https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

স্ট্রিমিং মিডিয়া কি? ডাউনলোডিং Vs স্ট্রিমিং! স্লো ইন্টারনেটেও কীভাবে ইউটিউব ভিডিও চলে?

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
December 28, 2017
in ইন্টারনেট
0 0
8
স্ট্রিমিং মিডিয়া কি? ডাউনলোডিং Vs স্ট্রিমিং! স্লো ইন্টারনেটেও কীভাবে ইউটিউব ভিডিও চলে?
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

এক অথবা দুই দশক আগে কথা বলার জন্য একমাত্র উপায় ছিল টেলিফোন, আর আজকের টেলিফোনের চেয়ে তখনেরটার ছিল বহু পার্থক্য। ২১ শতাব্দীতে এসে টেলিফোন লাইন দেখা গেলেও—আমরা এই লাইনকে একটু ভিন্নভাবে চিনি; আজকের দিনে এই লাইনে চলে এসেছে ব্রডব্যান্ড আর ব্রডব্যান্ড মানেই হাই স্পীড ইন্টারনেট, আপলোড, ডাউনলোড, মিউজিক প্লে, ইউটিউব ভিডিও—তাছাড়া টেলিফোন কলের সুবিধা তো রয়েছেই। স্ট্রিমিং মিডিয়া (Streaming Media)  এমন একটি টেকনিক যার বদৌলতে ইউটিউব সহ অন্যান্য মিউজিক ওয়েবসাইট গুলো বেঁচে আছে। এখানে নেট থেকে কিছু ডাউনলোড করে তারপর প্লে করার জায়গায় ডাউনলোড আর প্লে একসাথে হয়ে থাকে। কিন্তু কখনো ভাবে দেখেছেন কি, স্লো ইন্টারনেট কানেকশনেও কীভাবে ইউটিউব ভিডিও চলে? চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক…

স্ট্রিমিং মিডিয়া কি?

যদি কোন পিকচার হাজার ওয়ার্ডের সমান জায়গা নেয় তবে চলমান পিকচার বা ভিডিও মিলিয়ন ওয়ার্ডের জায়গা নেবে। কিন্তু সাধারন টেলিফোন লাইন দিয়ে কীভাবে এতো তথ্য বহন করা সম্ভব। আগের টেলিফোন লাইন শুধু মাত্র কোন মতে কথা বহন করতে সক্ষম ছিল। আর ঐ লাইনে অনেক কষ্ট করে লো স্পীডে ফাক্স মেশিন কাজ করতো। আজকের দিনে হয়তো আমরা অনেকে ফাস্ট ইন্টারনেট হাতে পেয়েছি, হয়তো আজ নিমিষেই ডাউনলোড করতে পারছি যেকোনো বড় সাইজের ফাইল। কিন্তু এর মানে কিন্তু এটা নয় আমরা প্রত্যেকে বা প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সুপার ফাস্ট ইন্টারনেট ব্যবহার করে। অনেকে এখনো ডায়ালআপ কানেকশন ব্যবহার করে বা ২জি ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। স্লো ইন্টারনেট কানেকশন সেই একমাত্র বাঁধা; যার কারণে আমরা প্রত্যেকে ইন্টারনেটে থাকতে পারি না।

যদি ধরি একটি এম্পি৩ মিউজিকের কথা তবে সেটা ৫ মেগাবাইটের মতো। অর্থাৎ আপনার কানেকশন যদি ডায়ালআপ বা ২জি হয় তবে ৫ মেগাবাইট অডিও ফাইল ডাউনলোড করতে ৫-১০ মিনিট সময় লেগে যেতে পারে। আবার যদি কথা বলি ভিডিও ফাইল নিয়ে তবে ভিডিও মিনিমাম ৫০ মেগাবাইটের মতো হয়ে থাকে; অর্থাৎ স্লো কানেকশনে এটি ডাউনলোড হতে ১ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় লেগে যেতে পারে। মানে ইন্টারনেট থেকে কোন মিউজিক বা ভিডিও দেখতে চাইলে সেটাকে কয়েক ঘণ্টা সময় ব্যয় করে ডাউনলোড করে (হার্ডড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে সেভ করে) তারপরে প্লে করতে হবে। তো আগের দিনে যেকোনো সাইজের ফাইল ডাউনলোড হতে হতে সেটা প্লে হওয়া একেবারে অসম্ভব ব্যাপার ছিল, কেনোনা ইন্টারনেট স্পীড ছিল অত্যন্ত ধীর গতির।

১৯৯০ সালের মাঝামাঝি দিকে “রিয়াল” নামক এক কোম্পানি স্ট্রিমিং মিডিয়া টেকনিক আবিষ্কার করে বিরক্তিকর ডাউনলোড করে তারপর প্লে করা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আর এর পেছনের বেসিক আইডিয়াটি কিন্তু অনেক সাধারন। ধরুন আপনি আপনার কম্পিউটারে কোন বড় ভিডিও ফাইল দেখতে চান, ব্যাস আপনার পিসিতে রিয়াল প্লেয়ার ইন্সটল করুন আর ভিডিওটির লিঙ্ক লাগিয়ে দিন প্লেয়ারে, এবার প্লেয়ার আপনার ফাইলটি ডাউনলোড করতে শুরু করবে কিন্তু সম্পূর্ণ ফাইল ডাউনলোড করে তারপর না দেখে এটি ডাউনলোড এবং প্লে একসাথে করে। প্লেয়ার প্রথমে ফাইলের কিছু অংশ ডাউনলোড করে নেয় বা বলতে পারেন বাফার করে নেয়, তারপর সরাসরি সেটি প্লে করে ফেলে। এদিকে ডাউনলোড চলছেই আর প্লে তো হয়েই আছে। তবে মিডিয়া প্লেয়ারটি কিন্তু কোন ফাইল ডাউনলোড করার মতো সমস্ত ফাইল ডাউনলোড করে রেখেয় দেয় না, যে অংশটি প্লে করা হয়ে গেছে সেটি ডিলিট করে দেয় এবং সামনের অংশটি ডাউনলোড করতে থাকে। যদি প্লেয়ারটি ভিডিও ফাইলকে ততোদ্রুত ডাউনলোড করতে পারে, যতোদ্রুত আপনি সেটাকে প্লে করছেন তবে ভিডিও প্লেব্যাকে কোন আটকাআটকি হয়না। কিন্তু যদি কোন কারণে ডাউনলোডের স্পীড অনেক কম হয় তবে ভিডিওটি পজ হতে থাকে সামনের ফাইল বাফার করে আবার প্লে হয়। আগে নোকিয়ার সিম্বিয়ান সিরিজের ফোন গুলোতে রিয়াল প্লেয়ার দ্বারা ভিডিও স্ট্রিমিং করা হতো। তখন ইউটিউব ভিডিও’ও রিয়াল প্লেয়ারেই প্লে হতো, আজকের দিনে তো ব্রাউজারে বিল্ডইন প্লেয়ার থাকে অথবা অ্যাপে প্লেয়ার যোগ করা থাকে।

স্ট্রিমিং আর ডাউনলোডিং এর মধ্যে পার্থক্য

এই আর্টিকেলে সামনের দিকে এগোনোর আগে, আমাদের ইন্টারনেট কীভাবে কাজ করে সেই বিষয়ে আলোচনা করে নেওয়া প্রয়োজনীয়।

দেখুন আপনি যে ৫মেগাবাইট বা ১০মেগাবাইট ফাইল ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেন সেগুলো কিছু এক বারে আপনার কাছে এসে পৌঁছায় না, এগুলো অনেক টুকরা টুকরা আঁকারে ইন্টারনেট থেকে আসে। আর ফাইলের এই টুকরা গুলোকে প্যাকেট বলা হয়। মনে করুন বিদেশে থাকা আপনার কোন এক বন্ধুকে আপনি একটি বই পাঠাতে চাইলেন, কিন্তু ধরুন আপনি বইটি এক পিসে না পাঠিয়ে বইয়ের পাতা গুলো খুলে কয়েকটি পাতা সাজিয়ে সাজিয়ে অনেক গুলো টুকরা তৈরি করে পাঠালেন। প্রত্যেকটি টুকরাতে সিরিয়াল নাম্বার দিলেন এবং বিভিন্ন মেইলের মাধ্যমে সেগুলোকে পাঠালেন। এখন আপনার বন্ধু বিভিন্ন ডাক থেকে এই টুকরা গুলো পাবে, হতে পারে এলোমেলো নাম্বারে সেগুলোকে পাবে কিন্তু সে সব গুলো টুকরা পাওয়ার পরে আবার বইটিকে সহজে সাজিয়েও নিতে পারবে। (আরো বিস্তারিত জানতে পড়ুন- ইন্টারনেট কীভাবে কাজ করে?)

জানি, মেইলে টুকরা করে বই পাঠানো একেবারেই বোকামি; কিন্তু এটি ইন্টারনেট প্যাকেটের অনেক ভালো একটি উদাহরণ। যখন আপনি ইন্টারনেট থেকে কিছু ডাউনলোড করার চেষ্টা করেন মানে সার্ভারের কাছে কোন ফাইল চেয়ে রিকোয়েস্ট করেন; সার্ভার আপনার ফাইলটিকে হাজারো মিলিয়ন টুকরা করে আপনার কাছে পাঠিয়ে দেয়। আর প্রত্যেকটি প্যাকেট আপনার কাছে পৌঁছানোর পড়েই আপনি ফাইলটির সাথে যা ইচ্ছা তা করতে পারেন। কিন্তু স্ট্রিমিং মিডিয়া টেকনিকে, আপনার কাছে ফাইলটির সম্পূর্ণ প্যাকেট গুলো আসতে হয় না, নির্দিষ্ট পরিমানের কিছু প্যাকেট আসার পরেই আপনি ফাইলটি প্লে করতে পারেন। আর এটাই ডাউনলোড এবং স্ট্রিমিং এর মধ্যে বড় পার্থক্য। তবে আপনি হয়তো মনে করতে পারেন, “এটা আবার কীসের পার্থক্য? যখন ডাউনলোড চলে তখন প্লে হয়, ব্যাস!” কিন্তু না, পার্থক্য রয়েছে, চলুন নিচে আলোচনা করার চেষ্টা করি।

স্পীড

ডাউনলোডিং— কোন ফাইল ডাউনলোড হতে কতো সময় লাগবে সেটার সাথে ফাইলটি কতক্ষণ প্লে হবে এর কোন সম্পর্ক নেই। ফাইল সাইজের উপর এবং আপনার ইন্টারনেট কানেকশনের উপর ভিত্তি করে সেটি ডাউনলোড করতে ৫মিনিটও লাগতে পারে আবার ৫ ঘণ্টাও লাগতে পারে।

স্ট্রিমিং— সাধারনত ১ ঘণ্টার ভিডিও স্ট্রিমিং করতে ১ ঘন্টায় সময় লাগবে, ইন্টারনেট স্পীড যতোই ফাস্ট হোক না কেন।  তবে যদি ইন্টারনেট কানেকশন স্লো হয় সেক্ষেত্রে স্ট্রিমিং আটকে আটকে চলতে পারে। তাছাড়া স্ট্রিমিং মিডিয়া কে লাইভ ব্রডকাস্ট বা লাইভ-টু-লাইভ ট্রান্সমিশনের জন্যও ব্যবহার করা যায়।

কোয়ালিটি

ডাউনলোডিং— এটি ইন্টারনেট প্যাকেট কমিউনিকেশন সিস্টেম (একে আইপি/টিসিপি ও বলা হয়) ব্যবহার করে ফাইলের এরর ঠিক করে। কোন ফাইল ডাউনলোড করতে সেটার লাখো কোটি টুকরাকে আলাদা আলাদা করে ডাউনলোড করতে হয়, এখন হতে পারে এক্ষেত্রে কোন ফাইল প্যাকেট মিস হয়ে যেতে পারে। আর এই মিস হওয়া ফাইল গুলোকে আবার রি-ট্র্যান্সমিট করা হয়। পরিশেষে সেই ফাইলটি এসে আপনার কম্পিউটারে পৌঁছায়, যার হুবহু কপি সার্ভারের কাছে থাকে।

স্ট্রিমিং— এখানে লস হওয়া প্যাকেট গুলোকে ইগনোর করে দেওয়া হয়। আর এতে কোন যায়ই আসেনা—কেনোনা ডিজিটালি স্ট্রিম করা অডিও ও ভিডিও ফাইলকে প্লে করার সময় অ্যানালগ ফরম্যাটে কনভার্ট করে দেওয়া হয়। স্ট্রিমিং করার সময় কোন প্যাকেট যদি মিস হয়ে যায় তবে সে সময়ে ভিডিওতে নয়েজ দেখতে পাওয়া যায় অথবা অডিওতে ক্যাচকোচ শব্দ পাওয়া যায়। স্লো ইন্টারনেট কানেকশন হলে প্যাকেট বেশি লস হতে পারে। কিন্তু বর্তমানে একই ভিডিও ফাইলের বিভিন্ন কোয়ালিটি ফাইল রাখা হয় এবং আপনার ইন্টারনেট কানেকশন স্পীড অনুসারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোয়ালিটি সেট হয়ে যায়। ধরুন আপনার ইন্টারনেট স্পীড ৫০ কিলোবাইট/সেকেন্ড; সেক্ষেত্রে আপনি এইচডি ভিডিও স্ট্রিম করতে অনেক বাফার হবে। তাই সিস্টেম যখন দেখবে আপনার কানেকশন এতো, তখন সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৩৬০পি ভিডিও কোয়ালিটি স্ট্রিম করবে যাতে বাফার কম হয় এবং প্যাকেট লস ছাড়ায় আপনাকে স্মুথ প্লেব্যাক দিতে পারে।

ফাইল টাইপ

ডাউনলোডিং— ডাউনলোড করা ফাইল সাধারনত একটি সিঙ্গেল ফাইল হয় এবং পর্যাপ্ত প্যাকেট থাকার কারণে এটি একটি হেলদি ফাইল হয়। ধরুন আপনি কোন মুভি ডাউনলোড করলেন, তবে মুভিটির সমস্থ কিছু একটি সিঙ্গেল ফাইল টাইপে জমা হবে, যেমন- MPEG4।

স্ট্রিমিং— কিন্তু মুভি স্ট্রিমিং করার সময় ব্যাপারটা কিন্তু আলাদা; তখন মুভির ভিডিও, অডিও, সাবটাইটেল আলাদা আলাদা স্ট্রিম সোর্স থেকে ট্র্যান্সমিট করা হয়। আপনি যদি বাবা আদমের জামানার ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করেন মানে আপনার ইন্টারনেট স্পীড যদি ৫৬ কেবিপিএস হয় তবে আপনি ২০ কেবিপিএস অডিও এবং ৩০ কেবিপিএস স্পীডে ভিডিও একত্রে স্ট্রিম করতে পারবেন। এর চেয়ে বড় মাপের স্ট্রিম আপনার প্লেব্যাকে আটকা আটকি এনে দেবে।

প্রোটোকল

ডাউনলোডিং— এটি কাজ করে সাধারন ওয়েব প্রোটোকল এইচটিটিপি (HTTP) বা এফটিপি‘র (FTP) উপর এবং এটি যেকোনো ওয়েব সার্ভারের সাথে কাজ করে, মানে আপনি যেকোনো ওয়েব সার্ভার থেকে ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন। আর ডাউনলোড করার মাধ্যমে সার্ভারে থাকা ফাইলটির হুবহু কপি আপনার কাছে চলে যাবে।

স্ট্রিমিং— কিন্তু এটি ব্যবহার করে আরটিএসপি (RTPS) বা রিয়াল-টাইম স্ট্রিমিং প্রোটোকল (Real-time Streaming Protocol); আর এটিকে রান করাতে সার্ভারকে স্ট্রিমের জন্য বিশেষভাবে কনফিগ করতে হয়। এই জন্য দেখবেন আপনি কোন ওয়েবসাইটে গেলেন, তারা স্ট্রিমিং মিডিয়া সাপোর্ট করে, কিন্তু স্ট্রিম করার সময় তারা আপনাকে একটি আলাদা লিঙ্কে রি-ডাইরেক্ট করে দেয়, কারণ স্ট্রিমিং সার্ভার এবং ওয়েব সার্ভার আলাদা হয়ে থাকে। আগেই বলেছি, একই ভিদেও/অডিও ফাইলের জন্য সার্ভারে আলাদা ভার্সন থাকে এবং ব্যবহারকারীর স্পীড অনুসারে সে ফাইল গুলো সার্ভ করা হয়।

এনকোডিং/ডিকোডিং

ডাউনলোডিং— এখানে সরাসরি যেকোনো ফাইল আপলোড করা হয় এবং সেটিকে তৎক্ষণাৎ ডাউনলোডও করা সম্ভব। আপনি সে সাইজের ফাইল আপলোড করবেন ডাউনলোড করার সময়ও ঠিক একই সাইজই থাকবে।

স্ট্রিমিং— কিন্তু স্ট্রিমিং মিডিয়া তে কোন ফাইল আপলোড করার পরে সেটিকে কমপ্রেস করা প্রয়োজনীয়, সাধারনত ভিডিও ফাইলের ফ্রেম সাইজ কমিয়ে এবং প্রতি সেকেন্ডে ফ্রেমরেট কমিয়ে ফাইলের সাইজ কমিয়ে ফেলা হয় এবং তারপরে ফাইলকে এনকোড করা হয়। যখন কোন ইউজার সেই ফাইলটি প্লে করে, আর সিস্টেমে থাকা ডিকোডার (ভিডিও প্লেয়ার) ডিজিটাল প্যাকেট ফাইল গুলোকে অডিও এবং ভিডিওতে পরিণত করে। ব্রাউজারে ভিডিও প্লে করার জন্য একটি আলাদা প্লেয়ার বা ডিকোডার প্লাগইন প্রয়োজনীয় হয়, এজন্য আগে ফায়ারফক্সে আলাদা করে ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ইন্সটল করা লাগতো ইউটিউব ভিডিও দেখার জন্য। তবে এখন সব ব্রাউজারে বিল্ডইন প্লেয়ার থাকে এবং ফ্ল্যাশ এর পরিবর্তে এইচটিএমএল৫ প্লেয়ার ব্যবহার করা হয়।

শেষ কথা

স্ট্রিমিং মিডিয়া —অডিও এবং ভিডিও বা মিউজিক প্লে’তে নতুন এক সুচনার সৃষ্টি করেছে, যদি এটি না থাকতো তবে আপনি অনলাইন মুভি মিউজিক কখনোই সরাসরি প্লে করতে পারতেন না, প্রথমে সময় ধরে ডাউনলোড করতে হতো এবং পরে প্লে করতে হতো, আর আমি ইউটিউবে এসে আপনার সামনে ভিডিও’ও নিয়ে আসতে পারতাম না। স্ট্রিমিং এ এখনো পর্যন্ত সুপার রেজুলেসন ভিডিও ট্র্যান্সমিট করা সম্ভব হয় না, কেনোনা আমাদের কাছে এতোটা দ্রুতগতির ইন্টারনেট নেই, তাই ফাইলে কমপ্রেস করা হয়।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

তো আপনি ডাউনলোড করে ভিডিও প্লে করতে পছন্দ করেন, নাকি সারাদিন ইউটিউব নিয়ে পড়ে থাকতে ভালোবাসেন, আমাকে সবকিছু নিচে কমেন্ট করে জানান।

Tags: অনলাইন ভিডিওইউটিউব ভিডিওইন্টারনেটস্ট্রিমিং ভিডিওস্ট্রিমিং মিউজিকস্ট্রিমিং মিডিয়াস্ট্রিমিং মুভি
Previous Post

নেটওয়ার্কিং কি? কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কীভাবে কাজ করে? [ওয়্যারবিডি ব্যাখ্যা!]

Next Post

ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট কি? দিনদিন কম্পিউটারকে এতো ছোট কে বানাচ্ছে? [ওয়্যারবিডি ব্যাখ্যা!]

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট কি?

ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট কি? দিনদিন কম্পিউটারকে এতো ছোট কে বানাচ্ছে? [ওয়্যারবিডি ব্যাখ্যা!]

Comments 8

  1. Anirban says:
    4 years ago

    AWESOME post bhai!!!!!!!!!!!!!!❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

    Reply
  2. Roni Ronit says:
    4 years ago

    You my brother just awesome writer. Love u.

    Reply
  3. Rohan BD says:
    4 years ago

    Apnr blog te mugdho kora blog. Khubvalo laglo.

    Reply
  4. Emam says:
    4 years ago

    Very Very nice writing bro

    Reply
  5. Tipu says:
    3 years ago

    Informative

    Reply
  6. sahajahan alam bijoy says:
    3 years ago

    Thanks vai.. osadharon hoyece vaii..

    Reply
  7. Robiul says:
    3 years ago

    Boss

    Reply
  8. Lucky Khan says:
    3 years ago

    অনেক সাধুবাদ আপনাকে… এই অমূল্য পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In