আপনি যদি এখন থেকে আর ১০ বছর আগের কথাই চিন্তা করেন তাহলে দেখবেন যে এখন থেকে আর ১০ বছর আগেও আমরা এখনকার প্রযুক্তি ঠিক কেমন হবে বা ঠিক কতটা উন্নত হবে, তা ধারণাও করতে পারতাম না। এখন থেকে কিছু বছর আগেও আমরা ১ টেরাবাইট বা ২ টেরাবাইট হার্ড ড্রাইভ এর কথা চিন্তাও করতে পারতাম না। আর এখন ১-২ টেরাবাইট স্টোরেজও অনেকের কাছেই কম হয়ে যায়। আমার এখনো মনে আছে, আমি আমার লাইফে প্রথম যে এসডি কার্ড কিনেছিলাম, সেটির সাইজ ছিল মাত্র ১ জিবি। আর এখন আপনি ১ জিবির এসডি কার্ড হয়ত কোথাও খুঁজেও পাবেন না। মডার্ন ডিভাইসগুলোর প্রতিনিয়ত যুগান্তকারী উন্নতির সাথে সাথে আরো যে জিনিসটি বেড়েই চলেছে তা হচ্ছে ফাইল সাইজ এবং নিশ্চিতভাবেই এটি ভবিষ্যতে এভাবে বাড়তেই থাকবে। কখনো কি আপনার মনে প্রশ্ন এসেছে যে, আপনি এইমাত্র পিসিতে বা স্মার্টফোনে যে ২-৩ জিবি সাইজের মুভিটি দেখে শেষ করলেন, এমন একটি মুভির সাইজ সর্বোচ্চ কত বড় হতে পারে? অথবা কখনো কি সাধারণভাবেই মনে প্রশ্ন এসেছে যে পিসিতে বা স্মার্টফোনে বা যেকোনো ডিভাইসে একটি সিঙ্গেল ফাইলের সাইজ সর্বোচ্চ কত হতে পারে? ১০ জিবি? ১০০ জিবি? নাকি ১ টেরাবাইট? নাকি আনলিমিটেড? নাকি এটি আপনার হার্ড ড্রাইভের সর্বোচ্চ ক্যাপাসিটির ওপরে নির্ভর করে? যদি কখনো আপনার মনে এমন কোন প্রশ্ন এসে থাকে, তাহলে চলুন, আজকে এই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করা যাক। কিন্তু এই ফাইল সাইজ লিমিট সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই যেটা জানতে হবে তা হচ্ছে,
ফাইল সিস্টেম
এখন যদি সহজ ভাষায় উত্তর দেই, তাহলে হ্যাঁ, ফাইল সাইজের লিমিট আছে। কোন ফাইল সাইজই আনলিমিটেড হতে পারবে না। কিন্তু লিমিট কতটুকু? একটি সিঙ্গেল ফাইল সাইজ সর্বোচ্চ কত বড় হতে পারে? এই বিষয়টি নির্ভর করে আপনার ফাইল সিস্টেমের ওপরে। আপনি হয়ত “ফাইল সিস্টেম” নামটি অনেকবার শুনে থাকবেন। কিন্তু ফাইল সিস্টেম কি? এর কাজই বা কি? সহজ ভাষায় বলতে হলে, ফাইল সিস্টেম হচ্ছে একটি স্কিম যেটি আপনার হার্ডড্রাইভ, আপনার মেমরি কার্ড বা আপনার পেনড্রাইভ ব্যাবহার করে থাকে আপনার স্টোরেজে থাকা ফাইলগুলোকে অরগানাইজ করতে এবং আপনার ফাইলগুলো সকল ডিটেইলস এর হিসাব রাখতে। যেমন, এখনকার অধিকাংশ ফাইল সিস্টেম একটি কাজ করে থাকে, তা হচ্ছে আপনার ফাইলগুলোর সাইজের হিসাব রাখা এবং আপনাকে সরাসরি আপনার ফাইলের সাইজ দেখানো। যাতে করে, আপনি কোন ফাইল কপি বা ট্রান্সফার করার সময় এসটিমেটেড টাইম দেখতে পারেন, আপনার ডিস্ক স্পেস নিজের ইচ্ছামত ম্যানেজ করতে পারেন এবং আপনার স্টোরেজ সম্পর্কিত সব ধরনের প্রোগ্রেস বার দেখতে পারেন। ফাইল সাইজের হিসাব না রাখলে এসব কিছুই সম্ভব হবেনা।
এই সাইজ ভ্যালুগুলোকে সাধারণত ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট- এই দুই ধরনের ভ্যালু হিসেবে স্টোর করে রাখে। আপনি সাধারনত দুটি ফাইল সিস্টেমের নাম শুনে থাকবেন। একটি হচ্ছে Fat32 এবং আরেকটি হচ্ছে NTFS। Fat32 ফাইল সিস্টেম এখনকার হিসেবে কিছুটা পুরনো। কারণ, এখনকার কোন পিসিতেই Fat32 ফাইল সিস্টেম ব্যাবহার করা হয়না। কিন্তু ১৯০০ শতকের শেষের দিকে এবং ২০০০ শতকের প্রথম দিকের পিসিগুলোতে Fat32 ফাইল সিস্টেমই ব্যাবহার করা হত। এখনকার শুধুমাত্র কিছু কিছু মেমরি কার্ড এবং পেনড্রাইভেই আপনি Fat32 ফাইল সিস্টেম দেখতে পাবেন। কিন্তু মডার্ন প্রায় সকল পিসিতেই এখন NTFS ফাইল সিস্টেম ব্যাবহার করা হয়। কেন ব্যাবহার করা হয়? ফাইল সাইজ লিমিটই হচ্ছে এর প্রধান কারণ। চলুন, এবার জানা যাক,
ফাইল সাইজ লিমিট
আগেই বলেছি, আগেকার প্রায় সকল পিসিতে Fat32 ফাইল সিস্টেম ব্যাবহার করা হত যেটির নাম শুনেই বুঝতে পারছেন যে এটি একটি ৩২ বিট ভ্যালুর ফাইল সিস্টেম। শুনলে অবাক হবেন যে, একটি ৩২ বিট ফাইল সিস্টেমে রাখা একটি সিঙ্গেল ফাইলের সর্বোচ্চ সাইজ হতে পারে ৪.২ জিবি, এর বেশি নয়। তার মানে, আগেকার অনেক পিসিতে যেগুলোতে Fat32 ফাইল সিস্টেম ব্যাবহার করা হত, সেগুলোতে একটি ফাইলের সর্বোচ্চ সাইজ ৪.২ জিবি পর্যন্তই লিমিটেড ছিল। কারণ, Fat32 এর থেকে বড় ফাইল সাইজ সাপোর্ট করেনা। এবং, এখনকার যেসব মেমরি কার্ড এবং পেনড্রাইভে Fat32 ফাইল সিস্টেম ব্যাবহার করা হয়, সেগুলোতেও একটি সিঙ্গেল ফাইলের সাইজ ৪.২ জিবি পর্যন্তই লিমিটেড। এবার নিশ্চই ধারণা করতে পারছেন যে ঠিক কি কারণে মাঝে মাঝে অনেক পেনড্রাইভে ৪.২ জিবির থেকে বড় কোন সিঙ্গেল ফাইল ট্রান্সফার কপি করা যায়না বা সেন্ড করা যায়না। তখন পেনড্রাইভটিকে NTFS ফাইল সিস্টেমে ফরম্যাট করার দরকার পড়ে।
এবার আসি NTFS ফাইল সিস্টেমের বিষয়ে, মানে যে ফাইল সিস্টেমটি এখনকার সব মডার্ন পিসিতে ব্যাবহার করা হয়। উইন্ডোজ এক্সপি রিলিজের পরের থেকেই মাইক্রোসফট ডিফল্ট ফাইল সিস্টেম হিসেবে NTFS ফাইল সিস্টেম ব্যাবহার করে আসছে। আর এই ফাইল সিস্টেম টি ৬৪ বিট সাইজ ভ্যালু সাপোর্ট করে। আর এই ফাইল সিস্টেমে টেকনিক্যালি একটি সিঙ্গেল ফাইলের সাইজ হতে পারে সর্বোচ্চ ১৮ এক্সাবাইট পর্যন্ত যাকে গিগাবাইটে কনভার্ট করলে হয় ১৮ বিলিয়ন গিগাবাইট এবং টেরাবাইটে কনভার্ট করলে হয় ১৮ লক্ষ টেরাবাইট, যা এখনো আমাদের কল্পনারও বাইরে। এখনো হিসাব করতে কঠিন মনে হচ্ছে? নিচের চার্টটি দেখুন।
সাইজ | ভ্যালু |
১ মেগাবাইট | ১০০০ কিলোবাইট |
১ গিগাবাইট | ১০০০ মেগাবাইট |
১ টেরাবাইট | ১০০০ গিগাবাইট |
১ পেটাবাইট | ১০০০ টেরাবাইট |
১ এক্সাবাইট | ১০০০ পেটাবাইট |
এটা নিশ্চিত যে ১৮ লক্ষ টেরাবাইটের এত বড় একটি ফাইল এখনকার যুগে আপনি কোথাও খুঁজে পাবেন না। কেন পাবেন না? কারণ, সেই সম্পূর্ণ ফাইলটিকে একটি ড্রাইভে বা স্টোরেজে স্টোর করার মত এত বড় স্টোরেজ এখনো তৈরি হয়নি এবং খুব তাড়াতাড়ি তৈরিও হবেনা। এখন থেকে হয়ত আরো ১০০ বছর পরে এত বড় ড্রাইভ তৈরি হলেও হতে পারে। কিন্তু এত বড় ফাইল সাইজের কথা বলার আগে আমি ” টেকনিক্যালি ” শব্দটি লিখেছি। অর্থাৎ, টেকনিক্যালি বা খাতা কলমের হিসাবে এমনটাই হওয়ার কথা। কিন্তু, ধরলাম আপনার পিসিতে ১৮ এক্সাবাইটের ফাইল রাখার মত জায়গা আছে। কিন্তু, তবুও আপনি এখনকার কোন পিসিতেই এত বড় ফাইল রাখতে পারবেন না (জায়গা থাকলেও)। এর কারণ হচ্ছে মাইক্রোসফট এর নির্ধারিত লিমিটেশন। মাইক্রোসফট তাদের প্রায় সব উইন্ডোজেই তাদের নির্ধারিত একটি ফাইল সাইজ লিমিট রেখেছে। যেমন, উইন্ডোজ ১০ এ এই ফাইল সাইজ লিমিট হচ্ছে ১৭.৫ টেরাবাইট। অর্থাৎ, যদিও টেকনিক্যালি আপনার ১৮ এক্সাবাইট পর্যন্ত সাইজের ফাইল রাখতে পারার কথা, আপনি ওএস লিমিটেশনের কারনে ১৭.৫ টেরাবাইট সাইজের বেশি একটি সিঙ্গেল ফাইল রাখতে পারবেন না। অর্থাৎ, সবকিছু বিবেচনা করে সর্বশেষ উত্তর হিসেবে বলা যায় যে, এখনকার মডার্ন পিসিতে আপনি সর্বোচ্চ ১৭.৫ টেরাবাইটের একটি সিঙ্গেল ফাইল রাখতে পারবেন এবং এটাই বর্তমান সময়ে ফাইল সাইজ লিমিট। কিন্তু ভবিষ্যতে এটি অবশ্যই চেঞ্জ হবে। কারণ, প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে ফাইল সাইজও আরো বেড়েই চলেছে। তাই এখনকার যুগে আপনি ১০ টেরাবাইটের থেকে বড় একটি সিঙ্গেল হার্ডডিস্ক বাজারে খুঁজে না পেলেও, হয়ত আর কয়েক বছর পড়ে ২০ টেরাবাইটের হার্ড ডিস্কও পাবেন। তখন এই ১৭.৫ টেরাবাইটের ফাইল সাইজ লিমিট বাড়ানোর একটি প্রশ্ন এসেই যায়।
টেকনিক্যালি আপনার পিসিতে ১৮ এক্সাবাইট পর্যন্ত সাইজের ফাইল রাখতে পারার কথা। কিন্তু আপনি ওএস লিমিটেশনের কারনে ১৭.৫ টেরাবাইট সাইজের বেশি একটি সিঙ্গেল ফাইল রাখতে পারবেন না। অর্থাৎ, সবকিছু বিবেচনা করে সর্বশেষ উত্তর হিসেবে বলা যায় যে, এখনকার মডার্ন পিসিতে আপনি সর্বোচ্চ ১৭.৫ টেরাবাইটের একটি সিঙ্গেল ফাইল রাখতে পারবেন এবং এটাই বর্তমান সময়ে ফাইল সাইজ লিমিট।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা করি আজকের লেখাটি আপনাদের ভালো লেগেছে। কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে জানাবেন।
Source : TechQuickie
WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!
ইমেজ ক্রেডিটঃ By koya979 Via Shutterstock | By Sashkin Via Shutterstock | Pexels.Com
amar osadharon legese post ti vai. onek interesting topic cover korar jonno thans. I have a qs in my mind: 64bit arkt to onek RAM support kore, but feauture e ki 1TB+ ram ba aro besi asbe? jodi ashe kaj ki hobe?
হ্যাঁ। ৬৪ বিট আরকিটেকচার টেকনিক্যালি অনেক বেশি র্যাম সাপোর্ট করে। আপনি ভেবে দেখুন, এখন থেকে আর ১০-১৫ বছর আগেই মানুষ ১৬ জিবি বা ৩২ জিবি র্যাম ইউজ করার কথা ভাবতেও পারতো না। কিন্তু এখন এটা খুবই স্বাভাবিক। তাই ভবিষ্যতে ১ টেরাবাইটের র্যাম আসলেও সেটা অবাক হওয়ার মত কিছু হবেনা। আর হ্যাঁ, যদি কখনো আমাদের এত বেশি র্যামের দরকার পড়ে, তবে সিস্টেম অবশ্যই সেটাকে ব্যাবহার করবে। ধন্যবাদ। 🙂
Well Explained Brother!!!! You are really genius!!!
ধন্যবাদ। 🙂
Plz do post about computer file system.
অবশ্যই করা হবে ভাইয়া। ধন্যবাদ। 🙂
খুব ভালো লেগেছে সিয়াম ভাইয়া। হার্ডড্রাইভ ফাইল করাপ্টেড হয়ে গেলে কিভাবে রিকভারি করবো (উইন্ডোজ ব্যবহার করে বা লিনাক্স ব্যবহার করে) এব্যাপারে পোস্ট কামনা করছি। তাহমিদ ভাই বছর খানেক আগে পোস্ট করতে চেয়েছিল কিন্তু এখনো পেলাম না। দয়াকরে আপনি করবেন আশা করছি।
ধন্যবাদ ভাইয়া। খুব শীঘ্রই এই বিষয়ে লিখব আশা করি। 🙂
apnar rocona soili mono mugdho kor vaiya. thnx
ধন্যবাদ। সাথেই থাকবেন। 🙂
Bhai help me plzzzz.
Ami win10 user. Pc config i3 7th gen. Gpu nai. Ram 8gb.. but video song play korte laggg kortesee… What should I do noww?? Plzzz help.
এক্সটারনাল জিপিইউ যদি না থাকে, তাহলেও অবশ্যই আপনার পিসিতে ইন্টাগ্রেটেড গ্রাফিক্স আছে। এবং আমার যতদুর মনে হয় অবশ্যই সেটি ইন্টেল এইচডি গ্রাফিক্স এর কোন একটি ভার্শন। খুব সম্ভবত আপনার পিসিতে ভিডিও ল্যাগ করার কারণ হচ্ছে আপনার ইন্টাগ্রেটেড গ্রাফিক্সের ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই। আপনি প্রথমে জানার চেষ্টা করুণ যে আপনার পিসির ইন্টাগ্রেটেড গ্রাফিক্স কোনটি। এটা জানার পরে গুগলে সার্চ করে আপনার গ্রাফিক্স এর জন্য যে ড্রাইভার আছে, সেটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুণ এবং পিসি রিস্টার্ট দিন। যদি ড্রাইভার প্রবলেমের জন্যই এমনটা হয়ে থাকে, তাহলে আশা করি প্রবলেমটি ফিক্স হয়ে যাবে। ধন্যবাদ। 🙂
Bes koekbar poreci. Abaro porlam.sooooooo much Interested. Thanks again again again and again.
ধন্যবাদ। সাথেই থাকবেন। 🙂
osomvob valo legece via. boraborer motoi procondo informative article hoyece apnar. via ekta request >>> RAM and CPU and GPU overclocking guide chai apnar kace. thanks in advanced.
ধন্যবাদ ভাইয়া। অবশ্যই এই বিষয়ে লেখার চেষ্টা করবো। 🙂
বেস্ট SSD কোন ব্র্যান্ড ??
128 জিবি নিতে চাচ্ছি….. নাকি বেশি লাগবে?? M2 নিয়ে পোস্ট লিখেন।
বেস্ট এসএসডি আসলে কোন ব্র্যান্ড এর এটা আমি খুব ভালো জানি না। কিন্তু আমি Transcend এর এসএসডি ইউজ করি। এখনও পর্যন্ত বেশ ভালোই চলছে। তাই আমার কাছে জিজ্ঞেস করলে আমি এটাই রিকমেন্ড করবো। ধন্যবাদ। 🙂
ADATA ভালো, নিতে পারেন। দামও কম পড়বে।
সিয়াম রউফ একান্ত ভাইয়া অসাধারণ ভালো ছিল তথ্যবহুল পোাস্ট। আমার খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
Hi again!!!
Need your help about win10.
Is that possible to activate it now with official mathod?
না, এখন সম্ভব নয়!
হ্যা, অফিশিয়াল মেথডে অবশ্যই এখনো এক্টিভেট করা সম্ভব। যেকোনো সময়ই করা সম্ভব। কিন্ত এখন এক্টিভেট করতে হলে মাইক্রোসফট এর কাছ থেকে আপনাকে লাইসেন্স কি কিনে নিতে হবে। আমার জানামতে এখন আর ফ্রি এক্টিভেট করতে পারবেন না উইন্ডোজ ১০।
no no no !!!!!
Amer mota akhon o windows 10 ae j kono version re-activator dea active kora somvob….
Informative 🙂
ভালো লাগলো তথ্য গুলো ????