https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

৬৪-বিট কম্পিউটিং কি? আপনার জন্য সত্যিই কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
November 11, 2016
in কম্পিউটিং, হার্ডওয়্যার
0 0
45
৬৪-বিট কম্পিউটিং কি
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

আজকের সকল মডার্ন কম্পিউটার গুলো ৬৪-বিট কম্পিউটিং সিস্টেম ব্যবহার করে; তার মানে কিন্তু এই নয় যে শুধু নাম্বার বড় হওয়ার কারণে এটি ৩২-বিট কম্পিউটিং থেকে দ্বিগুণ কাজ করতে পারে। এই “বিট” টার্মটি শুধু প্রসেসরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়ে থাকে—কিন্তু একটি কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা যাচায় করার জন্য এর সিপিইউ ক্লক স্পীড, মেমোরি, বিভিন্ন ড্রাইভার ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাহলে ৬৪-বিট আসলে কি? এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো এটি আপনার জন্য কতটা গুরুত্ব রাখে? চলুন বিস্তারিত করে জেনে নেওয়া যাক…

৬৪-বিট কম্পিউটিং কি?

কম্পিউটার সাধারনত কোন তথ্যকে বিট আকারে প্রসেস করে। বিট সাধারনত একটি বাইনারি ক্রম যা, জিরো অথবা ওয়ান হতে পারে। কম্পিউটার প্রসেসরে একসাথে অনেক ট্র্যানজিস্টর লাগানো থাকে, যেগুলো অন বা অফ করে জিরো বা ওয়ান সংরক্ষিত বা প্রসেস করানো হয়। অর্থাৎ টেকনিক্যালি আপনার কাছে যতোবেশি জিরো বা ওয়ান বা বিট থাকবে, আপনার কম্পিউটার ততোবেশি তথ্য প্রসেস করতে পারবে। আর যখন প্রশ্ন আসে কোন সিপিইউ এর বিট সংখ্যা নিয়ে, তখন আরেকটি টার্ম সামনে আপনা আপনি চলে আসে, তা হলো—সিপিইউ রেজিস্টার।

৬৪-বিট কম্পিউটিং

সিপিইউ রেজিস্টার আসলে একটি ছোট আকারের স্টোরেজ। যখন প্রসেসর তার কম্পিউটিং পারফর্মেন্স দেখায় তখন তাকে একসাথে অনেক ডাটা প্রসেস করতে হয়। এই ডাটা গুলো প্রসেসর র‍্যাম এবং র‍্যাম ক্যাশ থেকে কালেক্ট করে, কিন্তু অত্যন্ত দ্রুত পারফর্ম করার জন্য কিছু বারবার কাজে লাগা ডাটা প্রসেসর নিজের একটি ছোট মেমোরিতে জমা করে রেখে দেয়। ৬৪-বিট মানে হলো, এই প্রসেসরের বেশি প্রসেসিং পাওয়ার বা কম্পিউটিং পাওয়ার রয়েছে এবং ৩২-বিট প্রসেসর থেকে এর রেজিস্টার মেমোরিও বেশি হয়ে থাকে।

যখন কোন সিপিইউ রেজিস্টারে আরো স্পেস যুক্ত করা হবে তখন এটি আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালি হয়ে উঠবে, সাথে এটি আরো বেশি সিস্টেম মেমোরি কাজে লাগাতে পারবে। আপনার কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যার গুলো একে অপরের সাথে সম্পৃক্ত হতে অপারেটিং সিস্টেম অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। অপারেটিং সিস্টেম আপনার কম্পিউটারের প্রসেসর, মেমোরি অ্যাড্রেসিং, এবং স্টোরেজ অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে। তাই সকল ৬৪-বিট হার্ডওয়্যারকে উপযুক্তভাবে কাজ করানোর জন্য আগে ৬৪-বিট অপারেটিং সিস্টেম প্রয়োজনীয়। আর এই কারনেই উইন্ডোজে ৩২-বিট এবং ৬৪-বিট অপারেটিং সিস্টেমের প্রকারভেদ দেখতে পাওয়া যায়।

৬৪-বিট কম্পিউটিং এর সুবিধা

যখন কোন কম্পিউটার সিপিইউ প্রত্যেকটি ক্লক সাইকেলে আরো বেশি কাজ করার ক্ষমতা এবং বেশি তথ্য প্রদর্শন করার ক্ষমতা অর্জন করে তখন এথেকে অনেক কম্পিউটিং সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। চলুন নিচে এই প্রসেসরের কিছু সুবিধা সমূহ দেখে নেওয়া যাক।

স্পীড—

‘৬৪-বিট’ নাম্বারটি বড় হওয়া মানে এটি ৩২-বিট থেকে বেশি প্রসেস করতে পারে, এর সিপিইউ রেজিস্টারে বেশি স্পেস থাকার জন্য এটি অনেক দ্রুত যেকোনো প্রসেস কমপ্লিট করতে পারে এবং ফলাফল দেখাতে পারে। শুধু দ্রুত প্রসেসিং ক্ষমতায় নয়, ৬৪-বিট প্রসেসর আরো নিখুঁতভাবে প্রসেস করতে পারবে। ৬৪-বিট ব্যবহার করে কোন তথ্যকে চিত্রিত করার জন্য একাধিক বিট ব্যবহার করা যাবে।

বেশি মেমোরি ব্যবহার করা যাবে—

কম্পিউটার মেমোরি

কতোবেশি মেমোরি (র‍্যাম) ব্যবহার করা যাবে? একটি প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতার উপর নির্ভর করে সেটি মেমোরি অ্যাড্রেসিং করতে পারে। একটি দক্ষ এবং হাই এন্ড সিস্টেমের জন্য বেশি মেমোরি অ্যাড্রেসিং প্রয়োজন, যাতে এটি হেভি টাস্ক গুলোকে সম্পূর্ণ করতে পারে। ৩২-বিট সিস্টেম কেবল মাত্র ৪০৯৬ এম্বি (৪ জিবি) পর্যন্ত র‍্যাম অ্যাড্রেসিং করতে পারে। ৩২-বিট সিস্টেমে যদি আরো মেমোরির প্রয়োজনে আপনি বেশি র‍্যাম প্রবেশ করান, তবে এতে কোন লাভ হবে না। কারন ৩২-বিট প্রসেসর ৪ জিবির উপর মেমোরি অ্যাড্রেসিং করতে পারবে না। আর কম মেমোরির কম্পিউটার মেশিনে সবসময়ই পারফর্মেন্স প্রব্লেম দেখা দেবে। এখনকার অনেক মডার্ন অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেমে রান করাতে অনেক বেশি মেমোরি এবং প্রসেসিং ক্ষমতার প্রয়োজন পড়ে। হেভি টাস্ক বা মডার্ন অ্যাপ্লিকেশন রান করানোর কথা না হয় বাদই দিলাম, আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল নিজেই ১-২ জিবি র‍্যাম দখল করে রাখে, এতে মাত্র ৪ জিবি সংখ্যাটি নিত্তান্তই কম। ৪ জিবি র‍্যামে বাড়িতে ব্যবহার করা কম্পিউটার গুলোতেই সমস্যা হতে পারে, প্রফেশনাল কাজের কম্পিউটার গুলোর কথা না হয় বাদই দিলাম।

এখন কথা হচ্ছে আপনি যদি মেমোরি সল্পতায় ভোগেন এবং ৪ জিবির উপর র‍্যাম ব্যবহার করতে চান তবে ৬৪-বিট প্রসেসর এই সমস্যার হাল বের করতে পারে। ৬৪-বিট কম্পিউটিং একসাথে ১৭ বিলিয়ন জিবি র‍্যাম অ্যাড্রেসিং করার ক্ষমতা রাখে—আর এটিই এই কম্পিউটিং সিস্টেমকে আরো সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করেছে।

সিস্টেম কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়—

৬৪-বিট কম্পিউটিং এ আপনি যে শুধু বেশি মেমোরি ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন, তা নয়—এটি আপনার সিস্টেমের কার্যকারিতাও বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। ৬৪-বিট অপারেটিং সিস্টেম সাথে ৬৪-বিট প্রসেসর, হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার একত্রে সুপার অপটিমাইজ পারফর্মেন্স প্রদান করবে। আর সিস্টেম সঠিক অপটিমাইজ হওয়ার কারণে এটি উপযুক্ত সংখ্যক র‍্যাম স্পেস ব্যবহার করবে, ফলে আপনি সিস্টেমটি ব্যবহার করে একটি স্মুথ এক্সপেরিএন্স অনুভব করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার মাদারবোর্ড যতটা সমর্থন করবে, ততোটা মেমোরি তো ব্যবহার করবার সুবিধা থাকছেই।

হার্ডওয়্যার

৩২-বিট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে প্রত্যেকটি অ্যাপ্লিকেশন প্রতি সর্বউচ্চ ২ জিবি র‍্যাম স্পেস ব্যবহার করার অনুমতি থাকে। আজকের মডার্ন গেমস, ফটো এডিটিং সফটওয়্যার, ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার, এবং বিভিন্ন র‍্যাম পেটুক অ্যাপ্লিকেশন যেমন ভার্চুয়াল মেশিন ইত্যাদি পরিপূর্ণ ভাবে পারফর্ম করার জন্য বেশি পরিমানের মেমোরি প্রয়োজনীয় হয়। ৬৪-বিট কম্পিউটিং এর ক্ষেত্রে র‍্যামের পাশাপাশি এটি ভার্চুয়াল মেমোরি ব্যবহার করে, এর ফলে যেকোনো বৃহৎ র‍্যাম খোর অ্যাপ্লিকেশন সহজেই চলতে পারে। আর তাছাড়া যে সফটওয়্যার গুলো ৬৪-বিটকে সরাসরি সমর্থন করে, সেগুলো অনেক আরামে আপনার সিস্টেমের সুবিধা গ্রহন করে আপনাকে ভালো পারফর্মেন্স দিতে সাহায্য করবে।

অ্যাডভান্স সিকিউরিটি প্রদান করে—

৬৪-বিট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং ৬৪-বিট কম্পিউটিং সিস্টেম একত্রে আলাদা সিকিউরিটি লেভেল খুলে দেয়—যা ৩২-বিট কম্পিউটিং ব্যবহারকারীরা কখনোই পায় না। একে তো এটি সিস্টেমকে যথাযতোভাবে অপটিমাইজ করে এবং দ্বিতীয়ত আপনার সিস্টেমের কার্নেল প্যাঁচ প্রোটেকশন প্রদান করে। এই প্রোটেকশন আপনার কার্নেলের ত্রুটি গুলো ঠিক করে দেয় এবং আপনার ডিভাইজের ড্রাইভার গুলো ডিজিটালি সাইন না করা থাকলে ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখে। ফলে ড্রাইভার সংক্রান্ত কোন সমস্যা হয়না।

৬৪-বিট কম্পিউটিং এর অসুবিধা

৬৪-বিট কম্পিউটিং এর সুবিধা গুলো দেখে এটিকে ব্যবহার না করার কোন কারন খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। সত্যিই মডার্ন কম্পিউটিং করার জন্য ৬৪-বিটের প্রয়োজন রয়েছে, কিন্তু তারপরও অনেক সময় কিছু জিনিষ আপনার জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। নিচে সেগুলো আলোচনা করার চেষ্টা করলাম;

পুরাতন ডিভাইজ ড্রাইভার পাওয়া মুশকিল—

পুরাতন ডিভাইজ ড্রাইভার

৬৪-বিট কম্পিউটিং ঠিক তখনই পরিপূর্ণ হবে, যখন অপারেটিং সিস্টেম, প্রসেসর, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, এবং ড্রাইভার একত্রে ৬৪-বিটকে সমর্থন করবে। এখানে একটি সুবিধা হলো আপনার প্রসেসর ৬৪-বিট হলেও আপনি ৩২-বিট অপারেটিং সিস্টেম বা সফটওয়্যার এতে চালাতে পারবেন, কিন্তু এথেকে কখনোই ৬৪-বিট হওয়ার সুবিধা গুলো পরিপূর্ণ ভাবে পাওয়া যাবে না। আবার দেখা যেতে পারে আজ থেকে ১ কিংবা ২ বছরের আগের কেনা হার্ডওয়্যার গুলো ঠিকঠাক অপটিমাইজ হবে না। যেকোনো হার্ডওয়্যার প্রস্তুতকারী কোম্পানিগন প্রথমে তাদের নতুন প্রোডাক্ট গুলোর চিন্তা করে এবং পড়ে পুরাতন প্রোডাক্ট।

ফলে হতে পারে আপনার পুরাতন প্রিন্টার বা দামী স্ক্যানার মেশিনের ৬৪-বিট ড্রাইভার খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। হয়তো এই সমস্যা এড়াতে আপনি হার্ডওয়্যারটি আপগ্রেড করে নিতে পারেন, কিন্তু অনেক সময় অনেক দামী হার্ডওয়্যার শুধু ৬৪-বিট সমর্থন না করার জন্য পরিবর্তন করা উপযুক্ত নাও হতে পারে।

হার্ডওয়্যার উপযুক্ততা প্রয়োজন—

৬৪-বিট অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করার জন্য আপনার অবশ্যই ৬৪-বিট প্রসেসর থাকতে হবে, যদি না থাকে তবে ৬৪-বিট কম্পিউটিং সম্ভব নয়। আবার ধরুন আপনার কাছে উপযুক্ত প্রসেসর এবং অপারেটিং সিস্টেম দুটাই আছে, কিন্তু আপনার মাদারবোর্ড ৪ জিবির উপরে র‍্যাম সমর্থন করে না—এতে আপনি ৬৪-বিটের অন্যান্য সুবিধা গুলো নিতে পারবেন কিন্তু মেমোরি বাড়ানোর সুবিধা নিতে পারবেন না, যেটা ৬৪-বিট হওয়ার সবচাইতে বড় সুবিধা।

তাই ৬৪-বিট ব্যবহার করার জন্য আপনার সকল হার্ডওয়্যার ঠিকঠাক থাকা প্রয়োজনীয়, যদি না থাকে তো পুরাতন হার্ডওয়্যার গুলো পরিবর্তন করে নতুন হার্ডওয়্যার কেনার সময় এসে গেছে এবার।

সফটওয়্যার উপযুক্ততা প্রয়োজন—

কোন কোন সফটওয়্যার ৬৪-বিট কম্পিউটিং পরিবেশে ঠিকঠাক কাজ করতে পারে না। উইন্ডোজের কিছু ৬৪-বিট ভার্সনে ১৬-বিট অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করে না। এখন এমনই কোন সফটওয়্যার যদি আপনার জন্য প্রয়োজনীয় হয়ে থাকে তবে, ৬৪-বিট আপনাকে সুবিধা দিতে পারবেনা। তবে এই সমস্থ সফটওয়্যার রান করাতে ভার্চুয়াল মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে।

আবার আরেকটি সমস্যা হচ্ছে, কোন সফটওয়্যার ৬৪-বিট হওয়া মানেই কিন্তু এর এক্সটেনশন বা প্লাগিনস গুলো ৬৪-বিট হওয়া নয়। ফটোশপ বা মোজিলা ফায়ারফক্স ৬৪-বিট ভার্সন ব্যবহার করার সময় এর ব্যবহারকারীরা অনেক সময়ই এই সমস্যায় ভোগেন। কোন অ্যাপ্লিকেশন আপডেট পাওয়ার সময় হয়তো ৬৪-বিটেই পায়, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্লাগিনস গুলো পায় না।

শেষ কথা

তো আপনি বর্তমানে ৩২-বিট না ৬৪-বিট কম্পিউটিং করছেন? ৬৪-বিট উইন্ডোজ নিয়ে কি আপনার শেয়ার করার মতো কোন অভিজ্ঞতা রয়েছে। সবকিছুই আমাদের নিচে কমেন্ট করে জানান।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

এই ব্লগে এরকম আরো কিছু আর্টিকেল—

  • কোয়ান্টাম কম্পিউটিং —ভবিষ্যৎ কম্পিউটার!
  • কম্পিউটার মেমোরি —কীভাবে কাজ করে?
  • পিসি স্লো হয়ে গেছে? —ঠিক কোন আপগ্রেড পিসি পারফর্মেন্স সর্ব উত্তম করতে পারে?
  • ডিডিআর২ বনাম ডিডিআর৩ বনাম ডিডিআর৪ র‍্যাম —কোনটি উপযুক্ত?
  • ৩২ বিট বনাম ৬৪ বিট প্রসেসর —আপনার কোনটি কেনা উচিৎ?
  • জিপিইউ —জিপিইউ কেন জরুরী?
  • ক্লাউড কম্পিউটিং কি? —দামী কম্পিউটার কেনার কি দরকার?
  • কম্পিউটার প্রসেসর i3, i5, i7 এর বৃত্তান্ত —আপনি কোনটা কিনবেন?
Tags: ৬৪ বিট প্রসেসর৬৪-বিট৬৪-বিট কম্পিউটিং৬৪-বিট কিকম্পিউটিংহার্ডওয়্যার
Previous Post

ডিডস অ্যাটাক কি? | DDoS | কেন এ থেকে বাঁচা অসম্ভব?

Next Post

স্যাটেলাইট ইন্টারনেট | ডিশ এন্টেনা থেকে ইন্টারনেট?

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
স্যাটেলাইট ইন্টারনেট কীভাবে কাজ করে

স্যাটেলাইট ইন্টারনেট | ডিশ এন্টেনা থেকে ইন্টারনেট?

Comments 45

  1. তুলিন says:
    4 years ago

    (◕‿◕✿)

    কি ভাষায় কমেন্ট করলে এই পোস্টের সুনাম এবং আপনার বাহ বাহ হবে আমার জানা নাই!
    (づ ̄ ³ ̄)づ

    ছোট ভাইয়ের একটি অনুরোধ রাখতে হবে ( ͡° ͜ʖ ͡°)
    সুপার কম্পিউটার কীভাবে কাজ করে, এর কনফিগার কীরকম হয় তা নিয়ে একটি পোস্ট চাই

    এই পোস্টের জন্য

    ░♡░┳┣I░A░Ⓝ░К▒❀▒УOЦ░♡░

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      কেন নয় ভাইয়া 😀 এখানে প্রত্যেক ভাইয়ের অনুরোধ রাখা হয়, আপনারটা কেন রাখবো না 🙂 ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার কাঙ্ক্ষিত পোস্টটি পেয়ে যাবেন, সাথেই থাকুন, কেমন! 😀

      Reply
      • তুলিন says:
        4 years ago

        ধন্যবাদ ভাই 🙂

        Reply
  2. প্রযুক্তি পাগল says:
    4 years ago

    স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড নিয়ে একটা মেগা পোস্ট আশা করছি।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      নেক্সট পোস্টেই পেয়ে যাবেন, 😀

      Reply
  3. Anirban Dutta says:
    4 years ago

    64 bit jindabaad! Tahomid bhai jindabaad! Techubs jindabaad!
    T
    H
    A
    N
    * VERY * MUCH
    Y
    O
    U

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ধন্যবাদ ভাই 🙂

      Reply
  4. প্রদিপ মন্ডল says:
    4 years ago

    এটা সাধারণ কোন পোস্ট নয়!!!!!”!
    অসাধারণ পোস্ট

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ধন্যবাদ ভাই 🙂

      Reply
  5. শাহিন আলম says:
    4 years ago

    খুব ভালো বুঝিলাম। আমি উইন্ডোজ ১০ ৬৪ বিট ব্যবহার করি।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      😀

      Reply
  6. অর্নব says:
    4 years ago

    না না না
    আজ কিছুতেই শুনবো না বস 😛

    আজ বলতেই হবে -__- কি করে পাড়েন এতো??

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ঠিক আছে, আজ বলেই দিচ্ছি 🙂

      অনলাইন বেস্ট আর্টিকেল সোর্স, ইবুক, টেক্সট বুক থেকে সর্বউত্তম তথ্য গুলো খুঁজে নতুন করে রিপ্রেজেন্ট করার চেষ্টা করি। অনেক তথ্য আমার আগে থেকেই জানা আছে, (ছোট থেকে তো টেক নিয়েই বড় হচ্ছি 😀 )। সকল খুঁজে পাওয়া তথ্য গুলোকে সাজয়ে গুছিয়ে এর সাথে কিছু নিজের মনগড়া উদাহরণ লাগিয়ে (যাতে সকলেই সহজ করে বুঝতে পারে) পোস্ট লিখে ফেলি 🙂

      জানলেন তো রহস্য! 🙂 আরে ভাই এটা যে কেউই পারবে, আপনিও পারবেন 🙂

      আমার উদ্দেশ্য হল, শুধু মাত্র আপনার পর্যন্ত তথ্য গুলো পৌছিয়ে দেওয়া, যাতে আপনি সহজেই বুঝতে পারেন, এরকম কোন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করেন, দেখবেন সবই সম্ভব হবে।

      😀 😀 😀

      আসলে আপনাদের শুকুর করে শেষ করতে পারবো না, আপনাদের সমর্থন না পেলে কিছুই করা সম্ভব হতো না, অসাধারণ আমি নয়, অসাধারণ তো আপনারা ভাইয়েরা। 😀

      আপনাদের সাহায্য এই ব্লগকে (সাথে আপনাকে আমাকে) অনেক দূরে এগিয়ে নিয়ে যাবে, ধন্যবাদ ভাই 😀

      Reply
  7. Shuvo says:
    4 years ago

    Good tune

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      😀

      Reply
  8. সেলিম ইব্রাহিম says:
    4 years ago

    ধন্যবাদ স্যার

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      সাথেই থাকুন 🙂

      Reply
  9. AbdurRahman says:
    4 years ago

    Android a “Signal Strength -85dBm” Dea ki bujay? Ai Tropic nea akta Article sai

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      dBm মূলত অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সিগন্যাল পাওয়ার মাপার একটি মান। এটি দ্বারা বোঝায় যে, আপনার ফোনটি টাওয়ার থেকে ঠিক কতোদূরে রয়েছে এবং কীরকম রেডিও সিগন্যাল রিসিভ করছে। সিগন্যাল -60dBm হলো মোটামুটি ভালো সিগন্যাল, -112dBm সিগন্যাল মানে, আপনার অনেক কল ড্রপ হতে পারে, এবং আপনার সিগন্যাল যদি -87 dBm বা এর উপরে থাকে তবে আপনার ফোনে ফুল নেটওয়ার্ক সো করবে।

      dBm এর পূর্ণ অর্থ হলো, decibel milliwatts। আর ফোনের সিগন্যাল স্ট্রেন্থ সবসময় নেগেটিভ ভাল্যু সো করে কারন সেলফোন টাওয়ার সিগানালে এতোটা পাওয়ার থাকে না যে এটি পজিটিভ মান প্রদান করে।

      এর চেয়েও যদি আরো বিস্তারিত জানতে চান, তবে কমেন্ট করুন, আমি বিস্তারিত লিখে পোস্ট করার চেষ্টা করবো 🙂

      Reply
  10. বেলাল says:
    4 years ago

    ১৮ হাজার দিয়ে ল্যাপটপ কিনব? ভাল হবে কি? সুদু মিডিয়া আর ইন্টারনেট চালাব। কেমন কনফিগ পাব? কোন কম্পানি ভাল হবে?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      আপনার এই দামের মধ্যে আসুসের বেশ কয়েকটি মডেল পেয়ে যাবেন।
      আপনার ল্যাপটপ কনফিগ…
      এএমডি প্রসেসর
      ৪ জিবি র‍্যাম (ডিডিআর ৩)
      ৫০০ জিবি হার্ডডিস্ক
      ১৪-১৫.৬ ইঞ্চি ডিসপ্লে

      ইত্যাদি পেয়ে যাবেন। মিডিয়া প্লে এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর জন্য কোন সমস্যা হবে না।

      প্রথমত আসুস দেখুন, তারপরে ডেল, তারপর এইচপি ইত্যাদি দেখতে পারেন।

      Reply
  11. Johny Khan says:
    4 years ago

    64-bit is brilliant choice for Modern COMPUTING and gaming. Image processing software and video render software’s badly need 64-bit processor architecture. 64-bit is also good for best graphics render and complex tasks. You discussed all about 64-bit on this post. That’s Very cool Tahmid. Thank you soo Much.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ধন্যবাদ ভাই 🙂

      Reply
  12. Roni Ronit says:
    4 years ago

    মান সম্মত পোস্ট

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      😀

      Reply
  13. রিয়ান সাব্বির says:
    4 years ago

    প্লাটিনাম পোস্ট ভাই………… রোবট নিয়ে বিস্তারিত পোস্টটি কি পাবো না ভাইয়া??????

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      হুম কেন পাবেন না ভাই 🙂 অবশ্যই চেষ্টা করবো লেখার জন্য 🙂 একটু সময়দিন ভাই 🙂

      Reply
  14. মুরাদ তালুকদার says:
    4 years ago

    অসাধারণ। সেয়ার করবার জন্নে ধন্যবাদ ভাইয়া।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      😀

      Reply
  15. Millat Uddin says:
    4 years ago

    Gaming console VS Gaming PC niya ekte post chai

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      চেষ্টা করবো ভাই 🙂

      Reply
  16. জোবায়ের says:
    4 years ago

    আপনার মাথাটা ৬৪ বিট ভাই 😀

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      🙂

      Reply
  17. অর্ক says:
    4 years ago

    অনেক তথ্যবহুল লেখা

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ধন্যবাদ ভাই 🙂

      Reply
  18. বিজয় হোসেন says:
    4 years ago

    ভাই আমার পিসি ১০ মিনিট চলার পরে প্রচন্ড আওয়াজ করতে আরম্ভ করে দেয়। যখন আওয়াজ বাড়ে সাথেসাথে পিসি স্লো হয়ে যায়। আমাকে দয়াকরে সাহায্য করুন।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      আওয়াজটি কোথা থেকে আসছে সেটা নিশ্চিত করতে পেড়েছেন কি? পিসিতে আওয়াজ সাধারনত ম্যাকানিক্যাল পার্টস গুলো থেকে আসে, যেমন প্রসেসর কুলিং ফ্যান কিংবা হার্ডড্রাইভ। আপনার প্রথম করনীয় হবে পিসিটি খুলে ঠিকঠাক মতো পরিষ্কার করা, ভয় পাওয়ার কিছু নেই, যেভাবে খুলবেন ঠিক সেভাবেই লাগাতে পারবেন। সাধারনত আপনার ফ্যান কুলিং ফ্যানেই সমস্যা হয়েছে। ঠিক মতো প্রসেসর কুল করতে না পাড়ায় প্রসেসর গরম হচ্ছে এবং পারফর্মেন্স স্লো হচ্ছে।

      আমার পরামর্শ অনুসারে প্রথমে ফ্যানটি ময়লা ধুলা থেকে পরিষ্কার করে নিন এতে সমস্যা মিটে গেলে তো ভালো, আর না হলে ফ্যান পরিবর্তন করুন এবং সাথে ভালো থার্মাল পেস্ট লাগিয়ে নিন।

      আরো সাহায্যের জন্য অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

      Reply
  19. Muhammad Monirul Islam says:
    4 years ago

    আসসালামু আলাইকুম,
    ভাইয়ার আমার একটু সাহায্য দরকার ছিল। আমার একটি Dell N5010 (Corei3, 64bit) লেপটপ আছে। এটাতে কি 4 জিবির বেশি র‌্যাম লাগাতে পারব?

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ওয়ালাইকুমুস সালাম ভাই 🙂

      আপনার ল্যাপটপে কি আলদা মেমোরি (র‍্যাম) লাগানোর সুবিধা রয়েছে? আমার জানা মতে ডেলের বেশ কিছু মডেলে এই সুযোগ রয়েছে। সাধারনত এই ধরনের ল্যাপটপ গুলোতে সর্বউচ্চ ৮ জিবি পর্যন্ত র‍্যাম আপগ্রেড করার সুযোগ থাকে।

      ডেলের কমিউনিটি সাইট থেকে দেখতে পারেন, আপনার মডেলটি আপগ্রেড করা যাবে কিনা। যদি যায়, তবে জানা মতে ৮ জিবি পর্যন্ত র‍্যাম আপগ্রেড করতে পারবেন। চাইলে প্রসেসরও আপগ্রেড করা যেতে পারে।

      ধন্যবাদ 🙂

      Reply
      • Rocky Ahmed says:
        4 years ago

        Vai ekte best gaming pc recomend koren. 70-80k tk modhdhe. nice post. love all ur posts.

        Reply
  20. Mehedi hasan Riyan says:
    3 years ago

    Osadaron…..oneak valo laglo vhaiya….&..oneak kichu shiklam.

    Reply
  21. Nasir Sorkar says:
    3 years ago

    ধন্যবাদ বোরহান ভাই, আপনার লেখা গুলো সত্যিই তথ্যবহুল এবং অনেক অজানার উত্তর!!
    ধন্যবাদ আবারো!!

    Reply
  22. mahmud says:
    3 years ago

    ভাই আমার prossesor যে 64 bit তা কিভাবে বুজব???

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      3 years ago

      সেটা বোঝার জন্য অনেক গুলো পদ্ধতি রয়েছে ভাই!
      আপনি ডেক্সটপের দিস পিসি থেকে প্রপারটিস এর গেলে সহজেই দেখতে পাবেন।
      অথবা সিএমডি ওপেন করে কম্যান্ড লিখুনঃ set pro যদি PROCESSOR_ARCHITECTURE=AMD64 ম্যাসেজ আসে, সহজেই বুঝতে পাড়বেন এটি ৬৪বিট!!

      Reply
  23. Raj Haque says:
    1 month ago

    Alhamduallha. Apnake onek onek dhonnobad bhai eto bhalo bhabe explain kore article prodan korarjonno.alha jeno apnar knowledge ke aro prosharito Koren.

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In