আপনার ফোনে কি স্ক্রিন প্রটেক্টর লাগানোর প্রয়োজন আছে?

বন্ধুরা, আপনাদের সকলের মনে একটি সন্দেহ নিশ্চয় আছে যে, ফোনে স্ক্রিন প্রটেক্টর লাগানোর প্রয়োজনীয়তা কতটুকু? যেখানে আগে থেকেই আপনার ফোনে গরিলা গ্লাস বা ড্রাগনটেইল গ্লাস এর প্রোটেকশন দেওয়া থাকে। তো কেন আপনি আলাদা  স্ক্রিন প্রটেক্টর এর পেছনে টাকা খরচ করবেন? হাঁ, বিন্ধুরা আজকের পোস্ট এ আমি এই বিসয়ের উপর সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে চলেছি। তার সাথে বিভিন্ন প্রকার গ্লাস এবং তাদের হার্ডনেস সম্পর্কে জানাবো।

গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাস এর হার্ডনেস নিয়ে বিস্তারিত

 

দেখুন গরিলা গ্লাস হোক আর ড্রাগনটেইল গ্লাস হোক, এদের নির্মাতা কোম্পানি গুলো কিন্তু কখনয় বলে না যে আমাদের গ্লাস গুলো স্ক্রাচ প্রুফ। তারা শুধু এটুকু বলে যে আমাদের গ্লাস স্ক্রাচ রেজিস্টান্ট। এর মানে হলো এই গ্লাস গুলোতে যে একেবারেই দাগ বা স্ক্রাচ পরবেনা তা কিন্তু নয়। বরং এটি সাধারন ব্যাবহারে পরা স্ক্রাচকে অনেক দূর পর্যন্ত রক্ষা করতে সক্ষম। কিন্তু এমনটা একদমই নয় যে এই গ্লাসে একেবারেই স্ক্রাচ পরবে না। হাঁ, গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাসেও স্ক্রাচ পরতে পারে। এবং আমি আপনাদের এখন বলবো যে কেন পরতে পারে।

  • কেন আপনার ফোনে অ্যান্ড্রয়েড আপডেট আসে না? কীভাবে সবসময় আপডেট পাবেন?

পদার্থের কঠোরতা মাপার জন্য একটি স্কেল আছে যার নাম হলো “মোহ স্কেল অফ হার্ডনেস”। এই স্কেলে প্রত্যেকটি পদার্থকে তার কঠোরতা অনুসারে একটি করে নাম্বার প্রদান করা হয়েছে। যেখানে জিরো এর মান সবচেয়ে কম অর্থাৎ কম শক্ত পদার্থ এবং ১০ এর মান সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ অধিক কঠোর পদার্থ। মনে করুন এই স্কেলে অবস্থিত একটি পদার্থ যার মান “৫”। এখন এই পদার্থটিকে যদি ৫ এর কম মানের পদার্থ দিয়ে অর্থাৎ ৪ বা ৩ মানের পদার্থ দিয়ে স্ক্রাচ করানোর চেষ্টা করা হয় তবে এই ৫ মানের পদার্থটিকে স্ক্রাচ করা কখনয় সম্ভব হবে না।  কিন্তু একে ৫ এর উপরের যেকোনো পদার্থ দিয়ে সহজেই স্ক্রাচ করতে পারবেন। উদাহরন স্বরূপ, মনে করুন একে অপরের উপর স্ক্রাচ ফেলানোর জন্য দুইটি পদার্থ নেওয়া হলো, কপার এবং স্টিল। যেখানে মোহ স্কেল অফ হার্ডনেস এ কপারের মান ৩ এর কাছাকাছি এবং স্টিল এর মান প্রায় ৫.৫০ এর কাছাকাছি। এখন আপনি যদি একটি কপারের ইটে একটি স্টিল এর চাকু দিয়ে স্ক্রাচ করানোর চেষ্টা করেন তবে কপারের ইটে সহজেই স্ক্রাচ পরে যাবে। কিন্তু একটি স্টিল এর ইটে একটি কপারের চাকু দিয়ে স্ক্রাচ করার চেষ্টা করা হয় তবে কখনয় স্টিল এর ইটে স্ক্রাচ ফেলানো সম্ভব হবে না।

 

  • গ্যালাক্সি এস৭ এবং এস৭ এজ বনাম এস৬, এস৬ এজ, নোট ৫, এবং এস৬ এজ+

ঠিক একই ভাবে করনিং গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাস এর “মোহ স্কেল অফ হার্ডনেস” এ মান প্রায় ৬.৫০ এর কাছাকাছি। সেটা করনিং গরিলা গ্লাস ১ হোক আর ২ বা ৩ বা ৪ হোক। এখন করনিং গরিলা গ্লাস ৩ বা ৪ এ পার্থক্য শুধু এটুকু যে এর হার্ডনেসকে একই মানে রেখে এর থিকনেস কম করে দেওয়া হয়েছে এবং গ্লাসটিকে ফেক্সিবল করে বানানো হয়েছে। এছাড়া এমনটা নয় যে গরিলা গ্লাস ৩ মানে এটি কম স্ক্রাচ রেজিস্টান্ট এবং গরিলা গ্লাস ৪ মানে বেশি স্ক্রাচ রেজিস্টান্ট। এরা একই জিনিষ, শুধু নাম্বার এর সাথে সাথে এদের থিকনেস কম করে দেওয়া হয়েছে কিন্তু এদের হার্ডনেস এর কোন পরিবর্তন আনা হয়নি।

কীভাবে করনিং গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাসেও স্ক্রাচ পরতে পারে?

 

দেখুন এবার কথা বলা যাক আমাদের কিছু কমন হাউজ হোল্ড আইটেম নিয়ে।  যেগুলো সাধারন অবস্থায় আমাদের পকেটে পরে থাকে কিংবা আমাদের টেবিলের উপর থাকে। যেমন ধরুন আপনার ঘর বা বাইক এর চাবি, কয়েন ইত্যাদি। দেখুন এইসকল পদার্থ দিয়ে আপনার ফোনের স্ক্রিনে কখনোয় স্ক্রাচ আসবে না। কেনোনা এসকল পদার্থের হার্ডনেস নাম্বার ৬.৫০ থেকে কম হয়। আপনার ফোনের স্ক্রিন প্রটেক্টর হিসেবে যদি করনিং গরিলা গ্লাস বা ড্রাগনটেইল গ্লাস থাকে তবে আপনি চাবি দিয়ে এর উপর যতই ঘষাঘষি করতে থাকুন না কেন আপনার ফোনের স্ক্রিনে কোন স্ক্রাচ আসবে না।

  • গ্যালাক্সি এস ৭ হান্ডস অন রিভিউ, চরম ডিজাইন সাথে অত্যাধুনিক ফিচারস

কিন্তু কিছু জিনিষ এমন আছে যার মাধ্যমে আপনার ফোন স্ক্রিনে দাগ পরতে পারে। এবং আমারা প্রতিনিয়ত সেই জিনিসটির আশেপাশেই থাকি। এবং আপনার হয়তো কখনো এমন মনেই হবেনা যে আপনার ফোন স্ক্রিনে স্ক্রাচ ঐ জিনিসটির জন্য এসেছে। এবং সেই জিনিসটি হলো সান্ড বা বালি (SiO2)। বালিতে Quartz (SiO2) থাকে এবং এর হার্ডনেস এর মান ৭ এর কাছাকাছি। এখন একটু ভেবে দেখুন আপনার ফোনের স্ক্রিন এর উপর কিছু বালি পরে আছে এবং আপনি সেগুলো হাত দিয়ে ঘসে তোলার চেষ্টা করলেন, তাহলে কত সহজেই আপনার ফোনের স্ক্রিনে স্ক্রাচ পরতে পারে ভেবে দেখুন।  অর্থাৎ আপনি আপনার ফোনটিকে যতো যত্নেই রাখুন না কেন, আপনি যদি কোন বালুময় এলাকায় বসবাস করেন তবে আপনার ফোনে স্ক্রাচ পরাটা একটি সাধারন ব্যাপার হতে পারে।  এই অবস্থায় আপনার যদি মনে হয় যে আপনার ফোনে বালি পরেছে  তবে সে বালিকে হাতে ঘসে না তুলে প্রথমে ফুঁ মেরে বালি সরানর চেষ্টা করুন তারপর কোন নরম কাপড় দিয়ে অবশিষ্ট বালি পরিষ্কারের চেষ্টা করুন।

তো বন্ধুরা এতো ছিল করনিং গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাস এর হার্ডনেস এর কথা। এবং আপনি জানলেন যে কি জিনিষ এর মাধ্যমে আপনার ফোনে স্ক্রাচ পরতে পারে এবং কিসে স্ক্রাচ পড়ার একেবারেই ভয় নেই। চলুন এবার কথা বলা যাক স্মার্টফোন স্ক্রিন প্রটেক্টর গ্লাস এর আরেকটি নতুন প্রযুক্তি নিয়ে। কয়েক দিন থেকে আপনারা অবশ্যই সাফাইয়ার গ্লাস এর মান শুনছেন। অ্যাপেল কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করছে তার ফোনে সাফাইয়ার গ্লাস ব্যবহার করার জন্য। এবং তার সাথে সাথে আলাদা কোম্পানি গুলোও চেষ্টা করছে সাফাইয়ার গ্লাস প্রোটেকশন ব্যবহার করার। যদিও এটির প্রোটেকশন সিস্টেম কিছুটা জটিল হতে পারে। কিন্তু যদি এটি বাস্তবে বানানো সম্ভব হয় তবে এর হার্ডনেস এর মান হবে প্রায় ৯ এর মতো। এরমানে প্রায় সকল প্রকার পদার্থ দ্বারা এতে স্ক্রাচ ফেলান মুশকিল হবে, কিন্তু ডাইমন্ড দিয়ে স্ক্রাচ পরতে পারে। কিন্তু সাধারন ভাবে অনেক দূর পর্যন্ত এতে স্ক্রাচ রেজিস্টান্ট হিসেবে কাজ করতে দেখা যাবে, যদি আমরা একে গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাস এর সাথে তুলনা করি তো।

আলাদা স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যাবহারের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

এইবার আসা যাক আজকের পোস্ট এর মূল বিষয়টিতে। দেখুন আলাদা স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যাবহারের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু এই বিষয়টিকে পরিষ্কার করার জন্যই কিন্তু উপরে এতো লম্বা আলোচনা করা হয়েছে। আপনি বিভিন্ন প্রকারের গ্লাস প্রযুক্তির সম্পর্কে জানলেন। জানলেন কোন কোন পদার্থ থেকে ফোনে দাগ পরে আবার কোন পদার্থ থেকে দাগ পরে না। এখন যদি আলাদা স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যাবহারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলি তবে এক কথাই বলবো যে, “হাঁ আলাদা স্ক্রিন প্রটেক্টর অবশ্যই ব্যবহার করা উচিৎ”। আপনার ফোনে যতই করনিং গরিলা গ্লাস এবং ড্রাগনটেইল গ্লাস থাকুক না কেন, এগুলো কিন্তু স্ক্রাচ প্রুফ না। এবং আপনি জেনেছেন যে কত সহজেই আপনার স্ক্রিনে বালু থেকে দাগ পরতে পারে। তাই দাগ পড়ার রিস্ক আপনি কেন নিতে যাবেন? শুধু আপনার ফোনের গরিলা গ্লাস ঠিক মতো কাজ করছে কিনা তা পরীক্ষা করতে? এটা একে বারেই বোকামু হবে। দেখুন একটি ফোনের সকল যন্ত্রাংশের ভেতর তার স্ক্রিন সবচেয়ে দামী যন্ত্রাংশ হয়ে থাকে। মনে করুন আপনি একটি ৫ হাজার টাকার ফোন কিনলেন এবং আপনি এর স্ক্রিনে স্ক্রাচ করে ফেল্লেন। এখন এই স্ক্রিনটি রিপ্লেস করতে আপনার আপনার ২-৩ হাজার টাকা খরচ পরে যেতে পারে। অনুরুপ ভাবে আপনি যদি ৫০ হাজার টাকার ফোনেরও স্ক্রিন রিপ্লেস করতে যান তবে বাংলাদেশি টাকায় ১৫-২০ হাজার খরচ পরে যেতে পারে। তাই ২০০-৩০০ টাকার আলাদা স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যবহার না করে  ১৫-২০ হাজার খরচ করাটা নিশ্চয় বুদ্ধিমানের কাজ না।

  • চাইনিজ ফোন গুলো কেনো এত সস্তা হয়? চাইনিজ ফোন কি কেনা উচিৎ?

এটুকু তো বুঝতে পারলেন যে কেন আলাদা প্রটেক্টর ব্যবহার করবেন। এবার কথা বলি কোন ধরনের প্রটেক্টর ব্যবহার করবেন তা নিয়ে।  দেখুন আলাদা প্রটেক্টর তো ব্যবহার করতেই হবে কিন্তু কোনটি ব্যবহার করবেন, টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টর না সাধারন প্ল্যাস্টিক প্রটেক্টর।  আমার মতামত অনুসারে প্ল্যাস্টিক প্রটেক্টর ব্যবহার করায় সর্বউত্তম হবে। এবং আমি নিজেও প্ল্যাস্টিক প্রটেক্টর ব্যবহার করে আসছি, যেটা কিনা দামেও অনেক সস্তা হয়ে থাকে। টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টরও অনেক সহজেই স্ক্রাচ হতে পারে। কেনোনা এর হার্ডনেসও ৬.৫০ থেকে ৭ এর আশেপাশে। টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টরের প্যাকেটের গায়ে হয়তো লেখা থাকতে পারে এটির হার্ডনেস ৮ অথবা ৯ কিন্তু আসলে এটি সত্য নয়। এটিও অনেক সহজেই বালু দ্বারা স্ক্রাচ পেয়ে যেতে পারে।  একটি টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টর সাধারন প্ল্যাস্টিক প্রটেক্টর এর তুলনায় ৫-৬ গুন বেশি দামী হতে পারে। যেহেতু ৫-৬ মাস পরে এই প্রটেক্টর পরিবর্তন করতেই হবে সুতরাং এতো দামী প্রটেক্টর কিনে কি লাভ। যেখানে প্ল্যাস্টিক এর স্ক্রিন প্রটেক্টর অনেক কম দামেই পেয়ে যাবেন। তাছাড়া যখন ২-৩ মাস ব্যবহার করার পর এতেও দাগ এসে যাবে এটি অনেক সহজে এবং অনেক কম দামে পরিবর্তন করতে পারবেন। টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টর ব্যাবহারের আরেকটি অসুবিধা হলো, আজকাল অনেক ফোনের স্ক্রিন কোনার দিক থেকে হালকা বাঁকানো থাকে। তো এই সকল ফোনে টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টর ব্যবহার করলে কোনার দিকে এয়ার বাবল দেখতে পাওয়া যায়। তাছাড়া টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টর ব্যাবহারে আপনার ফোনের স্ক্রিন মোটা হয়ে যেতে পারে, যার ফলে টাচ করার আসল মজা হারিয়ে ফেলতে পারেন। সেদিকে সাধারন প্ল্যাস্টিক প্রটেক্টর ব্যবহার করা কিন্তু অনেক ভালো। কেনোনা এতে আপনার হয়তো মনেই হবেনা যে ফোনের স্ক্রিনের সাথে কিছু লাগানো আছে। টেম্পারেড গ্লাস প্রটেক্টরকে আমি রেকোমেন্ড করবো না, কিন্তু আপনি যদি আপনার ফোনের জন্য একটি লাগাতে চান তবে আপনি অবশ্যই লাগাতে পারেন। কিন্তু আমার মতে একটি সস্তা, সুন্দর এবং টেকসই প্ল্যাস্টিক স্ক্রিন প্রটেক্টর লাগানয় বেশি ভালো।

শেষ কথা

তো আজকের আলোচনা এই পর্যন্তই ছিল। আশা করি আজকের মূল টপিকটি অনেক পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেরেছেন। এবং পাশাপাশি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেছেন। এছাড়াও আমি ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং টাচস্ক্রীন প্রযুক্তি এর উপর বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করে পোস্ট করেছি, আপনি তা চাইলে পড়তে পারেন। আজকের পোস্ট টি ভালো লাগলে অবশই বেশি বেশি শেয়ার করুন। এবং এই সাইট টি নিয়মিত ভিসিট করুন যদি আপনি নিয়মিত এমনি প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান পোস্ট পড়তে চান তো। আপনি আপনার ফোনের জন্য কি স্ক্রিন প্রটেক্টর করবেন বা করছেন তা নিচে আমাকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

Images: Shutterstock.com

About the author

তাহমিদ বোরহান

আমি তাহমিদ বোরহান, বেশিরভাগ মানুষের কাছে একজন প্রযুক্তি ব্লগার হিসেবে পরিচিত। ইন্টারনেটে বাংলায় টেক কন্টেন্ট এর বিশেষ অভাব রয়েছে, তাছাড়া উইকিপিডিয়ার কন্টেন্ট বেশিরভাগ মানুষের মাথার উপর দিয়েই যায়। ২০১৪ সালে প্রযুক্তি সহজ ভাষায় প্রকাশিত করার লক্ষ্য রেখেই ওয়্যারবিডি (পূর্বের নাম টেকহাবস) ব্লগের জন্ম হয়! আর এই পর্যন্ত কয়েক হাজার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল প্রকাশিত করে বাঙ্গালীদের টেক লাইফ আরো সহজ করার ঠেকা নিয়ে রেখেছি!

সারাদিন প্রচুর পরিমাণে গান শুনি আর ইউটিউবে র‍্যান্ডম ভিডিও দেখি। ওয়ার্ডপ্রেস, ক্লাউড কম্পিউটিং, ভিডিও প্রোডাকশন, এবং ইউআই/ইউএক্স ডিজাইনের উপরে বিশেষ পারদর্শিতা রয়েছে। নিজের গল্প, মানুষের গল্প, আর এলোমেলো টপিক নিয়ে ব্যাক্তিগত ব্লগে লিখি। খাওয়া আর ঘুম আমার আরেক প্যাশন!

Add comment

Categories