এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সের তৃতীয় পর্বে বলেছিলাম, ম্যাক অ্যাড্রেস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করবো! — অবশেষে অপেক্ষার ঘড়ি সমাপ্ত হলো আর আপনার সামনে নিয়ে হাজির হলাম ম্যাক অ্যাড্রেস বৃত্তান্ত আর্টিকেলটি নিয়ে। সূচনাতে এবার একটুও সময় নষ্ট করবো না, কেনোনা বাকী আর্টিকেল জুড়ে অনেক এক্সাইটিং বিষয় রয়েছে যেগুলো যেমন আপনি জানার জন্য ব্যাকুল হয়ে রয়েছেন, তেমনি আমি জানানোর জন্য ব্যাকুল হয়ে রয়েছি (যদিও এই মুহূর্তে সব লেখা হয়ে গেছে, মানে আমি জানিয়ে দিয়েছি, জাস্ট আপনি জেনে নিন)। তো দেরি কীসের বন্ধু?
ম্যাক অ্যাড্রেস
ম্যাকের সম্পূর্ণ নাম হচ্ছে, দ্যা মিডিয়া অ্যাক্সেস কন্ট্রোল অ্যাড্রেস (MAC) — যেটি মূলত একটি ইউনিক বাইনারি নাম্বার এবং প্রত্যেকটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক অ্যাডাপটারে এটি থাকতেই হয়। নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারে দুই টাইপের অ্যাড্রেস থাকে, একটি আইপি অ্যাড্রেস এবং আরেকটি ম্যাক অ্যাড্রেস। আইপি অ্যাড্রেস সাধারণত ভার্চুয়াল হয়ে থাকে, মানে একে যেকোনো সময় অনেক পদ্ধতি ব্যবহার করে পরিবর্তন করে ফেলা সম্ভব। কিন্তু ম্যাক অ্যাড্রেসকে হার্ডওয়্যার অ্যাড্রেস বা ফিজিক্যাল অ্যাড্রেস বলা হয়, এটি সাধারণত হার্ডওয়্যারের সাথে ফ্যাক্টরি থেকেই কোড হয়ে আসে অথবা ডিভাইজ ফার্মওয়্যারের মধ্যে স্টোর করে রাখা হয়। প্রত্যেকটি নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টারের জন্য আলাদা আলাদা ম্যাক অ্যাড্রেস হয়ে থাকে, মানে আপনার কম্পিউটারে হয়তো একটিই পাবলিক আইপি থাকে, কিন্তু একই সময়ে অনেক ম্যাক অ্যাড্রেস থাকতে পারে। ইথারনেট, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ — ইত্যাদির ম্যাক আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। অনেক ভিপিএন সার্ভিসের নিজস্ব ম্যাক থাকে।
সাধারণত ম্যাক ১২ ডিজিটের (৬ বাইট বা ৪৮ বিট) হেক্সাডেসিম্যাল নাম্বার (খুব দ্রুত হেক্সাডেসিম্যাল নাম্বার নিয়ে বিস্তারিত আর্টিকেল আসছে) হয়ে থাকে, এবং মূলত নিচের তিনটি প্রধান ফরম্যাটে একে দেখা যায়;
- MM:MM:MM:SS:SS:SS
- MM-MM-MM-SS-SS-SS
- MMM.MMM.SSS.SSS
এই অ্যাড্রেসটির মধ্যে অনেক টাইপের তথ্য এনকোড করানো থাকে। বিশেষ করে হার্ডওয়্যারটি কোন কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত হয়েছে তার অনুসারে একটি নাম্বার থাকে, তারপরে ঐ ডিভাইজটির জন্য একটি ইউনিক পরিচিতি নাম্বার থাকে। আর এই নাম্বার গুলো হার্ডওয়্যার প্রস্তুতকারী কোম্পানিরা IEEE এর রুল মেনে সেট করে দেয়। প্রত্যেক হার্ডওয়্যার কোম্পানি আলাদা আলাদা প্রিফিক্স ব্যবহার করে এবং একই কোম্পানির ডিভাইজ গুলোর ইউনিক আইডি আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তবে ম্যাক অ্যাড্রেস থেকে সহজেই খুঁজে বেড় করা সম্ভব, এটি কোন কোম্পানির ডিভাইজ। যদিও বেশিরভাগ ম্যাক লম্বায় ৪৮ বিট হয়ে থাকে, কিন্তু কিছু ডিভাইজের ম্যাক ৬৪-বিট হয়ে থাকে। যদিও টিসিপি/আইপি নেটওয়ার্কে ম্যাক এবং আইপি উভয়ই ব্যবহৃত হয়, কিন্তু দুইটির আলাদা আলাদা ব্যবহার করেছে। আইপি নেটওয়ার্ক, অ্যাড্রেস রেজুলেশন প্রোটোকল (এআরপি) ব্যবহার করে আইপি এবং ম্যাকের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে।
কিভাবে ম্যাক অ্যাড্রেস খুঁজে বেড় করবেন?
সৌভাগ্যবশত প্রত্যেকটি মেজর অপারেটিং সিস্টেমে বিল্ডইন ম্যাক খোঁজার জন্য ইউটিলিটি থাকে। অনেক তৃতীয় পক্ষ ইউটিনিটিও রয়েছে যেগুলো শুধু খুঁজতে নয়, বরং ম্যাক পরিবর্তন করারও সুবিধা প্রদান করে থাকে। যাই হোক, প্রথমে উইন্ডোজ কম্পিউটারে কিভাবে ম্যাক খুঁজে বেড় করা যায় সেই বিষয়টি দেখে নেই। যেহেতু আপনার কম্পিউটারে একসাথে অনেক টাইপের নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার থাকতে পারে, তাই আলাদা আলাদা ম্যাক অ্যাড্রেস থাকবে। আপনি যদি ওয়াইফাই ব্যবহার করেন, সেক্ষেত্রে ওয়াইফাই সেকশন থেকে ম্যাক দেখতে হবে, যদি ইথারনেট বা ব্লুটুথ ব্যবহার করেন, তো সেখান থেকে ম্যাক দেখে নিতে হবে।
উইন্ডোজে ম্যাক অ্যাড্রেস খোঁজা
ipconfig ইউটিলিটি রান করানোর মাধ্যমে সহজেই উইন্ডোজ কম্পিউটারে সকল নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার ম্যাক দেখা সম্ভব। আজকের সকল মডার্ন উইন্ডোজ ভার্সন গুলোই ipconfig কম্যান্ড সমর্থন করে, তবে পুরাতন উইন্ডোজ ভার্সন, যেমন উইন্ডোজ ৯৫ বা উইন্ডোজ ৯৮ এ winipcfg ইউটিলিটি রয়েছে। আগেই বলেছি, আপনার কম্পিউটারে একসাথে অনেক টাইপের নেটওয়ার্ক অ্যাডাপটার থাকে, তাই ipconfig এবং winipcfg এই দুই ইউটিলিটিতেই একসাথে বহু ম্যাক শো করতে পারে। আপনি যদি ডায়ালআপ কানেকশন ব্যবহার করেন, তো সেটা ভার্চুয়াল ম্যাক ব্যবহার করে। আমার আপনি যদি ভিপিএন ব্যবহার করেন, তো অনেক ভিপিএন সার্ভিস তাদের নিজস্ব ম্যাক ব্যবহার করে। যদি সরাসরি ইথারনেট বা ওয়াইফাই ব্যবহার করেন, তবে সেই সেকশনে গেলেই আসল ডিভাইজ ম্যাক দেখতে পাওয়া যাবে। উইন্ডোজ কম্পিউটারে ম্যাক দেখার জন্য জাস্ট + R প্রেস করুণ কী-বোর্ড থেকে, এবার রান বক্সে লিখুন “cmd” তারপরে এন্টার হিট করুণ। কম্যান্ড প্রমট খোলার পরে জাস্ট নিচের কম্যান্ডটি টাইপ করে (বা কপি পেস্ট করে) এন্টার হিট করুণ, ব্যাস আপনার সকল ম্যাক অ্যাড্রেস গুলো দেখতে পাবেন।
ipconfig /all
লিনাক্স বা ইউনিক্সে ম্যাক অ্যাড্রেস খোঁজা
লিনাক্স এবং ইউনিক্স নির্ভর অপারেটিং সিস্টেম গুলোতে কোন ভার্সন এবং কোন ডিস্ট্র ব্যবহার করছেন সে অনুসারে কম্যান্ড আলাদা হতে পারে। তবে বেশিরভাগ লিনাক্স এবং ইউনিক্স নির্ভর অপারেটিং সিস্টেমে নিচের কম্যান্ড ব্যবহার করে সহজেই ম্যাক খুঁজে বেড় করতে পাড়বেন। আপনার অপারেটিং সিস্টেম থেকে টার্মিনাল ওপেন করুণ আর নিচের কম্যান্ডটি লিখে (বা কপি পেস্ট করে) এন্টার হিট করুণ।
ifconfig -a
ব্যাস আপনি ডিভাইজ ম্যাক দেখতে পেয়ে যাবেন। অনেক লিনাক্স ও ইউনিক্স নির্ভর অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার বুট করার সময় বুট ম্যাসেজে ডিভাইজ ম্যাক প্রদর্শিত করে থাকে। তাই সেখান থেকেও সহজেই ম্যাক খুঁজে বেড় করতে পাড়বেন। আবার চাইলে লগ ফাইল থেকে বুট ম্যাসেজটি পরে দেখতে পারেন, যেখানে ম্যাক অ্যাড্রেস খুঁজে পেতে পাড়বেন। সাধারণত এটি “/var/log/messages” অথবা “/var/adm/messages” ফোল্ডারের মধ্যে থাকে।
কিভাবে ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন করবেন?
হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন অত্যন্ত জরুরী বিষয়, কিন্তু শুধু হ্যাকিং এর জন্যই নয় সাধারণ কাজেও ম্যাক পরিবর্তন করা জরুরী হয়ে উঠে, বিশেষ করে যারা ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করেন, তাদের ম্যাক পরিবর্তন অনেক সময়ই প্রয়োজনীয় হতে পারে। বিশেষ করে আইএসপি রা একটি কম্পিউটারের জন্য বা বলতে পারেন একটি কানেকশনে মাত্র একটিই আইপি অ্যাড্রেস প্রদান করে। হতে পারে সেই আইপি অ্যাড্রেস আপনার রাউটার গ্রহন করে থাকে এবং এর পেছনের ডিভাইজ গুলোতে লোকাল আইপি ব্যবহার করে কভার করা হয়। যেহেতু বর্তমানে আমাদের কাছে আইপি অ্যাড্রেসের স্বল্পতা রয়েছে, তাই প্রত্যেকটি ডিভাইজের জন্য আলাদা আলাদা আইপি অ্যাড্রেস দেওয়া সম্ভব হয় না। আবার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার‘রা বেশিরভাগ সময় ডাইন্যামিক আইপি অ্যাড্রেস প্রদান করে, মানে আপনি ইন্টারনেট কানেক্ট/ডিস্কানেক্ট করার মাধ্যমে আইপি পরিবর্তন হয়ে যায়।
আইএসপিরা বিভিন্ন টাইপের ভেরিফিকেশন ম্যাথড ব্যবহার করে আপনাকে কানেকশন দিয়ে থাকে। অনেক আইএসপিতে ইন্টারনেট কানেকশন পেতে প্রথমে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড প্রবেশ করাতে হয় তারপরে একটি ম্যাক অ্যাড্রেস আইএসপির সাথে রেজিস্টার করা থাকে। ইন্টারনেট কানেকশন তৈরি হওয়ার আগে আইএসপি ঐ ম্যাক ভেরিফাই করে তারপরে কানেকশন প্রদান করে, এখন ঐ একটি ম্যাকের পেছনে আপনি অনেক ডিভাইজ কানেক্ট করতে পাড়বেন। যদি আপনি রাউটার ব্যবহার করেন, তো রাউটারের ম্যাক আইএসপির কাছে থাকে এবং রাউটার কানেক্ট করিয়ে এক রাউটার থেকে অনেক ডিভাইজ কানেক্ট করানো যায়। এখন যদি প্রাইমারী ডিভাইজের ম্যাক পরিবর্তন হয়, মানে ধরুন আপনি নতুন ডিভাইজ কিনেছেন, সেক্ষেত্রে ম্যাক মিল হয় না এবং আইএসপি থেকে ইন্টারনেট ব্লক করে দেওয়া হয় (সিকিউরিটি বা বিলিং কারণে)।
ম্যাক ক্লোনিং | ম্যাক স্পুফিং
আপনি আইএসপির সাথে যোগাযোগ করে নতুন ম্যাক রেজিস্টার করাতে পারেন, কিংবা নিজেই ম্যাক ক্লোনিং করে সমস্যার সমাধান করতে পারেন। যদিও এই প্রসেসে হার্ডওয়্যারের অভ্যন্তরীণ অ্যাড্রেস পরিবর্তন হয় না কিন্তু সফটওয়্যার টুল ব্যবহার করে ভার্চুয়ালভাবে অ্যাড্রেস পরিবর্তন করা হয়। এই সম্পূর্ণ ম্যাথডকে ম্যাক অ্যাড্রেস ক্লোনিং বা ম্যাক অ্যাড্রেস স্পুফিং বলা হয়। যদিও সকল কম্পিউটারে সফটওয়্যার ব্যাবহার করে এটি করা যায় কিন্তু বর্তমানে অনেক মডার্ন রাউটারে ডিফল্টভাবে ম্যাক ক্লোন করার অপশন থাকে।
ম্যাক ক্লোনিং এর ভালো মন্দ দুইটাইপেরই ব্যবহার রয়েছে। তবে হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে এটি অত্যাবশ্যক একটি ব্যাপার, বিশেষ করে আপনি যদি সার্ভার বা নেটওয়ার্ক অ্যাটাক করার পরে আপনার কম্পিউটারের আইডি লুকিয়ে ফেলতে চান। অনেকে ভিপিএন বা ম্যাল্টি লেয়ার প্রক্সি সাভার ব্যবহার করে চিন্তা করে সে সম্পূর্ণ নিরাপদ, কিন্তু এটি ভুল, অনেক সময় ভিক্টিম সার্ভার ফায়ারওয়াল আপনার কম্পিউটারের ম্যাক অ্যাড্রেস ক্যাপচার করে ফেলে, এতে আপনার আইডি খোলাসা হতে পারে। আপনি টর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করলেও, ম্যাক অ্যাড্রেস ক্লোনিং প্রয়োজনীয় হয় কখনো কখনো।
আবার অনেক নেটওয়ার্কে ম্যাক অ্যাড্রেস ফিল্টারিং চালু করা থাকে, অথাৎ ঐ নেটওয়ার্কে কানেক্টেড হতে ক্রেডিনশিয়াল (ইউজার নেম/পাসওয়ার্ড) থাকলেও কাজ হবে না, সাথে ম্যাক ও মিল হতে হবে। অবশ্যই এরকম নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হতে, সেটা হ্যাকিং বা যে কারণেই হোক ম্যাক স্পুফিং প্রয়োজনীয় হয়ে উঠে। যাই হোক, রাউটারের ম্যাক অ্যাড্রেস ফিল্টারিং সহজেই বাইপাস করা সম্ভব, যদিও এখানে আমি দেখাবো না কিভাবে করতে হবে, কিন্তু জেনে রাখুন এটা সম্ভব অন্তত। যাদের রাউটারে ডিফল্টভাবে ম্যাক ক্লোন করার অপশন রয়েছে তাদের কথা আলাদা, কিন্তু আপনিও যদি আপনার কম্পিউটারের ম্যাক ক্লোন করাতে চান, সেক্ষেত্রে Technitium MAC Address Changer অসাধারণ এবং ব্যাবহারে অত্যন্ত সহজ একটি সফটওয়্যার টুল।
সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ ১০, ৮.১, ৭ এবং এদের ৩২ ও ৬৪ বিট উভয় আর্কিটেকচারেই অসাধারণ কাজ করে। উইন্ডোজ ৭ এ কোন তৃতীয়পক্ষ সফটওয়্যার ছাড়ায় ম্যাক চেঞ্জ করতে চাইলে Control Panel > System > Device Manager. এ যেতে হবে তারপরে নেটওয়ার্ক অ্যাডাপটারে ডাবল ক্লিক করলে একটি উইন্ডো খুলবে যেখানে আপনি যে অ্যাডাপ্টারের ম্যাক পরিবর্তন করতে চান সেটা সিলেক্ট করে অ্যাডভান্সড ট্যাব থেকে Network Address এর বক্সে গিয়ে ম্যাক এডিট করতে পাড়বেন। আরো পরিষ্কার বুঝতে নিচের স্ক্রীনশট’টি দেখুন।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে ম্যাক অ্যাড্রেস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেটি নেটওয়ার্ক প্রোটোকল টিসিপি/আইপি সঠিকভাবে কাজ করার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। আইপি অ্যাড্রেস জিওগ্রাফিক লোকেশন প্রদর্শন করে, কিন্তু ম্যাক অ্যাড্রেস লোকেশন প্রদর্শিত করে না। এটি পরিবর্তন করার মাধ্যমে অনেক সময় কম্পিউটারের সিকিউরিটি বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়।
আশা করছি, কথা অনুসারে এই আর্টিকেলটি আপনার প্রত্যাশা পুড়ন করতে সক্ষম হয়েছে, কেনোনা এখানে আমি ম্যাক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদিও কোন আলাদা প্রশ্ন থাকার কথা নয়, কিন্তু তারপরেও থাকলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে আমাকে অবগত করবেন, আমি সর্বদাই কমেন্ট রিপ্লাই করি, বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ কমেন্ট!
WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!
ইমেজ ক্রেডিট; Pixabay.Com | Wikimedia.Org
Nice post vai, na chaitai apni ja fatafati post dan bolar moto na, MAC address changing ta r ektu details a discuss korla r ektu valo bujhta partam
আরেকটু বিস্তারিত কি জানতে চান বলুন!
আপনার বর্তমান অপারেটিং সিস্টেমের নাম জানান, আমি প্রসেস বলে দিচ্ছি!
Awesome bro…
Thanks 🙂
তাহমিদ বোরহান ভাইয়া ম্যাক এড্রেস নিয়ে এত বিস্তারিত উপকারী আর্টিকেল পড়ে এবং জেনে খুবই আনন্দিত হলাম এবং মজা পেলাম। অনেক কষ্ট করে আমাদের আপনার পরিশ্রমী গবেষণামূলক পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুণ।
Tahmid vai apnar moto tech geek gota deshe 2nd nai.
What a quality post vai.
Moja pailam….Post gulo dekhi but comment kori nai aga….
কম্পিউটার এর ম্যাক এড্রেস কি আসলেই চেংজ করা যায় বা সম্ভব?. আমার ল্যাপটপ দিয়ে ফাইভার মার্কেট প্লেস এ ইনকাম করতাম কিন্তু account disabled হওয়ার কারণে একই ল্যাপটপ থেকে আর আইডি খুলতে পারছিনা। এখন আমি যদি ম্যাক এড্রেস পরিবর্তন করি তবে এই ক্ষেত্রে কি কোন সমস্যা হবে?
ফাইবার মার্কেট প্লেস নিয়ে বলতে পারবো না, তবে বিশেষভাবে ম্যাক ব্লক করা হয় না। আপনি যদি ব্রডব্যান্ড ইউজার হয়ে থাকেন, রাউটার রিস্টার্ট করে বা ভিপিএন ব্যবহার করে চেষ্টা করতে পারেন। হ্যাঁ, ব্রাউজার অল ডাটা রিসেট করে নিতে ভুলবেন না।