https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

ল্যাপটপ কেনার সেরা গাইড লাইন : যে কথা গুলো কেউ শেয়ার করে না! [২০২০]

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
January 8, 2020
in টেক চিন্তা
0 0
4
ল্যাপটপ কেনার সেরা গাইড লাইন : যে কথা গুলো কেউ শেয়ার করে না! [২০২০]
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

আপনার হয়তো নতুন ল্যাপটপ কেনা চাই, রাইট? কারণ যেকোনো কিছুই হতে পারে; হতে পারে আপনি নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছেন, আপনার এডুকেশন ল্যাপটপ চাই, আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান, হতে পারে আপনার জাস্ট এমনই ল্যাপটপ লাগবে, ওকে? এখন যে কারো কম্পিউটার লাগেই, এটা মোস্ট অভিওয়াস জিনিস!

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ল্যাপটপ বলতেই তো আর পটল নয়, জাস্ট বাজারে গেলেন এক কেজি পটল কিনলেন আর চলে আসলেন। সব পটল দেখতে একই আর স্বাদও ঐ প্রায় একই রকমের! “ওকে, আর পটল বিদ্যা দেখাবো না, এখানে পটল বিক্রি করতে আসিনি, আপনাদের ল্যাপটপ চাই, রাইট?”

সকল কনফিউশন ঐ এখানেই, বাজারে নানান দামের আর নানান কনফিগারেশনের ল্যাপটপ লভ্য করেছে, কোনটা একেবারেই খরগোশ গতির আর সাথে চিকনা লুকস, আর কোনটা চলার মতো আর মোটা ডিজাইন। কিন্তু কোনটা আপনার জন্য? সব সময় কি দামি ল্যাপটপ মানেই ভালো জিনিস? নাকি শুধু ঘরের খাইয়ে হাতি পোষা? ওয়েল, আপনি যদি বড়লোক বাপের পুত্র/কন্যা হয়ে থাকেন, আর গুনতি টাকা খরচ করার মতো থাকে তো যা ইচ্ছা কিনে ফেলুন, আপনি ২ লাখ টাকার ও ল্যাপটপ কিনুন আর বিছানায় ফেলে রাখুন, কোনই সমস্যা নাই। কিন্তু আপনি যদি মধ্যবিত্ত ঘরের হয়ে থাকেন বা বেস্ট ভাল্যু ফর দ্যা মানি ডিভাইজ খুঁজে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার প্রত্যেকটি টাকার সঠিক ব্যবহার হওয়া চাই, আর আজকের আর্টিকেল আপনার জন্যই! চলুন, সবকিছু নিয়ে আলোচনা করা যাক…


লো বাজেট ল্যাপটপ

আমি এই আর্টিকেলকে মূলত বাজেট অনুসারে ভাগ করেছি, এখানে প্রত্যেক বাজেটের ল্যাপটপ নিয়ে আলোচনা করবো এদের স্পেসিফিকেশন নিয়ে আলোচনা করবো আর কোন বাজেটের ল্যাপটপ কোন কাজ করার জন্য সেরা সেই ব্যাপার গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করবো!

প্রথমেই আসে লো বাজেট ল্যাপটপ গুলোর কথা। এর প্রাইস রেঞ্জ শুরু হয় মোটামুটি ১৫-২০ হাজার টাকা থেকে। অনেকেই এই বাজেটের ল্যাপটপ গুলোকে চোখেই দেখতে পারেন না, কোন কথা ছাড়ায় গারবেজ বলে ঘোষণা করে দেন। হ্যাঁ, এই বাজেটের ল্যাপটপ থেকে খুব বেশি কিছু আউটপুট আশা করাও যায় না, যদি আপনার বাজেট সত্যিই অনেক টাইট হয় আবার আপনার ল্যাপটপই লাগবে সেক্ষেত্রে আমি রেকোমেন্ড করবো সেকেন্ড হ্যান্ড বা রিফারবিশড অপশন এর দিকে এগোনর জন্য!

কিন্তু তার আগে দেখে নেওয়া যাক, এই লো বাজেটে নতুন ল্যাপটপ কিনলে কি রকম স্পেক্স পাওয়া যেতে পারে আর সেটা দিয়ে আসলে হবেও বা কি?

প্রথমত, ১৫-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ কিনতে গেলে খুবই বেসিক মডেলের প্রসেসর পাবেন। এই দামের মধ্যে এএমডির এন্ট্রি লেভেলের সিপিইউই দেখা যায়। তবে ইন্টেলের অ্যাটম সিপিইউ ও দেখতে পাওয়া দুর্লভ নয়। আমি এখানে প্রসেসর নিয়ে খুব টেকনিক্যাল ব্যাপার গুলো আলোচনায় টানবো না, সবকিছুকে যতোটা সম্ভব সাধারণ মানুষের বোধগম্য রাখারই চেষ্টা করবো। আপনি এই বাজেটে ইন্টেল বা এএমডি যেকোনো একটা চয়েজ করলেই হলো, সিপিইউ যেহেতু খুবই বেসিক আর এই ল্যাপটপ দিয়ে যেহেতু হেভি টাস্ক পারফর্ম ও করতে পারবেন না, তাই সিপিইউ কোন মারাত্মক ইস্যু নয়। তবে হ্যাঁ, ইন্টেলে একটু বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ পেতে পারবেন, তবে এএমডি কিন্তু মোটেও আগের মতো আন-অপ্টিমাইজড নয়।

লো বাজেটের ল্যাপটপ গুলো মূলত ওয়েব ব্রাউজ করার জন্য, ইবুক পড়ার জন্য, হালকা অফিস ওয়ার্ক করার জন্য, ইমেইল চেক, সোশ্যাল আকাউন্ট গুলো ম্যানেজ করার জন্য, আর মিডিয়া কঞ্জিউম করার জন্য। ওয়েব ব্রাউজের কথা আসলেই বেশি র‍্যাম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে, ১৫ হাজারের ল্যাপটপ গুলোতে ২ জিবি র‍্যাম দেখতে পাওয়া যায় সচরাচর, কিন্তু একটু দাম বাড়িয়ে ২০-২৫ এ আসলে ৪ জিবি র‍্যাম দেখতে পাওয়া যায়। অনেক ল্যাপটপে আলাদা র‍্যাম স্লট থাকে, ফলে প্রয়োজনে আরো বেশি র‍্যাম লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। আমি রেকোমেন্ড করবো অ্যাটলিস্ট ৪ জিবি র‍্যাম মডেল চয়েজ করা, এতে ওয়েব ব্রাউজ করে কমফোর্ট ফিল করতে পারবেন!

স্ক্রীন সাইজ এই দামের মধ্যে ১৪ ইঞ্চি ১৫ ইঞ্চি সবই পাবেন, ডিসপ্লে ফুল এইচডি পাবেন না কিন্তু অনায়াসে এইচডি ডিসপ্লে রেজুলেশন পেয়ে যাবেন। তো মিডিয়া কঞ্জিউম করতে কোনই সমস্যা থাকবে না। হার্ড ড্রাইভ এখন সব গুলোতেই প্রায় ১ টেরাবাইট থাকে, কয়েক বছর আগে ৫০ হাজারের ল্যাপটপ গুলোতেও ৫০০ জিবি ডিস্ক স্পেস থাকতো কিন্তু এখন ১ টেরাবাইট একটা স্ট্যান্ডার্ড এ দাঁড়িয়েছে।

এখন এই বাজেটের ল্যাপটপ সাইজের দিক থেকে একটু বেশি মোটা হয় আবার অনেক কোম্পানি বেশ স্লিম মডেল ও অফার করে। ব্যাটারি ব্যাকআপ ভালোই হয়, ৫-৬ ঘণ্টা অনাসায়েই চলে যায়।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই লো বাজেট ল্যাপটপ বিশেষ করে কাদের জন্য? অনেকেই নতুন কম্পিউটার শিখতে চান বা সাধারণ ওয়েব ব্রাউজ আর ইউটিউব ভিডিও আর মেইল চেকিং করার জন্য ল্যাপটপ কিনতে চান, তাদের জন্য এই লো বাজেট ল্যাপটপ গুলো আদর্শ হতে পারে। তবে আপনি যদি পুরাতন ও ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনেন সেক্ষেত্রে আই৫ এর চতুর্থ জেনারেশন বা আই৩ এর পঞ্চম/ষষ্ঠ জেনারেশন প্রসেসর ওয়ালা ল্যাপটপ গুলো পেয়ে যেতে পারেন। যেগুলো নিয়ে ইন্টারমেডিয়েট লেভেলের সকল কাজ করতে পারবেন।

লো বাজেটের ক্ষেত্রে আরেকটা ব্যাপার থাকে, আপনি যদি শুধু ওয়েব এর জন্যই বিশেষ করে ল্যাপটপ কেনেন, মানে আপনার সকল কাজ যদি ইন্টারনেট ভিত্তিকই হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে এই দামে ক্রোমবুক গুলো কিন্তু ভালো চয়েজ হতে পারে। এগুলো দামে সস্তা, স্টাইলিশ, ফাস্ট, এবং ওয়েব অ্যাপ গুলো রান করানোর জন্য পটু হয়ে থাকে।

মিড বাজেট ল্যাপটপ

মিডিয়াম বাজেট শুধু হয় ৩০-৩৫ হাজার টাকার রেঞ্জ থেকে, এই দামের মধ্যের যতো গুলো মডেল পাওয়া যায় প্রায় সব গুলোই সেইম স্পেক্স প্রদান করে। আপনি কোর আই৩ এর ৭ম/৮ম জেনারেশন সিপিইউ দেখতে পাবেন সচরাচর, ৪ জিবি র‍্যাম পাবেন, ১ টেরাবাইট হার্ড ডিস্ক পাবেন, ১৪/১৫ ইঞ্চি স্ক্রীন সাথে এচডি রেজুলেশন পাবেন তবে কিছু দাম বাড়ালে হয়তো ফুল এইচডি রেজুলেশনই পেয়ে যাবেন।

এই বাজেটের ল্যাপটপ গুলো দাম অনুসারে তিন প্রকারের দেখতে পাওয়া যায়। প্রথমত ৩০-৩৫ হাজারের মধ্যে এতে দুই এক জেনারেশন পেছনের সিপিইউ দেখতে পাওয়া যায়। ৪০-৪৫ হাজারের মধ্যে লেটেস্ট আই৩ প্রসেসর পেয়ে যাবেন, ৫০-৫৫ বা আরো বেশি বাজেট থাকলে আই৫ এ চলে যেতে পারবেন এবং বিল্ডইন ৮ জিবি ব্যাম দেখতে পাওয়া যায়।

মিড বাজেট পিসি গুলো থেকে প্রায় সবকিছুই করতে পারা যায়, হালকা ফটো এডিট, ভিডিও এডিট, হালকা মাল্টি টাস্কিং, সবকিছুই এক লিমিটের মধ্যে করতে পারবেন। আপনি যদি কম দামের মধ্যে একটু কম্প্রোমাইজ করে সবকিছুই করতে চান সেক্ষেত্রে এই মিড রেঞ্জ পিসি গুলো ভালো সলিউশন হতে পারে। তবে অনেক ক্ষেত্রে মিড বাজেট পিসি গুলো বেস্ট সলিউশন প্রদান করতে পারে। যেমন ধরুন আপনি হেভি ইন্টারনেট ব্রাউজিং করবেন, ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন, প্রোগ্রামিং শুরু করবেন, ফটো বা ভিডিও এডিট শিখতে চাচ্ছেন, আপনার এর থেকে বেশি কিছু লাগবে না আপাতত, পরে প্র হবার পরে ল্যাপটপ আপগ্রেড করলেও চলবে।

হাই এন্ড ল্যাপটপ

এবার গরিবের সেকশন থেকে চলে এসেছি বড়লোক্স দের সেকশনে, হাই বাজেটের ল্যাপটপ গুলোতে হাই এন্ড প্রসেসর থাকবে, প্রিমিয়াম বিল্ড কোয়ালিটি হবে, অনেক বেশি র‍্যাম থাকবে, ডেডিকেটেড জিপিইউ থাকবে আর ফাস্ট স্টোরেজ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই বিশেষ করে এই বাজেট ল্যাপটপ নিয়ে তেমন কিছু বলার নেই। আপনি যদি প্র পারফর্মেন্স চান, হাই স্পীডে ভিডিও/অডিও/ফটো এডিট করতে চান, যেকোনো প্রসেস হাংরি ওয়ার্ক করতে চান সেক্ষেত্রে হাই এন্ড ল্যাপটপে ইনভেস্ট করতে হবে। তবে এই সেক্ষেত্রে আমি কাস্টম পিসি বিল্ড করারই রেকোমেন্ড করবো, পিসি হাই এন্ড কাজ গুলোর জন্য একটু বেশি দক্ষতার সাথে কাজ করে এবং পারফর্মেন্স ও বেটার পাওয়া যায়।

হাই এন্ড ল্যাপটপ কিনতে চাইলে অবশ্যই লেটেস্ট জেনারেশন সিপিইউ কেনা উচিৎ, আপনি যদি ৬০-৭০ হাজার বা আরো বেশি খরচ করার ক্ষমতা রাখেন সেক্ষেত্রে লেটেস্ট কোর আই৭ পেয়ে যাবেন। আরো দামের ভিত্তিতে ডেডিকেটেড জিপিইউ থাকতে পারে। ফাস্ট ওএস ও সফটওয়্যার রান করার জন্য এসএসডি সাপোর্ট থাকে এবং বেশি ডাটা স্টোর করার জন্য ম্যাকানিক্যাল হার্ড ড্রাইভ সাপোর্ট থাকে। অনেক মিড বাজেট ল্যাপটপ গুলোতে এখন এসএসডি না থাকলেও স্লট দেওয়া থাকে, মানে আপনি সহজেই পরে লাগিয়ে নিতে পারবেন, আর এটা একটা গ্রেট জিনিস। এসএসডি পিসির পারফর্মেন্স অনেক গুনে বাড়িয়ে দেয়, আর আপনি সেটা ইনস্ট্যান্ট লক্ষ করতে পারবেন।

হাই এন্ড ল্যাপটপ গুলোতে ট্যাচ স্ক্রীন ফিচার ও থাকে, তবে ট্যাচ ফিচার চাইলে সার্ফেসবুক ব্যবহার করাই ভালো, এমনি ল্যাপটপে ট্যাচ খুব একটা কাজের জিনিস না। আপনি হাই বাজেট ল্যাপটপ কেনার কথা চিন্তা করলে তো কথায় নেই কিন্তু মিড বাজেটেও যদি ৫০ এর উপরে চলে যান সেক্ষেত্রে অবশ্যই এসএসডি মডেল নির্বাচন করবেন।


আপনি সর্বদা বলি, প্রয়োজন অনুসারে ল্যাপটপ কেনা বেস্ট সিদ্ধান্ত। অনেকের দরকার নেই কিন্তু তারপরেও কোর আই৫ বা আই৭ পাওয়ারড ল্যাপটপে টাকা ইনভেস্ট করে, এটা অত্যন্ত দুঃখের ব্যাপার। আপনার বাড়ির কাজ যদি ২ জন চাকরেই পারফেক্ট ভাবে করতে পারে তাহলে অঝথা ১০ জন চাকরকে বেতন দিয়ে বসিয়ে রাখার কোন দরকার রয়েছে? আপনি আই৫ পাওয়ারড লেটেস্ট ল্যাপটপ কিনেছেন, এর মানেই আপনার মাইক্রোসফট অফিস অনেক ফাস্ট কাজ করতে শুরু করবেন না। আপনি যদি শুধু অফিসই রান করেন সেক্ষেত্রে আপনার আই৩ পিসিতেও জাস্ট এসএসডি লাগিয়ে অনেক কম দামে প্রায় সেম পারফর্মেন্স পেতে পারবেন।

ছাত্র ভাইয়েরা যারা রয়েছেন তাদের জন্য বেশিরভাগ সময় মিড বাজেটেই সকল কাজ হয়ে যায়, আপনাকে বন্ধুদের শো অফ করার জন্য ১ লাখ টাকার ল্যাপটপ কেনার কোনই প্রয়োজন নেই। টেকনোলজি প্রত্যেকদিন আপডেট হচ্ছে আর ২ বছর পরে আপনার শখের ১ লাখের ল্যাপটপ আর লেটেস্ট থাকবে না, সুতরাং শো অফ না করায় ভালো!

যারা একেবারেই নতুন ইউজার, আমি তাদের লো বাজেট থেকেই শুরু করতে বলবো, ক্রোমবুক গুলো বেশ বিগেইনার ফ্রেন্ডলি আর স্টাইলিশ! তাছাড়া লো বাজেট ল্যাপটপ গুলো থেকে প্রোডাক্টিভিটি সকল কাজ গুলোই করতে পারবেন জাস্ট একটু র‍্যাম বাড়িয়ে নিলেই হলো! আবার কাজ অনুসারে স্ক্রীন সাইজ ও ম্যাটার করে। আপনি যদি বেশি বাইরে ল্যাপটপ ইউজ করেন সেক্ষেত্রে ছোট ও কম্প্যাক্ট সাইজ বেস্ট হবে, যদি মিডিয়া কঞ্জিউম করা আসল উদ্দেশ্য হয় সেক্ষেত্রে বড় স্ক্রীন নির্বাচন করতে পারেন।

আরো প্রশ্ন রয়েছে? হ্যাঁ, অবশ্যই থাকতেই পারে, আর এর জন্যই তো নিচের কমেন্ট সেকশন! যা প্রশ্ন রয়েছে মনে নিচে জাস্ট পোস্ট করে দিন, আমি সকল প্রশ্নের রিপ্লাই করবো!



WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

Images: Shutterstock.com

Tags: নতুন ল্যাপটপবাজেট ল্যাপটপল্যাপটপ কেনার গাইড
Previous Post

ওয়াইফাই রিপিটার Vs ওয়াইফাই এক্সটেন্ডার : এদের মধ্যে পার্থক্য কি?

Next Post

৫টি টেক গ্যাজেট গুলোর পেছনে টাকা নষ্ট করা উচিৎ হবে না! [পর্ব-১]

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
৫টি টেক গ্যাজেট গুলোর পেছনে টাকা নষ্ট করা উচিৎ হবে না! [পর্ব-১]

৫টি টেক গ্যাজেট গুলোর পেছনে টাকা নষ্ট করা উচিৎ হবে না! [পর্ব-১]

Comments 4

  1. SOYEB says:
    1 year ago

    অসাধারন আর্টিকেল ছিল, আশা করি জীবনে কখনো কাজে লাগবে।

    Reply
  2. David Smith says:
    1 year ago

    ipod touch নিয়ে পোস্ট করলে ভালো হতো। এটা কি? কেন ব্যবহার করা উচিৎ? কাদের জন্য ভালো?
    তাহলে আমরা এ সম্পর্কে জানতে পারতাম।

    Reply
  3. Din islam says:
    1 year ago

    thanks for write a helpfull articels. I hope get more articels for next post. my simple blogsiteblogsite

    Reply
  4. gsm sohel says:
    1 year ago

    nice post.thanks for give helpful post.

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In