https://apkgoogle.net/
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও
No Result
View All Result
WiREBD
No Result
View All Result

কম্পিউটার হার্ডড্রাইভ সম্পর্কিত অজানা মজার তথ্য [আইবিএম এডিশন]

ওয়্যারবিডি স্টাফ by ওয়্যারবিডি স্টাফ
October 12, 2018
in হার্ডওয়্যার, টেক চিন্তা
0 0
8
কম্পিউটার হার্ডড্রাইভ সম্পর্কিত অজানা মজার তথ্য [আইবিএম এডিশন]
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

যেকোনো রকম কম্পিউটারই হোক না কেন ছোট কিংবা বড় সেখানে আমরা একটি কম্পোনেন্ট তো দেখতে পাবই আর সেটি হল কম্পিউটার এর হার্ড ড্রাইভ। এই হার্ড ড্রাইভ কম্পিউটার এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম থেকে শুরু করে মিউজিক,ভিডিও ইত্যাদি সকল প্রকার ফাইল সংরক্ষন করে থাকে। কম্পিউটার হার্ড ড্রাইভ তথা হার্ড ডিস্ক এর জনক বলা যায় আইবিএম’কে; তারা ছিল এই সেক্টর এর জনক। আজ আমরা কম্পিউটার হার্ড ড্রাইভ সম্পর্কে অনেক তথ্য জানব।


১.পৃথিবীর ইতিহাসে এবং আইবিএম তৈরি প্রথম কম্পিউটার হার্ডডিস্ক ছিলো আইবিএম ৩৫০। আইবিএম ৩৫০ কেবল একটি হার্ড ড্রাইভ ছিল না; এই আইবিএম ৩৫০ ছিল একটি কমপ্লিট কম্পিউটার সিস্টেম। এই হার্ডডিস্কটি তৈরি  শুরু হয়েছিল ১৯৫৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে।

২.১৯৫৮ সাল থেকে আইবিএম এই হার্ড ডিস্কটি বিভিন্ন কোম্পানিদের নিকট পাঠিয়ে দিতে শুরু করে। আর আইবিএম এর এই আইবিএম ৩৫০ এর ডেলিভারি মোটেও আজকের দিনের অনলাইনে হার্ডডিস্ক অর্ডার করে ঘরে বসে পাওয়ার মত এত সহজ ছিল না! এই আইবিএম ৩৫০ এর আকার ছিল একটি বড় সড় রেফ্রিজারেটর এর মত; পাশাপাশি এর ওজন ছিল প্রায় এক টনের বেশি।

৩.অনেক দিক দিয়েই আইবিএম এর বড় বড় হার্ড ড্রাইভ গুলোর থেকে আজকের আধুনিক এইচ-ডি-ডি মেকানিক্যাল দিক দিয়ে ভিন্ন নয়। তখনকার হার্ড ড্রাইভও স্পিনিং টেকনোলজিতে ছিল আর এখনকার এইচ-ডি-ডি ড্রাইভ গুলোও একই টেকনোলজিতে।

৪.এসব হার্ড ডিস্ক বহন করা এবং এত বড় জিনিস কেনা সে সময়কার ক্রেতাদের জন্য ছিল অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা ব্যাপার। তখন এসব হার্ডডিস্ক এর দাম ছিল ৩৪-৪০ হাজার ডলার; আর সে কারনে তখন এসব হার্ড ডিস্ককে রেন্ট তথা ভাড়া দেয়া শুরু হয়। অনেক কোম্পানির নিকট এসব হার্ডডিস্ক মাসিক ১০০০ ডলার হারে ভাড়া দেয়া হত।

৫.বর্তমান সময়ে একটি ৮ টেরাবাইট হার্ড ডিস্ক এর দাম খুব বেশি হলে ১৫-১৭ হাজার টাকা। আর বর্তমান সময়ের এত  ছোট হার্ডডিস্ক এর এত বিশাল কাপাসিটি ; এর তুলনায় সে সময়কার হার্ড ডিস্ক এর স্টোরেজ বলতে গেলে আরও প্রায় ৩০ লক্ষ গুন কম ছিল!

৬.সেসময় যদি যদি কোন গ্রাহক সেসব  ৮ টেরাবাইট এর মতন হার্ড ডিস্ক স্টোরেজ আশা করতে চাইত! তবে তা তৈরি করতে এবং কাঠামো পরিচালনা করতে তৎকালীন  ১৯৬০ সালে সেইসব হার্ড ডিস্ক এর জন্য ৭৭ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার এর মত খরচ হত, যা পুরো ইংল্যান্ড এর বাৎসরিক জিডিপি এর সমান, কাছাকাছি।

৭.একটা সাধারন এমপিথ্রি গান এর সাইজ কত হতে পারে, আনুমানিক বা গড়ে? ৩-৪ এমবি? তাইতো? আমাদের সবার কম্পিউটার হার্ড ডিস্কে এমন শত শত গান রয়েছে, তাই নয় কি? তবে আপনি জেনে অবাক হবেন যে আইবিএম এর সবচাইতে বড় ,দানব আকৃতির এবং সবচেয়ে দামি হার্ড ডিস্কটি ছিল কেবল একটি গান সংরক্ষন করার ক্ষমতা সম্পন্ন একটি হার্ড ডিস্ক। কেননা সেয় হার্ড ডিস্ক তথা হার্ড ড্রাইভ এর স্টোরেজ ক্ষমতা ছিল মাত্র ৪ এমবি।

৮.সে তুলনায় বর্তমান সময়কালকে প্রযুক্তির বিপ্লব এর পাশাপাশি হার্ড ড্রাইভ এর বিপ্লব বললেও ভুল হবেনা। এইচ-ডি-ডি এর ব্যাপক বিপ্লব এর পর বর্তমানে এস-এস-ডি তথা সলিড ষ্টেট ড্রাইভ এর ব্যাপকভাবে উন্নতি হচ্ছে। অবাক করার মত ব্যাপার হচ্ছে যে যেখানে আমরা সচরাচর বাজারে ২৫৬,৫১২ জিবি এর এস-এস-ডি ড্রাইভ দেখে অভ্যাস্থ ; সেখানে স্যামসাং ইতিমধ্যে ১৬ টেরাবাইট স্টোরেজ ক্ষমতার এস-এস-ডি ড্রাইভ তৈরি করেছে।

৯.৬০ বছরে পৃথিবীর সাথে সাথে বদলে গেছে প্রযুক্তির জগতও। যেখানে তখন আইবিএম এর ৩.৭৫ এমবি স্টোরেজ এর হার্ডড্রাইভ পাওয়া যেত; এখন সেই দামেই ৮ টেরাবাইট ক্ষমতার হার্ড ড্রাইভ পাওয়া যায়। স্টোরেজ এর হিসেবে একই দামে যা আগের তুলনায় প্রায় ২ মিলিয়ন গুন বেশি!!

হার্ড ড্রাইভ
মাইক্রোড্রাইভ !!

১০.মেমোরি কার্ড বা এসডি কার্ড এর আগে বাজারে এই স্থানটি দখল করে রেখেছিল মাইক্রোড্রাইভ। মাইক্রোড্রাইভ বলতে গেলে আধুনিক এইচ-ডি-ডি হার্ড ড্রাইভ এর একদম মিনিয়েচার ভার্সন। মাইক্রোড্রাইভ সাধারনত ১ ইঞ্চি সাইজের মেকনিক্যাল ড্রাইভ, ঠিক যেমনটি প্রচলিত হার্ড ড্রাইভ। ১৯৯৯ সালে সর্বপ্রথম ১৭০ এমবি এবং ৩৪০ এমবি এর মাইক্রোড্রাইভ তৈরি করেছিল।

১১.১৯ দশকের প্রযুক্তির বিপ্লবকালে সেসব বড় বড় হার্ড ড্রাইভ আকারে অতটা বড় বড় ছিল তবে তবে স্টোরেজ ক্ষমতার দিক দিয়ে অত ছোট এটা বলে ছোট করলে ভুল হবে। সেসময়কার হার্ড ড্রাইভ এর আকারে বড়ত্ব নতুন নতুন উদ্ভাবকদের এই হার্ড ড্রাইভ শিল্পকে নিয়ে আরও বড়ভাবে ভাবতে সহযোগিতা করেছিল।

১২.২০১৩ সালের হিসেব মতে নেটফ্লিক্স এর যাবতীয় সিনেমা এবং তার ব্যান্ডউইথ এর চাহিদা মেটাতে তাদের প্রয়োজন ছিল প্রায় ৩.১৪ পেটাবাইট হার্ড ড্রাইভ স্টোরেজ এর। আর যারা এই পেটা বাট এর হিসেব বুঝছেন না তাদের জন্য ৩.১৪ পেটাবাইট প্রায় ৩.৩ মিলিয়ন জিবি এর সমান।

১৩.ভাবছেন নেটফ্লিক্স এর অনেক স্টোরেজ প্রয়োজন? তাহলে ফেসবুক এর খবর জানলে আপনি আরও বেশি হতবাগ হয়ে যাবেন। আজ থেকে ৪ বছর আগে অর্থাৎ ২০১৪ সালেই সকল ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষন করতে ফেসবুকএর প্রায় ৩০০ পেটাবাইট হার্ড ড্রাইভ স্টোরেজ প্রয়োজন হয়েছিল! সেখানে বর্তমানে সেই স্টোরেজ এর অংকটা কতটা বিশাল হতে পারে তা ভাবাই দ্বায়!

১৪.একটি বিষয় ভাবলে আপনার মজা লাগবে আপনি অবাকও হতে পারেন , আজ আপনার পকেটে হয়ত ২৫৬ জিবি স্টোরেজ এর স্মার্টফোন আছে (ইন্টারনাল স্টোরেজ,এসডি কার্ড মিলে ধরুন আইফোন এক্স) বা আপনার ব্যাগে ধরুন ২৫৬ জিবি এর একটি ল্যাপটপ রয়েছে। তবে ১৯৬০ সালের হিসেবে যদি চিন্তা করেন, তবে তখনকার হার্ডড্রাইভ গুলো যদি পরপর সাজানো হত তবে এই ২৫৬ জিবি পূরণ করতে করতে প্রায় ৪০টা ফুটবল মাঠ পরিমান হার্ডড্রাইভ লাগত।

আশা করি আজকের হার্ড ড্রাইভ সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। হার্ড ড্রাইভ সম্পর্কে আপনিও যদি মজার কিছু জেনে থাকেন তবে তা নিচে  কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন, তবে অন্য সবাইও তা জানতে পারবে। আর আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন না।


WiREBD এখন ইউটিউবে, নিয়মিত টেক/বিজ্ঞান/লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও গুলো পেতে WiREBD ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুণ! জাস্ট, youtube.com/wirebd — এই লিংকে চলে যান এবং সাবস্ক্রাইব বাটনটি হিট করুণ!

Image Credit : Daniel Krason Via Shutterstock

Tags: আইবিএমকম্পিউটারমাইক্রোড্রাইভহার্ড ডিস্কহার্ডওয়্যারহার্ডড্রাইভ
Previous Post

টেক লাইফ হ্যাক : যা আপনার প্রযুক্তির জীবনকে সহজ করবে [পর্ব-২]

Next Post

উইন্ডোজ ১০ আপডেট ফাইল থেকে যেভাবে ISO ফাইল বানাবেন [কমপ্লিট গাইড]

ওয়্যারবিডি স্টাফ

ওয়্যারবিডি স্টাফ

Next Post
উইন্ডোজ ১০ আপডেট ফাইল থেকে যেভাবে ISO ফাইল বানাবেন [কমপ্লিট গাইড]

উইন্ডোজ ১০ আপডেট ফাইল থেকে যেভাবে ISO ফাইল বানাবেন [কমপ্লিট গাইড]

Comments 8

  1. rupos says:
    2 years ago

    aweesome info

    Reply
    • তৌহিদুর রহমান মাহিন says:
      2 years ago

      🙂 🙂

      Reply
  2. Ashadujjaman says:
    2 years ago

    onek ojana ar mojhar jinis jante pari apnar article theke boro vaiya.love you. respect u. thanks.

    Reply
    • তৌহিদুর রহমান মাহিন says:
      2 years ago

      ধন্যবাদ ভাইয়া

      Reply
  3. Kasfujjaman says:
    2 years ago

    Valo legese. Awesome.. thanks

    Reply
    • তৌহিদুর রহমান মাহিন says:
      2 years ago

      Welcome 🙂

      Reply
  4. রাকিব says:
    2 years ago

    অসাধারণ হইছে । ধন্যবাদ

    Reply
  5. Robi says:
    2 years ago

    দারুন লিখেছেন ভাইয়া, অনেক নতুন তথ্য জানতে পারলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সত্যিই আমাদের সময়ে প্রযুক্তি কত দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ADVERTISEMENT
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • কমেন্ট পলিসি
  • ওয়্যারবিডি টীম
© 2020 WiREBD Made With ❤️
No Result
View All Result
  • সিরিজ
    • এথিক্যাল হ্যাকিং
    • ক্লাউড কম্পিউটিং
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • কুইক টেক
    • ৫টি সেরা
    • টেক লাইফ হ্যাক
    • বেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যার
    • বেস্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
    • বেস্ট ওয়েবসাইট
  • নিউজ
    • টেক নিউজ
    • বিজ্ঞান নিউজ
  • লাইফ
  • টেক
  • বিজ্ঞান
  • ক্যাটাগরি
  • গেমিং
  • ভিডিও

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In