জিপিইউ (GPU) কি? জিপিইউ কেন জরুরী?

জিপিইউ (GPU) এর পুরো নাম হলো গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (Graphics Precessing Unit)। এর পুরো নাম শুনে অবশ্যই বুঝে ফেলেছেন যে, এটি এমন একটি ইউনিট যা আপনার ফোনের বা কম্পিউটারের সকল গ্রাফিক্স ইউনিটকে প্রসেস করে। কিন্তু শুধু এটুকু জানাটা যথেষ্ট নয়। তাই আজকের পোস্টে আমি এটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে চলেছি। এবং এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেও আলোচনা করবো। বিস্তারিত পোস্ট শুরু করার আগে আপনি যদি আমার মোবাইল প্রসেসর এবং কম্পিউটার প্রসেসর এর উপর বিস্তারিত পোস্ট গুলো না পড়ে থাকেন তবে আমি তা পড়ার জন্য হাইলি রেকোমেন্ড করবো। এতে আপনার আই পোস্টটির অনেক টার্ম বুঝতে অনেক সুবিধা হবে।

 


কম্পিউটার জিপিইউ

কম্পিউটারে সাধারনত জিপিইউ দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো ইনবিল্ড এবং আরেকটি হলো ডেডিকেটেড। কম্পিউটারের সিপিইউ এর ভেতরই একটি ইউনিট থাকে সেখানে এটি লাগানো থাকে, সেটা ইনটেল সিপিইউ হোক আর এএমডি সিপিইউ হোক। এবং সকল সাধারন গ্রাফিক্স প্রসেস করা কাজে আসে এটি। কিন্তু যদি আপনার সিস্টেম এর গ্রাফিক্স প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি হয় তবে প্রসেসরের ভেতর লাগানো এই ছোট ইউনিট দিয়ে কাজ হবে না। এর জন্য প্রয়োজন হবে একটি ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড। অনেক সময় হয়তো আপনারা শুনে থাকবেন ১ জিবি ডিডিআর ৩ গ্রাফিক্স কার্ড, ২ জিবি ডিডিআর ৫ গ্রাফিক্স কার্ড ইত্যাদি। এবং এই আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড গুলো লাগানোর বদৌলতে আপনার সিস্টেমের গ্রাফিক্স বুস্ট করা সম্ভব।

মোবাইল জিপিইউ

ছবিঃ ubergizmo.com

মোবাইল ফোনে এসওসি (সিস্টেম অন এ চিপ) নামক একটি চিপ থাকে যাতে ফোনের সকল সিস্টেম লাগানো থাকে। ফোনের সিপিইউ থাকে সেখানে, জিপিএস অ্যান্টেনা থাকে, ওয়াইফাই অ্যান্টেনা থাকে, গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট লাগানো থাকে, ইমেজ প্রসেসিং ইউনিট লাগানো থাকে, আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক সিগন্যাল প্রসেসিং এর জন্য ডিএইচসিপি লাগানো থাকে। তো এই সকল সিস্টেম একত্র করে যে যন্ত্রাংশটি তৈরি হয় একে আমরা বলে থাকি সিস্টেম অন এ চিপ। এজন্যই এর এমন নাম কেনোনা এসকল সিস্টেম গুলো একটি চিপ এ থাকে। এবং এসব কিছু একটি চিপ এ থাকার কারণে সিস্টেম অনেক দ্রুত কাজ করতে পারে, তাছাড়া এই সিস্টেম গুলোর একে অপরের সাথে যে সম্পর্ক হয় সেটিও অনেক ফাস্ট হতে পারে। এবং আপনি যে আউটপুট দেখতে পান সেটিও নজরকারা হয়।

জিপিইউ এর গুরুত্ব

দেখুন আপনার ফোনে যেগুলো প্রসেসিং চলে এবং যেগুলো কাজ অভ্যন্তরীণ ভাবে হয় সেগুলো তো সিপিইউ নিয়ন্ত্রন করে থাকে। কিন্তু আপনি যে বিষয় গুলো আপনার ফোনের স্ক্রীনে দেখতে পান যেমন যেকোনো এনিমেশন, যখন আপনি উপর থেকে সয়াইপ করে নোটিফিকেশন বার নামিয়ে নিয়ে আসেন তার স্টাইল, কোন অ্যাপ ওপেন করার সময়কার যুম ইন এনিমেশন ইফেক্ট ইত্যাদি বিষয় গুলো সম্পূর্ণ আপনার ফোনের গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট করে থাকে। এবং আপনার ফোনের গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট যতো পাওয়ার ফুল হবে যতো বেশি ভালো হবে, আপনি ততো উন্নত এনিমেশন দেখতে পাবেন। এনিমেশন ছাড়াও যখন আপনি কোন মুভি প্লে করেন বা কোন গেমিং করেন তো সেখানে সিপিইউ সামান্য চরিত্রে কাজ করে এবং গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট প্রায় সকল কাজ নিয়ন্ত্রন করে থাকে।

তো এতক্ষণে নিশ্চয় জিপিইউ এর কাজ সম্পর্কে আপনি বুঝে ফেলেছেন। আর বোঝারও কথা, কেনোনা বিষয়টি একদমই জটিল নয়। শুধু ফোনের ক্ষেত্রে নয় কম্পিউটারেও যখন মুভি প্লে ব্যাক করা হয় কিংবা গেমিং করা হয় অথবা আপনি যদি কোন ভিডিও প্রসেসিং করেন বা এডিট করেন তবে সেখানেও যতো রেন্ডারিং প্রসেস চলে সকল প্রসেস গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট সম্পূর্ণ করে থাকে এবং সিপিইউ এর রোল অনেক কম থাকে।

বাজারে মোবাইল ফোন এর গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এর জন্য তিনটি মেজর নাম শোনা যায়। পাওয়ার ভিআর (PowerVR), এড্রিনো (Adreno), এবং মালি (Mali)। এখন এগুলো আসলে কি জিনিস, দেখুন প্রথমে কথা বলি মালি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট নিয়ে। আমি মোবাইল প্রসেসর ওয়ালা পোস্টে বলেছিলাম যে, একটি কোম্পানি আছে “আর্ম” যারা মোবাইল প্রসেসরের আর্কিটেকচার ডিজাইন করে প্রদান করে থাকে। তো একইভাবে মালি জিপিইউ “আর্ম” এর একটি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ডিজাইন। এবং কোম্পানিটি তাদের গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট মডেলের জন্য বিভিন্ন কোম্পানিকে লাইসেন্স সরবরাহ করে থাকে। যেমন মিডিয়াটেক এর প্রসেসরের সাথে মালি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট থাকে, স্যামসাং এর প্রসেসরের সাথে মালি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট থাকে। আবার এই গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটেরও আবার আলাদা আলদা কার্যক্ষমতা থাকে, এবং কম ভালো এবং বেশি ভালো রূপে পাওয়া যায় দাম অনুসারে। তো শুধু মালি এর গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট হলেই যে খুব ভালো হবে তা না, তার সাথে আপনাকে লখ্য রাখতে হবে যে সেটি কোন মডেলের।

তাছাড়া সিপিইউ এর মতো জিপিইউ তেও নাম্বার অফ কোরস অপশন দেখতে পাওয়া যায়, গ্রাফিক্স ফ্রিকুএন্সি দেখতে পাওয়া যায়, এবং একটি ডেডিকেটেড মেমোরি লাগানো থাকে যাতে বর্ণিত থাকে যে এটি কতটা মেমোরি হান্ডেল করতে পারবে। তো এই তিনটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে একটি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটকে ভালো বা খারাপ হিসেবে পার্থক্য করা যায়।

এবার কথা বলি পাওয়ার ভিআর (PowerVR) গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট নিয়ে। দেখুন পাওয়ার ভিআর ও একটি কোম্পানি যারা গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এর জন্য আলাদা আলাদা কোম্পানিকে লাইসেন্স প্রদান করে থাকে, যাতে তারা তাদের বিভিন্ন মডেল ব্যবহার করতে পারে। অ্যাপেল, স্যামসাং, মিডিয়াটেক ইত্যাদি কোম্পানি গুলো তাদের কিছু মডেলের প্রসেসরে পাওয়ার ভিআর গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করে থাকে।

এবার কথা বলি এড্রিনো (Adreno) গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট নিয়ে। দেখুন এড্রিনো শুধু মাত্র কোয়ালকম তাদের প্রসেসরে ব্যবহার করে থাকে। কেনোনা এড্রিনো কোয়ালকমের নিজস্ব প্রযুক্তি এবং এরা এই প্রযুক্তি কারো সাথে শেয়ার করে না। এবং তারা নিজেদের স্নাপড্রাগন প্রসেসরে এড্রিনো গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করে থাকে। এবং বাকী সব গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটের মতোই এড্রিনোতেও অনেক আলাদা আলদা মডেল এবং প্রকারভেদ রয়েছে এড্রিনো ২০৫ থেকে শুরু করে এড্রিনো ৪৩০ পর্যন্ত বা এড্রিনো ৫৩০ পর্যন্ত।

এতো এতক্ষণ জিপিইউ নির্মাতা আলাদা আলাদা কোম্পানি সম্পর্কে জানলেন এবং জানলেন কীভাবে এটি ব্যবহার করা হয় তার সম্পর্কে এবং এর প্রয়োজন সম্পর্কে। এবার এই গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট সম্পর্কে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন। দেখুন গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট প্রস্তুতকারী কোম্পানিরা কোন ফিজিক্যাল গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট আলাদা কম্পানিদের সাথে শেয়ার করে না। তারা কেবল এর প্রস্তুত করার ডিজাইন প্রণালী আলাদা কোম্পানিদের সাথে শেয়ার করে থাকে। মনে করুন মালি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এর কথা যেটি আর্ম এর একটি প্রোডাক্ট। তো আর্ম যখন এর ডিজাইন স্যামসাং কে দেয় তখন স্যামসাং নিজেই তাদের কর্মী এবং তাদের প্রযুক্তির উপর সেই ডিজাইন থেকে মালি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট তৈরি করে। এবং তারসাথে সকল যন্ত্রাংশ যুক্ত করে একটি চিপ তৈরি করে। এবং একই ভাবে মিডিয়াটেকও তাদের চিপ তৈরি করে। কোন গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট থেকে কেমন কার্যক্ষমতা পাবেন তা নির্ভর করে সেই কোম্পানিটির চিপ তৈরির প্রযুক্তির উপর। এমনটা একদমই নয় যে আপনার প্রসেসর অনেক উন্নত মানে আপনার গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ও অনেক উন্নত। অনেক সময় নির্মাতা কোম্পানিরা প্রসেসর এর সাথে মিল রেখে গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট লাগায় না। যেমন ধরুন মিডিয়াটেক এর যেসব লো এন্ড ফোন রয়েছে সেগুলতে তারা প্রসেসর অনুসারে সামান্য হাই কোয়ালিটির গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে দেখা গেছে। অর্থাৎ একটি সাধারনের চাইতে হাই পাওয়ার গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করে। যার ফলে আপনি হয়তো লখ্য করবেন মিডিয়াটেকের বাজেট ফোন গুলোর গেমিং পারফর্মেন্স অনেক ভালো স্নাপড্রাগনের তুলনায়। কেনোনা স্নাপড্রাগনের বাজেট প্রসেসরে যে এড্রিনো গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করা হয় তার তুলনায় মিডিয়াটেক তার বাজেট প্রসেসরে হালকা বেশি পাওয়ার ফুল গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করে। ফলে সস্তা ফোন গুলোতেও ভালো গেমিং পারফর্মেন্স দেখতে পাওয়া যায়।

সামঞ্জস্যতা এবং অপটিমাইজেশনস

মনে করুন আপনার ফোনে অনেক ভালো প্রসেসর লাগানো আছে এবং অনেক ভালো গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু আপনি ততোক্ষণ পর্যন্ত খুব ভালো কর্মদক্ষতা দেখতে পাবেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার ব্যবহার করা অ্যাপস বা গেমস সামঞ্জস্য পূর্ণ না হবে। যেমন ধরুন আজ থেকে ৩-৪ বছর আগে এড্রিনো গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। তো তখন যেসব নতুন গেমস উন্মুক্ত করা হয়েছিলো তা এড্রিনোকে ভালো ভাবে অপটিমাইজেশন করে বানানো হতো। ফলে আপনার কাছে তখন যদি একটি মালির খুব ভালো গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটও থাকতো তবেও আপনি খুব ভালো একটা পারফর্মেন্স পেতেন না।

কিন্তু আজকের দিনে এমনটা হয় না। কেনোনা আজকের দিনের গেমস উন্নয়নকারীগনরা সকল মেজর জিপিইউকে খুব ভালো ভাবে অপটিমাইজেশন করে তাদের গেমস উন্মুক্ত করে। কেনোনা বর্তমানে সকল গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কোম্পানির বাজার অনেক উঁচুতে চলে গেছে। ফলে কাওকে অবহেলা করে কোন গেম অপটিমাইজ করা হয় না।

আবার বিভিন্ন গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এর ক্ষমতা বিভিন্ন ধরনের হতে থাকে। মনে করুন কোন গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এর রেন্ডারিং ক্ষমতা ৭২০পি, তবে সে ৭২০পি পর্যন্তই গ্রাফিক্স উৎপন্ন করতে পারবে। আবার কোন কোন গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এর রেন্ডারিং ক্ষমতা যদি ফুল এইচডি হয় তবে সে সর্বউচ্চ ফুল এইচডি গ্রাফিক্স উৎপন্ন করতে পারবে। মনে করুন আপনার ফোনের গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটের সর্বউচ্চ ক্ষমতা ফুল এইচডি পর্যন্ত। এই অবস্থায় আপনি যদি ফুল এইচডি করে গেম খেলেন তবে সেটা আপনার গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটের জন্য সর্বউচ্চ পারফর্মেন্স হবে। ফলে অনেক সময় আপনার গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট সর্বউচ্চ ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে গ্রাফিক্স হালকা হালকা আটকে যেতে পারে। এখন আপনি যদি গেমের গ্রাফিক্স ৭২০পি করে খেলেন তবে আপনি খুব ভালো এবং স্মুথ গেমিং অভিজ্ঞতা পেতে পারেন। তো ভালো গ্রাফিক্স অভিজ্ঞতা পেতে অবশ্যই আপনার জিপিইউ পাওয়ার এর সাথে আপনার গেম এর অপটিমাইজেশনস করা প্রয়োজনীয়।

শেষ কথা

এতোক্ষণে আপনি নিশ্চয় গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। আপনি জেনেছেন এটি কি, কীভাবে কাজ করে, কীভাবে আলাদা আলদা কোম্পানিরা তাদের প্রোডাক্ট প্রস্তুত করে এবং আপনি জানলেন কীভাবে ভালো পারফর্মেন্স এর জন্য অপটিমাইজেশনস প্রয়োজন। আশা করি আজকের পোস্ট টি খুবই উপকারি ছিল আপনার জন্য। তাই অবশ্যই শেয়ার করতে এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

Images: Shutterstock.com

About the author

তাহমিদ বোরহান

আমি তাহমিদ বোরহান, বেশিরভাগ মানুষের কাছে একজন প্রযুক্তি ব্লগার হিসেবে পরিচিত। ইন্টারনেটে বাংলায় টেক কন্টেন্ট এর বিশেষ অভাব রয়েছে, তাছাড়া উইকিপিডিয়ার কন্টেন্ট বেশিরভাগ মানুষের মাথার উপর দিয়েই যায়। ২০১৪ সালে প্রযুক্তি সহজ ভাষায় প্রকাশিত করার লক্ষ্য রেখেই ওয়্যারবিডি (পূর্বের নাম টেকহাবস) ব্লগের জন্ম হয়! আর এই পর্যন্ত কয়েক হাজার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল প্রকাশিত করে বাঙ্গালীদের টেক লাইফ আরো সহজ করার ঠেকা নিয়ে রেখেছি!

সারাদিন প্রচুর পরিমাণে গান শুনি আর ইউটিউবে র‍্যান্ডম ভিডিও দেখি। ওয়ার্ডপ্রেস, ক্লাউড কম্পিউটিং, ভিডিও প্রোডাকশন, এবং ইউআই/ইউএক্স ডিজাইনের উপরে বিশেষ পারদর্শিতা রয়েছে। নিজের গল্প, মানুষের গল্প, আর এলোমেলো টপিক নিয়ে ব্যাক্তিগত ব্লগে লিখি। খাওয়া আর ঘুম আমার আরেক প্যাশন!

Add comment

Categories