https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

স্টিমিট (Steemit) : একটি ব্লকচেইন নির্ভর সোশ্যাল নেটওয়ার্ক! [বিস্তারিত]

সিয়াম by সিয়াম
December 14, 2019
in ইন্টারনেট, অনলাইন উপার্জন
0 0
2
স্টিমিট (Steemit) : একটি ব্লকচেইন নির্ভর সোশ্যাল নেটওয়ার্ক! [বিস্তারিত]
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

বছরের শুরুর দিক থেকেই Steemit নামক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক নিয়ে ফ্রিল্যান্সার এবং কন্টেন্ট রাইটার এবং সাধারন ইন্টারনেট ইউজারদের মধ্যেও কিছুটা হাইপ তৈরি হয়েছে। স্টিমিট (Steemit) মুলত একটি সোশ্যাল মিডিয়া, যেটিকে বলা হয় ডিসেন্ট্রালাইজড সোশ্যাল মিডিয়া এবং একই সাথে একটি বড় ব্লগিং প্লাটফর্ম। স্টিমিট এর বর্তমানে প্রায় ১ মিলিয়নেরও বেশি অ্যাক্টিভ ইউজার আছে এবং এটি পৃথিবীর সবথেকে বেশি ভিজিট করা ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে একটি। কিন্তু এই স্টিমিট অন্যান্য যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্লগিং প্লাটফর্মের থেকে অনেকটা আলাদা। এই সম্পূর্ণ সোশ্যাল মিডিয়াটি স্টিম ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে ইন্টাগ্রেটেড। এছাড়া এখানে আরও এক্সট্রা অনেক ইউনিক ফিচারস আছে, যেগুলো আপনি অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখতে পাবেন না। আজকে এই স্টিমিট নিয়েই আলোচনা করতে চলেছি।

স্টিমিট কি?

প্রথমেই বলেছি, স্টিমিট একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এবং একইসাথে একটি ব্লগিং প্লাটফর্ম। একেবারে বেসিক লেভেলে এটি Reddit এর মতো আরেকটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক বলে মনে হতে পারে আপনার কাছে। কারন, স্টিমিট এর প্রায় সব ফিচারসই Reddit এর মতো। Reddit এর মতোই আপনি অন্যান্য ইউজারের পোস্টে আপভোট করতে পারবেন, কমেন্ট করতে পারবেন, অন্য ইউজারের পোস্ট নিজের প্রোফাইলে রিপোস্ট করতে পারবেন, অন্যান্য ইউজারদের পোস্ট ফিডে পাওয়ার জন্য তাদেরকে ফলো করতে পারবেন, আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো টপিক ফলো করতে পারবেন, নিজে নতুন পোস্ট তৈরি করতে পারবেন এবং পোস্ট করতে পারবেন ইত্যাদি একটি সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্লগে যেসব ফিচার থাকা উচিত তার অনেককিছুই আছে স্টিমিট এ।

স্টিমিট

কিন্তু একই সাথে স্টিমিট তাদের ইউজারদের সাথে রেভিনিউ শেয়ার করে থাকে। এটাই মুলত অন্যান্য যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়া এবং স্টিমিট এর মধ্যে সবথেকে বড় পার্থক্য। আর এই রেভিনিউ শেয়ারিং এর ক্ষেত্রেই স্টিমিট এর সাথে Steem নামক ক্রিপ্টোকারেন্সিটির ইন্টাগ্রেশনের ব্যাপারটি চলে আসে। স্টিমিট তাদের ইউজারদেরকে রেগুলার ফিয়াট কারেন্সির (টাকা, ডলার পাউন্ড, ইউরো) সাহায্যে পেমেন্ট করে না। বরং স্টিমিট ইউজারদেরকে পেমেন্ট করে Steem ক্রিপ্টোকারেন্সির সাহায্যে।

আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, ইউজাররা শুধুমাত্র কন্টেন্ট পোস্ট করার জন্যই পেমেন্ট পেয়ে থাকে না। বরং পোস্ট করা, আপভোট করা এবং এমনকি কারো পোস্টে কমেন্ট করার জন্যও পেমেন্ট পেয়ে থাকে। তবে কোন ইউজার কি করার জন্য কতটুকু পেমেন্ট পাবে, সেটা স্টিমিট এর আরও কিছু রুলস এবং কয়েকটি ফ্যাক্টরের ওপরে ডিপেন্ড করে। সেগুলো নিয়ে পরে আলোচনা করছি।

স্টিমিট কিভাবে কাজ করে?

স্টিমিট এবং অন্যান্য ট্রেডিশনাল সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্লগের মধ্যে আরেকটি পার্থক্য হচ্ছে, স্টিমিটের সমস্ত পোস্ট এবং কন্টেন্টগুলো নিজের ওয়েব সার্ভারের পরিবর্তে Steem এর নিজস্ব ব্লকচেইনে সেভ করা থাকে। কন্টেন্ট স্টোর করার জন্য ব্লকচেইন টেকনোলজিকে ব্যবহার করার কিছু এক্সট্রা বেনিফিট আছে যেগুলো অন্যান্য ব্লগের ক্ষেত্রে পাওয়া যায় না। যেমন- আপনি যে কন্টেন্টগুলো স্টিমিট এ তৈরি করবেন, আপনি সবসময়ের জন্যই সেই কন্টেন্টটির মালিক হিসেবে স্বীকৃতি পারবেন। ব্লকচেইনে কন্টেন্টগুলো স্টোর হওয়ায় সেই কন্টেন্টগুলো কখনো কেউ এডিট করতে পারবে না এবং ডিলিটও করতে পারবে না।

এছাড়া এই ব্লকচেইন ব্যবহার করার ফলে এটি ক্রিয়েটরদের রেভিনিউ শেয়ারের একটি ফেয়ার মাধ্যম হিসেবেও কাজ করে। প্রত্যেকদিনই Steem ব্লকচেইনে নতুন স্টিম টোকেন তৈরি হয় এবং এই টোকেনগুলোই হচ্ছে সেই পেমেন্ট, যেগুলো ক্রিয়েটরদেরকে দেওয়া হয়। নতুন টোকেনগুলোর থেকে ৫% যায় সেইসব ইউজারদের কাছে যারা Steem Power হোল্ড করে। আর এই টোকেনগুলোর ৭৫% যায় Steemit এর কমিউনিটি পুলে এবং ১০% যায় Steem মাইনারদের (ক্রিপ্টোমাইনার) কাছে। এই ৭৫% টোকেন যেগুলো কমিউনিটি পুলে চলে যায়, এগুলোই মুলত তাদেরকে পেমেন্ট হিসেবে দেওয়া হয় যারা Steemit এ কন্ট্রিবিউট করেন বা কন্টেন্ট তৈরি করেন।

স্টিমিট কমিউনিটি পুল শেয়ার সিস্টেম

যখন আপনি স্টিমিট এ নতুন কোন কন্টেন্ট তৈরি করেন, তখন আপনাকে সিলেক্ট করে দিতে হবে যে আপনি পেমেন্টটি কিভাবে পেতে চান। হয় আপনাকে পেমেন্টের ৫০% নিতে হবে Steem টোকেনে এবং ৫০% নিতে হবে Steem Dollar এ।  অথবা আপনাকে সম্পূর্ণ পেমেন্টটি Steem Power এ কনভার্ট করে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার হোল্ড করা পাওয়ার অনুযায়ী পেমেন্ট পাবেন। Steem, Steem Power এবং Steem Dollar তিনটি একইরকম শুনতে মনে এ হলেও এগুলোর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। নিচে লক্ষ্য করুন-

Steem

এটি বিটকয়েন, লাইটকয়েন বা ইথিরিয়ামের মতোই একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি। এটি একটি লিকুইড কারেন্সি যেটি ট্রেড, স্পেন্ড, ট্রান্সফার সবকিছুই করা যায়। বিটকয়েনের মতোই এটিকে ওয়ালেটে সিকিওরলি স্টোর করে রাখা যায় এবং বেচা-কেনা করা যায় বা চাইলে অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি, যেমন- বিটকয়েন বা ইথিরিয়ামের সাথে এক্সচেঞ্জও করা যায়। আর অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মতোই Steem এর প্রাইসও অনেক আপ-ডাউন করে। তবে এটির প্রাইস অধিকাংশ সময় কম-বেশি স্ট্যাবলই থাকে।

Steem Dollar

এটি ইউএস ডলারের মতোই Steem এর নিজস্ব ডলার যেটি স্টিম ব্লকচেইনে স্টোর করা থাকে। আপনি চাইলেই আপনার অ্যাকাউন্টে থাকা Steem Dollar কে Steem টোকেনে কনভার্ট করে নিতে পারবেন। এছাড়া অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জার আপনাকে Steem Dollar ট্রেড করার সুযোগও দেয় অন্যান্য মেজর ক্রিপ্টোকয়েনের সাথে।

Steem Power

এটি মুলত এই প্লাটফর্মের ইনফ্লুয়েন্স স্কোর বলা যায়। আপনার যতবেশি Steem Power থাকবে, আপনার একটি আপভোট Steemit প্লাটফর্মের কাছে তত বেশি মূল্যবান হবে। আপনি কারোর কোন পোস্টে আপভোট দিলে পোস্ট ক্রিয়েটর এই আপভোটটি থেকে কতটুকু Steem বা Steem Dollar পাবে সেটা নির্ভর করবে আপনার নিজের Steem Power এর ওপরে। আপনার Steem পাওয়ার কম হলে আপনার আপভোট থেকে ক্রিয়েটররা কম প্রোফিট পাবে এবং আপনার Steem Power বেশি হলে আপনার আপভোট থেকে ইউজাররা বেশি প্রোফিট পাবে। আপনার ক্রিয়েট করা কোন কন্টেন্টে আপনি আপভোট এবং কমেন্ট পেলে আপনার ক্ষেত্রেও ব্যাপারটি একইভাবে কাজ করবে।

স্টিমিট থেকে আপনি কতটুকু আয় করতে পারেন?

প্রথমেই বলে রাখি, স্টিমিট কখনোই একটি রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যাওয়ার মাধ্যম নয়। একটি ট্রেডিশনাল ব্লগে লিখে কিংবা যেকোনো সোশ্যাল নেটওয়ার্কে কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে সাকসেসফুল হওয়া যতটা কঠিন, এর জন্য যতটা ধৈর্য এবং প্র্যাকটিস দরকার হয়, স্টিমিট এ তার থেকে কম কিছু দরকার হয় না। আপনি স্টিমিট এর ট্রেন্ডিং সেকশনে দেখবেন অনেক ভাইরাল পোস্ট আছে অনেক ইউজারের যেগুলো কয়েকশো Steem Dollar থেকে কয়েক হাজার Steem ডলারও আর্ণ করেছে। কিন্তু এটা ভাবার কোন কারন নেই যে সেখানে যেকোনো পোস্ট করলেই সেটা ভাইরাল হবে এবং আপনি সেখান থেকে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

স্টিমিট

Steemit এ কন্টেন্ট তৈরি করে সাকসেসফুল হতে হলে আপনার দরকার হবে অবিশ্বাস্যরকম ধৈর্য এবং পরিশ্রম। প্লিজ, রাতারাতি অনেক টাকা আয় করার উদ্দেশ্য নিয়ে Steemit এ অ্যাকাউন্ট করবেন না। কারন, সেক্ষেত্রে আপনার কোনই লাভ হবে না এবং আপনি সফল হবেন না। আপনি হয়তো প্রথম দিকে আপনার পোস্টে আপভোট পাবেন না, ফলোয়ার পাবেন না, পোস্ট উল্লেখযোগ্য তেমন কোন প্রোফিট পাবেন না। তবে যদি ধৈর্য ধরেন, ইংলিশে ইউনিক কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন এবং কন্টেন্টের পেছনে কিছুটা সময় দেন, তাহলে আপনি অদূর ভবিষ্যতে কিছুটা হলেও সাকসেসফুল হবে Steemit প্লাটফর্মে। যদি Steemit ওয়েবসাইটটি এক্সপ্লোর করতে চান, তাহলে এখানে চলে যেতে পারেন।

আজকের আর্টিকেলে আমি শুধুমাত্র ছোট্ট করে আলোচনা করতে চেয়েছি যে Steemit প্লাটফর্মটি কিভাবে ব্লকচেইনকে ব্যবহার করে কাজ করে। আমি অবশ্যই সবাইকে এখানে গিয়ে কন্টেন্ট লিখতে উপদেশ দেবো না। কারন, এখানে কাজ করে আপনি সাকসেসফুল হবেন, সেরকম কোন নিশ্চয়তা আমি দিতে পারবো না। এখানে কিভাবে কাজ করবেন এবং কাজ করে সফল হতে পারবেন কি না সেটা সম্পূর্ণ আপনার নিজের ওপরে নির্ভর করে। যদি কাজ করতে চান, Steemit এর বিষয়ে আরও একটু জানার চেষ্টা করুন। ইউটিউবে টিউটোরিয়াল দেখলে এসব বিষয় আরও ভালোভাবে জানতে পারবেন, যদি জানতে চান এবং এখানে কাজ করতে চান।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

 

Tags: ক্রিপটোকারেন্সিবিটকয়েনব্লকচেইনসোশ্যাল নেটওয়ার্ক
Previous Post

লিব্রা : ফেসবুকের তৈরি নতুন বিটকয়েন? [এক্সপ্লেইনড]

Next Post

ফরেক্স ট্রেডিং : উপযোগী নাকি সময় এবং অর্থের অপচয়? [ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা]

সিয়াম

সিয়াম

অনেক ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি আকর্ষণ ছিলো এবং হয়তো সেই আকর্ষণটা আরো সাধারন দশ জনের থেকে একটু বেশি। নোকিয়ার বাটন ফোন থেকে শুরু করে ইনফিনিটি ডিসপ্লের বেজেললেস স্মার্টফোন, সবই আমার প্রিয়। জীবনে টেকনোলজি আমাকে যতটা ইম্প্রেস করেছে ততোটা অন্যকিছু কখনো করতে পারেনি। আর এই প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ থেকেই লেখালেখির শুরু.....

Next Post
ফরেক্স ট্রেডিং : উপযোগী নাকি সময় এবং অর্থের অপচয়? [ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা]

ফরেক্স ট্রেডিং : উপযোগী নাকি সময় এবং অর্থের অপচয়? [ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা]

Comments 2

  1. sahajahan alam bijoy says:
    2 years ago

    Bujhlam. Jodio block chain tech onek complexx jinis.

    Reply
  2. Ajom says:
    2 years ago

    Apnar niyomito pathok vaiya.

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In