https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

ভিডিও কোডেক, কন্টেনার | যেগুলো আপনি এতদিনেও জানতেন না

তাহমিদ বোরহান by তাহমিদ বোরহান
September 9, 2017
in টেক চিন্তা, কীভাবে
0 0
14
ভিডিও কোডেক, কন্টেনার
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

আপনাদের ভিডিও কোডেক এবং কন্টেনারের মধ্যে পার্থক্য বোঝানো তুলনামূলক সহজ কাজ—কিন্তু মুশকিল ব্যাপার হলো প্রত্যেকটা ফরম্যাট সম্পর্কে বোঝানো। আপনি হয়তো এম্পিফোর, এভিআই, এমকেভি ইত্যাদির নাম শুনেছেন, এবং আপনি হয়তো জানেন এগুলো হলো ভিডিও কোডেক, তাই না? না! আসলে এগুলো হলো কন্টেনার। আজকে আমি কোডেক, কন্টেনার এবং ফরম্যাট নিয়ে আলোচনা করবো, যাতে এখন থেকে আপনি যখন ভিডিও এডিট বা কনভার্ট করতে যাবেন, তখন যাতে সঠিক ধারণা থাকে, আপনি কি করছেন। তো চলুন বিস্তারিত করে জেনে নেওয়া যাক।

ভিডিও কোডেক কি?

ভিডিও কোডেক

কোডেক হলো একধরণের ভিডিও এনকোডিং টুল বা সফটওয়্যার। অর্থাৎ এটি এমন একটি সফটওয়্যার যা কোন মিডিয়াকে এনকোড বা ডিকোড করার কাজে ব্যবহৃত হয়। এমনকি কোডেক শব্দটি কোডার/ডিকোডার সমন্বয়ে তৈরি। কোন অডিও এবং ভিডিও ফাইলের সাইজ কম করার জন্য কোডেক এক বিশেষ অ্যালগোরিদম ব্যবহার করে, এবং প্রয়োজনে ডিকম্প্রেসও করতে পারে। আসলে কয়েক ডজন খানেক ভিডিও কোডেক রয়েছে এবং প্রত্যেকে আলাদা আলাদা প্রযুক্তি ব্যবহার করে এনকোড করে।

এজন্যই আপনার ভিডিও প্লেয়ারে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও প্লে করার জন্য কোডেক প্যাক ডাউনলোড করতে হয়। কোডেক প্যাক গুলো এক ছোট আকারের সফটওয়্যার প্যাকেজ হয়ে থাকে, যা আপনার ভিডিও প্লেয়ারকে নির্দিষ্ট ভিডিও ফাইল ডিকোড করতে সাহায্য করে। আবার যখন আপনি কোন ভিডিও এডিটর ব্যবহার করেন—এটিও কোডেক ব্যবহার করে আপনার ভিডিওটি এনকোড এবং রেন্ডার করে ভিডিওটির প্রিভিউ একটি ফাইলে জমা করে।

ভিডিও কোডেক কিন্তু কোন ফাইল ফরম্যাট বা ভিডিও ফরম্যাট নয়। বলতে পারেন এটি একটি উপায় যা কোন ভিডিও এবং অডিওকে কম্প্রেস করতে সাহায্য করে। আবার এখানে একটি বিষয় নোট করার মতো রয়েছে, আপনি যে কোডেক ব্যবহার করে কোন অডিও বা ভিডিওকে এনকোড করবেন, সেটি ডিকোড করার সময়ও একই কোডেকের প্রয়োজন পড়বে। ডিকোড বা প্লে করার সময় যদি সঠিক কোডেক ব্যবহার করা নয় তবে আপনার প্লেয়ারে বা ডিভাইজে ভিডিও প্লে হতে সমস্যা হতে পারে। আর তাছাড়া ভিডিও কোডেক নিয়ে বিস্তারিত করে জানতে ফাইল কম্প্রেসন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই অবশ্যই ডাটা কম্প্রেসন নিয়ে লেখা পোস্টটি আপনার পড়া প্রয়োজন।

জনপ্রিয় কোডেক

এক্সভিআইডি/ডিআইভিএক্স

ডিআইভিএক্স কে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়—কিন্তু এক্সভিআইডি হলো একটি ওপেন সোর্স কোডেক এবং এটি ডিআইভিএক্স এর সর্বউত্তম বাণিজ্যিক বিকল্প। এমপিইজি-৪ এর উপর নির্ভর করে এই কোডেক এনকোড এবং ডিকোড উভয়ই সম্পূর্ণ করে। এটি বিস্তরভাবে ব্যবহৃত হওয়ার জন্য, এটিকে যথাযথভাবে ভিডিও এনকোড করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

এমপিইজি-৪

এমপিইজি-৪ হলো সবচাইতে কমন স্ট্রিমিং ফরম্যাট এবং এটি অনেক অংশে গঠিত। যেমন- এমপিইজি-৪ পার্ট II ভিডিও এনকোড করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ডিআইভিএক্স বা এক্সভিআইডি কোডেক ব্যবহার করে ভিডিও এনকোড করে, যেখানে বেশিরভাগ সময়ই অডিও ফরম্যাট হিসেবে এম্পিথ্রীকে ব্যবহার করা হয়। তবে বর্তমানের আধুনিক এমপিইজি-৪, এইচ.২৬৪ ব্যবহার করে।

এইচ.২৬৪

বর্তমানের হাই ডেফিনিশন ভিডিও উৎপন্ন করার জন্য এইচ.২৬৪ সবচাইতে জনপ্রিয় উপাদান। এটি ব্যবহার করে লসি এবং লসিলেস উভয় প্রকারেরই কম্প্রেসন করা সম্ভব, তবে এটি নির্ভর করে আপনার ঠিক করা সেটিংস এর উপর, মানে আপনি এনকোড করার সময় কতো ফ্রেম রেট ব্যবহার করলেন, কোয়ালিটি কেমন রাখলেন, এবং টার্গেট ফাইল সাইজ কতো করলেন তার উপরে। এইচ.২৬৪ কে সাধারনত এক্স.২৬৪ ব্যবহার করে এনকোড করা হয়, তবে ডিআইভিএক্স বা এক্সভিআইডি ব্যবহার করেও ভালোভাবে এইচ.২৬৪ এনকোড করা সম্ভব। এইচ.২৬৪ তে সাধারনত অডিও এনকোড এর ক্ষেত্রে এএসি বা এমপিথ্রী ব্যবহার করা হয়।

সাধারন এমপিইজি-৪ কম্প্রেসন থেকে এইচ.২৬৪ প্রায় ১.৫ বা ২গুন বেশি দক্ষ। এইচ.২৬৪ অনেক কম ফাইল সাইজেই অনেক ভালো ভিডিও কোয়ালিটি দিতে পারে, যা এখনকার বেশিরভাগ ডিভাইজই সমর্থন করে। তবে বলা যায়, এখন এইচ.২৬৪ এমপিইজি-৪ এর সাথে জুড়ে গেছে, যাকে এভিসি বলা হয়।

কন্টেনার কি?

কন্টেনার কি

ফাইল কন্টেনার অনেকটা জীপ ফাইলের মতো, এখানে একত্রে অডিও, ভিডিও, কোডেক একত্রিত করে একটি প্যাকেজ তৈরি করা হয়। কন্টেনারে সাধারনত মুভি চ্যাপটার, সাবটাইটেল, মেটাডাটা, এবং মাল্টি অডিও প্যাক করা হয়। যেমনটা উইন্ডোজ ইএক্সই ফাইলে দেখা যায়, এখানে সকল ফাইল গুলোকে আর্কাইভ করে রাখা হয়, এবং (.bat) নামক একটি ফাইলে অপারেটিং সিস্টেমকে বলা হয় যে, কোন ফাইল গুলো কোথায় যাবে।

জনপ্রিয় কন্টেনার

ফ্ল্যাশ ভিডিও (.flv, .swf)

মাইক্রোমিডিয়া মূলত প্রধান ফ্ল্যাশ ভিডিও তৈরি করে এবং এটি ২০০৫ সালে অ্যাডোবি অর্জন করে। ফ্ল্যাশ কন্টেনারটি এর সিমাবদ্ধতার জন্য জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলেছে। এই কন্টেনারটি অনেক ত্রুটিতে ভর্তি হওয়ার কারণে অ্যাডোবি একে নিঃশেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এবং এটি দিনদিন শেষ হয়ে আসছে। গুগল ক্রোম ব্রাউজার ফ্ল্যাশ ভিডিওকে ব্লক করা আরম্ভ করেছে। তবে ত্রুটিমুক্ত এবং বেশি দক্ষ প্রযুক্তির সাথে এইচটিএমএল৫ এগিয়ে চলেছে। আজাকাল অনলাইনে অনেক কম ফ্ল্যাশ ভিডিও দেখতে পাওয়া যায়, এই কন্টেনারটি প্রায় ধংসের পথে।

এমকেভি

ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এমকেভি কন্টেনারকে ডিভাইজ করা হয়েছে, এবং নিশ্চিত করে এটি ফিউচার প্রুফ। এই কন্টেনারটি নিজে থেকে প্রায় সকল ফরম্যাটের অডিও এবং ভিডিও ধারণ করতে সক্ষম, যার ফলে এটি অনেক উন্নত, দক্ষ, এবং অত্যন্ত গণ্য একটি কন্টেনার। এটি একসাথে একাধিক অডিও, ভিডিও, এবং সাবটাইটেল ফাইল ধারণ করতে পারে—যেখানে প্রত্যেকটি অডিও বা ভিডিও বিভিন্ন ফরম্যাটে এনকোড হলেও সমস্যা নেই। এমনকি করাপ্টেড ফাইল থেকেও প্লে করার সুবিধা প্রদান করে থাকে এই অসাধারন কন্টেনারটি। আর খুব শীঘ্রই এটি সবচাইতে বেশি জনপ্রিয় কন্টেনার হয়ে উঠবে।

এমপি৪

ইউটিউব বা অন্যান্য ভিডিও ওয়েবসাইট গুলোর কাছে এমপি৪ হলো সুপারিশ ফরম্যাট। এমপি৪ কন্টেনারে ভিডিও এনকোডিং এর জন্য এমপিইজি-৪ ব্যবহার করা হয়, তবে এইচ.২৬৪ তেও ঠিকঠাক কাজ করে। অডিও এনকোডিং এর জন্য এএসি বা এসি৩ ব্যবহার করা হয়। এমপি৪ কন্টেনার আজকের প্রায় বেশিরভাগ কনজিউমার ডিভাইজে সমর্থন করে, এবং অনলাইনে প্লে করার জন্য এটি সবচাইতে কমন কন্টেনার।

শেষ কথা

পরিশেষে যদি বলেন, যে আপনি কোন ভিডিও কোডেক এবং কন্টেনার ব্যবহার করে ভিডিও তৈরি করবেন, তবে এই মুহূর্তে এইচ.২৬৪ সবচাইতে উত্তম  কোডেক এবং কন্টেনার হিসেবে আপনি এমপি৪ বা এমকেভি উভয়কেই ব্যবহার করতে পারেন। তবে এমপি৪ কন্টেনার ব্যবহার করায় বেশি উত্তম হবে—কেনোনা প্রায় সকল ধরনের ডিভাইজ একে সমর্থন করে এবং সবচাইতে বড় ভিডিও ওয়েবসাইট গুলোর জন্য এটি প্রথম পছন্দ।

আপনি কোন ভিডিও কোডেক এবং কন্টেনার ব্যবহার করে ভিডিও কম্প্রেস করতে পছন্দ করেন এবং কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে সর্বাধিক রেজাল্ট পান, এই তথ্য গুলো আমাদের সাথে কমেন্টে শেয়ার করুন। বেস্ট কোয়ালিটি ভিডিও তৈরি করার জন্য আপনি কি সেটিংস ব্যবহার করেন? সবকিছুই নিচে আমাদের কমেন্টে শেয়ার করুন। আর কিছু বুঝতে অসুবিধা থাকলে আমাকে নিচে কমেন্ট করে জানান।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

এই ব্লগে এরকম আরো কিছু আর্টিকেল—

  • নয়েজ ক্যানসেলিং হেডফোন —ভিড়েও কম ভলিউমে গান শুনুন
  • কীভাবে ভিডিও সাইজ কমাবেন? —ভিডিও কোয়ালিটি নষ্ট না করে?
Tags: এএমডিএমপি৪কন্টেনারটেক চিন্তাডিআইভিএক্সফাইল ফরম্যাটভিডিওভিডিও কোডেক
Previous Post

ডাটা রিকভারি কি এবং কীভাবে কাজ করে?

Next Post

ওপেন সোর্স সফটওয়্যার কি? ওপেন সোর্স মানেই কি ফ্রী?

তাহমিদ বোরহান

তাহমিদ বোরহান

প্রযুক্তির জটিল টার্মগুলো কি আপনাকে বিভ্রান্ত করছে? কিছুতেই কি আপনার মস্তিষ্কে পাল্লা পড়ছে না? তাহলে বন্ধু, আপনি এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন—কেনোনা এখানে আমি প্রযুক্তির সকল জটিল বিষয় গুলো ভাঙ্গিয়ে সহজ পানির মতো উপস্থাপন করার চেষ্টা করি, যাতে সকলে সহজেই সকল টেক টার্ম গুলো বুঝতে পারে।

Next Post
ওপেন সোর্স সফটওয়্যার

ওপেন সোর্স সফটওয়্যার কি? ওপেন সোর্স মানেই কি ফ্রী?

Comments 14

  1. রিয়ান সাব্বির says:
    4 years ago

    মাথা বোঁবোঁ করে ঘুরতেছে ভাই………… 😛
    আপনি না থাকলে এটা বোঝা সম্ভব হতো না।

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      🙂

      Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      আশা করি বুঝতে পেড়েছেন, ভালো করে 🙂

      Reply
  2. Ahsan says:
    4 years ago

    সত্যিই এত Details জানতাম না… ধন্যবাদ তাহমিদ ভাই, সুন্দর পোস্টগুলো করে আমাদের অনেক কিছু জানতে সাহায্য করার জন্য… 🙂

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      সাথেই থাকুন, আরো চমক অপেক্ষা করছে, ধন্যবাদ 🙂

      Reply
  3. sagor hasan says:
    4 years ago

    very nice post vai

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      ধন্যবাদ 🙂

      Reply
  4. Roni Ronit says:
    4 years ago

    bohot khub vai. tobe bapar gulo asolei jogakhicuri. 2-3 porar pore poriskar holam. asole kicu kicu container nije thkei format ex: MP3. Eta nije format abar etar moddhe meta thake, jpeg, png, gif thake.
    ami etodin vabtam Mp4, MKV hooilo file format. ami asole vul cilam. asole eta just eka extention.

    dekhlen to joler moto poriskar kore diyecen. thanks. aro post cai.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      গুরু হয়ে গেছেন দেখছি 😀

      Reply
  5. Anirban Dutta says:
    4 years ago

    Osadharon post bhai!! ki aar bolbo comment er kotha to apni janen je mukhe bhasha thake na. Web security aar Twitter niye post chai.

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      হুম…… 😀

      Reply
  6. মিনহাজ উদ্দিন says:
    4 years ago

    ভাইয়া, ওয়াই-ফাই কি শুধু টেলিফোন লাইনেই সংযোগ দেওয়া যায়?
    মানে টেলিফোন লাইন থেকে ইন্টারনেট কানেকশন তৈরি করে?
    অন্য মাধ্যমে সম্ভব না??
    যেমন মোবাইল নেটওয়ার্ক।
    আর একবারে টাকা দিয়ে রাউটার কিনে চালালে তো আর টাকা কাটবে না।
    কারেন্ট ছাড়া সৌর-বিদ্যুতে চলবে?
    যদিও কম্পিউটার চালাই আইপিএস দিয়ে সোলারে।
    গ্রামে এমন অবস্থা।
    বলেন, গ্রামে কিভাবে ওয়াই-ফাই চালাবো??

    Reply
    • তাহমিদ বোরহান says:
      4 years ago

      আপনি টেলিফোন বা মোবাইল উভয় ব্রডব্যান্ড থেকেই ওয়াইফাই ব্রডকাস্ট করতে পারবেন। সাধারণত যেকোন অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই পোর্টেবল ওয়াইফাই রাউটার থাকে, তা দিয়ে অনেক সহজেই মোবাইল ব্রডব্যান্ড থেকে ওয়াইফাই ব্রডকাস্ট করতে পারবেন।
      তবে অনেক রাউটার সরাসরি ৩জি-৪জি সিম সমর্থন করে, আপনি তা থেকেও ওয়াইফাই ব্রডকাস্ট করতে পারেন।
      আরেকটি কথা, ওয়াইফাই আপনার পিসিতে শুধু ইন্টারনেট সংযুক্ত করতে সাহায্য করে, এদিয়ে বিনামুল্যে ইন্টারনেট চলে না। আপনার সিমের ইন্টারনেটকে সুধু বিভিন্ন ডিভাইজে ভাগ করে দেয়। এতে আপনার রেগুলার ডাটা চার্জ অব্যাহত থাকবে।
      আপনি যেহেতু গ্রামে থাকেন তাই রাউটার কেনার দরকার নাই, একটা সস্তা ফোন কিনে সেটা ব্যাবহার করেই ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারেন, কারণ গ্রামে নেটওয়ার্ক সমস্যা থাকে।
      এতে সুধু আপনার একটি ওয়াইফাই রিসিভার ডিভাইজের প্রয়োজন পড়বে, যা বাজারে ৩০০ টাকায় পেয়ে যাবেন।

      Reply
  7. M H Tushar says:
    3 years ago

    ঠিক এই জিনিসটাই আমার দরকার ছিল ভাই, অনেক উপকার হলো তবে কিছু জিনিস এখনো ক্লিয়ার হয় নি। রিপ্লাই দিলে খুশি হবো।
    ১। mpeg-4 এইটা কোডেক নাকি কন্টেইনার? এর বর্ণনাতে আপনি বললেন-“এটি ডিআইভিএক্স বা এক্সভিআইডি কোডেক ব্যবহার করে ভিডিও এনকোড করে, যেখানে বেশিরভাগ সময়ই অডিও ফরম্যাট হিসেবে এম্পিথ্রীকে ব্যবহার করা হয়” এই ব্যাপারটা বোঝা গেল না।
    ২। ধরুন আমি h.264 কোডেক ব্যবহার করে একটা ভিডিও এনকোডিং করলাম। এখন আমি এই ভিডিও mp4, mkv বা যে কোনো কন্টেইনারে ব্যবহার করতে পারবো?
    বেশি প্রশ্ন করার জন্য কিছু মনে নিয়েন না ভাই।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In