কেনেন তবে ডিডিআর৪ মেমোরি পাবেন।
তো বন্ধুরা, এতো শুধু কথা হলো ডিডিআর৩ বা ডিডিআর৪ নিয়ে যা একটি র্যাম প্রজন্ম। কিন্তু এগুলো ছাড়াও একটি র্যামে আরো কিছু প্যারামিটার থাকে যেগুলো আপনার নজর রাখতে হবে। কোনটাতে থাকে ডুয়েল চ্যানেল মেমোরি, কোনটাতে থাকে সিঙ্গেল চ্যানেল মেমোরি আবার ক্লক স্পীডেরও বিষয় থাকে। কোন মেমোরির ক্লক স্পীড থাকে ৮৩৩ মেগাহার্জ আবার কোনটার হয় ১,৩৩৩ মেগাহার্জ ইত্যাদি। প্রসেসরের যেমন ক্লক স্পীড থাকে র্যামেও একই ভাবে এটি কাজ করে থাকে। অর্থাৎ আপনার ক্লক স্পীড যতো বেশি হবে ততো দ্রুতভাবে র্যাম কাজ করবে।
আপনার মোবাইল ফোনে হয়তো র্যাম পরিবর্তন করার কোন অপশন থাকে না। কিন্তু কম্পিউটারে আপনি করতে পারেন। উদাহরণ স্বরূপ মনে করেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান মেমোরি হলো ডিডিআর৩ মেমোরি এবং এর ক্লক স্পীড হলো ৮৩৩ মেগাহার্জ। এখন আপনি যদি এটা আপগ্রেড করতে চান তবে ডিডিআর৩ তেই আপগ্রেড করতে পারেন। ডিডিআর৪ মেমোরির জন্য আলাদা স্লট থাকে। একটি সাধারন ডিডিআর৩ ওয়ালা মাদারবোর্ডে ডিডিআর৪ মেমোরি আপনি ধুকাতে পারবেন না। কিন্তু ডিডিআর৩ তেই র্যামটিকে আপনি আরো হাই ক্যাপাসিটি বানাতে পারবেন। যেমন ১,০০০ মেগাহার্জ লাগালেন বা ২,১৩৩ মেগাহার্জ লাগালেন। এই ক্ষেত্রে আপনার র্যাম হয়তো ডিডিআর৩ প্রযুক্তিতেই থাকবে কিন্তু এর পারফর্মেন্স অনেক বেড়ে যাবে।
এছাড়াও র্যামে হয়তো আরেকটি টার্ম শুনে থাকবেন, সেটি হলো ডুয়েল চ্যানেল। এখন এই ডুয়েল চ্যানেল কি জিনিষ হয়? মনে করুন আপনার কম্পিউটারে একটি ৮ জিবির র্যাম লাগানো আছে। এখন যদি আপনি আপনাকে দুইটি উদাহরণ দেই, মনে করুন ৪ জিবির দুটি র্যাম লাগানো আছে অথবা ৮ জিবির একটি র্যাম লাগানো আছে তবে কোনটা বেশি ভালো হবে? দেখুন এক্ষেত্রে আমি বলবো ৪ জিবির দুটি স্টিক একটি ৮ জিবির স্টিক লাগানো থেকে বেশি ভালো হবে। তো এমনটা কেন? দেখুন র্যামের আসল কাজ হলো ডাটার দ্রুত থেকে দ্রুততর ট্রান্সফার করা। যে তথ্য গুলো সিপিইউ থেকে বাহিরে আসছে বা সিপিইউ এর কাছে যাচ্ছে তার প্রবাহ আলট্রা ফাস্ট হওয়া প্রয়োজনীয়।
এখন দুইটি স্টিক থাকার সুবিধা বুঝতে চলুন একটি ভালো উদাহরণ দেওয়া যাক। মনে করুন আপনার কাছে একটি ১ হাজার লিটারের পানির ট্যাঙ্ক আছে। এবং সেখানে নিচে পানি বের করার জন্য একটি টুটি রয়েছে। মনে করুন ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণ পানি শুন্য করতে সময় লাগে ১০ মিনিট। কিন্তু আপনার কাছে যদি ৫০০ লিটারের দুটি ট্যাঙ্ক থাকে এবং দুটি ট্যাঙ্কে তো অবশ্যই দুটি টুটি থাকবে ফলে ট্যাঙ্কটি ১০ মিনিটের জায়গায় ৫ মিনিটে খালি করা সম্ভব হবে। এবং আপনার ক্যাপাসিটিও অপরিবর্তিত থাকবে। তো ডুয়েল চ্যানেল মেমোরি থাকারও অনেকটা এই রকমই সুবিধা। মেমোরি ডিডিআর৩ বা ডিডিআর৪ হওয়ার আসল সুবিধা তো আপনি পাবেনই এবং ডুয়েল চ্যানেল হওয়ার কারণে ডাটা আরো দ্রুত আদান প্রদান করাও সম্ভব হবে। এবং এটি আপনার কম্পিউটিং পারফর্মেন্স অনেক বাড়িয়ে দেবে।
আরো কিছু প্রযুক্তি তুলনা
- ৩২ বিট বনাম ৬৪ বিট প্রসেসর | আপনার কোনটি কেনা উচিৎ?
- লিথিয়াম আয়ন বনাম লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি | বিস্তারিত
- নন-রিমুভেবল ব্যাটারি বনাম রিমুভেবল ব্যাটারি
- গ্যালাক্সি এস৭ এবং এস৭ এজ বনাম এস৬, এস৬ এজ, নোট ৫, এবং এস৬ এজ+
শেষ কথা
WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!
আশা করছি পোস্টটি অনেক সাধারন ছিল, এবং অনেক সহজ করে আপনি সকল টার্ম গুলো বুঝতে সক্ষম হয়েছেন। তারপরেও যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করুন। পাশাপাশি প্রসেসর এবং র্যাম নিয়ে আমার আরো লেখা কিছু পোস্ট রয়েছে আপনি সেগুলোও চাইলে চেক করতে পারেন। তাছাড়া ক্যাশ মেমোরি নিয়ে লেখা পোস্টটি অবশ্যই পড়া উচিৎ আপনার। আপনার ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করুন।
Nice bhai. Ke boleche je apnar post sadharon? Apni & apnar post always OSADHARON!! Dual channel e ekti te 8GB DDR3 & onno ti te 4GB DDR3 lagale aaro bhalo hobe na? Ekdin Linux & Ubuntu niye post korben bhai, please.
সবই আপনার ভালোবাসা অনির্বাণ ভাই!
একটি ৮ জিবি আর ৪ জিবি র্যাম লাগালে মোট হল ১২ জিবি, তাহলে তো অবশ্যই ভালো হবে। আর হাঁ আপনার পিসি কনফিগারেশন অনুসারে এতো র্যামের কাজ নেই আপাতত। 🙂
লিনাক্স নিয়ে অবশ্যই পোস্ট করবো। শুধু আপনার না অনেকের অনুরোধ পেয়েছি এই ব্যাপারে। একটু সময়দিন আমাকে। দেখবেন হঠাত করে একদিন করে ফেলেছি।
এভাবেই সাথে থাকুন 🙂
one of your best post about RAM. tnx 4 share.
আপনাকেও ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য 🙂
Ossam post!!!!
ধন্যবাদ আসিফ ভাই 🙂
Super oshadharon post.
🙂
ভাই পোস্টটি পড়ে মন ভরে গেলো। এতো সহজ করে কীভাবে বোঝান আপনি? মুগ্ধ হয়ে গেলেম ভাই।
😀
অতুলনিয় পোস্ট তাহমিদ ভাই।
কোন পিসির জন্য কোন র্যাম সেটার কি কোন লিস্ট আছে?
আপনার প্রশ্নটি বুঝলাম না ভাইয়া 🙂
একটু বুঝিয়ে বলুন প্লিজ? 🙂
Tahmid bhai,, which ram version should we use for which processor or motherboard version, is there any list or any other way to understand which ram I should use for different PCs? 🙂
ভাইয়া আমি একজন ছাত্র। পড়াশোনার পাশাপাশি আমি আউট সোর্সিং এর কাজ করতে চাই।তাই এর জন্যে আমি এক্টু দিধা দন্দে আছি।
আমি কম্পিউটার বিষয়ে একদম অনভিজ্ঞ। তাই আপনার কাছ থেকে একটু হেল্প চাই।
এই মুহুরতে আমি ডেস্কটপ কিন্তে চাচ্ছি।কিন্তু এর সাথে কোন প্রসেসর টা নিব?কোন মাদারবোর্ড নিব।র্যাম কত নিব।?সব কিছুতে দিধাদন্দে আছি।
এখন আপনি আমাকে এই বিষয়ে এক্টু হেল্প করেন।
কি বিষয়ের উপর আউট সোর্সিং করতে চান? মার্কেট প্লেসে কাজ করতে চান? নাকি ইউটিউব বা ব্লগ নিয়ে কাজ করতে চান। আপনার ক্যাটাগরিটা উল্লেখ্য করলে সুবিধা হতো!
যাই হোক, আপনি যেহেতু নতুন এবং অনভিজ্ঞ তাই এই দিক থেকেই বেস্ট পসিবল সাজেশন দেওয়ার চেষ্টা করছি।
বিগেনার হিসেবে আপনার বেশি বাজেটের প্রয়োজন পড়বে না, তবে নিচের কনফিগ গুলো না থাকলেই নয়।
# র্যাম ৮জিবি লাগবেই… (৪জিবি করে দুইটি লাগানো বেস্ট)
# আপাতত কোর আই ৩ প্রসেসরেই কাজ চলে যাবে, পরে আপগ্রেড করা যেতে পারে।
# এমন মাদারবোর্ড কিনবেন যাতে পরে প্রসেসর আপগ্রেড করতে পারেন কোন ঝামেলা ছাড়া।
# অবশ্যই এসএসডি থাকতে হবে, তবে বাজেট কমানোর জন্য কম সাইজের এসএসডি নিয়ে সেখানে শুধু অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা যেতে পারে এবং ডাটা স্টোর করার জন্য হার্ডড্রাইভ লাগাতে পারেন।
# আপাতত ডেডিকেটেড জিপিইউ এর দরকার নেই, ইন্টারনাল গ্রাফিক্স কার্ড দিয়েই কাজ চলে যাবে।
# ১০৮০পি রেজুলেসনের ভালো একটি মনিটর কিনলে খুব ভালো হয়, এতে কালার ভালো রিপ্রেজেন্ট হবে, (ফটোশপ করার সময় কাজে দেবে)
বাস……… আর চিন্তার কারণ নেই…… এই সমস্ত পিসি ৩৫-৪০ হাজারের মধ্যেই সম্পূর্ণ হয়ে যাবে…
আরো কোন নির্দিষ্ট প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন, ধন্যবাদ 🙂
ভাই, আপনার পোষ্ট থেকে ভাল কিছু জানতে পারলাম।
আমার আরেকটি বিষয় জানার আছে, আর তা হল, র্যামের ১৬০০ ও ২৪০০ MGZ.
PLEASE…
ভাই ১৬০০ বা ২৪০০ MHZ বা যেকোনো সংখ্যার MHZ (মেগাহার্জ) দ্বারা নির্ধারণ করা হয় যে র্যামটি প্রতি সেকেন্ডে কতোটুকু কাজ করতে পারে। কম্পিউটার প্রসেসর থেকে শুরু করে র্যামেও একটি ক্লক লাগানো থাকে। এখানে ১ HZ (হার্জ) বলতে বোঝানো হয় সেকেন্ডে ১ বার কাজ করে এবং ১ মেগাহার্জ বলতে- সেকেন্ডে ১ মিলিয়ন বার কাজ করে। বুঝতে পারলেন?
ধন্যবাদ 🙂
vaia I just loved your writings 🙂 they are so much easy to digest. To be honest I don’t like technology at all, they are making us alone thatz what I feel. But you know you have to sail a boat to go on the other side of the river.
Whatever I talk too much -_- my main reason to knock you that I need a mentor to buy my first ever laptop. My budget is around 50-60k and with that I want to edit video, make animation, logo and things like that. Is it possible to get that spec device around this budget ?
Can you plz guide me on ?
btw again thank you for your tasty writings 🙂
best wishes
Arman…
আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আরমান ভাই।
জী ভাইয়া, আপনার বাজেটের উপর আপনার কাজ অনুসারে চলার ল্যাপটপ তো পেয়ে যাবেন ব্যাট সেটা প্রো টাইপ হবে না, তবে যদি আপনার পোর্টাবিলিটির চাহিদা না থাকে, আমি আপনাকে কাস্টম পিসি বিল্ড করতে বলবো। আমি প্রায় সেইম কনফিগের ল্যাপটপ এবং কাস্টম পিসিতে একসাথে ভিডিও রেন্ডার করে দেখছি, যেখানে পিসি ৫০% ফাস্ট হিসেবে দেখা গেছে।
৫০-৬০ হাজারের মধ্যে ইন্টেল কোর আই ৫ ৭ম জেনারেশন প্রসেসরের অনেক মডেল পেয়ে যাবেন, যেটার সাথে ডেডিকেটেড গ্রাফিক্সও থাকবে, যেটা দিয়ে ভিডিও এডিট, লোগো ডিজাইন, ফটো এডিট তো করা যাবে ব্যাট ইন্টারমিডিয়েড টাইপ হবে। প্রো টাইপের কাজের জন্য অবশ্যই কোর আই ৭ ৭ম জেনারেশন রেকোমেন্ড করবো।
যদি বাজেট বাড়ানো না সম্ভব হয়, বা ইন্টারমিডিয়েড টাইপে সমস্যা না হয়,
তবে;
প্রসেসর; কোর আই৫ ৭ম জেনারেশন (2.50 GHz up to 3.10 GHz, 3MB Cache)
র্যাম; ৮জিবি (DDR4)
জিপিইউ; ২জিবি ডেডিকেটেড
হার্ড ড্রাইভ; ১ টেরাবাইট
ডিসপ্লে; ১৯২০x১০৮০ (ফুল এইচডি)
আরামে হয়ে যাবে।
আরো প্রশ্ন থাকলে, অবশ্যই কমেন্টটি রিপ্লাই করবেন,
ধন্যবাদ 🙂
Confused 🙁
Work is my first priority but portability is also a fact.
Ok ok still have few months to decide.
Now got two questions
Number Two :
Can you prefer me a place near Muhammadpur (Dhaka) who has a reputation on building custom pc ?
Number One :
Can I join with you on facebook ?
one last thing. I didn’t wanted to reply in English but you know I’m still not spontaneous on Avro 🙁
অভ্রতে লিখতে জান বাইর হইয়া যায় :'(
টেকহাবস এর কম্পিউটার নিয়ে লিখা আপনার সবগুলো পোস্ট ই পরলাম যতটুকু জানবো বলে ভেবেছিলাম তার থেকে অনেক বেশিকিছু জানতে পারলাম টেকহাবস থেকে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য।
সেই সংগে ছোট ভাইটিকে একটু পরামর্শ দিলে খুব খুশি হতাম আমার বাজেট ৪০০০০ টাকা প্রোগ্রামিং চর্চা, মোটামুটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, টুকিটাকি অনলাইনে কাজ করা সেই সাথে গান, এইচডি মুভি ইত্যাদির জন্য একটা ডেস্কটপ কম্পিউটার কিনতে চাচ্ছি এই বাজেটের মধ্যে আমার জন্য বেস্ট হবে এরকম একটি কম্পিউটারের কনফিগারেশন বলে দিলে অনেক উপকার হতো
সম্ভব হলে ব্রান্ড ও মডেল উল্লেখ করে বইলেন তাহলে আমি দোকানদারকে এই কনফিগারেশন টাই বলবো। 🙂
ভাই আমার এইটি 5101 নোটবুক প্রসেসর এ্যাটম 1.66 গিগাহার্স এতে 2জিবি ডিডিআর 2 র্যামের পরিবর্তে 4জিবি ডিডিআর 3 র্যাম ব্যবহার করা যাবে কি
ভাই, samsung device ram এবং দেশি সিম্ফনি , ওয়াল্টন কোম্পানি ram এর মধ্যে ডিফারেন্স কি ?
মাদারবোর্ড ইন্টেল ডুয়েলকোর
র্যাম 1জিবি ddr 2,bus স্পীট 533,
আমি চাচ্ছি 833 বা 1300 স্পীটে আপগ্রেড করতে, এমতাবস্থায় আমার পিসির জন্য ভালো
হবে?
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার লেখা গুলা ভালোই লাগে। যদি এই লেখা গুলা ভিডিও আকারে দিতেন তাইলে আরো ভালো হতো