https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

এন্টিভাইরাস বনাম এন্টিম্যালওয়্যার | আপনি কোনটি ব্যবহার করবেন?

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
April 29, 2019
in নিরাপত্তা, কম্পিউটিং
0 0
30
এন্টিভাইরাস বনাম এন্টিম্যালওয়্যার
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

অনেক ব্যাক্তি রয়েছে, তারা যখনই কোন এন্টি-ভাইরাস নিয়ে আর্টিকেল দেখে, তাদের ভ্রু কুঁচকিয়ে যায়; তাদের মতে এন্টিভাইরাস একেবারেই প্রয়োজনীয় নয়—কারণ তারা নিজেরায় এক্সপার্ট, তারা সিকিউরিটি সম্পর্কে যথেষ্ট সতর্ক। আবার অনেকের মতে, আপনি কেবল তখনই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হবেন যখন আপনি নিজে থেকে কোন অ্যাকশন কমপ্লিট করবেন, যেমন- আনপ্যাচড সফটওয়্যার ব্যবহার করা, ম্যালিসিয়াস ওয়েবসাইট ভিজিট করা, কোন ম্যালিসিয়াস ইমেইল ডাউনলোড করা ইত্যাদি। —হ্যাঁ, এটি অনেক ক্ষেত্রে সত্য হলেও সম্পূর্ণ সত্য নয়, আমি জিরো-ডে ভালনেরাবিলিটি নিয়ে লেখা আর্টিকেলে বর্ণনা করেছিলাম, কিভাবে সম্পূর্ণ অজানা অ্যাটাক যেকোনো মুহূর্তে সংঘটিত হয়ে যেতে পারে। —তাই আপনি কম্পিউটার জগতের যতোবড় বাদশাহ হোন না কেন, উইন্ডোজ কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা সবসময়ই অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কিন্তু আজকের দিনে এন্টিভাইরাস অনেক কনফিউজিং ব্যবহার হয়ে গেছে; আপনি কম্পিউটার সিকিউরিটি যখন অনলাইন সার্চ করবেন, আরেকটি সিকিউরিটি টার্ম আপনার সামনে চলে আসবে, আর সেটা হচ্ছে এন্টিম্যালওয়্যার। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এন্টিভাইরাস এবং এন্টিম্যালওয়্যারের মধ্যে পার্থক্য কি? এই আর্টিকেল থেকে সম্পূর্ণ বিষয় গুলো পরিস্কারভাবে বোঝার চেস্টা করবো…

ভাইরাস বনাম ম্যালওয়্যার

আজকের আলচনার মূল বিষয়বস্তু বোঝার আগে অবশ্যই এটা পরিষ্কারভাবে জানা প্রয়োজনীয়, ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার কি? আমাদের কম্পিউটার কোন ভাবে আক্রান্ত হলে বা কম্পিউটারে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যাপার ঘটতে দেখা গেলে আমরা সরাসরি বলে ফেলি, “কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে”। এমনকি আমরা সকল প্রকারের ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যারকেই ভাইরাস বলে ডাকি, কিন্তু এটা টেকনিক্যালি মোটেও ঠিক নয়। আসলে ভাইরাস একধরণের কোড যেটা যেকোনো সফটওয়্যারের সাথে থাকতে পারে এবং নিজে নিজে বিস্তার লাভ করার ক্ষমতা রাখে, সাথে আপনার কম্পিউটারের যেকোনো কিছু ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু ম্যালওয়্যার বলতে সকল প্রকারের কম্পিউটার ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার বোঝানো হয়, যেমন- টোজান, স্প্যাইওয়্যার, ওয়র্মস, র‍্যানসমওয়্যার, এবং হ্যাঁ ভাইরাস নিজেও এক ধরনের ম্যালওয়্যার! তাই টেকনিক্যালি বলতে, সকল ভাইরাসই ম্যালওয়্যার, কিন্তু সকল ম্যালওয়্যার ভাইরাস নয়! —বুঝতে পারলেন?

এখনকার সিকিউরিটি প্রোগ্রাম গুলো শুধু ভাইরাস নয়, সাথে সংক্রামক ম্যালওয়্যার, কি-লগার, অথবা যেকোনো গোপন ম্যালওয়্যার ডিটেক্ট করতে এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রোটেকশন দিতে সক্ষম। কিন্তু কেন এই প্রোগ্রাম গুলোকে এন্টিভাইরাস নামেই চেনা হয়? দেখুন, এর মূল ব্যাপারটি হচ্ছে মার্কেটিং টার্ম। কম্পিউটারে ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত করানোর প্রথম সময় থেকে আমরা ভাইরাস নামক টার্মটির সাথেই বেশি পরিচিত। তাছাড়া এখনো বেশিরভাগ সাইবার ক্রিমিন্যাল কম্পিউটার আক্রান্ত করতে ভাইরাস বেশি ব্যবহার করে থাকে, তাই সিকিউরিটি প্রোগ্রাম প্রস্তুতকারি কোম্পানিরা এন্টি-ভাইরাস নামেই তাদের প্রোগ্রামকে মার্কেটিং করায়। আবার বেশিরভাগ মানুষ ম্যালওয়্যার কি, সেটা জানেই না।

সুতরাং বর্তমান বাজারে সিকিউরিটি প্রোগ্রাম যে নামেই থাকুক, সেটা এন্টিভাইরাস এবং এন্টিম্যালওয়্যার উভয় রুপেই কাজ করে। এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম গুলো বিশেষভাবে ভাইরাস ডিটেক্ট করার জন্য এবং এন্টি-ম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম গুলোকে সকল প্রকারের ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার সাথে ভাইরাস ডিটেক্ট করার জন্য তৈরি করা হয়, যদিও এন্টি-ভাইরাস নিজেও অনেক প্রকারের ম্যালওয়্যার ডিটেক্ট করার ক্ষমতা রাখে।

তো আমি কোনটি ব্যবহার করবো?

কোন সিকিউরিটি টুলই একা সবকিছু ডিটেক্ট করার ক্ষমতা রাখে না। তাই আমি সহ এবং বেশিরভাগ সিকিউরিটি এক্সপার্ট আপনাকে এটাই সাজেক্ট করবে, আপনি একসাথে একটি ভালো এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম এবং একটি ভালো এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম ব্যবহার করুন। এই দুই প্রোগ্রাম একসাথে মিলে আপনাকে কম্পিউটার এবং অনলাইন নিরাপত্তা হুমকি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে। যেহেতু এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম গুলোকে বিশেষভাবে ভাইরাস ডিটেক্ট করার জন্য বিল্ড করা হয়, তাই এটি বিশেষ করে ক্ল্যাসিক ভাইরাস গুলো ডিটেক্ট করতে সাহায্য করবে, অপরদিকে এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম, আজকের লেটেস্ট এবং সবচাইতে মারাত্মক ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার গুলোর হাত থেকে আপনার কম্পিউটারকে রক্ষা করবে।

আগের দিনের সবচাইতে বড় সমস্যা ছিল, এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম গুলো নিজেই অনেক হেভি আর রিসোর্স হাংরি ছিল ফলে আপনার কম্পিউটার স্লো হয়ে যেতো। কিন্তু আজকের কম্পিউটার গুলো আগের থেকে অনেক পাওয়ার হওয়ার সাথে এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম গুলো অনেক লাইটওয়েট হয়ে গেছে, তাই কম্পিউটার স্লো হওয়ার প্রশ্নই আসে না। সাথে বেশিরভাগ এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম গুলোও অনেক লাইটওয়েট এবং এন্টি-ভাইরাসের পাশে ব্যবহার করার জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করে এদের তৈরি করা হয়।

উইন্ডোজ ডিফেন্ডার

উইন্ডোজ ডিফেন্ডার

এখন আপনি হয়তো জিজ্ঞাস করবেন, “আমি তো উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছি এবং সেখানে বিল্ডইন এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম উইন্ডোজ ডিফেন্ডার রয়েছে, তাহলে আমার নতুন করে কেন পেইড বা তৃতীয়পক্ষ এন্টি-ভাইরাস ব্যবহার করতে হবে? উইন্ডোজ ডিফেন্ডার যথেষ্ট ভালো নয় কি?” —হ্যাঁ উইন্ডোজ ডিফেন্ডার যথেষ্টই ভালো, এটা আপনার সিস্টেমের সাথে থাকা ডিফল্ট সিকিউরিটি প্রোগ্রাম যেটা নিজে থেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবকিছু স্ক্যান করে এবং উইন্ডোজ আপডেটের মাধ্যমে এর ভাইরাস ডাটাবেজ আপডেট রাখে। ভালো মানের এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম গুলোর মতোই এর ডাটাবেজ প্রতিনিয়ত আপডেট হয়, ফলে এটি নতুন নতুন ম্যালিসিয়াস প্রোগ্রাম গুলোকে ডিটেক্ট করার ক্ষমতা রাখে। আবার এটি সম্পূর্ণ ফ্রী, আপনাকে অন্য ফ্রী এন্টি-ভাইরাস বা এন্টিম্যালওয়্যার সফটওয়্যার গুলোর মতো বারবার টাকা দিয়ে প্রিমিয়াম ভার্সন কেনার নোটিফিকেশনও প্রদান করবে না।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এটা কতোটা উপযোগী? —দেখুন যেকোনো সিকিউরিটি প্রোগ্রাম ঠিক তখনই ঠিকঠাক মতো কাজ করে যখন সেটাকে নিয়মিত আপডেটেড রাখা হবে। যদি পুলিশের কাছে চোরের নাম খাতায় না লেখা থাকে, তবে পুলিশ কিভাবে চোরকে চিনতে পারবে বলুন? ঐ চোরতো পুলিশের কাছে সাধারন ব্যাক্তি হয়ে যাবে, তাই না? ঠিক তেমনি সিকিউরিটি প্রোগ্রামের সবসময়ই তার ডাটাবেজ আপডেট রাখার মাধ্যমে সেটি নতুন নতুন ম্যালওয়্যার ডিটেক্ট করার ক্ষমতা অর্জন করে। আমার মতে উইন্ডোজ ডিফেন্ডারকে নিয়মিত আপডেটেড রাখলে সেটা যেকোনো ফ্রী এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম থেকে বেশি প্রোটেকশন প্রদান করবে। তবে আপনি যদি কোন তৃতীয়পক্ষ ফ্রী এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করেন, তবে সেটাকেও নিয়মিত আপডেটেড রাখা প্রয়োজনীয়। তাছাড়া আমি সাজেস্ট করবো, উইন্ডোজ ডিফেন্ডারের পাশাপাশি এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে, আপনার কাছে যদি টাকা না থাকে, তবে ম্যালওয়্যার বাইটস এর ফ্রী ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন, সেটা অনেক ভালো হবে।

টেকনিক্যালি দিক থেকে দেখতে গেলে উইন্ডোজ ডিফেন্ডারের একটি এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম হিসেবে রেটিং অনেক কম। অন্যান্য সফটওয়্যারের সাথে তুলনা করতে গিয়ে উইন্ডোজ ডিফেন্ডারের স্কোর একেবারেই লো, এভি-টেস্ট থেকে আপনি নিজেই চেক করে দেখুন। তবে বর্তমানে মাইক্রোসফট ম্যালওয়্যার ডিটেকশনের দিকেও অনেক বেশি নজর দিয়েছে। যাই হোক, টেস্টে এর স্কোর যেমনটায় হোক না কেন, উইন্ডোজ ডিফেন্ডার এতোটাও খারাপ প্রোটেকশন প্রদান করে না। আপনি এটাকে আপডেটেড রাখুন, সাথে নিজের সকল সিকিউরিটি প্র্যাকটিস গুলোকে চালিয়ে যান, সতর্ক থাকুন, এভাবেই আপনি নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্ষম হবেন।

সবচাইতে বেস্ট প্রোটেকশন কিভাবে পাবো?

এন্টিভাইরাস

দেখুন, এই পয়েন্টে এসে আমি বলবো না যে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার পারফেক্ট সলিউসন। এখানে আপনাকে তৃতীয়পক্ষ সলিউসন খুঁজতে হবে। প্রায় বেশিরভাগ পপুলার পেইড এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রামই অনেক ভালো প্রোটেকশন দেয়, আমি এখানে নির্দিষ্ট করে কোন কোম্পানির নাম নিচ্ছি না। তবে আমি পার্সোনালি ইসেট ইন্টারনেট সিকিউরিটি ব্যবহার করি, আর এর রেটিংও অনেক ভালো। একদম পারফেক্ট সিকিউরিটি পাওয়ার জন্য আমি রেকোমেন্ড করবো কোন পেইড এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে, সাথে নিয়মিত আপডেটেড এবং পাশাপাশি এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে হবে।

যদি ফ্রীতে ভালো প্রোটেকশন পেতে চান, সেক্ষেত্রে উইন্ডোজ ডিফেন্ডারের পাশাপাশি এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম ব্যবহার করুন এবং দুই প্রোগ্রামকেই নিয়মিত আপডেট করুন। যদি তৃতীয়পক্ষ ফ্রী এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে চান, সেক্ষেত্রে আমি বিটডিফেন্ডারকে রেকোমেন্ড করবো, এদের অনেক সুনাম রয়েছে। তাছাড়া বিটডিফেন্ডার অনেক লাইটওয়েট প্রোগ্রাম। বিটডিফেন্ডার না ইউজ করতে চাইলে এর পরে আমি অ্যাভিরাকে রেকোমেন্ড করবো, একে তো এরা বহু পুরাতন কোম্পানি, দ্বিতীয়ত এদের স্কোর অনেক ভালো। আবার ফ্রী’র দিকে অ্যাভাস্টও আরেকটি অপশন, এদের ইউজার ডাটাবেজ সবচাইতে বড়, যদিও আমার কাছে পার্সোনালি অ্যাভাস্ট খুব একটা ভালো লাগে না, এর কিছু সিকিউরিটি ইস্যু রয়েছে (আরেকটি আর্টিকেলে সেগুলো আলোচনা করার চেস্টা করবো), তবে অ্যাভাস্টের আগে অবশ্যই বিটডিফেন্ডার অথবা অ্যাভিরা। আর হ্যাঁ, অবশ্যই পাশাপাশি  এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম ম্যালওয়্যার বাইটস ব্যবহার করতে ভুলবেন না। যদি পারেন, ম্যালওয়্যার বাইটসের প্রিমিয়াম ভার্সন কিনবেন, আর তাছাড়া এর ফ্রী ভার্সনও অনেক ভালো, আমি পার্সোনালি ব্যবহার করি এবং মাঝেমাঝে দেখি আমার পেইড এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রামও যেটা ডিটেক্ট করতে পারে না, ম্যালওয়্যার বাইটস সেটাকে ডিটেক্ট করে।

শেষ কথা

আর্টিকেলের শেষ পর্যায়ে এসে আমি একটি কথায় বিশেষ করে জানাতে চাই, কখনই ক্র্যাক এন্টিভাইরাস বা এন্টিম্যালওয়্যার টুল ব্যবহার করবেন না। দেখা যাবে এন্টি-ভাইরাস ডাউনলোড করতে গিয়ে আপনি স্বয়ং ভাইরাসকেই ডাউনলোড করে নিয়েছেন। সুতরাং যেখানে প্রশ্ন আসে সিকিউরিটির সেখানে নো চালাকি। সাথে কোন ফ্রী এন্টি-ভাইরাস ডাউনলোড করার সময় অবশ্যই সেটা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেই ডাউনলোড করবেন। আর আবারো বলছি, নো ক্র্যাকড অর প্যাচড এন্টি-ভাইরাস!


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

তো, আপনি কোন এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রামটি ব্যবহার করেন? কেন ব্যবহার করেন? পাশাপাশি এন্টিম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম ব্যবহার করেন তো? —আমাদের সবকিছু নিচে কমেন্ট করে জানান।

Tags: এন্টিভাইরাসএন্টিম্যালওয়্যারভাইরাসম্যালওয়্যারসিকিউরিটি
Previous Post

স্মার্ট হোম কি? আপনার বাড়ি নিয়ন্ত্রন করবে কম্পিউটার?

Next Post

ইথারনেট বনাম ওয়াইফাই | আপনি কোনটি ব্যবহার করবেন এবং কেন?

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
ইথারনেট বনাম ওয়াইফাই

ইথারনেট বনাম ওয়াইফাই | আপনি কোনটি ব্যবহার করবেন এবং কেন?

Comments 30

  1. Anirban says:
    4 years ago

    Jio guru!!
    Bhai ami Quick Heal use kori. Best protection with Anti malware also.
    ESET khub bhalo.
    Ethical hacking niye serial articles chai bhai……. Please.

    Reply
    • Aditya Roy says:
      4 years ago

      Quick Heal personally valo lagena amar. ESET is best.

      Reply
      • তাহমিদ বোরহান says:
        4 years ago

        হ্যাঁ ইসেট বেস্ট, ব্যাট কুইক হিলও খারাপ না। কুইক হিল ফাইল রিকভার করার ক্ষমতা রাখে!

        Reply
  2. Roni Ronit says:
    4 years ago

    Prottekti line onek besi important. Onek good good explain korcen boss. Ami Kaspersky Use kori, amar kace valo lage just. But software ta ektu system hunger. Kintu overall protection very good. And onek build in. Tools thake.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      হ্যাঁ, টোটাল সিকিউরিটি সলিউসনের জন্য ক্যাস্পারস্কাই ভালো, ব্যাট আমার কাছেও সফটওয়্যারটা একটু ভারি মনে হয়।

      Reply
  3. Abdullah al kafi says:
    4 years ago

    Yes boss. ESET NOD32 is the best. Apnar post dekhe use Korte suru korcilam. Shop keeper o bollo best antivirus eta. And sobai etai purchase Kore now.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      😀

      Reply
  4. Shahriar Sahdad says:
    4 years ago

    Thanks bro.

    Reply
  5. Jian says:
    4 years ago

    Vai Ami Avast free antivirus use kori…..
    Kono problem ace?? Tahole ki use kora off korbo?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      তেমন কোন সমস্যা নেই ভাই, ইউজ করতে পারেন ব্যাট নিয়মিত আপডেটেড রাখতে ভুলবেন না 🙂

      Reply
  6. রিয়ান সাব্বির says:
    4 years ago

    টেকহাবসের পোস্ট কি কখনো সাধারণ হয়েছে? অলোয়েজ অসাধারণ………!!!

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ❤

      Reply
  7. Shadiqul Islam Rupos says:
    4 years ago

    nice post via. windows defender is good enough!!

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      জী 🙂

      Reply
  8. মিজান says:
    4 years ago

    ভাইয়া Kaspersiky ব্যবহার করলে কেমন হয় ?
    আমি ৩ বছর আগে কিনে ব্যবহার করেছিলাম, অনেক ভাল লাগতো।
    এখন আবার নতুন করে নিতে চাচ্ছি। সেটা কি ভাল হবে না। রেটিং তো ভালই দেখলাম অনলাইনে।

    পরামর্শ আশা করছি।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      সবকিছুর উপর প্রোটেকশনের জন্য ক্যাস্পারস্কাই ভালো! ইউজ করতে পারেন 🙂

      Reply
  9. অর্নব says:
    4 years ago

    বাহ্ ভাই!!! অসাধারন!!!

    Reply
  10. Sujeet says:
    4 years ago

    Good post. But what about panda antivirus?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      পাণ্ডার আগে আরো অনেক ভালো এন্টিভাইরাস রয়েছে!

      Reply
  11. Tayej uddin says:
    4 years ago

    Ek kothay bitdifender use kori vai. Very good antivirus. And malwarebytes is also good beside bitdifender. Thanks for this awesome article vai.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ❤

      Reply
  12. Byzid Bostami says:
    4 years ago

    ??????

    Reply
  13. Mihir Khan says:
    4 years ago

    You’re Roxxx Vaiya. Thank you so Much vaiyaa!!!!

    Reply
  14. Md Minhajul Islam says:
    4 years ago

    Trend Micro Internet Security use kori…..ata kmn???er sathe rki use korle valo hobe???

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      Trend Micro Internet Security এর স্কোর উইন্ডোজ ডিফেন্ডারেরও নিচে। যাই হোক, রিয়াল লাইফ পারফর্মেন্স থেকে যদি আপনি খুশি হোন তবে তো কোন কথায় নেই। পাশাপাশি ম্যালওয়্যার বাইটস ব্যবহার করার পরামর্শ দেবো!

      ~ধন্যবাদ 🙂

      Reply
      • Md Minhajul Islam says:
        4 years ago

        vai ami jantam na ty kine peleci….next time valo kicu e nibo

        Reply
  15. arman asif says:
    4 years ago

    কম্পিউটার ম্যাললওয়ার ঢুকে যাওওয়ার পর উইন্ডোজ ইন্সটল না করে এন্টিম্যালওয়ার দিয়ে স্ক্যান করে নিলে পরে কোনন সমস্যা হবে কি?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      কোন অপারেটিং সিস্টেম না থাকলে, ম্যালওয়্যার কোন কাজের না!

      Reply
  16. Nasir Sorkar says:
    3 years ago

    খুব ভালো লাগলো ভাই, আমি উইন্ডোজ ডিফেন্ডারের সাথে বাইটসকেও ব্যবহার করবো ভাবছি, এর চেয়ে ভালো কোনটা থাকলে বলবেন!!

    Reply
  17. Supriyo Mallick says:
    3 years ago

    Osadharan post…

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In