https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

মাইন্ড আপলোডিং | মানুষের ব্রেইন কম্পিউটারে আপলোড করা সম্ভব?

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
November 10, 2018
in বিজ্ঞান, টেক চিন্তা, প্রযুক্তি
0 0
16
মাইন্ড আপলোডিং
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

সময়ের পরিবর্তনের সাথে আমরা আমাদের ব্রেইনকে বিভিন্ন প্রযুক্তির সাথে তুলনা করে আসছি—আগে ঘড়ি, টেলিফোন, ক্যালকুলেটর এবং বর্তমানে কম্পিউটারের সাথে মানুষের ব্রেইনকে তুলনা করা হয়। যদিও আমাদের ব্রেইন আমাদের বানানো সকল প্রযুক্তি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে কাজ করে। আমরা মানুষেরা অনেক অসাধাদ্ধ সাধন করতে সক্ষম হয়েছি এবং বর্তমানে নিউরাল নেটওয়ার্ক এর মতো প্রযুক্তির পেছনে ছুটছি আর ভবিষ্যতে পৌঁছে যাবো মহাকাশের আরো গভীরে। কিন্তু আমাদের রয়েছে একটিই সীমাবদ্ধতা, বলতে পারেন সকল প্রাণীকূলের একটিই ফ্যাক্ট—”প্রত্যেকটি জীবকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হয়”।

অর্থাৎ আমরা মরে যাই, আর আমরা মৃত্যুকে আটকাতে সক্ষম নয়। মৃত্যুকে ঠেকানোর কথা বাদ দিয়ে চলুন বিষয়টিকে আরেকভাবে ভাবা যাক। আচ্ছা বলুন তো কেমন হয়, যদি আপনার ব্রেইনের সম্পূর্ণ ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করা যায় এবং সেটিকে কম্পিউটারে সংরক্ষিত করা যায় এবং পরে এই সমস্থ ডাটা কোন আর্টিফিশিয়াল বডিতে প্রবেশ করানো যায়? হ্যাঁ প্রসেসটা অনেকটা এই রকম “কোন কম্পিউটারে কোন পেনড্রাইভ থেকে সমস্থ ডাটা কপি করে রাখলেন এবং পরে প্রয়োজন অনুসারে সেই ডাটা গুলোকে সংরক্ষন বা অন্য কোন মিডিয়াতে ডাউনলোড করে দিলেন”। তবে মানুষের চেতনা কি কম্পিউটারে আপলোড করা সম্ভব?

জি হ্যাঁ, এমনি কিছু ক্রেজি ধারণা নিয়ে মাইন্ড আপলোডিং (Mind Uploading) প্রযুক্তির উপর কাজ করা হচ্ছে। এমনকি স্যার স্টিফেন হকিং এর মতে ২০৪৫ সালের মধ্যেই আমরা এই প্রযুক্তি ব্যস্তবে দেখবে পাবো। তো চলুন অসাধারণ এই প্রযুক্তির সম্পর্কে সমস্থ কিছু জেনে নেওয়ার চেষ্টা করা যাক।

মাইন্ড আপলোডিং | অমরত্ব

ব্রেইনচিরকাল বেঁচে থাকা—মূলত এটিই এই প্রযুক্তির মূল উদ্দেশ্য, তাই এই প্রযুক্তিকে অমরত্ব প্রযুক্তিও (Immortality Technology) বলা হয়।আমাদের দেহে কোটি প্রকারের কোষ রয়েছে। আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই কোষ গুলো ধীরেধীরে নিজে নিজেই রিপেয়ার হওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, ফলে আমাদের দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা আর আগের মতো থাকে না এবং বিভিন্ন রোগ ব্যাধি শরীরে বাসা বেঁধে নেয় এবং ধীরেধীরে আমরা মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হই। এখন মৃত্যুকে এড়াতে প্রয়োজন আর্টিফিশিয়াল কোষ (যে কোষ কখনোই বৃদ্ধ হবে না) তৈরি করা এবং আমাদের আসল কোষ পরিবর্তন করে আর্টিফিশিয়াল কোষ শরীরে প্ল্যান্ট করা—যেটা আরো জটিল প্রযুক্তি।

তবে বিজ্ঞানীরা অমরত্ব লাভ করার আরেক মাধ্যম খুঁজে নিয়েছে, তা হলো আমাদের ব্রেইনের রহস্য ভেদ করে সমস্ত ব্রেইনের ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করে কম্পিউটারে আপলোড করে রাখা এবং কোন বডিতে সেই ব্রেইন ডাটা ডাউনলোড করে দেওয়া। সায়েন্স অনুসারে আমরা প্রত্যেকটি প্রাণী আমাদের মস্তিস্কেই বেঁচে থাকি। আমাদের অনুভূতি, বুদ্ধিমত্তা, মন, চেতনা ইত্যাদি সবকিছুই আমাদের মস্তিষ্কেই বাসা বেঁধে থাকে। সুতরাং যদি কোনভাবে কারো মস্তিষ্ক কপি করে নেওয়া সম্ভব হয় (যদিও এটা শুনতে উদ্ভট লাগে) তবে সে চিরকাল বেঁচে থাকতে পারে—কেনোনা এতে তার চালচলন, বুদ্ধি, অনুভূতি সবই সংরক্ষিত থাকবে, যেমনটা একটি কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ ক্লোন করে আরেকটি সম্পূর্ণ আলাদা ফিজিক্যাল কম্পিউটারে লাগানোর পরেও মনে হয় আপনি একই কম্পিউটার ব্যবহার করছেন।

এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বিজ্ঞানিদের উদ্দেশ্য হলো অন্যকারো পারসোনালিটিকে একটি সম্পূর্ণ আলাদা বডিতে প্রবেশ করিয়ে তার ক্লোন হিসেবে তাকে বাচিয়ে রাখা—যে কিনা সম্পূর্ণ আগের ব্যক্তির হুবহু ভার্সনে কাজ করবে। কিন্তু বিরাট প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের ব্রেইনকে কি আমরা কম্পিউটারে আপলোড করতে পারবো, মানে মাইন্ড আপলোডিং বা মানুষের চেতনাকে ডিজিটাইজ করা কতটুকু সম্ভব? এই সমস্থ বিষয়টি সায়েন্স ফিকশন বা কোন হলিউড মুভির মতো মনে হলেও বর্তমানে এই প্রযুক্তিকে সফল করার লক্ষ্যে ২০৪৫ ইনিশিয়েটিভ নামে একটি প্রোজেক্ট চলছে এবং বিজ্ঞানীরা মনে করেন ২০৪৫ সালের মধ্যেই আমরা সফলভাবে অমরত্ব প্রযুক্তি হাসিল করে নেব। কিন্তু সর্বপ্রথম আমাদের কি করতে হবে? আমাদের সম্পূর্ণ মস্তিষ্কের ব্যাকআপ তৈরি করতে হবে! কিন্তু কীভাবে বা কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেটি সম্ভব হবে? কেনোনা কম্পিউটার এবং আমাদের ব্রেইন সম্পূর্ণ আলাদা সিস্টেমে কাজ করে। তাহলে কীভাবে সম্ভব?

মানুষের মস্তিষ্ক এবং চেতনা

মস্তিষ্কমানুষের মস্তিষ্ক এবং এর কাজ করার ধরন সত্যিই এই দুনিয়ার মধ্যে অত্যন্ত আশ্চর্যকর জিনিষ গুলোর মধ্যে একটি। আমাদের মাথায় কোন ইউএসবি পোর্ট নেই যে, এতে আপনি ক্যাবল লাগাবেন এবং সকল ডাটা কম্পিউটারে ট্র্যান্সফার করে নেবেন। আবার আপনার মস্তিষ্ক এবং কম্পিউটারের কাজ করার সিস্টেম সম্পূর্ণ আলাদা।

আপনার মস্তিষ্ক অবশ্যই ডিজিটাল ফরম্যাটে কাজ করে না, তাই মস্তিস্কর সকল তথ্য কম্পিউটারের কাছে মিনিং লেস। তখনই কেবল কোন ডাটা কম্পিউটারে সংরক্ষিত রাখা সম্ভব যখন সেটিকে ডিজিটাইজ করা হবে। কিন্তু মস্তিষ্ককে কীভাবে ডিজিটাইজ করা সম্ভব? এটি কোন সার্কিট বা ইলেক্ট্রনিক চিপ নয়—বরং এতে রয়েছে অনুভূতি, চেতনা ইত্যাদি আর এই সমস্ত কিছু একত্রে জীবন্ত এবং গরম ব্যায়োলজিক্যাল একটি অঙ্গে বদ্ধ রয়েছে, যা আমাদের মাথার ঘিলু নামে পরিচিত।

আপনার দেহে মস্তিষ্ক এমন একটি উপাদান যা আপনার মানুষ হওয়ার অস্তিত্বকে বহন করছে এবং আপনাকে প্রতিনিয়ত বুঝিয়ে দিচ্ছে আপনি মানুষ এবং আপনি কি কি করতে পারেন। মানুষের মস্তিষ্কে ১০০ বিলিয়নের (তবে ৫০ বিলিয়ন থেকে ৫০০ বিলিয়ন পর্যন্ত থাকতে পারে) মতো অতিক্ষুদ্র কোষ থাকে—যাকে নিউরন বলা হয় এবং প্রত্যেকটি নিউরন একে অপরের সাথে কানেক্টেড রয়েছে। এই নিউরন গুলোর প্যাটার্ন এবং একে অপরের সাথে কানেক্টেড থাকার সিস্টেমের উপর নির্ভর করে আপনার কোন তথ্যকে প্রসেস করা। এই পদ্ধতির উপর আপনার মেধা, চেতনা, বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি সবকিছুই নির্ভর করে। কোন তথ্য প্রসেস হওয়ার সময় সেটি বিভিন্ন নিউরন হয়ে অতিক্রান্ত করে এবং আপনাকে একটি শেষ সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সাহায্য করে—ঠিক যেভাবে নিউরাল নেটওয়ার্কে কাজ করানো হয়।

মাইন্ড আপলোডিং কীভাবে কাজ করে?

আগেই বলেছি, আমাদের মস্তিষ্ক অনেক কমপ্লেক্স একটি জিনিষ এবং এর চাইতেও কমপ্লেক্স ব্যাপার হলো আমাদের ইমোশন। মানুষের ইমোশন কম্পিউটারের মাধ্যমে ডিটেক্ট করা এতোটা সহজ ব্যাপার নয়। যদিও বর্তমানে বিভিন্নভাবে মানুষের মস্তিষ্ক স্ক্যান করা এবং কম্পিউটারকে বোঝানোর অনেক প্রযুক্তি রয়েছে। একটি প্রযুক্তিতে মানুষের মস্তিষ্কের রক্ত প্রবাহের ধারার উপর নির্ভর করে একটি থ্রিডি ইমেজ তৈরি করা হয় এবং একটি কম্পিউটারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া আছে যে, সে এই থ্রিডি ইমেজ থেকে ডিটেক্ট করতে পারে যে মানুষটি এই মুহূর্তে ঠিক কোন জিনিসের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে মস্তিষ্কটি কি অনুভব করছে এটি ডিটেক্ট করা এতোটা সহজ কাজ নয়।

মাইন্ড আপলোডিং mind uploadingযাই হোক, কোন মস্তিষ্ক ডিজিটাইজ বা কপি করার জন্য প্রয়োজন পড়বে মস্তিষ্কটির সম্পূর্ণ ম্যাপ, যেটিকে ব্রেইন ম্যাপ বলতে পারেন। যেখানে বর্ণিত থাকবে প্রত্যেকটি নিউরন একে অপরের সাথে কীভাবে সম্পর্ক যুক্ত রয়েছে এবং কীভাবে কাজ করছে বা একে অপরের সাথে সিগন্যাল আদান প্রদান করছে। কিন্তু এখানে ভুলে গেলে চলবে না যে আমাদের মস্তিষ্কে ১০০ বিলিয়নের মতো নিউরন রয়েছে। তবে বৈজ্ঞানিকভাবে এবং তাত্ত্বিকভাবে দেখতে গেলে মানুষের ব্রেইন ম্যাপ তৈরি করা সম্ভব। ইতিমধ্যেই বিজ্ঞানীরা কেঁচোর ব্রেইন ম্যাপ থেকে রোবট বানাতে সক্ষম হয়েছে। তারা কেঁচোর ব্রেইনের ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করে কম্পিউটারে আপলোড করে সেই ডাটাকে রোবটে ডাউনলোড করে দিয়েছে, ফলে একটি রোবট সম্পূর্ণ কেঁচোর ব্রেইনে কাজ করছে। মস্তিষ্ক ইলেক্ট্রিক্যাল সিগন্যালের উপর কাজ করে আর এই সিগন্যাল গুলোকে একত্রিত করে ডিজিটাল ফরম্যাটে পরিণত করা সম্ভব—যাতে মাইন্ড আপলোডিং বা মস্তিষ্ককে কম্পিউটারে আপলোড করা যায়। কেঁচোর মস্তিষ্কে ৩০২টি নিউরন থাকে এবং প্রত্যেকের মধ্যে ৭,০০০ নিউরন ইন্টারকানেকশন থাকে। বিজ্ঞানীরা এই নিউরন গুলোর একটি নিখুদ মডেল তৈরি করে এবং এর নিউরাল নেটওয়ার্ক গঠনের উপর ভিত্তি করে একটি রোবট বানাতে সক্ষম হন। “the Lego worm robot” লিখে গুগল করলে এই ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন।

তাত্ত্বিকভাবে, এই একই প্রসেস ব্যবহার করে মানুষের মস্তিষ্কও ম্যাপ করা এবং সেখান থেকে ডাটা ডিজিটাইজ করে কম্পিউটারে আপলোড করা সম্ভব। কিন্তু মানুষের মস্তিকের ক্ষেত্রে আরো অধিক আঁকার নিয়ে কাজ করতে হবে—১০০ বিলিয়ন নিউরন এবং এদের মধ্যেকার ১০০ ট্রিলিয়ন কানেকশন। তবে এতো সুবিশাল পরিমান নিয়ে কাজ করাটা সত্যিই অনেক কমপ্লেক্স।

একবার ব্রেইন ম্যাপ তৈরি করা সম্ভব হয়ে গেলে প্রয়োজন পড়বে আরেকটি হুবহু আর্টিফিশিয়াল ব্রেইন তৈরি করার। যেখানে ১০০ বিলিয়ন আর্টিফিশিয়াল নিউরন তৈরি করতে হবে এবং এক একটির সাথে কোটির কানেকশন নিশ্চিত করতে হবে। তারপরে আমাদের জানতে হবে যে, কীভাবে মস্তিষ্কে নতুন স্মৃতি রাইট হয় এবং কিভাবে কোন মেমোরিকে ইরেজ বা ডিলিট করা যেতে পারে। এর পরে আমরা মস্তিষ্কে ফলস (False) মেমোরি রাইট করতে পারবো।

তো এখন ধরুন আমরা মস্তিষ্ক রীড এবং রাইট করার ক্ষমতা পেয়ে গেলাম, তাহলে নেক্সট স্টেপ কি হবে? এখন কাজ হলো জাস্ট একটি ব্রেইন থেকে আরেকটি ব্রেইনে সমস্ত ডাটা গুলোকে কপি করা। কিন্তু মানুষের মস্তিষ্ক বা যেকোনো মস্তিষ্ক আর কম্পিউটার হার্ডড্রাইভ এক জিনিষ নয়। বিজ্ঞানিদের মতে আমাদের মস্তিকের সমস্ত মেমোরি প্রায় ২.৬ মিলিয়ন গিগাবাইটের সমান। এতো বিশাল পরিমানের ডাটা ট্র্যান্সফার করাও এক বিশাল মাথা ব্যাথা। ইউএসবি ৩.০ কানেকশনে এই পরিমান ডাটা কপি হতে লাগাতার ৮০ দিনের উপর প্রয়োজন এবং থান্ডারবোল্ড ৩ কানেকশনে সপ্তাহর উপর সময় লেগে যাবে। আবার শুধু ডাটা প্ল্যান্ট করে দিলেই হবে না, মস্তিষ্কের প্রপার ম্যাপ লাগবে, যার মাধ্যমে প্রত্যেকটি নিউরন দ্বারা সেই ডাটা গুলোকে প্রসেস করা সম্ভব হয়।

সুবিধা

এতক্ষণে নিশ্চয় আন্দাজ করতে পেড়েছেন যে এই প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে এবং আমরা এই প্রযুক্তি থেকে আর কতটা দূরে। এবার চলুন ভেবে দেখা যাক সেই দুনিয়ার কথা বা ২০৫০ সালের কথা যেখানে আমাদের কাছে মাইন্ড আপলোডিং প্রযুক্তি বা ইমর্টালিটি প্রযুক্তি ব্যাস্তবে থাকবে। এথেকে আমরা কি সুবিধা গুলো পাবো? এই প্রযুক্তি নিয়ে চিন্তা করা যতোটা ক্রেজি এই প্রযুক্তি ব্যস্তবে আসার পরে কি কি হতে পারে সেটা কল্পনা করা আরো দ্বিগুণ ক্রেজি। একে তো আপনার পারসোনালিটি কখনোই মরবে না, অর্থাৎ আপনার ব্যায়োলজিক্যাল বডি মরে গেলেও আপনার আর্টিফিশিয়াল বডি বেঁচে থাকবে অমর হয়ে। সেখানে হুবহু আপনার ফিলিংস থাকবে, আপনার বুদ্ধিমত্তা থাকবে এবং আপনার সকল চেতনা থাকবে। হাজার বছরের পরের সভ্যতাকেও আপনি দেখতে পারবেন।

হতে পারে অন্য মস্তিষ্ক থেকে ডাটা কপি করে আপনার ইন্টেলিজেন্স লেভেলকে আরো বাড়ানো যেতে পারে। আপনার মস্তিস্ক থেকে সকল অস্থিরতা দূর করে আপনাকে হ্যাপি লাইফ প্রদান করা যেতে পারে। এতো শুধু শুরুর দিকের কল্পনা, পৃথিবীর উপর যখন এর প্রভাব নিয়ে ভাববেন সেটা এক অফুরন্ত কল্পনা হবে যেটা এই ছোট আর্টিকেলে বর্ণনা করা সম্ভব হবে না।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

মাইন্ড আপলোডিং প্রযুক্তির উপর অনেক ইউনিভার্সিটি, অনেক বিজ্ঞানী, দেশের সরকার ইত্যাদি কাজ করছে এবং অলরেডি এই প্রজেক্টের উপর কোটি ডলার খরচ হয়ে গেছে। বিজ্ঞানিদের আশানুরূপ ফল পাওয়া গেলে সৌভাগ্যবশত আপনি আমি বেঁচে থাকতেই এই প্রযুক্তি দেখতে পাব। তো আপনার কি মনে হয়, ২০৪৫ সালের মধ্যে এই প্রযুক্তিকে ব্যস্তব রুপ প্রদান করা সম্ভব হবে? আপনি যদি অমর হোন তো কি করবেন? আজকের এই ক্রেজি আর্টিকেলের উপর আপনাদের সকলের ক্রেজি সব মন্তব্য কামনা করছি। নিচের কমেন্ট সেকশনে যান এবং এই প্রযুক্তি সম্পর্কে আপনার মতামত আমাদের সকলের সাথে বর্ণিত করুন।

Tags: প্রযুক্তিবিজ্ঞানব্রেইন কম্পিউটারে আপলোডভবিষ্যৎ প্রযুক্তিমাইন্ড আপলোডিং
Previous Post

ডিসপ্লে ইন্টারফেস | ভিজিএ, ডিভিআই, এইচডিএমআই, ডিসপ্লে পোর্ট

Next Post

র‍্যাম আপগ্রেড | যতোবেশি র‍্যাম = ততো ফাস্ট পিসি?

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
র‍্যাম আপগ্রেড

র‍্যাম আপগ্রেড | যতোবেশি র‍্যাম = ততো ফাস্ট পিসি?

Comments 16

  1. রিয়ান সাব্বির says:
    4 years ago

    অসাধারণ টেক পোস্ট… অসাধারণ মাইন্ড আপলোডিং টেক…… অসাধারণ টেকহাবস…
    বাংলাতে এমন পোস্ট পড়ার অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবো না ভাই… সবই আপনার জন্য সম্ভব হচ্ছে।

    মানুষ অমর হয়ে গেলে কোটি কোটি আলোক বর্ষ দূরের গ্রহে ভ্রমন করতে পারবে অনায়াসে।

    Reply
  2. অর্নব says:
    4 years ago

    ফাটাফাটি!!!!
    অনেক কিছু জানতে পাড়লাম।
    অসাধারণ পোস্ট 🙂

    Reply
  3. Hasor Sordar says:
    4 years ago

    awesome stuff

    Reply
  4. Anirban Dutta says:
    4 years ago

    Osadharon bhai!! Abar ekti matha ghurono post. Comment korar kono bhasha nei bhai just 1 ti kotha…ei System successful hole apnar matha ta first copy kore rakhte hobe & jekhane copy hobe sei brain er sathe apnar brain ta sycn kore dite hobe jate time to time apnar mathar info okhane update hoye jay…….

    Reply
  5. Shakil says:
    4 years ago

    ২০৪৫ সালে প্রথমে আপনার মাথা কপি করভ ভাই।
    মজার বাপার হচ্চে এতদিন ওয়েব হোস্ট করার জন্য সার্ভার কেনা লাগত ২০৫০ সালে ব্রেন হোস্ট করার জন্য সার্ভার লাগবে :LOL:

    Reply
    • জোবায়ের says:
      4 years ago

      হা হা হা হা 😀 মজা পাইলাম 😀

      Reply
  6. তুলিন says:
    4 years ago

    লাইভ ইউ ভাই ♡♡♡
    মাইন্ড ব্লোইং !!

    Reply
  7. জোবায়ের says:
    4 years ago

    জবরদস্ত পোস্ট ভাই……… আপনার মাথা টাই দরকার সবার আগে। হাহাহাহাহাহ 😀 😀

    Reply
  8. Shadiqul Islam Rupos says:
    4 years ago

    মানুষ অমর হয়ে আল্লাকে ভুলে যাবে ভাইয়া। নিজেকেই সবকিছু মনে করবে। চারিদিকে হাহাকার ছড়িয়ে যাবে।

    Reply
  9. রনি says:
    4 years ago

    একী মজার লেখা পড়লাম ভাই। সত্যি সত্যি সম্ভব এরকম টা? তাহলে আমরা কি অমর হয়েই যাবো?

    Reply
  10. Sadhin says:
    4 years ago

    amra manusera sob kicu i pari. joy hok science er joy hok manuser. joy hok projuktir. ar joy hok tahmid vai and techubs blog ar.

    Reply
  11. Alamin Hossain says:
    4 years ago

    মাইন্ড আপলোডিং সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ।

    Reply
  12. মিজানুর রহমান says:
    4 years ago

    অনেক ইন্টারেস্টিং ব্যাপার এন্ড আমরা এই প্রযুক্তি থেকে এত কাছে জেনে আনন্দ লাগছে।

    Reply
  13. সিজার আহমেদ says:
    4 years ago

    অসাধারণ পোস্ট। এগূলো বিসয় জানতে খুব ভাল লাগে

    Reply
  14. Sohel Rana says:
    4 years ago

    just awesome tech. so that will be the future techh!!

    Reply
  15. Kanchon Datt says:
    4 years ago

    Bapk vabe bujhiyecen guru. so proud of you guru. very nice explained!!!!!

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In