https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

ফোনে ১৬ জিবি র‍্যাম, ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, আর ৫জি কানেক্টিভিটি — এগুলোর কি সত্যিই প্রয়োজন রয়েছে?

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
February 12, 2020
in টেক চিন্তা
0 0
12
ফোনে ১৬ জিবি র‍্যাম, ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, আর ৫জি কানেক্টিভিটি — এগুলোর কি সত্যিই প্রয়োজন রয়েছে?
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

আপনি যদি আমার মতো টেক আর নেট পোকা হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয় ইন্টারনেটে এক টপিক নিয়ে বেশ আলোচনা করতে দেখবেন, সেটা হচ্ছে স্মার্টফোন গুলোর আর উন্নতি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। যদি প্রথমের দিকের ফোন গুলোর কথা চিন্তা করেন সেগুলো কিন্তু আজকের ফর্ম ফ্যাক্টর থেকে সম্পূর্ণই আলাদা ছিল। পূর্বের ফোন গুলো ফিজিক্যাল বাটন নির্ভর ছিল, সে সময় ফোল্ডিং ফোন, স্লাইড ফোন ইত্যাদি দেখতে পাওয়া যেতো। তারপরে আইফোন লঞ্চ হওয়ার পরে সবকিছুই পরিবর্তন হয়ে যায়। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত সব ফোন গুলোর ডিজাইন একই রকমের দেখতে পাওয়া যাচ্ছে!

তো এই কয়েক বছরে আমরা ফোনে কি কি উন্নতি দেখতে পেয়েছি? ফোনের ক্যামেরার রেজুলেশন বেড়েছে, ডিসপ্লে আরো বড় হয়েছে, ব্যাটারি বড় হয়েছে, বেজেললেস ডিসপ্লে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, আন্ডার ডিসপ্লে টেক দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, ওয়্যারলেস চার্জিং, শক্তিশালী প্রসেসর, এআই আর ৫জি কানেক্টিভিটি, এগুলো দেখতে পাওয়া যাচ্ছে রাইট? এখন বছরের পর বছর ধরে শুধু ফোনের যা আছে সেটার পরিমাণকে বাড়ানো হচ্ছে, যেমন ৪জি র‍্যাম থেকে শুরু করে ৬ জিবি, ৮ জিবি, ১২ জিবি, আর এখন ১৬ জিবি র‍্যামও চলে এসেছে। কিন্তু এতে ট্রু ইনোভেশন কি হয়েছে? এতো বেশি র‍্যাম থাকা বা ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার ট্রু ইউজেসটা কি? সত্যিই কি এগুলো স্মার্টফোনকে আরো বেশি শক্তিশালী করছে নাকি শুধুই এগুলো মার্কেটিং হাইপ ছাড়া আর কিছুই না? চলুন এই ব্যাপার গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক…


স্মার্টফোন কোম্পানি গুলো কয়েকমাস যেতে না যেতেই নতুন নতুন ফোন বাজারে আনছে আর নতুন নতুন ঝোঁক তৈরি করছে। এমন নয় যে একটি ফোন থেকে আরেকটি ফোনে মারাত্মক পরিমাণের পার্থক্য থাকছে যে আপনাকে প্রত্যেক ৬ মাস পরপর নতুন ফোন পরিবর্তন করতে হবে! কিন্তু তারপরেও ফোন কোম্পানিরা এমন মার্কেটিং করে আর চোখ ধাঁধানো স্পেসিফিকেশন সামনে আনে এখন সেগুলো যতোই অব্যাস্তবিক হোক না কেন তারা চায় আপনি প্রত্যেক নতুন মডেলই কিনতে থাকুন!

অথচ আপনি যদি ২০১৯ সালে ভালো কোন একটি ফোন কিনে থাকেন (আজকাল তো মিড রেঞ্জের ফোন গুলোও মারাত্মক ভালো স্পেসকস প্রদান করে) আমার মনে হয় না ২০২১ বা ২০২২ সালের মধ্যে কোন ফোন কেনার দরকারও পরবে। কিন্তু ২০২০ সালে চলে আসলো এস২০ সিরিজ, আসবে নোট ১১ বা আইফোন ১২ সিরিজ, আর ওয়ানপ্লাস ৮ সিরিজ তো থাকছেই। এই প্রত্যেক কোম্পানি গুলোই চায় আপনি নতুন নতুন ডিভাইজ কিনুন প্রত্যেক রিলিজে, কিন্তু সেটার কতোটা যুক্তি রয়েছে?

লেটেস্ট চিপসেট

২০১৯ সালের চিপসেট ছিল স্ন্যাপড্রাগন ৮৫৫ আর এখন ২০২০ সালে চলে এসেছে ৮৬৫ । মানে ২০২০ সালের প্রায় সকল ফ্ল্যাগশিপ গুলোতে ৮৬৫ এর দেখা পাওয়া যাবে। আপনি হয়তো ৮৫৫ পাওয়ারড কোন ফোন ব্যবহার করছেন, বা এমনও হতে পারে আপনি এখনো ২০১৮ সালের ৮৪৫ তেই পরে রয়েছেন, এখন কি আপনাকে ৮৬৬ এ আপগ্রেড করতেই হবে? না! মোটেও না। এমনকি ৮৪৫, ২০২০ সালের এসে এখনো ফাস্ট পারফর্ম করে। আমি রিয়াল লাইফ ইউজেসে ৮৪৫ এবং ৮৫৫ এর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্যই লক্ষ করতে পারিনি। তবে হ্যাঁ, ব্যাটারি লাইফে কিছু ইম্প্রুভমেন্ট রয়েছে ৮৫৫এ!

এখন যদি কথা বলি ৮৬৫ নিয়ে, ওয়েল এতে ৮কে ভিডিও সাপোর্ট রয়েছে এবং ৫জি বিল্ডইন চিপ লাগানো রয়েছে! এখন আপনিই বলুন ফোনে কেডায় ৮কে ভিডিও রেকর্ড করে? এমনকি আপনি হয়তো ৪কে ভিডিও ও রেকর্ড করেন না ফোনে। ফোনে ১০৮০পি ভিডিও রেকর্ড করলেই যথেষ্ট। আমার জানা নেই ৮কে ভিডিও কে এবং কেন রেকর্ড করবে! তো এটা প্র্যাকটিক্যাল ইউজেস থেকে কয়েকশত কিলোমিটার দূরের ব্যাপার।

এখন কথা বলি ৫জি নিয়ে, আরে ভাই ৫জি কি সত্যিই আমাদের দেশে ম্যাটার করে? ইভেন ইউএস ইউটিউবারদের ও বলতে শুনছি ৫জি নিয়ে তো মাতার কিছু নেই, ইউএসএ তেই এখনো সব স্টেটে এবং সব শহরে ৫জি সাপোর্ট নেই। আচ্ছা, ৫জির কথা না হয় বাদই দিলাম ৪জি কি এখনো সম্পূর্ণ পেয়েছেন এই দেশে? আপনার এক্সপেরিয়েন্স থেকে বলুন তো ৩জিও কি আছে অনেক গ্রামাঞ্চলে? তাহলে ২০২০ সালে এসে ৫জি নিয়ে লাফালাফি করা আমাদের সাজে না। ২০২৩ বা ২০২৪ সালের দিকে শহরে এলাকা গুলোতে ৫জি চালু হতে পারে, কিন্তু ৫জি স্ট্যাবল হতে হতে অনেক সময় লেগে যাবে।

১৬ জিবি র‍্যাম

বর্তমান স্মার্টফোনের এক বিরাট ঝোঁক হচ্ছে মারাত্মক বেশি পরিমাণের র‍্যাম ফোনের মধ্যে ইন্সটল করিয়ে দেওয়া। প্রথমে তো ৪জিবি র‍্যাম দেখতে পাওয়া গেলো কয়েক বছর আগে তারপরে ২০১৯ ছিল ৬ এবং ৮ জিবি র‍্যামের বছর আর এখন ২০২০ এ এস২০ সিরিজের মাধ্যমে ১৬ জিবি র‍্যামও চলে আসলো স্মার্টফোনে! এখন আপনি বলবেন, হ্যাঁ এটা ভালোই তো, যতোবেশি র‍্যাম ততোবেশি ভালো! ঘণ্টা! এটা শুধু শুনতেই ভালো লাগে, একজন সাধারণ ইউজার এটাই মনে করবেন যে বেশি র‍্যাম থাকলে বেশি ভালো পারফর্ম করবে ফোন। কিন্তু ব্যাস্তব লাইফে আপনি এতোবড় র‍্যাম কখনোই ব্যবহার করতে পারবেন না, বা দরকারি হয়ে উঠবে না, অন্তত এখন তো কাজে লাগবেইনা। ২-৩ বছর পরে কাজে লাগলেও ততদিন এই ফোন নিশ্চয় আর পুষে রাখবেন না!

এখনো অনেক ল্যাপটপ এ ৪জিবি র‍্যামের সাথে বাজারে আসে আর আমার পার্সোনাল ল্যাপটপে ৮ জিবি র‍্যাম রয়েছে যেটাতে আমি লেখালিখির পাশাপাশি মাঝে মাঝে ভিডিও রেন্ডারিং এর কাজ করি, আর আমি এখনো আউট অফ র‍্যাম অনুভব করি না। আর আপনি ফোনেই ১৬ জিবি র‍্যাম নিয়ে ঘুরছেন যেটা টাকা খরচ করে হাতি পোষা ছাড়া আর কিছুই না!

আমি দেখেছি অনেক ফোনে ৬/৮ জিবি র‍্যাম থাকার পরেও অ্যাপ গুলোকে ব্যাকগ্রাউন্ডে ধরে রাখতে পারে না। কেননা ঐ ফোনের রম ভালো অপ্টমাইজড না, কোম্পানি ভালো র‍্যাম ম্যানেজমেন্ট ভালো করতে পারেনি। তো বেশি র‍্যাম থাকার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ভালো র‍্যাম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকা! এতে অল্প মেমরিতেই ভালো পারফর্ম করবে ফোন! আমার এখনো মনে হয়না ১২/১৬ জিবি র‍্যামের কোন দরকার থাকতে পারে ফোনে! এগুলো আজাইরা এক জোঁক যেটার কবলে বেশিরভাগ ইউজার পতিত হবে আর কোম্পানি গুলো কোটি ইনকাম করে নেবে!

১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট

কয়েক বছর আগে শুধু কম্পিউটার মনিটর গুলোতে বা টিভিতে এমন বেশি রিফ্রেশ রেটের স্ক্রীন দেখতে পাওয়া যেতো, এখন ফোনেও হাই রিফ্রেশ রেট এক ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। ওয়ানপ্লাসে মনে হয় প্রথম ৯০ হার্জ ডিসপ্লে আসে, মনে হচ্ছে না কোন মডেলে কিন্তু তারপরে বেশ কিছু ফোনে ২০১৯ এ ৯০, ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট দেওয়া শুরু করা হয়। এখন এই হাই রিফ্রেশ রেট নিয়ে নিশ্চয় অনেক ভিডিও দেখেছেন ইউটিউবে, ইউটিউবার রা বলে, ওহ ইয়েস, ১২০ হার্জ তো রিয়াল শিট, সেই একটা জিনিস, আপনার তো ইউজ করতেই হবে, এতে বিরাট পার্থক্য রয়েছে। ব্লা ব্লা… কিন্তু ব্যাস্তবতা সম্পূর্ণই আলাদা!

হ্যাঁ, আমি মানছি ইউআই ট্রাঞ্জিশন আপনার চোখে অনেক স্মুথ মনে হবে যতোবেশি রিফ্রেশ রেট থাকবে। তো আপনি কি ফোনে ইউজুয়াল কাজ করা বাদ দিয়ে শুধু ইউআই এনিমেশনই দেখবেন? নাকি শুধু অ্যাপ ড্রয়ার তুলবেন আর নামাবেন? বলুন? অনেক কম গেম রয়েছে যেগুলো ১২০ হার্জ সাপোর্ট করে, এরমানে আপনি গেমিং এও ১২০ হার্জ এর ফায়দা তুলতে পারবেন না। রিয়াল লাইফ ইউজেসে ৬০ হার্জ আর ৯০ হার্জ কোনই ম্যাটার করে না। এটা শুধু চোখের ভেল্কি ছাড়া আর কিছুই না। হ্যাঁ, ১২০ হার্জ ডিসপ্লে থাকা খারাপ কিছু না, এটার কিছু সুবিধা রয়েছে আর মি সেটা অদেখা করছি না। কিন্তু ১২০ হার্জ এর উদ্দেশ্যে আপনার বর্তমান ফোনটি আপগ্রেড করার কোন যুক্তি নেই।

হাই রিফ্রেশ রেট ছাড়াও ডিসপ্লেতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার রয়েছে যেগুলোর দিকে আগে লক্ষ্য রাখা উচিৎ। হ্যাঁ, আপনার বর্তমান ফোনের ডিসপ্লে যদি আইপিএস প্যানেল হয় সেক্ষেত্রে আপনার অ্যালোমেড প্যানেলে আপগ্রেড করা উচিৎ। এতে আপনি মারাত্মক পরিমাণের পার্থক্য বুঝতে পারবেন, কালার অনেক বেশি আকর্ষণীয় এবং গভীর হয় অ্যামোলেড ডিসপ্লেতে, আপনি গভীর কালো কালার উপভোগ করতে পারবেন এতে। আবার এমনও হতে পারে আপনার অ্যামোলেড ডিসপ্লে রয়েছে কিন্তু সেটার কোয়ালিটি তেমন ভালো নয়, সেক্ষেত্রে আমি ভালো কোয়ালিটির অ্যামোলেড এ মুভ করতে পারেন, এইচডিআর সাপোর্টেড ডিসপ্লে ওয়ালা ফোন কিনতে পারেন। এগুলো গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর বাদ রেখে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের পেছনে ছোটা খানিকা মূর্খামু!

মনে আছে ২০১৫ সালে রিলিজ হওয়া এস৬ এজ এর সাথে স্যামসাং এর কার্ভ ডিপ্লসে? এস৬ এজ থেকে শুরু করে এস৭ এজ, এস৮, এস৯, এ১০ সব গুলোতেই এই হাইপ ছিল, কিন্তু এস২০ তে এসে স্যামসাং নিজে থেকেই বাদ দিয়েছে এই কার্ভ ডিসপ্লে! কেননা এটা জাস্ট দেখতেই কুল লাগে, এর কোন ব্যাস্তবিক ব্যবহার নেই। অথচ স্যামসাং এর ফ্ল্যাগশিপ গুলোর এটা একটা মোস্ট হাই লাইটেড ফিচার ছিল এতদিন!

১০৮ মেগাপিক্সেল আর ৪ ক্যামেরা সেটআপ

২০১৭ সাল থেকেই দেখে আসছি ফোনের পেছনে কোম্পানিরা একের পর এক বেশি বেশি ক্যামেরা লাগাতে শুরু করেছে। এখনকার লো বাজেট থেকে শুরু করে হাই এন্ড পর্যন্ত ফোন গুলোতে ৩ থেকে ৪টি বা ৬টি ও ক্যামেরা সেটআপ থাকতে দেখতে পায় যায়। আর যদি কথা বলি মেগাপিক্সেল নিয়ে তো সেখানে তো রয়েছে আলাদা প্রতিযোগিতা। ৩২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এখন পান্তা ভাত, এখন তো ৪৮ মেগাপিক্সেল, ৬৪ মেগাপিক্সেল বা ১০৮ মেগাপিক্সেল এর যুগ! সত্যিই কি এগুলোর দরকারও রয়েছে?

প্রথমত, আমি মাল্টি ক্যামেরা সেটআপ এর বিপক্ষে নয়, কিন্তু কোম্পানিরা যেভাবে মাল্টি ক্যামেরা সেটআপ করে তার বিপক্ষে আমি। এরা মেইন সেন্সরকে রাখে বিরাট মেগাপিক্সেলের তারপরে ওয়াইড সেন্সরকে করে দেয় ১২ বা ৮ মেগাপিক্সেল কিন্তু এখানে ওয়াইড সেন্সরকেই বেশি মেগাপিক্সেল দেওয়া উচিৎ ছিল কেননা ওয়াইড ফটোটে বেশি ডিটেইলস দরকারি হয়। তারপরে এরা লাগিয়ে দেয় ২ মেগাপিক্সেলের ডেপ্ত সেন্সর, বুঝি না ফটো ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করার জন্য এই সেন্সর রাখার কি দরকার? যেখানে এই কাজ সফটওয়্যার দিয়েই করা যায়।

গুগল পিক্সেল ৪ এ রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ও আইফোন ১১ এ রয়েছে মাত্র ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, কিন্তু পরিষ্কারভাবে এই দুইটি ফোন যেকোনো ৪৮, ৬৮, ১০৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ফোন থেকে বেটার ইমেজ ক্যাপচার করে। কিন্তু স্মার্টফোন কোম্পানি গুলো বেটার সেন্সর প্রদান না করে বেশি মেগাপিক্সেলের পেছনে দৌড়াচ্ছে, আর আপনিও সেই দৌড়ে বোকা হয়েই যাচ্ছেন। ক্যামেরাতে মেগাপিক্সেল মোটেও ম্যাটার করে না, সত্যি বলতে ফোনে ৬৪ বা ১০৮ মেগাপিক্সেল সেন্সরের কোন দরকারই নেই! আর সেগুলোর পেছনে দৌড়িয়ে নতুন ফোন কেনারও যুক্তি দেখি না!


এই পয়েন্টে এসে আপনি হয়তো বলবেন, আমি লেটেস্ট টেকের খেলাপে চলে গেছি। ওয়েল, পরিষ্কারভাবে আমি কিছুরই বিপক্ষে নই, আপনার যদি টাকা খরচ করার জায়গা না থাকে আপনি প্রত্যেক সিঙ্গেল মডেল কিনতে পারেন কোনই সমস্যা নেই। ফ্যান্সি ১০৮ মেগাপিক্সেল আর ১২০ হার্জ ডিসপ্লে থাকা খারাপ কোন ব্যাপার নয়! কিন্তু আপনার যদি লিমিটেড টাকা থাকে এবং হিসেবের টাকা হয় সেক্ষেত্রে এগুলো পেছনে টাকা ঢালার কোন যুক্তিই খুঁজে পাই না আমি। যদি আপনার ফোন সত্যিই বেশ কয়েক বছরের পুরাতন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে নতুন ফোন কিনতে পারেন, বিশেষ করে সেটা যদি অনেক স্লো হয়ে থাকে। কিন্তু প্রত্যেক বছরেরই নতুন ফোন কেনা বা গত বছরের ফ্ল্যাগশিপ ইউজ করার পরেও এই বছরে নতুন ফ্ল্যাগশিপ কিনতে হবে এমনটা যুক্তি নেই!


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

Image: Shutterstock

Tags: ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট১৬ জিবি র‍্যামটেক চিন্তা
Previous Post

লঞ্চ হলো গ্যালাক্সি এস২০, এস২০+, এবং এস২০ আলট্রা : আপনার যা যা জানা দরকার!

Next Post

মোবাইল ফোন জ্যামার কিভাবে কাজ করে? — সেল ফোন সিগন্যাল জ্যামার নিয়ে সবকিছু!

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
মোবাইল ফোন জ্যামার কিভাবে কাজ করে? — সেল ফোন সিগন্যাল জ্যামার নিয়ে সবকিছু!

মোবাইল ফোন জ্যামার কিভাবে কাজ করে? — সেল ফোন সিগন্যাল জ্যামার নিয়ে সবকিছু!

Comments 12

  1. SOYEB says:
    1 year ago

    ওহ, ক্যায়া বাদ হ্যায়। কি লেখাটাই না লিখেছেন। ফাটিয়ে দিয়েছেন একেবারে।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      1 year ago

      আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম ?

      Reply
  2. Rayhan says:
    1 year ago

    জয় হোক গুরু…….
    ??????

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      1 year ago

      Thanks

      Reply
  3. Himel says:
    1 year ago

    Not only the games but also the apps need to support 120hz in order to use full advantage of 120 hz display. So, now a days it’s a kind of useless thing. I also prefer sAmoled display rather than 120hz IPS one.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      1 year ago

      Thanks for your valuable comments!

      Reply
  4. সিয়াম says:
    1 year ago

    আঙ্গুর ফল টক ?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      1 year ago

      ??

      Reply
  5. ইবন says:
    1 year ago

    “কেননা ঐ ফোনের রম ভালো অপ্টমাইজড না”-দ্বারা কি বুঝিয়েছেন?রম ভাল কাজ করছে না করছে না কিভাবে বুঝব?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      1 year ago

      আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ!

      মূলত বিশ্বস্ত কোম্পানিরা তাদের ফোনের রম খুব ভালোভাবে অপটিমাইজ করে। যেহেতু প্রায় সকলেই নিজেদের কাস্টম ইউআই ব্যাবহার করে, মানে এন্ড্রয়েড এর উপরে নিজস্ব স্কীনস এবং ফিচার্স যুক্ত করে দেয় এতে ঐ ডিভাইজের জন্য কোম্পানীদের রমটি অপটিমাইজ করার প্রয়োজন পরে, না হলে ফোনটি ভালো পারফর্ম করে না।

      আমার ফোনের যথেষ্ট পরিমাণে RAM থাকার পরেও যদি ব্যাকগ্রাউন্ড App গুলো ধরে না থাকে, তাহলে বুঝবেন আপনার ফোন সফটওয়ার অপ্টিমাইজড না!

      Reply
  6. তানজিমুল says:
    1 year ago

    পুরাটাই পড়লাম ভাই ?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      1 year ago

      এন্ড এটাই মতামত, “পুরাটাই পড়লাম”?

      Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In