WiREBD
  • সম্পর্কে
  • রিসোর্স
  • ক্লাউড
সাবস্ক্রাইব
WiREBD

লেটেস্ট

ট্রেন্ডিং

ক্যাটাগরি

টেক নিউজ

প্রযুক্তি ব্যাখ্যা

উইন্ডোজ

লিনাক্স

অ্যান্ড্রয়েড

ইন্টারনেট

সাইবার সিকিউরিটি

হার্ডওয়্যার

নেটওয়ার্কিং

প্রোগ্রামিং

৫টি সেরা

এথিক্যাল হ্যাকিং

ওয়ার্ডপ্রেস

কুইক টেক

ক্লাউড কম্পিউটিং

টিউটোরিয়াল

কিভাবে?

বিজ্ঞান

রিভিউ

ওয়েব হোস্টিং

সফটওয়্যার ও অ্যাপস

অনলাইন সার্ভিস

Home প্রযুক্তি ব্যাখ্যা

আপনার হেডফোন কে ভুলভাবে ব্যবহার করছেন না তো? | হেডফোনের লাইফ বৃদ্ধি করার কিছু সহজ টিপস!

তাহমিদ বোরহানbyতাহমিদ বোরহান
08/01/2022
in প্রযুক্তি ব্যাখ্যা
0
আপনার হেডফোন কে ভুলভাবে ব্যবহার করছেন না তো? | হেডফোনের লাইফ বৃদ্ধি করার কিছু সহজ টিপস!

আমি জানি, আপনাদের মধ্যে অনেকেই সস্তা হেডফোন ব্যবহার করেন, কেননা হেডফোন বা ইয়ারবাডস এমন এক জিনিষ যেটা নষ্ট হতেই থাকে। ১২০ টাকা থেকে শুরু করে ২,০০০ টাকা বা আরো বেশি টাকার হেডফোন পর্যন্ত কখন নষ্ট হবে কেউ বলতে পারে না। হয়তো তারের সমস্যা হয়ে যায় বা দেখা যায় সাউন্ড কোয়ালিটি নষ্ট হয়ে যায় কিংবা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় এক কানে বাজছে কিন্তু আরেক কান খারাপ হয়ে গেছে কিংবা সম্পূর্ণ হেডফোনই ডেড হয়ে গেছে!

ADVERTISEMENT

কিন্তু সর্বদা হেডফোনের সাথে কেন এমন ঘটে? — নাকি আপনার হেডফোন ভুলভাবে ব্যবহার করার জন্য এমনটা ঘটছে? আপনার হেডফোন নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য আপনি নিজেই দায়ী নয় তো? বা কিভাবে আপনার হেডফোনের লাইফ বৃদ্ধি করবেন? — এই আর্টিকেল থেকে আপনি হেডফোন নষ্ট আর হেডফোনের যত্ন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানতে চলেছেন!


এই আর্টিকেলের বিষয়বস্তু সমূহ

  • তারের সমস্যা
  • হেডফোন কেস
  • হেডফোন পরিস্কার রাখা
  • উচ্চ ভলিউম
  • আইপি রেটিং
  • সস্তা হেডফোন

তারের সমস্যা

৯০% সময় হেডফোন গুলোতে তারের সমস্যা দেখা যায়, বিশেষ করে আচানক তার নষ্ট হয়ে যায় কিংবা প্ল্যাগ করা জ্যাকের সাথের তার কিংবা স্পিকারের পাশের তার কিছু দিনের মধ্যেই কেটে নষ্ট হয়ে যায়। বেশিরভাগ সময় এই সমস্যা দেখা দেয় আপনার নিজের ভুলের জন্য। আমরা হেডফোনের তার নিয়ে বেশিরভাগ সময়ই উদাসীনতা প্রকাশ করে থাকি, পেকেটে দুমড়ে মুচরে তার পেঁচিয়ে রেখে দেই, তারপরে পকেট থেকে হেডফোন বের করে তারের প্যাঁচ টেনেটুনে খোলার চেষ্টা করি, এতে অনেক সময় তারের পুরা বারোটা বেজে যায়।

যারা ওয়্যারলেস হেডফোন ব্যবহার করেন তাদের কথা আলাদা, অন্তত তারের সাথে তাদের ডিল করতে হয় না, কিন্তু তারের হেডফোনে তার সমস্যা করা একেবারেই আজব কোন বিষয় নয়, এমনকি অনেক দামী হেডফোনের ক্ষেত্রেও তার নষ্ট হয়ে যেতে দেখেছি। এখন আপনার কাছে যদি সামান্য সোল্ডারিং করার অভিজ্ঞতা থাকে সেক্ষেত্রে সহজেই পুরাতন তার রিপ্লেস করা সম্ভব। আবার অনেক হেডফোন রয়েছে যেগুলোতে রিমুভেবল ক্যাবল সিস্টেম রয়েছে, যদিও এগুলো মডেলের দাম একটু বেশি হয়, তারপরেও আপনি নিশ্চয় চাইবেন না সারাজীবন ধরে ক্যাবল পাল্টাতে।

এখন কথা হচ্ছে,ইয়ারপিস, বা ৩.৫ এমএম জ্যাকের কাছে তার কেন কেটে যায়? — এখন তারের কোয়ালিটি যদি সত্যিই অনেক খারাপ হয়ে থাকে সেটা ম্যানেজ করা খুব মুশকিল তবে আমি রেকমেন্ড করবো কখনো আপনার ৩.৫ এমএম জ্যাকের কাছে বা ইয়ারপিসের কাছে তার ৯০ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে বাকীয়ে রাখবেন না। এতে ভেতরে থাকা তারে অনেক টান পরে ফলে প্ল্যাগ থেকে বা ইয়ারপিস থেকে কানেকশন খুলে যেতে পারে, তাছাড়া প্রেসারে তারের অন্তরকও কেটে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া তারের সাথে গিট্টু পেঁচানোর ফলেও সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

হেডফোন কেস

যতো ভালো আর যেই টাইপেরই হেডফোন বা ইয়ারফোন হোক না কেন, পকেটে রেখে দিলে এমনকি ব্যাগে রেখে দিলেও এদের তারের মধ্যে কেমন করে যেন স্বয়ংক্রিয় গিট্টু পাকীয়ে যায়! আর উপরের প্যারাগ্রাফ থেকে যেহেতু জানলেন গিট্টু পাকানো ভালো ব্যাপার নয়, তাই বেস্ট পদ্ধতি হচ্ছে ভালো হেডফোন কেস ব্যবহার করা। অনেক হেডফোনের সাথে কেনার সময় থেকেই কেস পাওয়া যায়, আবার আপনি চাইলে একটি কেস নিজেই কিনে নিতে পারেন।

হেডফোন কেস হেডফোনকে অনেকভাবে রক্ষা করে থাকে, বিশেষ করে বেটার ক্যাবল ম্যানেজমেন্ট সুবিধা প্রদান করে, আপনার ইয়ারপিস গুলো, ইয়ারক্যাপ গুলোকে রক্ষা করে এবং হঠাৎ আঘাত পেয়ে হেডফোন টুকরা টুকরা হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। আর কেস ব্যবহার করলে হেডফোনকে বাইরের ধুলাবালি থেকেও কিছুটা রক্ষা করতে পারবেন, যেটা হেডফোনের লাইফ বৃদ্ধি করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ম্যাটার।

হেডফোন পরিস্কার রাখা

হেডফোন পরিস্কার রাখা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একটি ফ্যাক্টর, কিছুদিন আগের কথা, আমার ইয়ারফোন আচানক সাউন্ড কমিয়ে দিয়েছিল তো ভাবলাম ইয়ারফোনের আয়ু মনে হয় শেষের পথে। তো নতুন ইয়ারফোন কেনার কথা চিন্তা করতে লাগলাম, এর মধ্যে একবার মনে হলো, “আচ্ছা ভালো করে ইয়ারপিস গুলো একটি পরিস্কার করলে কেমন হয়?” — ইয়ারপিস পরিস্কার করার পরে দেখি ১০০ সাউন্ড ব্যাক হয়ে গেছে।

বিশেষ করে ইয়ারফোনের ক্ষেত্রে, যেগুলোর ইয়ারপিস কানের গর্তের মধ্যে ঢুকানো থাকে, সেগুলোতে কানের মজা ময়লা থেকে সাউন্ড খারাপ হয়ে যাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক ব্যাপার। তাছাড়া অনেকে সাইকেলিং করার সময়, খেলাধুলা করার সময় ইয়ারফোন ব্যবহার করে থাকেন, সেক্ষেত্রে সহজেই ঘাম থেকে হেডফোনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

আগেই বললাম কানের গর্তের ইয়ারফোন গুলো বিশেষ পরিস্কার করা প্রয়োজনীয়, ময়লার ফলে ৫০% বা আরো বেশি সাউন্ড কোয়ালিটি কমে যেতে পারে। ইয়ারফোন পরিস্কার করার টুলকিট রয়েছে যেগুলো হয়তো অনলাইন ওয়েবসাইট গুলো থেকে কিনতে পেতে পারবেন, তবে পানি বা তরল জাতীয় কিছু দিয়ে যেন পরিস্কার করতে চাইবেন না, এতে স্পিকার ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।

উচ্চ ভলিউম

সব সময় তো নয়, কিন্তু অনেক সময়ই উচ্চ ভলিউমে মিউজিক বাজানোর জন্য হেডফোন ড্রাইভার ফেইল করে, স্পিকারে সাউন্ড কোয়ালিটি খারাপ হয়ে যায় কিংবা পরপর-সরসর সাউন্ড করতে আরম্ভ করে। হেডফোনের সাথে এরকম সমস্যা দেখা দিলে মিউজিক শোনার মজাটাই মাটি হয়ে যায়। ড্রাইভার ড্যামেজ হয়ে গেলে অনেক জেনারার মিউজিক সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়, যেমন ডীপ বেস ইফেক্ট পাওয়া যায় না। এখানে জানুন, হেডফোন ভালো সাউন্ড না দেওয়ার পেছনে আপনার স্মার্টফোন দায়ী নয়তো?

মোবাইল ডিভাইজে হেডফোন ব্যবহার করলে বেশিরভাগ সময়ই ড্রাইভারের তেমন সমস্যা না হওয়ারই কথা, কিন্তু সমস্যা হতেও পারে যদি সবসময় উচ্চ ভলিউমে মিউজিক প্লে করেন। তাছাড়া ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, স্টুডিও কোয়ালিটি অ্যাম্প সহজেই হেডফোন ড্রাইভার ড্যামেজ করে দিতে পারে, কেননা এগুলো অনেক হাই কোয়ালিটি এবং উচ্চ ভলিউম তৈরি করতে পারে।

এই সমস্যা থেকে বাচার জন্য, আমি পরামর্ষ দেবো সর্বদা লো বা মিডিয়াম ভলিউমে মিউজিক প্লে করতে। লো ভলিউম শুনতে শুনতে এক সময় আপনার কাছে এইটাই বেস্ট পদ্ধতি মনে হতে লাগবে, সাথে হেডফোন ড্রাইভার ড্যামেজ হওয়ার ঝুকিও কমে যাবে অনেক অংশে! আর বোনাস হিসেবে কি সুবিধা পাবেন জানেন? — আপনার কানের বারোটা বেজে যাওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারবেন।

আইপি রেটিং

এখন হেডফোন কেনার ক্ষেত্রে অনেকেই সচেতন হয়ে উঠছেন। আগে যেখানে ১০০ টাকার হেডফোন কিনতে ভয় লাগতো, সেখানে অনেকে ১০ হাজার টাকা+ পর্যন্ত হেডফোনের পেছনে খরচ করে ফেলছেন। দামী হেডফোন গুলো বিশেষ করে ওয়াটার রেজিস্টান্ট হয়ে থাকে। কিন্তু এখানেই সমস্যা, ওয়াটার প্রুফ আর ওয়াটার রেজিস্টান্ট এর মধ্যে বিরাট পার্থক্য রয়েছে। আর বিশেষ করে ইলেকট্রনিক ডিভাইজ ১০০% ওয়াটার প্রুফ বানানো সম্ভব হয় না। এখান থেকে ওয়াটার প্রুফ ডিভাইজের সত্যতা জানুন!

কোন হেডফোন কোন পর্যায় পর্যন্ত ওয়াটার প্রতিরোধ করতে সক্ষম সেটা বুঝা যায় আইপি রেটিং থেকে। আইপি রেটিং এ IP লেখার পরে দুইটি ডিজিট থাকে, প্রথম ডিজিটটি দ্বারা বুঝানো হয় ডিভাইজটি সলিড জিনিষ যেমন ধুলা থেকে কতোটা সুরক্ষিত। এখানে যদি 0 ব্যবহার করা হয় তাহলে সলিড থেকে এতে কোন প্রোটেকশন নেই, যদি 6 রেটিং করা থাকে, এর মানে হচ্ছে সলিড থেকে টোটাল প্রোটেকশন রয়েছে। আবার X ও ব্যবহার করা হয়ে থাকে, এর মানে কোম্পানি সলিড প্রোটেকশন টেস্ট করার প্রয়োজনীয়তা মনে করেনি, বা অনেকের মতে X রেটিং থাকার অর্থ হচ্ছে এতে কিছু টাইপের প্রোটেকশন রয়েছে এবং অন্তত এটি 0 থেকে বেটার।

আইপি রেটিং এর দ্বিতীয় ডিজিট সাধারণত 0 থেকে 8 (৮) পর্যন্ত হয়ে থাকে, দ্বিতীয় ডিজিট দ্বারা লিকুইড প্রোটেকশন বর্ণিত করানো হয়। এখানেও 0 মানে লিকুইড থেকে কোন প্রোটেকশন নেই এবং 8 রেটিং থাকার অর্থ হচ্ছে লিকুইড থেকে টপ প্রোটেকশন রয়েছে। এখন আপনার হেডফোনের আইপি রেটিং যদি IPX8 হয় এর মানে হচ্ছে, এটির সলিড থেকে কিছুটা প্রোটেকশন রয়েছে যেটা 0 থেকে বেটার এবং লিকুইড থেকে টপনচ প্রোটেকশন রয়েছে।

কোন হেডফোন যদি ওয়াটার রেজিস্টান্ট হয় কিন্তু সেখানে আইপি রেটিং করা না থাকে তাহলে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। যদি সেটার রেটিং IPX4 হয় তাহলে সাধারণ পানির ছিটাফোঁটাতে কোন সমস্যা হবে না, কিন্তু তুমুল বৃষ্টি, হাই প্রেসার পানি, বা ঘাম থেকে আপনার হেডফোন সুরক্ষিত নয়। তাই আপনার যদি বেটার প্রোটেকশন প্রয়োজন থাকে, মানে আপনি যদি জীম করেন বা খেলাধুলা করেন সেক্ষেত্রে আমি রেকমেন্ড করবো অবশ্যই IPX7 বা IPX8 রেটিং যুক্ত হেডফোন কেনার।

সস্তা হেডফোন

আপনার হেডফোনটি কতোদিন লাস্টিং করবে সেটা যেমন আপনার যত্নের উপর নির্ভর করে, তেমনই আরেকটি ফ্যাক্টর হচ্ছে আপনি সত্যিই কোয়ালিটি প্রোডাক্ট কিনেছেন কিনা। ১০০ টাকার হেডফোন কিনে যদি অল-ইন-ওয়ান সুবিধা এবং লং লাস্টিং ফিচার পাওয়ার কথা চিন্তা করেন সেটা নিরেট বোকার মতো কাজ হবে।

আপনাকে মানতেই হবে সস্তা জিনিষ কম দামে পাওয়া যায়, কিন্তু এতে লো কোয়ালিটির ম্যাটেরিয়াল ইউজ করা হয়ে থাকে, সাথে স্পিকার, ড্রাইভার কোয়ালিটি, তার, বিল্ড কোয়ালিটি কোনটাই উন্নত হয় না। তবে এটা ঠিক ২০১০ বা ২০১২ সালের ২০০-৩০০ টাকার হেডফোন থেকে বর্তমানে একই রেঞ্জের হেডফোন গুলো অনেক বেটার কোয়ালিটি সাউন্ড প্রদান করছে। আগের ৭০০-১০০০ টাকার হেডফোন গুলোর সাউন্ড কোয়ালিটি এখন ৩০০ টাকার হেডফোনে দেখতে পাওয়া যায়।

কিন্তু ভুল করেও ৩০০ টাকার হেডফোনকে ৩,০০০ টাকার সাথে তুলনা করতে যাবেন না, কেননা দুইটির মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে, বিশেষ করে বিল্ড কোয়ালিটি এবং লম্বা জীবনের ক্ষেত্রে। তবে এটাও সত্য, কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইজই সারাজীবন লাস্টিং করবে না, তার মানে এটাও নয় আপনি লাইফ টাইম বাড়াতে পারবেন না। আপনি বাজেট প্রোডাক্টই কিনুন সমস্যা নেই, তবে সেটার কোয়ালিটি এবং ব্র্যান্ড বুঝে প্রোডাক্ট কিনুন, এতে হেডফোন অনেক লং লাস্টিং হবে। আপনাকে যত্ন তো করতেই হবে, তবে আরেকটি ফ্যাক্টর হচ্ছে, আপনি যতোবেশি খরচ করবেন ততো বেটার কোয়ালিটি প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন।


সাধারণ ফ্যাক্টর হচ্ছে আপনার হেডফোনকে নিয়মিত পরিস্কার রাখা, এতে যেমন হেডফোনের লাইফ টাইম বৃদ্ধি পেতে পারে ঠিক তেমনি সাউন্ড কোয়ালিটি ঠিক থাকে। সাথে তারের দিকে যতোটা বেশি কেয়ার করা যায় ততোই ভালো।

আশা করছি, আর্টিকেলটি আপনাদের সবার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে প্রমাণিত হবে, কেননা হেডফোন/ইয়ারফোন ব্যবহার করেন না, এমন কাউকে অন্তত এই প্ল্যানেটে খুঁজে পাওয়া যাবে না। সাথে আমিজদি কোন পয়েন্ট মিস করে থাকি, অবশ্যই নিচে কমেন্ট সেকশনে আমাকে জানিয়ে দিন!

Images: Shutterstock.com

Tags: ইয়ারফোনটেক চিন্তাভালো হেডফোনসস্তা হেডফোনহেডফোনহেডফোন কেনাহেডফোনের যত্ন
ADVERTISEMENT
ADVERTISEMENT
ADVERTISEMENT
ADVERTISEMENT
তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

আমি তাহমিদ বোরহান, বেশিরভাগ মানুষের কাছে একজন প্রযুক্তি ব্লগার হিসেবে পরিচিত। ইন্টারনেটে বাংলায় টেক কন্টেন্ট এর বিশেষ অভাব রয়েছে, তাছাড়া উইকিপিডিয়ার কন্টেন্ট বেশিরভাগ মানুষের মাথার উপর দিয়েই যায়। ২০১৪ সালে প্রযুক্তি সহজ ভাষায় প্রকাশিত করার লক্ষ্য রেখেই ওয়্যারবিডি (পূর্বের নাম টেকহাবস) ব্লগের জন্ম হয়! আর এই পর্যন্ত কয়েক হাজার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল প্রকাশিত করে বাঙ্গালীদের টেক লাইফ আরো সহজ করার ঠেকা নিয়ে রেখেছি! সারাদিন প্রচুর পরিমাণে গান শুনি আর ইউটিউবে র‍্যান্ডম ভিডিও দেখি। ওয়ার্ডপ্রেস, ক্লাউড কম্পিউটিং, ভিডিও প্রোডাকশন, এবং ইউআই/ইউএক্স ডিজাইনের উপরে বিশেষ পারদর্শিতা রয়েছে। নিজের গল্প, মানুষের গল্প, আর এলোমেলো টপিক নিয়ে ব্যাক্তিগত ব্লগে লিখি। খাওয়া আর ঘুম আমার আরেক প্যাশন!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Next Post
আইপি অ্যাড্রেস ট্র্যাকিং করে হ্যাকারকে খুঁজে বের করুণ!

আইপি অ্যাড্রেস ট্র্যাকিং করে হ্যাকারকে খুঁজে বের করুণ!

  • যোগাযোগ
  • নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা
  • আমাদের জন্য লিখুন
© 2015-2021 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • টেক নিউজ
  • মোবাইল ও পিসি
    • অ্যান্ড্রয়েড
    • উইন্ডোজ
    • লিনাক্স
    • ইন্টারনেট
    • সাইবার সিকিউরিটি
    • নেটওয়ার্কিং
    • হার্ডওয়্যার
    • প্রোগ্রামিং
  • সিরিজ
    • কুইক টেক
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ৫ টি বেস্ট
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
  • রিভিউ
    • ওয়েব হোস্টিং
    • সফটওয়্যার ও অ্যাপস
    • অনলাইন সার্ভিস
  • আরো
    • প্রযুক্তি ব্যাখ্যা
    • কিভাবে
    • টিউটোরিয়াল
    • বিজ্ঞান