রুটিং এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে এই পোস্টে আজ বিস্তারিত জানবো। বিস্তারিত আলোচনায় প্রবেশের আগে রুট কি, তার সম্পর্কে হালকা জ্ঞান নিয়ে নেওয়া যাক। প্রথমেই জেনে রাখুন যে, রুট শুধু মাত্র অ্যান্ড্রয়েড ইকোসিস্টেম এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। অর্থাৎ শুধু মাত্র অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল বা অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট অথবা অ্যান্ড্রয়েড চালিত যেকোনো ডিভাইজ রুট করা সম্ভব। এখন দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো এই রুট কি জিনিস? দেখুন রুট শব্দের বাংলা অর্থ হলো “শিকড়”। রুটিং করার মানে হলো ফোনের সফটওয়্যারের শিকড়ের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া। এবং সেখানে পৌঁছে যাওয়ার পরে ফোনটির সফটওয়্যারের সকল নিয়ন্ত্রন আপনার হাতে হয়ে যাবে। আশা করি রুট করার বেসিক টার্ম এতো ক্ষণে বুঝে গেছেন। এবার চলুন আজকের পোস্টের শিরোনাম অনুসারে এর বিভিন্ন সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক।
আরো ভালো লাগার মতো কিছু পোস্ট
- স্মার্টফোন স্লো হয়ে গেছে? ফাস্ট করার উপায় জেনে নিন
- কীভাবে স্মার্টফোন ব্যাটারি এর সঠিক যত্ন নেবেন? বিস্তারিত
- মোবাইল প্রসেসর বৃত্তান্ত | আপনি কোন প্রসেসরটি নির্বাচন করবেন?
রুটিং এর অসুবিধা সমূহ
চলুন সর্বপ্রথম এর অসুবিধা গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক। ফোন রুট করার সর্বপ্রথম অসুবিধা হলো আপনার ফোনটির যদি ওয়ারেন্টি থাকে তবে তা বাতিল হয়ে যাবে। সব ফোন নির্মাতা কোম্পানিরা হয়তো এটা করে না, কিন্তু বেশির ভাগ বড় বড় কোম্পানি যেমন স্যামসাং, সনি, এইচটিসি ইত্যাদি রুট করাকে সমর্থন করে না। ফোন রুট করা হলে তারা সাথে সাথে ওয়ারেন্টি বাতিল করে দেয়, কারন রুট করার পরে আপনি যদি ফোনটির সাথে কোন গণ্ডগোল পাকিয়ে ফেলেন তবে তার দায়িত্ব এই কোম্পানিরা নিতে চাই না। তবে কিছু চাইনিজ কোম্পানি যেমন ওয়ান প্লাস বা সাওমি এরা কিন্তু রুট করাকে সমর্থন করে এবং আপনি ফোনটি রুট করলেও তারা ওয়ারেন্টি বহাল রাখে। [আপনি জানেন কি চাইনিজ ফোন গুলো কেন এতো সস্তা হয়? আপনার কি চাইনিজ কোম্পানির ফোন কেনা উচিৎ?]
দ্বিতীয় অসুবিধা হলো আপনি রুট করার সময় যদি কোন ধাপে সামান্য ভুল করে ফেলেন, তবে আপনার ফোনটি শুধু মাত্র একটি প্ল্যাস্টিক বা পলিমার এর বাক্সে পরিণত হতে পারে। আপনার ফোনটি শুধু চোখ দিয়ে দেখতেই পাবেন, কোন কাজ হবে আর এতে। মানছি যে, এই অবস্থা থেকেও ফোনকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। কিন্তু একজন সাধারন ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারে। আসলে সমস্যা রুটিং করার পদ্ধতির সাথে নেই, সমস্যা হলো অনেক সময় ইউজার রা সঠিক ভাবে নির্দেশনা গুলো পালন না করেই ফোন রুট করতে আরম্ভ করে দেয়, ফলে প্রায়ই ভুল হয়ে যায়। অনেক সময় জলদি জলদি করতে গিয়ে অনেকে ধাপ গুলো লাফিয়ে চলে যায় ফলে ফোনের খারাপ অবস্থা হয়ে যায়।
তৃতীয় বিষয়টি হলো আপনি যদি একবার আপনার ফোনটিকে রুট করে নেন তবে আপনার ফোনটির সুরক্ষা বাবস্থা আর অ্যান্ড্রয়েড এর হাতে থাকবে না। আন্ড্রোয়েডের যে নিজস্ব সুরক্ষা স্তর সেটি একভাবে নষ্ট হয়ে যাবে, আপনি তো সুরক্ষা স্তর ভেদ করেই এর শিকড়ে পৌঁছালেন। এখন অনেক ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার আছে যারা শুধু মাত্র রুট করা ফোনকেই আক্রান্ত করতে পারে। এবং ফোনটির অথবা আপনার তথ্যের নিরাপত্তা নষ্ট করতে পারে। তাই রুট করার সাথে সাথে অবশ্যই আপনি ফোনটির ইনবিল্ড সুরক্ষা স্তরটি নষ্ট করছেন। এবং এর জন্য অবশ্যই আপনাকে আরো সতর্ক থাকতে হবে। এবং কোন কারণে যদি কোন ম্যালওয়্যার যুক্ত সফটওয়্যার আপনার ফোনে প্রবেশ করে তবে সেটা অনেক বড় চিন্তার কারন হয়ে দাঁড়াতে পারে। [ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার কি? ম্যালওয়্যার, ট্রোজান, ভাইরাস, কি? কীভাবে এসব থেকে বাঁচতে পারবো?]
চতুর্থত অসুবিধা হলো আপনার ফোনটি যদি সদ্য প্রাপ্ত নতুন ভার্সনে চলে তবে আপনার জন্য রুট এখনো সম্ভব নয়। মনে করুন আপনার ফোনটি প্রথমে ললিপপে চলতো তার পর আপনি মার্সম্যালো আপডেট পেলেন, এখন মার্সম্যালো নতুন ওএস ভার্সন হওয়াই এটার রুট করার পদ্ধতি পেতে আপনার সময় লাগতে পারে। কেনোনা রুট সবসময় বর্তমান প্রাপ্য অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন এর ত্রুটি থেকে করা হয়। যারা রুটিং পদ্ধতি আবিষ্কার করেন তারা সবসময় অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন এর ত্রুটিকে কাজে লাগিয়ে রুট করেন, এবং আপনাকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রন দিতে সক্ষম হোন। কিন্তু নতুন ভার্সন আসলে প্রথমে সেটার ত্রুটি খুঁজতে হয়, তো এতে রুটিং পদ্ধতি পেতে কিছু দেরি হতে পারে। আরেক বিষয় হলো, রুট করলে কিন্তু আপনি ফোনে অফিসিয়াল সফটওয়্যার আপডেট পাবেন না। যেটাকে ওটিএ আপডেট বলা হয়। তবে রুট করার পরে আপনি যেকোনো রম দিয়ে ফোনটিকে ফ্ল্যাশ করে নিতে পারেন। [জানুন কেন আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সফটওয়্যার আপডেট আসে না, জানুন কীভাবে সর্বদা আপডেট পাওয়া সম্ভব।]
রুটিং এর সুবিধা
তো উপরের ঐ তিন চারটি বিষয় হলো রুট করার অসুবিধা, এছাড়া তেমন একটা অসুবিধা নেই রুট করার সাথে। এবার চলুন আলোচনা করা যাক, এর সুবিধা সমূহ নিয়ে। রুট করার প্রথম সুবিধাটি হলো একবার আপনি আপনার ফোনকে রুট করে নিলেন তারপর আপনি আপনার ফোনটির সাথে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবেন। যা ইচ্ছা তাই বলতে একদম যা যা আপনার ইচ্ছা। প্লে স্টোরে এমন অনেক অ্যাপ আছে যারা শুধু রুটেড ফোনকে সমর্থন করে থাকে। এবং সেই অ্যাপ গুলো ডাউনলোড করার পরে অ্যাপ গুলোকে সুপার ইউজার অনুমতি দেওয়ার মাধ্যমে তাদেরকেও আপনি ফোনটির মূল পর্যন্ত প্রবেশের অনুমতি দিতে পারেন। এবং সেই অ্যাপ গুলো সফটওয়্যারের মূলে প্রবেশ করে আপনাকে অসাধারন সব কার্যক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হবে। রুট করার পরে এমন হাজারো অ্যাপ আছে যার দ্বারা আপনি হাজারো ফিচার উন্মুক্ত করতে পারবেন। যেমন ফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে পারবেন, ওভার ক্লকিং করাতে পারবেন, প্রসেসর আন্ডার ক্লকিং করাতে পারবেন, ফোনের রম পরিবর্তন করতে পারবেন ইত্যাদি। অর্থাৎ রুট করার পরে আপনার ফোনকে একদম হাই-এন্ড ফোন বানাতে পারেন আবার ফোনের কার্যক্ষমতা কমিয়ে প্রচুর ব্যাটারি সেভ করাতে পারেন, তো সবকিছুই মোটামুটি আপনার হাতে। [ওভার ক্লকিং কি? ওভার ক্লকিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন, কীভাবে ওভার ক্লকিং করবেন, এবং এর সুবিধা এবং অসুবিধা সমূহ জানুন]
দ্বিতীয়ত আপনার ফোনকে রুট করার পরে আপনি চাইলে আপনার ফোনে থাকা অপ্রয়োজনীয় সিস্টেম অ্যাপ গুলো রিমুভ করতে পারবেন। মনে করুন আপনি একটি স্যামসাং এর ফোন কিনলেন, এখন এর ভেতর স্যামসাং অনেক অ্যাপ ঢুকিয়ে রাখে যেগুলো আপনার কোন কাজের না। সাধারন ভাবে সে অ্যাপ গুলো রিমুভ করাও সম্ভব নয়। তাই রুট করার মাধ্যমে এসকল অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলো রিমুভ করে আপনি অনেক স্টোরেজ বাঁচাতে পারেন। যে জিনিস আপনার কাজেরই না, তা রেখে আপনি কি করবেন?
তৃতীয়ত অনেক এমন ফোন আছে যেগুলোর ইন্টারনাল স্পেস অনেক কম হয়। মনে করুন ৮ জিবি বা ১৬ জিবি। তো এই ফোন গুলোতে যখন সফটওয়্যার ইন্সটল করা হয় তখন অনেক তাড়াতাড়ি ইন্টারনাল স্পেস শেষ হয়ে যায়। যদিও মেমোরি কার্ডে অ্যাপ গুলো মুভ করার অপশন থাকে। কিন্তু মেমোরি কার্ডে অ্যাপ মুভ করার পরেও কিছু ডাটা ইন্টারনাল স্টোরেজে থেকে যায়। ফলে ইন্টারনাল স্টোরেজে জায়গা খেয়ে থাকে। আপনি যদি ফোনটিকে রুট করে নেন, তবে কিছু বিশেষ অ্যাপস আছে তার সাহায্যে আপনার মেমোরি কার্ডকেই ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। অ্যাপটি আপনার ফোনে এমন এক বিশেষ সিস্টেম ওপেন করে দেবে যার জন্য আপনার ফোন আপনার মেমোরি কার্ডকেই ইন্টারনাল স্টোরেজ হসেবে মনে করবে, এবং সেখানে সকল অ্যাপ ইন্সটল করবে।
রুটিং করার সবচেয়ে বড় সুবিধাটি হলো, আপনি ফোনে কাস্টম রম ব্যবহার করতে পারবেন। কাস্টম রম কি, দেখুন মোবাইল নির্মাতা কোম্পানিরা বেশির ভাগ সময়ই স্টক অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করে না। স্টক অ্যান্ড্রয়েড হলো, যেটা গুগল সরাসরি প্রদান করে থাকে। এই মোবাইল কোম্পানিরা কি করে, দেখুন তারা স্টক আন্ড্রোয়েডের উপর তাদের কাস্টম স্কিন লাগিয়ে দেয়। অনেকটা থিমের মতো। অর্থাৎ আপনি পিওর অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করতে পারেন না। শুধু মাত্র নেক্সাস ফোন ব্যবহারকারীগন পিওর অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করতে পারেন। যাই হোক, আপনার ফোনকে রুট করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কাস্টম রম ব্যবহার করতে পারবেন, অথবা আপনার ফোনের মডেলের জন্য যদি স্টক রম থাকে তবে তা দিয়েও আপনি ফোনকে ফ্ল্যাশ করতে পারবেন।
ফোন রুট করা নিয়ে আমার ব্যাক্তিগত মতামত
আমার মনে এটা একদমই জরুরী নয় যে, আপনার ফোনকে রুট করতেই হবে। প্রথমে ভেবে দেখুন আপনার ফোনটির কাছে আপনার কি ধরনের চাহিদা আছে। তারপর ভাবুন রুট করার অসুবিধা গুলোর উপর আপনার কোন যায় আসছে কিনা। তারপরই ভেবে চিনতে রুট করার কথা মাথায় নিয়ে আসুন। আরেকটি কথা, এমন অনেক বিষয় ছিল আজ থেকে ৩-৪ বছর আগে যেগুলো শুধু রুট করার মাধ্যমেই ফোনে উপভোগ করা যেতো। কিন্তু আজকের দিনে গুগলের নিয়মিত ওএস আপডেটের মাধ্যমে একটি আন-রুট করা ফোনেও সেগুলো উপভোগ করা যায়। আগে যেমন ফোন রুট না করা থাকা পর্যন্ত ফোনের স্ক্রীন রেকর্ড করা যেতো না, কিন্তু বর্তমানে এই ফিচারটি স্টক আন্ড্রোয়েডেই হতে পারে। তাছাড়া আপনি যদি রুট করতে সমর্থনকারী না হয়ে থাকেন তবে একটু দেরি করেন কয়েক দিনের ভেতর হয়তো আপনার কাঙ্ক্ষিত ফিচার গুলো গুগল আপনাকে অফিসিয়ালি দিয়ে দেবে।
শেষ কথা
WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!
আশা করছি রুটিং নিয়ে লেখা আজকের এই পোস্টটি আপনার বেশ ভালো লেগেছে। রুট করা নিয়ে কোন সমস্যা বা করা উচিৎ হবে কি না এই সম্পর্কে যদি আপনার কোন অতিরিক্ত প্রশ্ন থেকে থাকে তবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে আমাকে জানাবেন। আর হাঁ, বরাবরের মতোই অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করতে একদম ভুলবেন না। তাছাড়া আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চান তবে এই ব্লগ থেকে তা পড়তে পারেন। আশা করি উপকারে আসবে।
nissondehe procondo kajer post bro. Oshadharon ebong sohoj bodh gommo. Accha bro sumsung j3 set ta kemon hobe, kinte cacchi. Tnx
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ 🙂
স্যামসাং জে৩ কিনতে পারেন। কিন্তু আমার মতে ব্যাটারিটা আরো বেশি হওয়া উচিৎ ছিল। যাইহোক, ভালো ফোন।
Osadharon post!! Thanks. Amio root korar against e. Ekti request ache, [ https://www.facebook.com/notes/blogsolute/reset-windows-7-rearm-count-and-run-indefinitely-without-crack/363872287577/ ] ei post ta check kore eirokom ekti post korben please. Bhalo thakben.
ধন্যবাদ 🙂
আপনার অনুরোধটি রাখার চেষ্টা করবো।
unrooted pon a ki bhaba screen record kora jai..??pliz…….
আপনি AZ Screen Recorder অ্যাপটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আশা করি আপনার জন্য কাজ করবে। শুধু গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে AZ Screen Recorder লিখে অনুসন্ধান করলেই এটি পেয়ে যাবেন। এবং অ্যাপটি কাজ করার জন্য আপনার ফোনের ভার্সন অবশ্যই ৫.০ থেকে উপরে হতে হবে। আর হাঁ, আমি এই অ্যাপটি ব্যবহার করে দেখিনি। তাই ১০০% নিশ্চয়তা দিতে পারছিনা। কিন্তু অনলাইনে এই অ্যাপটির ভালো রিভিউ দেখেছি তাই আপনাকে রেকোমেন্ড করলাম। এই অ্যাপটি যদি কাজ না করে, তবে সমস্যা নাই, আন-রুট ফোনেও স্ক্রীন রেকর্ড হয়। শুধু প্লে স্টোরে অন্য অ্যাপ খুঁজে নিন। আশা করি উপকৃত হবেন।
ধন্যবাদ 🙂
Bro i have a iphone 5c icloud lock can you help me bypass activation lock
আপনি এই দুটি ভিডিও দেখে নিতে পারেন, আশা করি কাজে দেবে।
https://www.youtube.com/watch?v=yoJ6fAEjfsM
https://www.youtube.com/watch?v=er-t1_6Yz64
ধন্যবাদ 😀
Awsome Apps আপনার কথামত এটি Samsung galaxy J7 জন্য Apps store থেকে ডাউনলোড করেছি। সাইজ মাত্র 2.5mb এর মতন। আমি আপনার সাইটের একজন রেগুলার ভিজিটর আর এখানকার পোস্টগুলো আমার ভালো লাগে তাই একটি অনুরোধ পরবর্তি কোনোদিন মোবাইল প্রসেসর সমন্ধে একটু লেখালেখি করেন তাহলে অনেকেই উপকৃত হবে আশা করি, মোবাইলের এত প্রসেসর ভেরিয়েন্ট যে বোঝাই যায় না কোনটা ভালো।
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ!
আমি কিন্তু মোবাইল প্রসেসর সম্পর্কে ইতিমধ্যে দুটি পোস্ট করেছি। আপনি সেগুলো চেক করতে পারেন;
# মোবাইল প্রসেসর বৃত্তান্ত | আপনি কোন প্রসেসরটি নির্বাচন করবেন?
# ৩২ বিট বনাম ৬৪ বিট প্রসেসর | আপনার কোনটি কেনা উচিৎ?
আমি পরবর্তীতে কোয়ালকম বনাম মিডিয়াটেক প্রসেসর নিয়ে একটি পোস্ট লিখে ফেলবো। সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অসাধারণ এই পোস্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পুরো পোস্টটি পড়লাম ও বোধগম্য হলো।
এক্ষণে আমার একটি সমস্যা উপস্থাপন করলাম। জানা থাকলে সহযোগীতা করার জন্য অনুরোধ করছি।
আমার মোবাইলে যেকোনো ধরণের Launcher (লঞ্চার) সেটআপ করার পর ওপেন করলে চালু হয় ও চলমান থাকে। কিন্তু যখনই Home বাটনে চাপ দেই তখনই মোবাইল সেটের অরিজিনাল Launcher (লঞ্চার) এ চলে আসে। অর্থাৎ সেটআপ করা Launcher (লঞ্চার) স্থায়ী থাকে না। উল্লেখ্য যে, মোবাইলটি হলো: Walton RM2 Mini, Android 5.1 Lollipop Version
কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার সমস্যাটি হলো আপনার লাঞ্চারটি ডিফল্ট ভাবে সেট করা নেই তাই এমন হচ্ছে। যখনই হোম চাপছেন তখন ডিফল্ট লাঞ্চারে ফেরত যাচ্ছেন।
আপনি ফোনের সেটিংস অপশনে প্রথমে যান তারপরে হোম অপশন নির্বাচন করুন। এবার আপনার ফোনের ইন্সটল করা লাঞ্চার লিস্ট দেখতে পাবেন, সেখান থেকে যেকোনো একটি মার্ক করে নির্বাচন করুন। বুম… আপনার কাজ ম্যাজিকালি হয়ে যাবে।
কোন সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
thanks bro
zip ফাইল দিয়ে রুট করে সমস্যায় পড়ছি
ভাইয়া আমি আপনার পোষ্টের ভক্ত।।খুব সহজেই বোজলাম।।
ভাই রুট করার নিয়ম টা একটু দেবেন প্লিজ।
ইউটিউব সার্চ করেন, বহু টিউটো পেয়ে যাবেন 🙂
Vai externel memory ke kon apps diye internel banabo jodi akto bolten? Amar phoner internel memory khovoi kom.
ফ্ল্যাশ করলে ফোনের ওয়ারেন্টি চলে যায়
ফোনের ওয়ারেন্টি থাকা কালীন অবস্থায় নিজে থেকে ফ্ল্যাশ করার কি দরকার?
apnar sathe personally contact kora jabe?
Mail me; [email protected]
amy ai kajti korta chei
আমার micromax bolt q324 ফোনটি কিছুতেই রুট করতে পারছিনা।প্লিজ কিছু উপায় বলো।
Kingo Root এর পিসি ভার্সন ব্যবহার করে দেখুন। তাছাড়া dr.fone toolkit ব্যবহার করে দেখতে পারেন, একটাতে কাজ হবেই।
ভাই symphony v110 ফোনটি কী root করার উপায় আছে???
KingoRoot ইউজ করে দেখুন…
আমার মোবাইল রুট করা কিন্ত screenrecod হয়না কেন?
apni Du Ba adv screen recorder install den
vaiya ami Samsung j5 phone use kori but root korte parchi na kivabe korte pari bolba aktu pls kingoo root use koreci hoyni vaiya pls
গেমের কয়েন চুরির জন্য ফোন রুট করি! 😀
thanks very much ভাইয়া।আমি সিম্ফনি পি ৬ (এক জিবি রম) ব্যবহার করছি দুই বছরের বেশি। এখন অনেক স্লো হয়ে গেছে। কিভাবে রুট করব? প্লিজ
Root kore unroot kora jay?
Root korle to kono khoti e nei dekhchi to apni root er against a kno?
Parle what’sapp a msg den 7430070753
vai amar sam j1.512 ram. ete jodi root kore ichamoto use kori tahole foner barota bajbe na ? er processor t onek kom.arekta question,root korte jeye ic nosto hoar chance thake?
রুট না করে শাওমি নোট ৩ এ ইউএসবি মডেম কিভাবে ব্যবহার করা যায়