https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

ডিলিট করার পর ফাইল গুলো কোথায় যায়? [ওয়্যারবিডি ব্যাখ্যা!]

সিয়াম by সিয়াম
February 18, 2019
in টেক চিন্তা
0 0
14
ডিলিট করার পর ফাইল গুলো কোথায় যায়? [ওয়্যারবিডি ব্যাখ্যা!]
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

আমরা প্রায় প্রত্যেকদিন কিছু ফাইলস ডিলিট করে থাকি আমাদের পিসি বা ল্যাপটপ বা স্মার্টফোন থেকে। যেসব ফাইলের প্রয়োজন শেষ হয়ে যায়, সেসব ফাইল আমরা ডিলিট করে দেই স্টোরেজ বাঁচানোর জন্য।কিন্তু ফাইল ডিলিট করার পরেই কি ফাইলের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যায় ? আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে কয়েকদিন আগে আপনি যে মুভিটি হার্ড ড্রাইভ থেকে ডিলিট করলেন বা আপনার স্মার্টফোনে তোলা যে ছবিটি ভাল হয়নি বলে সাথে সাথে ডিলিট করে দিলেন, সেগুলো ডিলিট হওয়ার পরে কোথায় গেল? আজকে এই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করবো।

ডিলিট রহস্য

এই বিষয়টিকে বুঝতে হলে আমাদেরকে প্রথমে কম্পিউটারের বাইরে বেরিয়ে চিন্তা করতে হবে। বাস্তব জীবনে কি আমরা কোনকিছু ডিলিট করতে পারি ? চিন্তা করুন তো। ধরা যাক, আপনার কাছে একটি কাগজের একটি পৃষ্ঠা আছে। আপনি কি চেষ্টা করলেই এটাকে ডিলিট করতে পারবেন ? অনেকে বলতে পারেন যে কাগজটি আপনি ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলবেন বা অনেকে এটাও বলতে পারেন যে কাগজটি আপনি আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে ফেলবে। কিন্তু ভেবে দেখুন তো, এটি কি সত্যিই ডিলিট হল ? সত্যিই কি এটার অস্তিত্ব মুছে গেল ?

আপনি যদি বলেন হ্যাঁ, তাহলে আপনি ভুল। আপনি শুধুমাত্র কাগজটির রূপ বা অবস্থার পরিবর্তন করেছেন। আগে এটি কাগজ ছিল কিন্তু পুড়িয়ে ফেলার পরে সেটি পরিবর্তিত হয়ে হল ছাই। ছিড়ে ফেললে কাগজের কোন ধরনের পরিবর্তনই হল না। শুধুমাত্র এটির অনেকগুলো টুকরোতে পরিবর্তিত হল। পানিতে ভেজালে সেটা ভেজা কাগজে পরিনত হল। কিন্তু আপনি কিছুতেই কাগজটি সম্পূর্ণভাবে উধাও করে দিতে বা ডিলিট করে দিতে পারবেন না। কম্পিউটারের ডিলিট করা ফাইলগুলোর ক্ষেত্রে বিষয়টা এমন না হলেও বাস্তব জীবনের সাথে কিছুটা মিল থেকেই যায় যদিও কম্পিউটারের ফাইল টেকনিক্যালি ডিলিট করা সম্ভব।

ডেক্সটপ বা ল্যাপটপে ফাইল ডিলিট করার প্রক্রিয়াটি শুরু হয় যখন আপনি ফাইলটির কনটেক্স মেনু থেকে ডিলিট অপশনটি ক্লিক করে কনফার্ম করে ফাইলটিকে Recycle Bin ফোল্ডারে পাঠিয়ে দেন। তখনও ফইলটি আপনার ড্রাইভে একটি টেম্পোরারি ডিরেক্টরিতে থেকেই যায় এবং আপনার ড্রাইভের স্পেস দখল করে কিন্তু ফাইলটি উইন্ডোজ আপনাকে দেখায় না। কিন্তু তখনও ড্রাইভ প্রোপার্টিস চেক করলে আপনি দেখবেন যে আগে ড্রাইভে যতটুকু স্পেস খালি ছিল ঠিক ততটুকুই খালি আছে। অর্থাৎ ফাইলটি তখনো সেখানে আছে। এই অবস্থায় আপনি রিসাইকেল বিন থেকে ফাইলটি রিস্টোর করলেই আপনি আবার ফাইলটি দেখতে পারবেন এবং ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু কি হয় যখন আপনি রিসাইকেল বিন থেকেও ফাইলটি ডিলিট করে দেন যাতে সেটা আর রিস্টোর করা সম্ভব না হয় ? এসময় কিন্তু আপনাকে ড্রাইভের সেই স্পেসটুকু ফেরত দেওয়া হয় যেটুকু স্পেস ওই ফাইলটি দখল করেছিল। কিন্তু ফাইলটির কি হয় ? কোথায় যায় ফাইলটি ?

ইন্টারনেট থেকে নিজেকে মুছে ফেলুন

ফাইলটি যখন আপনি রিসাইকেল বিন থেকেও ডিলিট করে দেন, আপনার ড্রাইভে ওই ফাইলটি যতটুকু স্পেস দখল করে ছিল টা কিন্তু আক্ষরিক অর্থে খালি হয়ে যায়না। ওই স্পেসটুকু কে খালি হিসেবে মার্ক করা হয়। এই খালি হিসেবে মার্ক করার ফলে ওই স্পেসটুকু নতুন কোন ডাটা বা নতুন কোন ফাইল রাখার জন্য এভেইলেবল হয়ে যায়। ফাইলটি যেখানে ছিল সেই স্পেসটি খালি হয়ে যায় কিন্তু ফাইলটি কিন্তু এখনো কোথাও সরে যায়নি বা ফাইলটির অস্তিত্ব শেষ হয়ে যায়নি। শুধুমাত্র পয়েন্টারগুলো চলে গিয়েছে। পয়েন্টার হল আপনার কম্পিউটারের আরেক ধরনের ডাটা যেগুলো আপনার মেমরিতে থাকা ফাইলগুলোর ডিরেক্টোরি পয়েন্ট করে বা নির্দেশ করে।

ফাইলটি ডিলিট করলে কম্পিউটার শুধুমাত্র আপনার ফাইলের রেফারেন্সগুলো রিমুভ করে দেয়। ফাইলের রেফারেন্স রিমুভ করলে কম্পিউটার ফাইলটিকে আর রিড করতে পারেনা। বিষয়টিকে আরেকটু ভালভাবে বুঝতে হলে বলতে হবে, কোন অপারেটিং সিস্টেম থেকে  কোন ফাইল ডিলিট করা হচ্ছে অনেকটা কোন বই থেকে একটি চ্যাপ্টারেকে খালি হিসেবে মার্ক করার মাধ্যমে চ্যাপ্টারটি ডিলিট করা। কম্পিউটারের ক্ষেত্রেও বিষয়টি এমন। অর্থাৎ, কম্পিউটার যখন আপনার ডিরেক্টরি টি পড়ে, তখন ডিলিট করা ফাইলগুলোর জায়গাটি কম্পিউটার খালি হিসেবে ধরে নেয় যেহেতু সেই জায়গাগুলো খালি হিসেবেই মার্ক করা আছে।

এখন আপনি ভাবতে পারেন যে তাহলে ডিলিট করা ফাইলগুলো সহজেই ফিরিয়ে আনা সম্ভব যেহেতু সেগুলো এখনো আছে। ঠিক তাই। সহজেই ঠিক নয়, কিন্তু কঠিনে হলেও ডিলিট করা ফাইল ফিরিয়ে আনা সম্ভব এটা আমরা সবাই জানি। স্পেশাল ডাটা রিকভারি টুলগুলো আপনার পারমিশনের সাহায্যে হার্ড ড্রাইভের ডিরেক্টরি থেকে সেই ধরনের স্পেসগুলোকে খুজে বের করে যেগুলো খালি বা Empty হিসেবে মার্ক করা আছে। এবং অনেকসময় এই টুলগুলো সেই স্পেস থেকে আপনার ডিলিট করা অধিকাংশ ফাইল খুজে বের করে ফিরিয়েও আনতে পারে যেহেতু ফাইলগুলোর স্পেসটি শুধুমাত্র খালি বা Empty হিসেবে মার্ক করা আছে কিন্তু ফাইলটি এখনো কোথাও যায়নি। আপনার ডিলিট করা ফাইলগুলো হার্ড ড্রাইভে ততক্ষন পর্যন্ত থাকবে যতক্ষন না সেই ফাইলটির স্পেসটিকে অন্য কোন নতুন ফাইলের জন্য রিজার্ভ করা হচ্ছে বা যে স্পেসে আপনার ফাইলটি ছিল ওই স্পেসটি নতুন কোন ডাটা বা ফাইল দ্বারা ওভাররাইট করা হচ্ছে।

এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে, শুধুমাত্র ওভাররাইট করলেই যদি ফাইলটি চলে যায়, তাহলে কেন কম্পিউটার সেটা প্রথম স্টেপেই করে ফেলে না ? কারন এটা করার থেকে শুধুমাত্র ফাইলের স্পেসটিকে খালি হিসেবে মার্ক করা বা ফাইলটির রেফারেন্স রিমুভ করে দেয়া অনেক বেশি সহজ।

অর্থাৎ একটি ফাইলকে যদি আপনি সম্পূর্ণভাবে ডিলিট করতে চান যাতে টা আর রিকভার করা সম্ভব না হয়, তাহলে আপনাকে ফাইলের জন্য রিজার্ভ করা যে স্পেসটি ছিল সেটাকে নতুন ডাটা দিয়ে সম্পূর্ণভাবে ওভাররাইট করতে হবে। লো লেভেল ফরম্যাট বা অন্যান্য ইউটিলিটি ব্যবহার করে এটা করা সম্ভব। এসব ইউটিলিটির সাহায্যে হয়ত আপনি ওই ডিলিট করা ফাইলগুলোর স্পেসকে অনেকগুলো ০ দ্বারা ওভাররাইট করবেন বা অন্যকিছু দ্বারা ওভাররাইট করবেন যাতে তা আর কখনোই রিকভার করা সম্ভব না হয় কিন্তু সেক্ষেত্রেও ১০০% নিশ্চয়তা নেই যে আপনার ফাইলটি ডিলিট হয়েছে। এখানে আরেকটি বিষয় চলে আসে যা হল ” ব্যাড সেক্টর “। ব্যাড সেক্টর হচ্ছে আপনার কম্পিউটারের এমন কিছু ডিরেক্টরি যেগুলোতে আপনি কখনোই এক্সেস করতে পারবেন না। হতে পারে এসব ডিরেক্টরিতে কিছু চেঞ্জ করলে আপনার পিসি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাবে বা অন্য কোন ধরনের ক্ষতি হবে। যাই হোক, এর মানে হচ্ছে এসব ব্যাড সেক্টরে যেসব ফাইল থাকবে সেগুলো কখনোই ডিলিট হবেনা।

ধরা যাক, আপনি ইউএস মিলিটারি বা এমন ধরনের কোন শক্তিশালি গ্রুপের একজন কর্মকর্তা এবং আপনার পিসিতে এই গ্রুপের অনেক প্রয়োজনীয় গোপন ডাটা আছে যেগুলো অন্য কারোর জানার অধিকার নেই। এসব ডাটা যখন আপনার ডিলিট করার দরকার হবে তখন আপনি বা ইউএস মিলিটারি কি করবে ? শুধুমাত্র ডিলিট করে দেবে ? না। যেহেতু ফাইল সম্পূর্ণভাবে ডিলিট করা সম্ভব নয় তাই যাতে কেউ ডিলিট করা ফাইলের এক্সেস কখনো না পেতে পারে, তা নিশ্চিত করার একমাত্র উপায় হচ্ছে আপনার হার্ড ড্রাইভ বা পিসি বা মেমরি বা সিপিইউ সবকিছু ধ্বংস করে ফেলা যাতে কেউ কখনো ডিলিট করা ফাইল তো দুরের কথা, মেমরিটিই এক্সেস না করতে পারে।

ইউএস, আফ্রিকা, জাপান ইত্যাদি দেশগুলো অনেকসময়ই এই কাজটি করার জন্য তাদের ইলেকট্রনিক ওয়েস্টগুলো (এমন সব ডাটা যেগুলো তারা চায়না যে রিকভার করার ১% চান্সও থাকুক) ঘানার  Agbogbloshie নামক একটি জায়গায় পাঠায় সেগুলো আগুনে পুড়িয়ে ফেলার জন্য। ঘানার এই জায়গাটি World’s Digital Dumping Ground নামে পরিচিত। এখানে এই সব মেমরি বা হার্ডড্রাইভগুলোকে পুড়িয়ে ফেলা হয় যাতে সেগুলো রিকভার করার ১% চান্সও অবশিষ্ট না থাকে। কিন্তু, আপনি জানলে অবাক হবেন যে এখান থেকেও ফাইলগুলোকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। পৃথিবীর বিভিন্ন সাইবার অপরাধী বা অন্যান্য কিছু লোকজন দাবি করে থাকেন যে ঘানার এই ডাম্পিং গ্রাউন্ড থেকে তারা অনেক ডাটা রিকভার করতে পেরেছে। এসব ডাটার মধ্যে তারা মিলিওন ডলারের এগ্রিমেন্ট, বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান ফর্মুলা এবং আরো অনেক কিছু পেয়েছে।

একবার ভেবে দেখুন তো, আপনার আজকের ডিলিট করা একটি ফাইল যদি এখন থেকে ১০০ বছর পরে কেউ খুজে পায় ? আপনার আজকের ডিলিট করা একটি ছবি যদি আরও ১০০০ বছর পরে ফিরিয়ে আনা হয়? লিক হওয়ার ভয়ে আপনার পিসির আজকের ডিলিট করা ব্রাউজিং হিস্টোরি যদি ৫০ বছর পরে আপনার ছেলে-মেয়ে খুজে পায়? If you know what I mean!

যাইহোক। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের ভাল লেগেছে। কোনো ধরনের কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে জানাবেন।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

Image Credit : Pinterest, PCMag

Tags: কম্পিউটিংটেকনোলজিডিলিটপ্রযুক্তিপ্রযুক্তি ব্যাখ্যাশ্রেড
Previous Post

যে অবৈধ কাজ গুলো আপনি ইন্টারনেটে প্রতিনিয়তই করছেন! [জানলে অবাক হবেন!]

Next Post

উইন্ডোজ প্রোগ্রেস বার সবসময় ভুল এস্টিমেটেড টাইম দেয় কেন?

সিয়াম

সিয়াম

অনেক ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি আকর্ষণ ছিলো এবং হয়তো সেই আকর্ষণটা আরো সাধারন দশ জনের থেকে একটু বেশি। নোকিয়ার বাটন ফোন থেকে শুরু করে ইনফিনিটি ডিসপ্লের বেজেললেস স্মার্টফোন, সবই আমার প্রিয়। জীবনে টেকনোলজি আমাকে যতটা ইম্প্রেস করেছে ততোটা অন্যকিছু কখনো করতে পারেনি। আর এই প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ থেকেই লেখালেখির শুরু.....

Next Post
উইন্ডোজ প্রোগ্রেস বার সবসময় ভুল এস্টিমেটেড টাইম দেয় কেন?

উইন্ডোজ প্রোগ্রেস বার সবসময় ভুল এস্টিমেটেড টাইম দেয় কেন?

Comments 14

  1. sahajahan alam bijoy says:
    3 years ago

    bisoyti jantam but eto clear jantam na. onek valo uposthapona chilo. you are always rocks.

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      Thanks ! 🙂

      Reply
  2. shadiqul Islam Rupos says:
    3 years ago

    অনেক বিস্তারিত এবং তথ্য সমৃদ্ধ একটি আর্টিকেল ছিল। অসাম সিয়াম ভাইয়া।

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      ????

      Reply
  3. roni says:
    3 years ago

    U r an ultimate tech explainer bro.

    Reply
    • সিয়াম একান্ত says:
      3 years ago

      Thank You ! ????

      Reply
  4. Golam sarowaar says:
    3 years ago

    vai erokom nice video kon software use kore banano hoyese?

    Reply
  5. Shakil Ahmed says:
    3 years ago

    Mathai Nosto

    Reply
  6. Anirban says:
    3 years ago

    Awesome article bhai!!

    Reply
  7. Salam Ratul says:
    3 years ago

    হুম ভালো লাগলো গুড ইনফরমেশন। ধন্যবাদ ভাইয়া।

    Reply
  8. ইমন says:
    2 years ago

    ধন্যবাদ ভাই

    Reply
  9. Mehedi Hasan says:
    2 years ago

    ১ টি বড় দূর্ঘটনার
    Notepad থেকে ফোট ভিডিও ও অডিও ডিলেট করেছি তারিখ ০১:০৭:২০১৯ সালে ও দূর্ঘটনার সময় রাত্র ০৯ টা থেকে ১১ টা ৩০ মিনিটের মধ্যেয় ঘটনা টি ঘটেছে
    দোয়া করিয়া আপনারা আমার কষ্টা ও সমস্যা টি বুঝবেন সেটি হল আমার জিবন থেকে ভুল করিয়া ফোট ভিডিও অডিও ফোন মেমোরি থেকে মুছে ফেলে দিয়েছি তাই আমি কৃতজ্ঞতার ও আকুল আবেদন করতেছি যে কোনো ব্যক্তি যদি আমার জিবনের তথ্যপ্রযুক্তি ফিয়ে এনে দিতে পারে তাহলে তার কাছে চিরো আনুগত্য রবো বা কোনো ব্যক্তি টাকার বিনিময়ে কাজ টিও করে দিলেও” এবং দোয়া করে হলেও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এই বিষয়ে যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে আপনার ১ টা শেয়ারে R ১ ভাই জানতে পারবে কারুন জ্ঞান কারু একার নই কাওকে সত্য করে সাহায্যে করা মানেই ইমান ঠিক রাখা ঠিক তেমনি যদি সত্য কারের মেমোরি কার্ড রিকভারির সফটওয়্যার থাকে তাহলে জানান R মিথ্যা হলে না আমার নং ০১৮৫০ ২৩২৮৪৫

    Reply
  10. Rasel says:
    2 months ago

    Nice post

    Reply
  11. sumaIYA says:
    2 weeks ago

    thank you nice post

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In