আপনি বাংলাদেশ অথবা ইন্ডিয়াতে থাকেন কিন্তু শাওমি নামের এই স্মার্টফোন ব্র্যান্ডটির নাম শোনেননি এটা প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার। গ্লোবাল স্মার্টফোন মার্কেট হিসেবে বিবেচনা করলে শাওমি প্রথিবীর চতুর্থ বড় স্মার্টফোন ম্যানুফ্যাকচারার। গত বছর শাওমির রিলিজ করা বাজেট স্মার্টফোন রেডমি নোট ৪ ছিল আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়ার ২০১৭ এর বেস্ট সেলিং স্মার্টফোন। বাংলাদেশেও এই স্মার্টফোনটি ব্যাপক আকারে সাড়া ফেলে এবং বাজারের অন্যান্য স্মার্টফোনগুলোর তুলনায় অনেক বেশি সেল হয়।
বাংলাদেশেও এই স্মার্টফোনটি এতটাই বেশি সেল হয় যে, সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক গরূপে বা পেজে এই স্মার্টফোনটিকে ২০১৭ এর জাতীয় স্মার্টফোন নাম দেওয়া হয়েছিল। এই স্মার্টফোনটি এতো বেশি সাড়া ফেলার প্রধান কারণ ছিল এর স্পেক্স এবং প্রাইসিং। গত বছর এতো কম প্রাইস রেঞ্জে এতো ভালো কনফিগারেশনের স্মার্টফোন শাওমি ছাড়া আর তেমন কোনো ব্র্যান্ড অফার করেনি। প্রত্যেক বছর এটাই মূলত শাওমির প্রধান মার্কেটিং পলিসি থাকে।
যাইহোক, গত বছর রেডমি নোট ৪ এর এই ব্যাপক সাড়া দেখে এবছর শাওমি তাদের এই রেডমি নোট ৪ এর সাকসেসর, শাওমি রেডমি নোট ৫ এবং নোট ৫ প্রো এনাউন্স করেছে। শাওমির দাবী, রেডমি নোট ৫ গত বছরের রেডমি নোট ৫ এর থেকেও ওভারঅল আরো ভালো একটি ডিভাইস হবে। রেডমি নোট ৫ এবং নোট ৫ প্রো এই দুটি ডিভাইসই শাওমি গত ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ অর্থাৎ ভ্যালেন্টাইন্স ডে তে এনাউন্স করে। চলুন জানা যাক কি কি থাকছে শাওমির এই নতুন স্মার্টফোনে এবং ঠিক কোন কোন সেকশনেই বা শাওমি আগের থেকে ইমপ্রুভমেন্ট এনেছে।
শাওমি রেডমি নোট ৫
মূলত এই স্মার্টফোনটিই শাওমি তাদের গত বছরের মডেল রেডমি নোট ৪ এর সাকসেসর হিসেবে বাজারে আনবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, রেডমি নোট ৫ হচ্ছে শাওমির কয়েক মাস আগে রিলিজ করা রেডমি ৫ প্লাসের একটি রিব্র্যান্ড যেটি তারা ইন্ডিয়ান মার্কেটে আনছে। অর্থাৎ এই স্মার্টফোনটি চায়নায় রেডমি ৫ প্লাস নাম পরিচিত এবং ইন্ডিয়ায় রেডমি নোট ৫। ইম্প্রুভমেন্ট এর ব্যাপারে বলতে হলে এই ফোনে গত বছরের মডেল, রেডমি নোট ৪ এর থেকে ডিসপ্লে সেকশনে ছাড়া আর অন্য কোনো সেক্টরে খুব বেশি ইম্প্রুভমেন্ট আনা হয়নি। এই স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হচ্ছে ২০১৮ এর স্মার্টফোন ট্রেডমার্ক অর্থাৎ ১৮:৯ রেশিওর এর স্লিম বেজেলের ডিসপ্লে। আর শাওমির দাবী, তারা এবছর এই ফোনটির ক্যামেরাতেও ইম্প্রুভমেন্ট এনেছে যার ফলে নোট ৫ এর ক্যামেরা লো লাইটে নোট ৪ এর তুলনায় বেটার পারফর্ম করবে। আর এছাড়া নোট ৪ এবং নোট ৫ এর মধ্যে তেমন কোনো নোটিসেবল ডিফারেন্স নেই।
টেকনিক্যাল স্পেক্স বলতে হলে এই ফোনটি সম্পূর্ণ মেটাল ইউনিবডির তৈরী। এই ফোনটিতে থাকছে ১৮:৯ রেশিওর ৫.৯৯ ইঞ্চির আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে যার ডিসপ্লে রেজুলেশন ১০৮০X২১৬০ পিক্সেল। এই ফোনটিতে গত বছরের রেডমি নোট ৪ র মতোই ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ চিপসেট যেটি মূলত একটি ব্যালেন্সড চিপ। এই চিপসেট একইসাথে মোটামুটি ভালো পারফর্মেন্স এবং অনেক ভালো ব্যাটারি লাইফ দিতে পারে।
কিন্তু তবুও গত বছরের মডেলের তুলনায় এবছর আরেকটু ভাল বা আরেকটু পাওয়ারফুল প্রোসেসর ব্যবহার না করে গত বছরের মতো একই প্রোসেসর ব্যবহার করার ব্যাপারটি আমার কাছে খুব একটা প্রশংসনীয় মনে হয়নি। আর জিপিইউ হিসেবে শাওমি অন্যান্য স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ এর স্মার্টফোনে যে জিপিইউ ব্যবহার করে থাকে, সেই একই জিপিইউ ব্যবহার করেছে। অর্থাৎ, অ্যাড্রেনো ৫০৬ জিপিইউ। গত বছরের নোট ৪ এর মতোই এই স্মার্টফোনটির দুটি ভার্সন মার্কেটে পাওয়া যাবে। ৩/৩২ এবং ৪/৬৪। তবে হাইব্রিড সিম স্লট থাকায় ২৫৬ জিবি পর্যতো মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করার সুবিধা থাকছে। ক্যামেরা সেকশন নিয়ে বলতে হলে, এখানে কোনো ডুয়াল ক্যামেরা সেটাপ থাকছে না।
গত বছরের রেডমি নোট ৪ এর মতোই পেছনে একটি ১২ মেগাপিক্সেলের এফ ২.২ অ্যাপারচারযুক্ত সিঙ্গেল ক্যামেরা থাকছে যা রেডমি নোট ৪ এর থেকে কিছুটা ভালো পারফর্ম করবে শাওমির দাবী অনুযায়ী। আর গত বছরের মতো ফ্রন্টে থাকছে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যা ১০৮০পি ভিডিও ক্যাপচার করতে সক্ষম। ব্যাটারি হিসেবে রাখা হয়েছে ৪০০০ মিলি এম্পিয়ার লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি। আর সফটওয়্যার হিসেবে থাকছে শাওমির চিরচেনা MIUI9 যা অ্যান্ড্রয়েড ৭.১ এর ওপর রান করছে। আর, ২০১৮ সালে রিলিজ হওয়া কোনো স্মার্টফোনে গত বছরের সফটওয়্যার দেওয়াটাও প্রশংসনীয় কোনো ব্যাপার নয়। তবে আশা করা যায় এই ফোনটি আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই অ্যান্ড্রয়েড অরিও আপডেট পাবে। শাওমি রেডমি নোট ৫ ফোনটি ৪ টি কালারে পাওয়া যাবে। ব্ল্যাক, গোল্ড, লাইট ব্লু এবং রোজ গোল্ড।
ফোনটির ফুল স্পেসিফিকেশন এখানে দেখতে পারেন। এই ফোনটির প্রাইস সম্পর্কে সঠিক কিছু জানা যায়নি এখনো। কারণ এই ফোনটি এখনো বাংলাদেশে এভেইলেবল নয়। তবে ইন্ডিয়ায় রেডমি নোট ৫ এর ৩/৩২ ভ্যারিয়েন্ট এর প্রাইস ১০ হাজার টাকা এবং ৪/৬৪ ভ্যারিয়েন্ট এর দাম ১১ হাজার টাকা। সেই অনুযায়ী ধারণা করা যায়, বাংলাদেশে এই ফোনটি এভেইলেবল হলে ৩/৩২ ভ্যারিয়েন্ট এর দাম ১৩ থেকে ১৪ হাজারের মধ্যে এবং ৪/৬৪ এর দাম ১৬ থেকে ১৭ হাজারের মতো হতে পারে।
শাওমি রেডমি নোট ৫ প্রো
এই ফোনটিও শাওমি গত ১৪ ফেব্রুয়ারি নোট ৫ এর সাথেই এনাউন্স করে। এটি মূলত রেডমি নোট ৫ এর একটি প্রো ভার্সন বা আরো বেটার একটি ভার্সন, যা আক্ষরিক অর্থেই সত্যি। এই ফোনটি গত বছরের রেডমি নোট ৪ এবং এবছরের রেডমি নোট ৫ এর থেকে প্রায় সবদিকথেকেই অনেক বেশি ইম্প্রুভড। আমার মতে ২০১৮ তে একটি বাজেট স্মার্টফোনে যা যা থাকা উচিৎ, তার থেকে অনেক বেশি কিছু আছে এই ফোনে। ১৮:৯ স্লিম বেজেলের ডিসপ্লে, ডুয়াল ক্যামেরা, ভালো ফ্রন্ট ক্যামেরা, পাওয়ার প্রোসেসর ইত্যাদি প্রায় সবদিকথেকেই এই ফোনটি পারফেক্ট। এই ফোন নিয়ে বলতে হলে প্রথমেই বলতে হয় এর ডিজাইন নিয়ে। কারণ, এই ফোনটি হাতে নিলে আপনার প্রথমেই যা মাথায় আসবে তা হচ্ছে আইফোন এক্স বা আইফোন ১০। কারণ, এই ফোনটির ব্যাক সাইডের ডিজাইন প্রায় একেবারেই আইফোন ১০ এর মতো। এই ফোনের দুটি ক্যামেরা সেটাপ ফোনের ওপরের দিকে ডানে লম্বাভাবে বসানো হয়েছে যা এটিকে প্রায় আইফোন ১০ এর মতো চেহারা দিতে সক্ষম হয়েছে।
এই ফোনটির সম্পূর্ণ বডি অ্যালুমিনিয়াম এর তৈরী। এই ফোনটিতেও থাকছে ২০১৮ এর ট্রেডমার্ক অর্থাৎ ১৮:৯ ডিসপ্লে যা একেবারে বেজেললেস না হলেও খুবই স্লিম বেজেলযুক্ত। এর ডিসপ্লে সাইজ নোট ৫ এর মতোই ৫.৯৯ ইঞ্চি এবং ডিসপ্লে রেজুলেশন ১০৮০X২১৬০ পিক্সেল। আমার মতে এই ফোনটির সবথেকে বড় ইম্প্রুভমেন্ট হচ্ছে এর প্রোসেসর। রেডমি নোট ৫ প্রোতে ব্যবহার করা হয়েছে কোয়ালকমের নতুন বাজেট প্রোসেসর, স্ন্যাপড্রাগন ৬৩৬।
গত বছর যেমন স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ প্রোসেসর সর্বপ্রথম শাওমি তাদের রেডমি নোট ৪ ফোনে ব্যবহার করেছিল, ঠিক তেমনি এবছরও স্ন্যাপড্রাগন ৬৩৬ প্রোসেসরও শাওমিই সর্বপ্রথম তাদের রেডমি নোট ৫ প্রো স্মার্টফোনে ব্যবহার করলো। এই প্রোসেসরটি গত বছরের স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ এর থেকে অনেক বেশি পাওয়ারফুল। স্ন্যাপড্রাগন ৬৩৬ প্রোসেসরে এমন কিছু টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে যেগুলো স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ সিরিজের প্রসেসরে ব্যবহার করা হয়। এই চিপটি একইসাথে আগের তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ারফুল হওয়ার সাথে সাথেই যথেষ্ট পাওয়ার এফিশিয়েন্ট।
আর এই প্রসেসরের কারণে রেডমি নোট ৫ প্রো এর পারফরমেন্ট যে নোট ৪ এবং নোট ৫ এর থেকে অনেক ভালো হবে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এছাড়াও জিপিইউ হিসেবে থাকছে অ্যাড্রেনো ৫০৯ যা আগের বছরের তুলনায় আরো বেশি পাওয়ারফুল। এই ফোনটির দুটি ভার্সন বাজারে পাওয়া যাবে। ৪/৬৪ এবং ৬/৬৪। অর্থাৎ একটিতে থাকবে ৪ জিবি র্যাম এবং আরেকটিতে ৬ জিবি র্যাম। কিন্তু দুটি ভ্যারিয়েন্টেই থাকবে ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ, যা মাইক্রো এসডি কার্ডের সাহায্যে ২৫৬ জিবি পর্যন্ত এক্সপ্যান্ড করা যাবে। আর সফটওয়্যার হিসেবে এখানেও থাকছে নোট ৫ এর মতো শাওমির চিরচেনা MIUI9 যা অ্যান্ড্রয়েড ৭.১ এর ওপরে রান করছে। আর এই সম্পূর্ণ সিস্টেমটিকে ব্যাকাপ করছে ৪০০০ এমএএইচ লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি।
ক্যামেরা সেকশন নিয়ে বলতে হলে, এই ফোনতীর রিয়ারে থাকছে ডুয়াল ক্যামেরা সেটাপ, যার একটি ১২ মেগাপিক্সেল এবং ২.২ অ্যাপারচারযুক্ত এবং আরেকটি ৫ মেগাপিক্সেল এবং ২.০ অ্যাপারচারযুক্ত। সেকেন্ডারি ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাটি মূলত একটি ডেপ্ট সেন্সর যেটি ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করে ছবি তুলতে সাহায্য করে যাকে আমরা পরট্রেইট ছবি বলে থাকি। এই ফোনটির ক্যামেরা রেডমি নোট ৪ এবং নোট ৫ এর থেকে অনেক বেটার। তবে শাওমি মি এ১ এর মতো প্রাইমারি ক্যামেরা এবং একইসাথে টেলিফোটো লেন্স না থাকায় এই ফোনে ক্লিক করা পরট্রেইট ছবিগুলো শাওমি মি এ১ এর মতো এতো ভালো না। তবে ইনিশিয়াল ইম্প্রেশন এবং শাওমির দাবি অনুযায়ী এই ফোনটির ক্যামেরা কোনো ইউজারকেই হতাশ করবে না। এর থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে এই ফোনটির ফ্রন্টে থাকছে ২০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। তাই এই ফোনে সেলফি তোলার এক্সপেরিয়েন্স কেমন হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। আর হ্যা, এখানে ফ্রন্টে একটি এলইডি ফ্ল্যাশ এবং সেলফি পরট্রেইটও থাকছে।
ফোনটির ফুল স্পেসিফিকেশন এখানে পাবেন। এই ফোনটি বাজারে পাওয়া যাবে ৪ টি কালারে। ব্ল্যাক, শ্যাম্পেইন গোল্ড, রোজ গোল্ড এবং ব্লু। ফোনটি যেহেতু এখনো বাংলাদেশে রিলিজ হয়নি বা বাংলাদেশে আসেনি, তাই ফোনটির বাংলাদেশী প্রাইস কত হবে তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে, ইন্ডিয়াতে রেডমি নোট ৫ প্রো এর ৪/৬৪ ভ্যারিয়েন্ট এর দাম ১৪ হাজার টাকা ইন্ডিয়ান কারেন্সি অনুযায়ী। তাই বাংলাদেশে সেই অনুযায়ী এই ফোনটির দাম হতে পারে ১৮ থেকে ১০ হাজারের মধ্যে। তবে বাংলাদেশে এভেইলেবল না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে এই ফোনটির দাম নিয়ে কিছুই বলা যাবেনা।
তো এই ছিল শাওমি রেডমি নোট ৫ এবং রেডমি নোট ৫ প্রো এর ওভারভিউ। এই ফোনটি যেহেতু গত ১৪ ফেব্রুয়ারি এনাউন্স করা হয় এবং এখনো বাংলাদেশে এভেইলেবল নয়, তাই এটি কোনোভাবেই কোনো ফুল হ্যান্ডস অন রিভিউ নয়। ফোনদুটি বাংলাদেশে এভেইলেবল হলে আশা করি ফোনটির হ্যান্ডস অন রিভিউ করতে পারবো আমরা। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আশা করি আজ আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। কোনো ধরণের প্রশ্ন বা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে জানাবেন।
WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!
Image Credit : Android Central
a-z overview dewar jonno thanks vai. phone ta valo legece. mi a1 VS note 5 pro ekta article likhe felun… ki bolen?
আসলে আমাদের কাছে রেডমী নোট ৫ বা মি এ১ কোনোটাই নেই। আর নোট ৫ প্রো এখনও বাংলাদেশে এভেইলেবল না। ২ টা ফোনই ব্যাবহার না করে দেখে শুধুমাত্র ধারণার ওপরে ভিত্তি করে ফোন দুটির তুলনা করা আমার কাছে ঠিক মনে হয় না। কারণ একটা ফোন নিজে ব্যাবহার করে না দেখে সেটার রিভিউ করাকে সত্যিকারের রিভিউ বলেনা আমার মতে। এইজন্যই আমি সাধারণত ওভারভিউ এর থেকে বেশী কিছু করার কথা ভাবিনা। আশা করি বোঝাতে পেরেছি। ধন্যবাদ। 🙂
NIce article viaya. learned a lot. thanks.
ধন্যবাদ। 🙂
Thanks for share all the latest info about redmi note 5.
😀
এই প্রাইজ পয়েন্টে আমার কাছে বেস্ট ফোন মনে হয়েছে রেডমি ৫ প্রো। ইউএসবি টাইপ সি খুব দরকারি ছিল তবে ক্যামেরা মনে হয় অনেক ভালো হবে। ওভারভিউ থেকে অনেক তথ্য পরিষ্কার হয়েছে ভাইয়া। আপনার পোস্ট গুলো অনেক ভালো লাগে। বরাবরের মতোই অত্যন্ত বিস্তারিত এবং তথ্য বহুল ছিল। ভালো থাকবেন।
হ্যা। এবছর আমিও রেড নোট ৫ আর ৫ প্রো তে ইউএসবি টাইপ সি আশা করেছিলাম। এছাড়া নরমাল রেডমি নোট ৫ এও স্ন্যাপড্রাগন ৬৩৬ আশা করেছিলাম। কিন্তু কিছুই করার নেই। যা হওয়ার তা তো হবেই। 🙁
osadharon cilo.2018 te all phone e bezel less hoy jabe.
Yes. Maybe not all phone. But maximum phone for sure.
bajara koba nagad asba kona idea???
4/64 er price?
খুব সম্ভবত আগামী মার্চ এর মাঝামাঝি সময় বাংলাদেশের বাজারে এভেইলেবল হয়ে যাবে এই দুটি মডেল। যেহেতু এখনও এভেইলেবল নয়, তাই প্রাইসিং নিয়ে কিছু জানা যায়নি। পোস্টে যা বলা আছে সেটা সম্পূর্ণই ধারণা। কিন্তু পোস্টে যা বলা আছে তার আশেপাশেই হবে প্রাইস এটা নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি আমি। ধন্যবাদ। 🙂
Bro. What about the build quality?
Can’t say much about build quality. Because, We don’t have the phone in hand still. This is not available in Bangladesh at this particular moment. Thank you.
Thanks vai. Thanks.
😀
phone ti valo legese… Kina jay ki?
হ্যা, আপনি চাইলে অবশ্যই কিনতে পারেন। তবে ফোনদুটি এখনো বাংলাদেশে এভেইলেবল নয়। সম্ভবত আরো ১ মাসের মতো অপেক্ষা করতে হবে আপনাকে।
আপনার কাছে ওভারভিউ পেয়ে ভালো লাগলো। যদি রিভিউ করতেন আরো ভালো লাগতো। এই বাজেটের মধ্যে এই ফোন কতোটা উপযুক্ত? নাকি বাজারে আরো ভালো অপশন রয়েছে? জানাবেন পিজ।
বাংলাদেশে এভেইলেবল হলে দাম কত হবে সে বিষয়ে তেমন কিছু জানা যায়নি। তবে যদি ১৭ থেকে ১৮ হাজারের মধ্যে হয় তাহলে আমি বলবো এই বাজেটে বেস্ট ফোন এটাই হবে। আর, ফোনটি যেহেতু এখনো বাংলাদেশে এভেইলেবল নয় তাই ফোনটির হ্যান্ডস অন রিভিউ করতে পারছিনা আমরা। ফোনটি হাতে পেলে আশা করি ফুল রিভিউ পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ। 🙂
ধুর কিসের কি এসব কিনে লাভ নেই…?
Nice review … thanks bro